
প্রশ্ন: সমালোচনা-বিতর্ক পিছু ছাড়ে না বিপিএলকে। গত কিছুদিনে যা দেখেছেন সে আলোকে আপনি কিছু ইতিবাচক দিক বলুন।
রমিজ রাজা: দেখলাম এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। মানুষজনের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আছে বিপিএলের দিকে, এটা দারুণ। অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় দেখেছি। তাওহীদের (হৃদয়) ইনিংস, যেভাবে তামিম ইকবাল দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। ভালো ফাস্ট বোলিং, বাঁহাতি স্পিনের মানও ভালো। অনেক ইতিবাচক দিক আছে। যদি টুর্নামেন্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় আর এই প্রচেষ্টা ধরে রাখেন, বিপিএল বাংলাদেশ ক্রিকেটকে কিছু দিতে পারবে।
প্রশ্ন: বিশ্বে এখন অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। বিপিএলকে স্লট ভাগাভাগি করতে হচ্ছে একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বিপিএলের কী করা উচিত?
রমিজ: শুধু নিজেদের প্রতিভার ওপর মনোযোগ রাখা। লিগগুলো তৈরিই হয়েছে স্থানীয় প্রতিভার কারণে। আইপিএল যে ভিউয়ারশিপ, সে তো ভারতীয় ট্যালেন্টের কারণে। পিএসএলে যে ভিউয়ারশিপ, সেটা পাকিস্তানি ট্যালেন্টের কারণে। বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। আন্তর্জাতিক লিগ করতে তাদের গুরুত্ব আছে। আবার তাদের ছাড়া হবেই না, বিষয়টি তাও না। সেদিন পিএসএলে মুলতান সুলতান মাত্র দুজন বিদেশি খেলোয়াড় খেলেছে। তারা চেয়েছিল বেঞ্চের খেলোয়াড়দের বেশি সুযোগ দিতে। লাহোর কালান্দার্সকে তারা হারিয়েছে, যাদের কিনা বোলিং আক্রমণ খুবই ভালো। এখানে আইডিয়াটা হচ্ছে, প্রমোট ইয়োর ইয়ুথ। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট নিয়ে অনেক কাজ করতে হবে যেন সঠিক ট্যালেন্ট বেরিয়ে আসে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে সম্প্রতি বলেছেন, বিপিএলে ক্লাস প্লেয়ারের ঘাটতি আছে। আর খেলোয়াড়দের এক লিগ থেকে আরেক লিগে দৌড়াদৌড়িকে তাঁর চোখে সার্কাস। আপনার কী মত এখানে?
রমিজ: আমার মনে হয় এটা বন্ধ হওয়া উচিত (এক লিগ থেকে আরেক লিগে খেলতে চলে যাওয়া) এখানে আনুগত্যের বিষয়টি চলে আসে, তাই না? এটা ছন্দ আর দলের সমন্বয় নষ্ট করে। কেউ এটা চাইবে না। যদি খেলার প্রতিশ্রুতি থাকে, যেমন ধরুন, আমি এখানে এসেছি বিপিএলকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ায়। এরপর পিএসএলে পুরো টুর্নামেন্টে ধারাভাষ্য দেওয়ারও প্রস্তাব পেলাম। আমি বললাম, না। আমি আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে গেছি। খেলোয়াড়দেরও একইভাবে চিন্তা করা উচিত।
প্রশ্ন: বিপিএলের বাইরের প্রসঙ্গ, বাংলাদেশ যখন ঘরের মাঠে খেলে, বেশিরভাগ সময়ে স্পিনিং উইকেটের সুবিধা নেয়। উপমহাদেশের বাকি দলগুলোও কম-বেশি নেয়। স্পিনিং উইকেট তৈরি করলেই অনেক সমালোচনা হয়। অথচ অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড বা ইংল্যান্ডে সিমিং উইকেট নিয়ে খুব বেশি সমালোচনা হয় না। এখানে বিসিবি বা বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে একটা যুক্তি তৈরি থাকে, কোন দেশ হোম কন্ডিশনের সুবিধা নেয় না! এ বিষয়ে আপনার অবস্থান কী?
রমিজ: নিজেদের মাঠে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষকে হারাচ্ছে, এটা দারুণ অর্জন। ভারতীয় দল কী করে ভারতে? এখানে যে বিষয়টি দেখা উচিত, আমরা যেভাবেই হোক জিতব—এটা উপভোগ কিংবা আনন্দিত হওয়ার কিছু নেই। তবে ঘরের মাঠে নিজেদের রেকর্ড নিয়ে বাংলাদেশের গর্ব করা উচিত। তার মানে অর্ধেক কাজ আপনি ঠিকঠাক করেছেন। পাকিস্তানও পারে না যখন তারা ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় খেলে। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জয়ের ধারাটা ধরে রাখা। যখন বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে খেলবে, এই ধারাটা ধরে রাখতে হবে। সে উইকেট স্পিনিং, সবুজ কিংবা যেটাই হোক। দিনশেষে আপনার দর্শক আপনাকে চ্যাম্পিয়ন, জয়ী হিসেবে দেখতে চায়।
প্রশ্ন: এশিয়ার দলগুলো লম্বা সময় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারছে না। অথচ বিশ্বের দুটি জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট এ অঞ্চলেরই। ভারতের আইপিএল আছে, অথচ তারা ২০০৭-এর পর আর এই ট্রফিটা নিতে পারল না। এর ব্যাখ্যা কী?
