নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিসিবির সভাপতি পরিবর্তন হয়েছে ১০ দিন হতে চলল। নতুন সভাপতি ফারুক আহমেদ দায়িত্ব নিয়েই ঘোষণা দিয়েছেন, ক্রিকেট থেকে দুর্নীতিবাজদের অপসারণ এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারের। দিন যত বাড়ছে, বিসিবির আগের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিভাগের শীর্ষ কর্তারা পার করছেন এক অস্বস্তিকর সময়।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ইতিহাসেই এমন দৃশ্য বিরল। কত সরকারই তো পরিবর্তন হয়েছে, ক্ষমতার পটপরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডে এমন উথাল-পাতাল পরিস্থিতি খুব একটা দেখা যায়নি। এর কারণও আছে। বিসিবি হচ্ছে এখন দেশের সবচেয়ে বড় ও ধনী ক্রীড়া সংস্থা। এই ধনী ক্রীড়া সংস্থাকে দীর্ঘ সময় নিয়ন্ত্রণ করেছে নির্দিষ্ট একটি দল। সাবেক বোর্ড সভাপতি পাপনের সময়কালে যেসব পরিচালক আর কর্মকর্তা দুর্নীতি আর অনিয়মের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িয়ে ছিলেন, তাঁদের এখন অস্বস্তিকর সময় পার করতে হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার ফারুক আহমেদ সংবাদমাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন, বিসিবির অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত একটি স্বাধীন অডিট প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়া হবে; যাতে তিনি বুঝতে পারেন কী মাত্রায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। সূত্র জানায়, যাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ উঠেছে, এরই মধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে ছায়া তদন্ত চলছে। আর বিসিবির সভাপতি ফারুক নিজেই জানিয়েছেন, বড় অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়গুলো তাঁরা দুদকের হাতে ছেড়ে দেবেন।
বিসিবির নানা অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিনই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হচ্ছে। তাতে আসছে পরিচালকসহ বিভিন্ন কর্তাব্যক্তির নাম। দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই খোদ বিসিবির সভাপতি ফারুককেই এক অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল পাশে সিনিয়র দুই পরিচালক মাহবুবুল আনাম আর আকরাম খানকে বসিয়ে। যাঁদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন আছে, তাঁদের নিয়েই কীভাবে সংস্কার করবেন তিনি? গত পরশু আর বিতর্কিত পরিচালকদের দেখা গেল না সংবাদ সম্মেলনে সভাপতির পাশে বসতে!
গত ১২ বছরে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী পরিচালক, বিসিবির বড় বড় অনিয়মের সঙ্গে যাঁর নাম বারবার আসছে, সেই ইসমাইল হায়দার মল্লিকের সঙ্গে আকরামের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠছে এখন। বাদ পড়েননি বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী সুজনও। তিনি এক যুগের বেশি সময় বিসিবিতে প্রধান নির্বাহীর পদে আছেন। পদাধিকারের কারণেই স্বাক্ষর করেছেন সব নথিপত্রে। ফলে অনিয়ম-দুর্নীতি প্রমাণিত হলে দায় তাঁর কাঁধেও আসবে অবধারিতভাবে। গত বৃহস্পতিবার বোর্ড সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক সিনিয়র সাংবাদিক বিসিবি সভাপতিকে প্রশ্ন করেছেন প্রধান নির্বাহীর ভূমিকা আর মেয়াদ নিয়ে। ফারুক তাঁর বিচক্ষণতায় পরিস্থিতি সামাল দিলেও প্রধান নির্বাহী পার করছেন এক অস্বস্তিকর সময়।
আজকের পত্রিকার কাছে প্রধান নির্বাহীর দাবি, তিনি স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কাজ করছেন, যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে তিনি দুর্নীতি-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত, তিনি সেটি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। বোর্ড যদি তাঁকে না চায়, তিনি সরে যেতেও প্রস্তুত। তবে এই মুহূর্তে নিজ থেকে তাঁর পদত্যাগের চিন্তা নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি যথেষ্ট চিন্তায় পড়ে গেছেন এটা পরিষ্কার। বোর্ডে অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত যেসব কর্মকর্তার নাম আসছে, তাঁদের অগ্রভাগে আছেন বিসিবির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান। মান্নানের বিরুদ্ধে যদি সত্যি দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাঁর সঙ্গে কিছু রাঘববোয়ালের নাম এমনিতেই চলে আসবে। প্রধান নির্বাহী ও প্রধান কর্মকর্তার একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের দাবি উঠেছে সংবাদমাধ্যমের পক্ষ থেকে।