রমিজ: আন্তর্জাতিক ট্রফি জেতা ভিন্ন বল-গেম। আপনাকে ভাগ্যের ছোঁয়া পেতে হবে, সঠিক সময়ে সেরা ছন্দে থাকতে হবে। আমার সারা জীবনের আফসোস থাকবে, অস্ট্রেলিয়ায় আমরা ফাইনালে উঠেছি (২০২২) অথচ জিততে পারিনি। এশিয়া কাপের ফাইনালে (২০২২) উঠলাম, জিততে পারিনি। এখানে আসলে অনেক কিছু জড়িত। আমরা যখন ১৯৯২ বিশ্বকাপ জিতি, আমাদের সেমিফাইনালে উঠতে কাউকে না কাউকে হারতে হতো। আপনাকে লাকিও হতে হবে। সঠিক সময়ে সেরা ছন্দ খুঁজে পাওয়া—এটাই ঘটেছিল আমাদের ক্ষেত্রে।
প্রশ্ন: এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়ার দলগুলোর কেমন সম্ভাবনা?
রমিজ: আমি বিশ্বাস করি, এশিয়ার কোনো দল ট্রফি পাবে। আমার তো মনে হয়, বিপিএলে যা দেখেছি বাংলাদেশেরও ভালো সম্ভাবনা আছে। অনেক সম্ভাবনা দেখেছি।
প্রশ্ন: আসলেই?
রমিজ: হান্ড্রেড পার্সেন্ট। অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কী হয়েছিল, মনে নেই? এখন নেদারল্যান্ডস হারিয়ে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকাকে। যে কোনো দল দৈত্য বধ করতে পারে। যে কোনো দল চমকে দিতে পারে। সবারই সুযোগ থাকছে। কাজেই বাংলাদেশকেও গোনার বাইরে রাখা যাবে না। এ কারণে আমি মনে করি ভারত, পাকিস্তান এমনকি বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা আছে অন্তত সেমিফাইনালে ওঠার। তারপর দেখতে হবে সেখান থেকে কী করে।
প্রশ্ন: পিসিবির সভাপতি হওয়ার পর বেশ কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছিলেন। সৌরভ গাঙ্গুলীও প্রশংসিত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে। আপনার কি মনে হয়, কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে এলে বেশি ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব?
রমিজ: শীর্ষ অবস্থানে ক্রিকেটাররা এলে তাদের অনেক কিছু করার সুযোগ থাকে। যদি দীর্ঘ সময় খেলে থাকেন আপনি জানবেন, এখানে কী ঘটে। তখন এটা চালানোও অনেক সহজ হয়। খেলাটা আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে দেখেন। খেলাটার জন্য আপনার একটা মন থাকতে হবে, স্পন্দন থাকতে হবে। কোনো খেলোয়াড়ের এটা আছে, কোনো খেলোয়াড়ের আবার নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অনেক দর্শক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে বিসিবির সভাপতি হিসেবে দেখতে চান। এই প্রতিবেদককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিবও পরিষ্কার জানিয়েছেন, তিনি বিসিবি সভাপতি হতে চান। আপনার কি মনে হয় মাশরাফি বা সাকিবের মতো বড় মাপের ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনে এলে বাংলাদেশের ক্রিকেটে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে?
রমিজ: সৌরভ আর আমি বোধহয় দরজাটা খুলে দিয়েছি পরের প্রজন্মের জন্য। যদি তারা খেলাটার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আসে, সেটা দারুণ হবে। ক্রিকেটাররা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ক্রিকেটীয় সিদ্ধান্তগুলো অধিক যৌক্তিক হয়ে থাকে। কারণ, আপনি এটার মধ্যে দিয়ে লম্বা সময় ধরে গেছেন। ক্রিকেটার হিসেবে ভালো বুঝবেন ক্রিকেটে কোনটা কাজ করবে, কোনটা করবে না। ক্রিকেটার প্রশাসনে এলে এই একটা সুবিধা। সাকিব-মাশরাফি লম্বা সময় ক্রিকেট খেলছে। এখন দুজনই সংসদ সদস্য। এটা দারুণ ব্যাপার। এখন আপনি যদি রাজনীতিবিদ হতে পারেন, তবে ক্রিকেট প্রশাসক কেন নয়?

প্রশ্ন: সমালোচনা-বিতর্ক পিছু ছাড়ে না বিপিএলকে। গত কিছুদিনে যা দেখেছেন সে আলোকে আপনি কিছু ইতিবাচক দিক বলুন।
রমিজ রাজা: দেখলাম এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। মানুষজনের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আছে বিপিএলের দিকে, এটা দারুণ। অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় দেখেছি। তাওহীদের (হৃদয়) ইনিংস, যেভাবে তামিম ইকবাল দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। ভালো ফাস্ট বোলিং, বাঁহাতি স্পিনের মানও ভালো। অনেক ইতিবাচক দিক আছে। যদি টুর্নামেন্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় আর এই প্রচেষ্টা ধরে রাখেন, বিপিএল বাংলাদেশ ক্রিকেটকে কিছু দিতে পারবে।
প্রশ্ন: বিশ্বে এখন অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। বিপিএলকে স্লট ভাগাভাগি করতে হচ্ছে একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বিপিএলের কী করা উচিত?
রমিজ: শুধু নিজেদের প্রতিভার ওপর মনোযোগ রাখা। লিগগুলো তৈরিই হয়েছে স্থানীয় প্রতিভার কারণে। আইপিএল যে ভিউয়ারশিপ, সে তো ভারতীয় ট্যালেন্টের কারণে। পিএসএলে যে ভিউয়ারশিপ, সেটা পাকিস্তানি ট্যালেন্টের কারণে। বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। আন্তর্জাতিক লিগ করতে তাদের গুরুত্ব আছে। আবার তাদের ছাড়া হবেই না, বিষয়টি তাও না। সেদিন পিএসএলে মুলতান সুলতান মাত্র দুজন বিদেশি খেলোয়াড় খেলেছে। তারা চেয়েছিল বেঞ্চের খেলোয়াড়দের বেশি সুযোগ দিতে। লাহোর কালান্দার্সকে তারা হারিয়েছে, যাদের কিনা বোলিং আক্রমণ খুবই ভালো। এখানে আইডিয়াটা হচ্ছে, প্রমোট ইয়োর ইয়ুথ। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট নিয়ে অনেক কাজ করতে হবে যেন সঠিক ট্যালেন্ট বেরিয়ে আসে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে সম্প্রতি বলেছেন, বিপিএলে ক্লাস প্লেয়ারের ঘাটতি আছে। আর খেলোয়াড়দের এক লিগ থেকে আরেক লিগে দৌড়াদৌড়িকে তাঁর চোখে সার্কাস। আপনার কী মত এখানে?
রমিজ: আমার মনে হয় এটা বন্ধ হওয়া উচিত (এক লিগ থেকে আরেক লিগে খেলতে চলে যাওয়া) এখানে আনুগত্যের বিষয়টি চলে আসে, তাই না? এটা ছন্দ আর দলের সমন্বয় নষ্ট করে। কেউ এটা চাইবে না। যদি খেলার প্রতিশ্রুতি থাকে, যেমন ধরুন, আমি এখানে এসেছি বিপিএলকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ায়। এরপর পিএসএলে পুরো টুর্নামেন্টে ধারাভাষ্য দেওয়ারও প্রস্তাব পেলাম। আমি বললাম, না। আমি আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে গেছি। খেলোয়াড়দেরও একইভাবে চিন্তা করা উচিত।
প্রশ্ন: বিপিএলের বাইরের প্রসঙ্গ, বাংলাদেশ যখন ঘরের মাঠে খেলে, বেশিরভাগ সময়ে স্পিনিং উইকেটের সুবিধা নেয়। উপমহাদেশের বাকি দলগুলোও কম-বেশি নেয়। স্পিনিং উইকেট তৈরি করলেই অনেক সমালোচনা হয়। অথচ অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড বা ইংল্যান্ডে সিমিং উইকেট নিয়ে খুব বেশি সমালোচনা হয় না। এখানে বিসিবি বা বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে একটা যুক্তি তৈরি থাকে, কোন দেশ হোম কন্ডিশনের সুবিধা নেয় না! এ বিষয়ে আপনার অবস্থান কী?
রমিজ: নিজেদের মাঠে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষকে হারাচ্ছে, এটা দারুণ অর্জন। ভারতীয় দল কী করে ভারতে? এখানে যে বিষয়টি দেখা উচিত, আমরা যেভাবেই হোক জিতব—এটা উপভোগ কিংবা আনন্দিত হওয়ার কিছু নেই। তবে ঘরের মাঠে নিজেদের রেকর্ড নিয়ে বাংলাদেশের গর্ব করা উচিত। তার মানে অর্ধেক কাজ আপনি ঠিকঠাক করেছেন। পাকিস্তানও পারে না যখন তারা ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় খেলে। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জয়ের ধারাটা ধরে রাখা। যখন বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে খেলবে, এই ধারাটা ধরে রাখতে হবে। সে উইকেট স্পিনিং, সবুজ কিংবা যেটাই হোক। দিনশেষে আপনার দর্শক আপনাকে চ্যাম্পিয়ন, জয়ী হিসেবে দেখতে চায়।
প্রশ্ন: এশিয়ার দলগুলো লম্বা সময় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারছে না। অথচ বিশ্বের দুটি জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট এ অঞ্চলেরই। ভারতের আইপিএল আছে, অথচ তারা ২০০৭-এর পর আর এই ট্রফিটা নিতে পারল না। এর ব্যাখ্যা কী?
রমিজ: আন্তর্জাতিক ট্রফি জেতা ভিন্ন বল-গেম। আপনাকে ভাগ্যের ছোঁয়া পেতে হবে, সঠিক সময়ে সেরা ছন্দে থাকতে হবে। আমার সারা জীবনের আফসোস থাকবে, অস্ট্রেলিয়ায় আমরা ফাইনালে উঠেছি (২০২২) অথচ জিততে পারিনি। এশিয়া কাপের ফাইনালে (২০২২) উঠলাম, জিততে পারিনি। এখানে আসলে অনেক কিছু জড়িত। আমরা যখন ১৯৯২ বিশ্বকাপ জিতি, আমাদের সেমিফাইনালে উঠতে কাউকে না কাউকে হারতে হতো। আপনাকে লাকিও হতে হবে। সঠিক সময়ে সেরা ছন্দ খুঁজে পাওয়া—এটাই ঘটেছিল আমাদের ক্ষেত্রে।
প্রশ্ন: এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়ার দলগুলোর কেমন সম্ভাবনা?
রমিজ: আমি বিশ্বাস করি, এশিয়ার কোনো দল ট্রফি পাবে। আমার তো মনে হয়, বিপিএলে যা দেখেছি বাংলাদেশেরও ভালো সম্ভাবনা আছে। অনেক সম্ভাবনা দেখেছি।
প্রশ্ন: আসলেই?
রমিজ: হান্ড্রেড পার্সেন্ট। অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কী হয়েছিল, মনে নেই? এখন নেদারল্যান্ডস হারিয়ে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকাকে। যে কোনো দল দৈত্য বধ করতে পারে। যে কোনো দল চমকে দিতে পারে। সবারই সুযোগ থাকছে। কাজেই বাংলাদেশকেও গোনার বাইরে রাখা যাবে না। এ কারণে আমি মনে করি ভারত, পাকিস্তান এমনকি বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা আছে অন্তত সেমিফাইনালে ওঠার। তারপর দেখতে হবে সেখান থেকে কী করে।
প্রশ্ন: পিসিবির সভাপতি হওয়ার পর বেশ কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছিলেন। সৌরভ গাঙ্গুলীও প্রশংসিত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে। আপনার কি মনে হয়, কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে এলে বেশি ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব?