অর্থ বিভাগের মতো বেশি অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে যেসব বিভাগে, যেমন টিকিট, লজিস্টিক, গ্রাউন্ডস, ফ্যাসিলিটিজ, ক্রয় কমিটির মতো বিভাগের কর্মকর্তারাও আছেন আতশিকাচের নিচে। ক্রিকেট বোর্ডে ছড়ি ঘোরানো বেক্সিমকোর কর্মকর্তারাও আছেন এই তালিকায়, যাঁদের কেউ কেউ ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর গা ঢাকা দিয়েছেন। যদিও নতুন সভাপতির বিসিবিতে শুদ্ধি অভিযানের কার্যক্রমে অনেকে খোলস পাল্টে ফেলছেন। কেউ কেউ রাতারাতি রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করে সভা-সমাবেশ করছেন নিয়মিত।
অন্যদিকে যেসব কর্মকর্তা সততার সঙ্গে কাজ করেও অনিয়মের ধারক-বাহকের হাতে হয়েছিলেন পদোন্নতিবঞ্চিত ও নিগৃহীত, তাঁরা বিসিবির সম্ভাব্য শুদ্ধি অভিযানে আশার আলো দেখছেন। তবে তাঁদের আশঙ্কা, দুর্নীতিবাজেরা খোলস বদলে সংস্কারপন্থীদের সঙ্গে যেভাবে মিশে যাচ্ছেন, তাঁদের যদি বিচারের আওতায় না আনা হয়, আসল রোগ সহজেই নির্মূল হবে না। তাঁদের একটাই আশা, ফারুক আহমেদ বোর্ড সভাপতি হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধি হয়ে। তিনিই যদি সংস্কার না করতে পারেন, আর কে পারবেন!
পরশু সংবাদ সম্মেলনে বোর্ড সভাপতি ঘোষণা দিয়েছিলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বোর্ডে বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনগুলো কী, সেটি দেখার জন্য সবার কৌতূহলী চোখ সামনে।
বিসিবির সভাপতি পরিবর্তন হয়েছে ১০ দিন হতে চলল। নতুন সভাপতি ফারুক আহমেদ দায়িত্ব নিয়েই ঘোষণা দিয়েছেন, ক্রিকেট থেকে দুর্নীতিবাজদের অপসারণ এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারের। দিন যত বাড়ছে, বিসিবির আগের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিভাগের শীর্ষ কর্তারা পার করছেন এক অস্বস্তিকর সময়।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ইতিহাসেই এমন দৃশ্য বিরল। কত সরকারই তো পরিবর্তন হয়েছে, ক্ষমতার পটপরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডে এমন উথাল-পাতাল পরিস্থিতি খুব একটা দেখা যায়নি। এর কারণও আছে। বিসিবি হচ্ছে এখন দেশের সবচেয়ে বড় ও ধনী ক্রীড়া সংস্থা। এই ধনী ক্রীড়া সংস্থাকে দীর্ঘ সময় নিয়ন্ত্রণ করেছে নির্দিষ্ট একটি দল। সাবেক বোর্ড সভাপতি পাপনের সময়কালে যেসব পরিচালক আর কর্মকর্তা দুর্নীতি আর অনিয়মের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িয়ে ছিলেন, তাঁদের এখন অস্বস্তিকর সময় পার করতে হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার ফারুক আহমেদ সংবাদমাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন, বিসিবির অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত একটি স্বাধীন অডিট প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়া হবে; যাতে তিনি বুঝতে পারেন কী মাত্রায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। সূত্র জানায়, যাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ উঠেছে, এরই মধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে ছায়া তদন্ত চলছে। আর বিসিবির সভাপতি ফারুক নিজেই জানিয়েছেন, বড় অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়গুলো তাঁরা দুদকের হাতে ছেড়ে দেবেন।
বিসিবির নানা অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রতিদিনই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হচ্ছে। তাতে আসছে পরিচালকসহ বিভিন্ন কর্তাব্যক্তির নাম। দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই খোদ বিসিবির সভাপতি ফারুককেই এক অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল পাশে সিনিয়র দুই পরিচালক মাহবুবুল আনাম আর আকরাম খানকে বসিয়ে। যাঁদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন আছে, তাঁদের নিয়েই কীভাবে সংস্কার করবেন তিনি? গত পরশু আর বিতর্কিত পরিচালকদের দেখা গেল না সংবাদ সম্মেলনে সভাপতির পাশে বসতে!