রমিজ: শীর্ষ অবস্থানে ক্রিকেটাররা এলে তাদের অনেক কিছু করার সুযোগ থাকে। যদি দীর্ঘ সময় খেলে থাকেন আপনি জানবেন, এখানে কী ঘটে। তখন এটা চালানোও অনেক সহজ হয়। খেলাটা আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে দেখেন। খেলাটার জন্য আপনার একটা মন থাকতে হবে, স্পন্দন থাকতে হবে। কোনো খেলোয়াড়ের এটা আছে, কোনো খেলোয়াড়ের আবার নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অনেক দর্শক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে বিসিবির সভাপতি হিসেবে দেখতে চান। এই প্রতিবেদককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিবও পরিষ্কার জানিয়েছেন, তিনি বিসিবি সভাপতি হতে চান। আপনার কি মনে হয় মাশরাফি বা সাকিবের মতো বড় মাপের ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনে এলে বাংলাদেশের ক্রিকেটে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে?
রমিজ: সৌরভ আর আমি বোধহয় দরজাটা খুলে দিয়েছি পরের প্রজন্মের জন্য। যদি তারা খেলাটার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আসে, সেটা দারুণ হবে। ক্রিকেটাররা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ক্রিকেটীয় সিদ্ধান্তগুলো অধিক যৌক্তিক হয়ে থাকে। কারণ, আপনি এটার মধ্যে দিয়ে লম্বা সময় ধরে গেছেন। ক্রিকেটার হিসেবে ভালো বুঝবেন ক্রিকেটে কোনটা কাজ করবে, কোনটা করবে না। ক্রিকেটার প্রশাসনে এলে এই একটা সুবিধা। সাকিব-মাশরাফি লম্বা সময় ক্রিকেট খেলছে। এখন দুজনই সংসদ সদস্য। এটা দারুণ ব্যাপার। এখন আপনি যদি রাজনীতিবিদ হতে পারেন, তবে ক্রিকেট প্রশাসক কেন নয়?

প্রশ্ন: সমালোচনা-বিতর্ক পিছু ছাড়ে না বিপিএলকে। গত কিছুদিনে যা দেখেছেন সে আলোকে আপনি কিছু ইতিবাচক দিক বলুন।
রমিজ রাজা: দেখলাম এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। মানুষজনের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আছে বিপিএলের দিকে, এটা দারুণ। অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় দেখেছি। তাওহীদের (হৃদয়) ইনিংস, যেভাবে তামিম ইকবাল দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। ভালো ফাস্ট বোলিং, বাঁহাতি স্পিনের মানও ভালো। অনেক ইতিবাচক দিক আছে। যদি টুর্নামেন্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় আর এই প্রচেষ্টা ধরে রাখেন, বিপিএল বাংলাদেশ ক্রিকেটকে কিছু দিতে পারবে।
প্রশ্ন: বিশ্বে এখন অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। বিপিএলকে স্লট ভাগাভাগি করতে হচ্ছে একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বিপিএলের কী করা উচিত?
রমিজ: শুধু নিজেদের প্রতিভার ওপর মনোযোগ রাখা। লিগগুলো তৈরিই হয়েছে স্থানীয় প্রতিভার কারণে। আইপিএল যে ভিউয়ারশিপ, সে তো ভারতীয় ট্যালেন্টের কারণে। পিএসএলে যে ভিউয়ারশিপ, সেটা পাকিস্তানি ট্যালেন্টের কারণে। বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। আন্তর্জাতিক লিগ করতে তাদের গুরুত্ব আছে। আবার তাদের ছাড়া হবেই না, বিষয়টি তাও না। সেদিন পিএসএলে মুলতান সুলতান মাত্র দুজন বিদেশি খেলোয়াড় খেলেছে। তারা চেয়েছিল বেঞ্চের খেলোয়াড়দের বেশি সুযোগ দিতে। লাহোর কালান্দার্সকে তারা হারিয়েছে, যাদের কিনা বোলিং আক্রমণ খুবই ভালো। এখানে আইডিয়াটা হচ্ছে, প্রমোট ইয়োর ইয়ুথ। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট নিয়ে অনেক কাজ করতে হবে যেন সঠিক ট্যালেন্ট বেরিয়ে আসে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে সম্প্রতি বলেছেন, বিপিএলে ক্লাস প্লেয়ারের ঘাটতি আছে। আর খেলোয়াড়দের এক লিগ থেকে আরেক লিগে দৌড়াদৌড়িকে তাঁর চোখে সার্কাস। আপনার কী মত এখানে?
রমিজ: আমার মনে হয় এটা বন্ধ হওয়া উচিত (এক লিগ থেকে আরেক লিগে খেলতে চলে যাওয়া) এখানে আনুগত্যের বিষয়টি চলে আসে, তাই না? এটা ছন্দ আর দলের সমন্বয় নষ্ট করে। কেউ এটা চাইবে না। যদি খেলার প্রতিশ্রুতি থাকে, যেমন ধরুন, আমি এখানে এসেছি বিপিএলকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ায়। এরপর পিএসএলে পুরো টুর্নামেন্টে ধারাভাষ্য দেওয়ারও প্রস্তাব পেলাম। আমি বললাম, না। আমি আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে গেছি। খেলোয়াড়দেরও একইভাবে চিন্তা করা উচিত।
প্রশ্ন: বিপিএলের বাইরের প্রসঙ্গ, বাংলাদেশ যখন ঘরের মাঠে খেলে, বেশিরভাগ সময়ে স্পিনিং উইকেটের সুবিধা নেয়। উপমহাদেশের বাকি দলগুলোও কম-বেশি নেয়। স্পিনিং উইকেট তৈরি করলেই অনেক সমালোচনা হয়। অথচ অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড বা ইংল্যান্ডে সিমিং উইকেট নিয়ে খুব বেশি সমালোচনা হয় না। এখানে বিসিবি বা বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে একটা যুক্তি তৈরি থাকে, কোন দেশ হোম কন্ডিশনের সুবিধা নেয় না! এ বিষয়ে আপনার অবস্থান কী?
রমিজ: নিজেদের মাঠে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষকে হারাচ্ছে, এটা দারুণ অর্জন। ভারতীয় দল কী করে ভারতে? এখানে যে বিষয়টি দেখা উচিত, আমরা যেভাবেই হোক জিতব—এটা উপভোগ কিংবা আনন্দিত হওয়ার কিছু নেই। তবে ঘরের মাঠে নিজেদের রেকর্ড নিয়ে বাংলাদেশের গর্ব করা উচিত। তার মানে অর্ধেক কাজ আপনি ঠিকঠাক করেছেন। পাকিস্তানও পারে না যখন তারা ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় খেলে। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জয়ের ধারাটা ধরে রাখা। যখন বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে খেলবে, এই ধারাটা ধরে রাখতে হবে। সে উইকেট স্পিনিং, সবুজ কিংবা যেটাই হোক। দিনশেষে আপনার দর্শক আপনাকে চ্যাম্পিয়ন, জয়ী হিসেবে দেখতে চায়।
প্রশ্ন: এশিয়ার দলগুলো লম্বা সময় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারছে না। অথচ বিশ্বের দুটি জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট এ অঞ্চলেরই। ভারতের আইপিএল আছে, অথচ তারা ২০০৭-এর পর আর এই ট্রফিটা নিতে পারল না। এর ব্যাখ্যা কী?
রমিজ: আন্তর্জাতিক ট্রফি জেতা ভিন্ন বল-গেম। আপনাকে ভাগ্যের ছোঁয়া পেতে হবে, সঠিক সময়ে সেরা ছন্দে থাকতে হবে। আমার সারা জীবনের আফসোস থাকবে, অস্ট্রেলিয়ায় আমরা ফাইনালে উঠেছি (২০২২) অথচ জিততে পারিনি। এশিয়া কাপের ফাইনালে (২০২২) উঠলাম, জিততে পারিনি। এখানে আসলে অনেক কিছু জড়িত। আমরা যখন ১৯৯২ বিশ্বকাপ জিতি, আমাদের সেমিফাইনালে উঠতে কাউকে না কাউকে হারতে হতো। আপনাকে লাকিও হতে হবে। সঠিক সময়ে সেরা ছন্দ খুঁজে পাওয়া—এটাই ঘটেছিল আমাদের ক্ষেত্রে।
প্রশ্ন: এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়ার দলগুলোর কেমন সম্ভাবনা?
রমিজ: আমি বিশ্বাস করি, এশিয়ার কোনো দল ট্রফি পাবে। আমার তো মনে হয়, বিপিএলে যা দেখেছি বাংলাদেশেরও ভালো সম্ভাবনা আছে। অনেক সম্ভাবনা দেখেছি।
প্রশ্ন: আসলেই?
রমিজ: হান্ড্রেড পার্সেন্ট। অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কী হয়েছিল, মনে নেই? এখন নেদারল্যান্ডস হারিয়ে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকাকে। যে কোনো দল দৈত্য বধ করতে পারে। যে কোনো দল চমকে দিতে পারে। সবারই সুযোগ থাকছে। কাজেই বাংলাদেশকেও গোনার বাইরে রাখা যাবে না। এ কারণে আমি মনে করি ভারত, পাকিস্তান এমনকি বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা আছে অন্তত সেমিফাইনালে ওঠার। তারপর দেখতে হবে সেখান থেকে কী করে।
প্রশ্ন: পিসিবির সভাপতি হওয়ার পর বেশ কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছিলেন। সৌরভ গাঙ্গুলীও প্রশংসিত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে। আপনার কি মনে হয়, কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে এলে বেশি ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব?
রমিজ: শীর্ষ অবস্থানে ক্রিকেটাররা এলে তাদের অনেক কিছু করার সুযোগ থাকে। যদি দীর্ঘ সময় খেলে থাকেন আপনি জানবেন, এখানে কী ঘটে। তখন এটা চালানোও অনেক সহজ হয়। খেলাটা আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে দেখেন। খেলাটার জন্য আপনার একটা মন থাকতে হবে, স্পন্দন থাকতে হবে। কোনো খেলোয়াড়ের এটা আছে, কোনো খেলোয়াড়ের আবার নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অনেক দর্শক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে বিসিবির সভাপতি হিসেবে দেখতে চান। এই প্রতিবেদককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিবও পরিষ্কার জানিয়েছেন, তিনি বিসিবি সভাপতি হতে চান। আপনার কি মনে হয় মাশরাফি বা সাকিবের মতো বড় মাপের ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনে এলে বাংলাদেশের ক্রিকেটে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে?
রমিজ: সৌরভ আর আমি বোধহয় দরজাটা খুলে দিয়েছি পরের প্রজন্মের জন্য। যদি তারা খেলাটার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আসে, সেটা দারুণ হবে। ক্রিকেটাররা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ক্রিকেটীয় সিদ্ধান্তগুলো অধিক যৌক্তিক হয়ে থাকে। কারণ, আপনি এটার মধ্যে দিয়ে লম্বা সময় ধরে গেছেন। ক্রিকেটার হিসেবে ভালো বুঝবেন ক্রিকেটে কোনটা কাজ করবে, কোনটা করবে না। ক্রিকেটার প্রশাসনে এলে এই একটা সুবিধা। সাকিব-মাশরাফি লম্বা সময় ক্রিকেট খেলছে। এখন দুজনই সংসদ সদস্য। এটা দারুণ ব্যাপার। এখন আপনি যদি রাজনীতিবিদ হতে পারেন, তবে ক্রিকেট প্রশাসক কেন নয়?