গত ১২ বছরে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী পরিচালক, বিসিবির বড় বড় অনিয়মের সঙ্গে যাঁর নাম বারবার আসছে, সেই ইসমাইল হায়দার মল্লিকের সঙ্গে আকরামের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠছে এখন। বাদ পড়েননি বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী সুজনও। তিনি এক যুগের বেশি সময় বিসিবিতে প্রধান নির্বাহীর পদে আছেন। পদাধিকারের কারণেই স্বাক্ষর করেছেন সব নথিপত্রে। ফলে অনিয়ম-দুর্নীতি প্রমাণিত হলে দায় তাঁর কাঁধেও আসবে অবধারিতভাবে। গত বৃহস্পতিবার বোর্ড সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক সিনিয়র সাংবাদিক বিসিবি সভাপতিকে প্রশ্ন করেছেন প্রধান নির্বাহীর ভূমিকা আর মেয়াদ নিয়ে। ফারুক তাঁর বিচক্ষণতায় পরিস্থিতি সামাল দিলেও প্রধান নির্বাহী পার করছেন এক অস্বস্তিকর সময়।
আজকের পত্রিকার কাছে প্রধান নির্বাহীর দাবি, তিনি স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কাজ করছেন, যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে তিনি দুর্নীতি-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত, তিনি সেটি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। বোর্ড যদি তাঁকে না চায়, তিনি সরে যেতেও প্রস্তুত। তবে এই মুহূর্তে নিজ থেকে তাঁর পদত্যাগের চিন্তা নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি যথেষ্ট চিন্তায় পড়ে গেছেন এটা পরিষ্কার। বোর্ডে অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত যেসব কর্মকর্তার নাম আসছে, তাঁদের অগ্রভাগে আছেন বিসিবির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান। মান্নানের বিরুদ্ধে যদি সত্যি দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাঁর সঙ্গে কিছু রাঘববোয়ালের নাম এমনিতেই চলে আসবে। প্রধান নির্বাহী ও প্রধান কর্মকর্তার একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের দাবি উঠেছে সংবাদমাধ্যমের পক্ষ থেকে।
অর্থ বিভাগের মতো বেশি অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে যেসব বিভাগে, যেমন টিকিট, লজিস্টিক, গ্রাউন্ডস, ফ্যাসিলিটিজ, ক্রয় কমিটির মতো বিভাগের কর্মকর্তারাও আছেন আতশিকাচের নিচে। ক্রিকেট বোর্ডে ছড়ি ঘোরানো বেক্সিমকোর কর্মকর্তারাও আছেন এই তালিকায়, যাঁদের কেউ কেউ ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর গা ঢাকা দিয়েছেন। যদিও নতুন সভাপতির বিসিবিতে শুদ্ধি অভিযানের কার্যক্রমে অনেকে খোলস পাল্টে ফেলছেন। কেউ কেউ রাতারাতি রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করে সভা-সমাবেশ করছেন নিয়মিত।
অন্যদিকে যেসব কর্মকর্তা সততার সঙ্গে কাজ করেও অনিয়মের ধারক-বাহকের হাতে হয়েছিলেন পদোন্নতিবঞ্চিত ও নিগৃহীত, তাঁরা বিসিবির সম্ভাব্য শুদ্ধি অভিযানে আশার আলো দেখছেন। তবে তাঁদের আশঙ্কা, দুর্নীতিবাজেরা খোলস বদলে সংস্কারপন্থীদের সঙ্গে যেভাবে মিশে যাচ্ছেন, তাঁদের যদি বিচারের আওতায় না আনা হয়, আসল রোগ সহজেই নির্মূল হবে না। তাঁদের একটাই আশা, ফারুক আহমেদ বোর্ড সভাপতি হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধি হয়ে। তিনিই যদি সংস্কার না করতে পারেন, আর কে পারবেন!
পরশু সংবাদ সম্মেলনে বোর্ড সভাপতি ঘোষণা দিয়েছিলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বোর্ডে বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনগুলো কী, সেটি দেখার জন্য সবার কৌতূহলী চোখ সামনে।
আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের কোনো টুর্নামেন্টে খেলা অ্যানরিখ নরকিয়ার জন্য মরীচিকাই বলা চলে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়ে ১৬ মাস পর ওয়ানডে খেলার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে চোটে পড়ায় খেলতে পারছেন না দক্ষিণ আফ্রিকার এই পেসার।
১১ মিনিট আগেবিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব শুরুর আগেই দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক নিয়ে নতুন বিতর্ক। তাসকিন আহমেদ, এনামুল হক বিজয়রা যখন ‘ধর্মঘট’ পরিস্থিতিতে, তখন আনন্দময় সময় কেটেছে অনেক ক্রিকেটারের।
৩৮ মিনিট আগেনিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেও গত বুধবার দলকে জেতাতে পারেননি মাহিশ থিকশানা। হ্যামিল্টনের সেডন পার্কে তাঁর অর্জন ম্লান হয়ে গিয়েছিল ব্যাটারদের ভরাডুবিতে। সেই হ্যাটট্রিকের এক সপ্তাহ পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) থেকে সুখবর...
১ ঘণ্টা আগেভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শেষ হওয়ার প্রায় দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। কিন্তু যে সিরিজে ভরাডুবির কারণে ভারত ২০২৩-২৫ চক্রের ফাইনাল ভারত খেলতে পারল না, সেটা নিয়ে আলোচনা কি এত সহজে থামে? বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি...
২ ঘণ্টা আগে