প্রশ্ন: সমালোচনা-বিতর্ক পিছু ছাড়ে না বিপিএলকে। গত কিছুদিনে যা দেখেছেন সে আলোকে আপনি কিছু ইতিবাচক দিক বলুন।
রমিজ রাজা: দেখলাম এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। মানুষজনের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আছে বিপিএলের দিকে, এটা দারুণ। অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় দেখেছি। তাওহীদের (হৃদয়) ইনিংস, যেভাবে তামিম ইকবাল দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। ভালো ফাস্ট বোলিং, বাঁহাতি স্পিনের মানও ভালো। অনেক ইতিবাচক দিক আছে। যদি টুর্নামেন্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয় আর এই প্রচেষ্টা ধরে রাখেন, বিপিএল বাংলাদেশ ক্রিকেটকে কিছু দিতে পারবে।
প্রশ্ন: বিশ্বে এখন অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। বিপিএলকে স্লট ভাগাভাগি করতে হচ্ছে একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বিপিএলের কী করা উচিত?
রমিজ: শুধু নিজেদের প্রতিভার ওপর মনোযোগ রাখা। লিগগুলো তৈরিই হয়েছে স্থানীয় প্রতিভার কারণে। আইপিএল যে ভিউয়ারশিপ, সে তো ভারতীয় ট্যালেন্টের কারণে। পিএসএলে যে ভিউয়ারশিপ, সেটা পাকিস্তানি ট্যালেন্টের কারণে। বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। আন্তর্জাতিক লিগ করতে তাদের গুরুত্ব আছে। আবার তাদের ছাড়া হবেই না, বিষয়টি তাও না। সেদিন পিএসএলে মুলতান সুলতান মাত্র দুজন বিদেশি খেলোয়াড় খেলেছে। তারা চেয়েছিল বেঞ্চের খেলোয়াড়দের বেশি সুযোগ দিতে। লাহোর কালান্দার্সকে তারা হারিয়েছে, যাদের কিনা বোলিং আক্রমণ খুবই ভালো। এখানে আইডিয়াটা হচ্ছে, প্রমোট ইয়োর ইয়ুথ। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট নিয়ে অনেক কাজ করতে হবে যেন সঠিক ট্যালেন্ট বেরিয়ে আসে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে সম্প্রতি বলেছেন, বিপিএলে ক্লাস প্লেয়ারের ঘাটতি আছে। আর খেলোয়াড়দের এক লিগ থেকে আরেক লিগে দৌড়াদৌড়িকে তাঁর চোখে সার্কাস। আপনার কী মত এখানে?
রমিজ: আমার মনে হয় এটা বন্ধ হওয়া উচিত (এক লিগ থেকে আরেক লিগে খেলতে চলে যাওয়া) এখানে আনুগত্যের বিষয়টি চলে আসে, তাই না? এটা ছন্দ আর দলের সমন্বয় নষ্ট করে। কেউ এটা চাইবে না। যদি খেলার প্রতিশ্রুতি থাকে, যেমন ধরুন, আমি এখানে এসেছি বিপিএলকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ায়। এরপর পিএসএলে পুরো টুর্নামেন্টে ধারাভাষ্য দেওয়ারও প্রস্তাব পেলাম। আমি বললাম, না। আমি আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে গেছি। খেলোয়াড়দেরও একইভাবে চিন্তা করা উচিত।
প্রশ্ন: বিপিএলের বাইরের প্রসঙ্গ, বাংলাদেশ যখন ঘরের মাঠে খেলে, বেশিরভাগ সময়ে স্পিনিং উইকেটের সুবিধা নেয়। উপমহাদেশের বাকি দলগুলোও কম-বেশি নেয়। স্পিনিং উইকেট তৈরি করলেই অনেক সমালোচনা হয়। অথচ অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড বা ইংল্যান্ডে সিমিং উইকেট নিয়ে খুব বেশি সমালোচনা হয় না। এখানে বিসিবি বা বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে একটা যুক্তি তৈরি থাকে, কোন দেশ হোম কন্ডিশনের সুবিধা নেয় না! এ বিষয়ে আপনার অবস্থান কী?
রমিজ: নিজেদের মাঠে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষকে হারাচ্ছে, এটা দারুণ অর্জন। ভারতীয় দল কী করে ভারতে? এখানে যে বিষয়টি দেখা উচিত, আমরা যেভাবেই হোক জিতব—এটা উপভোগ কিংবা আনন্দিত হওয়ার কিছু নেই। তবে ঘরের মাঠে নিজেদের রেকর্ড নিয়ে বাংলাদেশের গর্ব করা উচিত। তার মানে অর্ধেক কাজ আপনি ঠিকঠাক করেছেন। পাকিস্তানও পারে না যখন তারা ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় খেলে। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জয়ের ধারাটা ধরে রাখা। যখন বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে খেলবে, এই ধারাটা ধরে রাখতে হবে। সে উইকেট স্পিনিং, সবুজ কিংবা যেটাই হোক। দিনশেষে আপনার দর্শক আপনাকে চ্যাম্পিয়ন, জয়ী হিসেবে দেখতে চায়।
প্রশ্ন: এশিয়ার দলগুলো লম্বা সময় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারছে না। অথচ বিশ্বের দুটি জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট এ অঞ্চলেরই। ভারতের আইপিএল আছে, অথচ তারা ২০০৭-এর পর আর এই ট্রফিটা নিতে পারল না। এর ব্যাখ্যা কী?
রমিজ: আন্তর্জাতিক ট্রফি জেতা ভিন্ন বল-গেম। আপনাকে ভাগ্যের ছোঁয়া পেতে হবে, সঠিক সময়ে সেরা ছন্দে থাকতে হবে। আমার সারা জীবনের আফসোস থাকবে, অস্ট্রেলিয়ায় আমরা ফাইনালে উঠেছি (২০২২) অথচ জিততে পারিনি। এশিয়া কাপের ফাইনালে (২০২২) উঠলাম, জিততে পারিনি। এখানে আসলে অনেক কিছু জড়িত। আমরা যখন ১৯৯২ বিশ্বকাপ জিতি, আমাদের সেমিফাইনালে উঠতে কাউকে না কাউকে হারতে হতো। আপনাকে লাকিও হতে হবে। সঠিক সময়ে সেরা ছন্দ খুঁজে পাওয়া—এটাই ঘটেছিল আমাদের ক্ষেত্রে।
প্রশ্ন: এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এশিয়ার দলগুলোর কেমন সম্ভাবনা?
রমিজ: আমি বিশ্বাস করি, এশিয়ার কোনো দল ট্রফি পাবে। আমার তো মনে হয়, বিপিএলে যা দেখেছি বাংলাদেশেরও ভালো সম্ভাবনা আছে। অনেক সম্ভাবনা দেখেছি।
প্রশ্ন: আসলেই?
রমিজ: হান্ড্রেড পার্সেন্ট। অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কী হয়েছিল, মনে নেই? এখন নেদারল্যান্ডস হারিয়ে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকাকে। যে কোনো দল দৈত্য বধ করতে পারে। যে কোনো দল চমকে দিতে পারে। সবারই সুযোগ থাকছে। কাজেই বাংলাদেশকেও গোনার বাইরে রাখা যাবে না। এ কারণে আমি মনে করি ভারত, পাকিস্তান এমনকি বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা আছে অন্তত সেমিফাইনালে ওঠার। তারপর দেখতে হবে সেখান থেকে কী করে।
প্রশ্ন: পিসিবির সভাপতি হওয়ার পর বেশ কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছিলেন। সৌরভ গাঙ্গুলীও প্রশংসিত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে। আপনার কি মনে হয়, কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে এলে বেশি ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব?
রমিজ: শীর্ষ অবস্থানে ক্রিকেটাররা এলে তাদের অনেক কিছু করার সুযোগ থাকে। যদি দীর্ঘ সময় খেলে থাকেন আপনি জানবেন, এখানে কী ঘটে। তখন এটা চালানোও অনেক সহজ হয়। খেলাটা আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে দেখেন। খেলাটার জন্য আপনার একটা মন থাকতে হবে, স্পন্দন থাকতে হবে। কোনো খেলোয়াড়ের এটা আছে, কোনো খেলোয়াড়ের আবার নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের অনেক দর্শক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে বিসিবির সভাপতি হিসেবে দেখতে চান। এই প্রতিবেদককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিবও পরিষ্কার জানিয়েছেন, তিনি বিসিবি সভাপতি হতে চান। আপনার কি মনে হয় মাশরাফি বা সাকিবের মতো বড় মাপের ক্রিকেটাররা ক্রিকেট প্রশাসনে এলে বাংলাদেশের ক্রিকেটে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে?
রমিজ: সৌরভ আর আমি বোধহয় দরজাটা খুলে দিয়েছি পরের প্রজন্মের জন্য। যদি তারা খেলাটার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আসে, সেটা দারুণ হবে। ক্রিকেটাররা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ক্রিকেটীয় সিদ্ধান্তগুলো অধিক যৌক্তিক হয়ে থাকে। কারণ, আপনি এটার মধ্যে দিয়ে লম্বা সময় ধরে গেছেন। ক্রিকেটার হিসেবে ভালো বুঝবেন ক্রিকেটে কোনটা কাজ করবে, কোনটা করবে না। ক্রিকেটার প্রশাসনে এলে এই একটা সুবিধা। সাকিব-মাশরাফি লম্বা সময় ক্রিকেট খেলছে। এখন দুজনই সংসদ সদস্য। এটা দারুণ ব্যাপার। এখন আপনি যদি রাজনীতিবিদ হতে পারেন, তবে ক্রিকেট প্রশাসক কেন নয়?

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
১ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপ খেলছে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। দল যখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছে তার ঠিক আগেই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া যৌথভাবে ২০২৬ অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে

যুব এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষ। এবার সেমিফাইনালের লড়াই। যেখানে আছে বাংলাদেশও। ফাইনালে ওঠার মিশনে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

২০২৪ বিপিএল শেষ হলো কাল। এবার ধারাভাষ্য দিতে আসা পাকিস্তান কিংবদন্তি রমিজ রাজার কণ্ঠে বেশ মুগ্ধতা ঝরল বিপিএল নিয়ে। গত বুধবার রাতে মিরপুরে ধারাভাষ্য দেওয়ার ফাঁকে রমিজ কথা বললেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে।
০২ মার্চ ২০২৪
যুব এশিয়া কাপ খেলছে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। দল যখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছে তার ঠিক আগেই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া যৌথভাবে ২০২৬ অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে

যুব এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষ। এবার সেমিফাইনালের লড়াই। যেখানে আছে বাংলাদেশও। ফাইনালে ওঠার মিশনে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যুব এশিয়া কাপ খেলছে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। দল যখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছে তার ঠিক আগেই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া যৌথভাবে ২০২৬ অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি। বিশ্বকাপ শুরুর প্রায় এক মাস আগেই দল ঘোষণা করল পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বিশ্বকাপেও পাকিস্তানের নেতৃত্ব দেবেন ফারহান ইউসুফ। এশিয়া কাপের দল থেকে একটি পরিবর্তন এনে বিশ্বকাপ খেলবে পাকিস্তান। বাদ পড়েছেন বাঁ হাতি স্পিনার মোহাম্মদ হুজাইফা। দলে নেওয়া হয়েছে পেসার উমর জাইবকে। বিশ্বকাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে জিম্বাবুয়ের মাটিতে স্বাগতিক দল এবং আফগানিস্তানকে নিয়ে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। বিশ্বকাপ দল নিয়েই সে সিরিজ খেলবে তারা।
বিশ্বকাপ ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানের ম্যানেজার ও মেন্টরের হিসেবে থাকবেন সাবেক ক্রিকেটার সরফরাজ আহমেদ। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলবে পাকিস্তান। যুবাদের বিশ্বকাপের ফাইনাল হবে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য পাকিস্তানের স্কোয়াড: ফারহান ইউসুফ (অধিনায়ক), উসমান খান (সহ-অধিনায়ক), আব্দুল সুবহান, আহমেদ হুসেইন, আলী হাসান বালোচ, আলী রাজা, দানিয়াল আলী খান, হামজা জাহুর (উইকেটরক্ষক), হুজাইফা আহসান, মমিন কামার, মোহাম্মদ সাইয়াম, মোহাম্মদ শায়ান (উইকেটরক্ষক), নিকাব শফিক, সামির মিনহাস ও উমর জাইব।
নন ট্রাভেলিং রিজার্ভ: আব্দুল কাদির, ফারহানউল্লাহ, হাসান খান, ইবতিসাম আজহার ও মোহাম্মদ হুজাইফা।

যুব এশিয়া কাপ খেলছে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। দল যখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছে তার ঠিক আগেই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া যৌথভাবে ২০২৬ অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি। বিশ্বকাপ শুরুর প্রায় এক মাস আগেই দল ঘোষণা করল পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বিশ্বকাপেও পাকিস্তানের নেতৃত্ব দেবেন ফারহান ইউসুফ। এশিয়া কাপের দল থেকে একটি পরিবর্তন এনে বিশ্বকাপ খেলবে পাকিস্তান। বাদ পড়েছেন বাঁ হাতি স্পিনার মোহাম্মদ হুজাইফা। দলে নেওয়া হয়েছে পেসার উমর জাইবকে। বিশ্বকাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে জিম্বাবুয়ের মাটিতে স্বাগতিক দল এবং আফগানিস্তানকে নিয়ে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। বিশ্বকাপ দল নিয়েই সে সিরিজ খেলবে তারা।
বিশ্বকাপ ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানের ম্যানেজার ও মেন্টরের হিসেবে থাকবেন সাবেক ক্রিকেটার সরফরাজ আহমেদ। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলবে পাকিস্তান। যুবাদের বিশ্বকাপের ফাইনাল হবে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য পাকিস্তানের স্কোয়াড: ফারহান ইউসুফ (অধিনায়ক), উসমান খান (সহ-অধিনায়ক), আব্দুল সুবহান, আহমেদ হুসেইন, আলী হাসান বালোচ, আলী রাজা, দানিয়াল আলী খান, হামজা জাহুর (উইকেটরক্ষক), হুজাইফা আহসান, মমিন কামার, মোহাম্মদ সাইয়াম, মোহাম্মদ শায়ান (উইকেটরক্ষক), নিকাব শফিক, সামির মিনহাস ও উমর জাইব।
নন ট্রাভেলিং রিজার্ভ: আব্দুল কাদির, ফারহানউল্লাহ, হাসান খান, ইবতিসাম আজহার ও মোহাম্মদ হুজাইফা।

২০২৪ বিপিএল শেষ হলো কাল। এবার ধারাভাষ্য দিতে আসা পাকিস্তান কিংবদন্তি রমিজ রাজার কণ্ঠে বেশ মুগ্ধতা ঝরল বিপিএল নিয়ে। গত বুধবার রাতে মিরপুরে ধারাভাষ্য দেওয়ার ফাঁকে রমিজ কথা বললেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে।
০২ মার্চ ২০২৪
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
১ ঘণ্টা আগে

যুব এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষ। এবার সেমিফাইনালের লড়াই। যেখানে আছে বাংলাদেশও। ফাইনালে ওঠার মিশনে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারশন (বাফুফে)। আলাদা আলাদা বার্তায় শোক জানিয়েছে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের এই দুই সংস্থা।
নিজেদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে হাদির একটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে বিসিবি লিখেছে, ‘শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।’
বাফুফে লিখেছে, ‘আমরা শোকাহত। সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে।’
গত ১২ ডিসেম্ব শুক্রবার জুমার নামাজের পর গুলিবিদ্ধ হন হাদি। চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় হাদিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে গত সোমবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারশন (বাফুফে)। আলাদা আলাদা বার্তায় শোক জানিয়েছে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের এই দুই সংস্থা।
নিজেদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে হাদির একটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে বিসিবি লিখেছে, ‘শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।’
বাফুফে লিখেছে, ‘আমরা শোকাহত। সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে।’
গত ১২ ডিসেম্ব শুক্রবার জুমার নামাজের পর গুলিবিদ্ধ হন হাদি। চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় হাদিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে গত সোমবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

২০২৪ বিপিএল শেষ হলো কাল। এবার ধারাভাষ্য দিতে আসা পাকিস্তান কিংবদন্তি রমিজ রাজার কণ্ঠে বেশ মুগ্ধতা ঝরল বিপিএল নিয়ে। গত বুধবার রাতে মিরপুরে ধারাভাষ্য দেওয়ার ফাঁকে রমিজ কথা বললেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে।
০২ মার্চ ২০২৪
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
১ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপ খেলছে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। দল যখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছে তার ঠিক আগেই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া যৌথভাবে ২০২৬ অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষ। এবার সেমিফাইনালের লড়াই। যেখানে আছে বাংলাদেশও। ফাইনালে ওঠার মিশনে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যুব এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষ। এবার সেমিফাইনালের লড়াই। যেখানে আছে বাংলাদেশও। ফাইনালে ওঠার মিশনে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ: সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান
বেলা ১১ টা, সরাসরি
টি স্পোর্টস
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট: দ্বিতীয় দিন
নিউজিল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ভোর ৪ টা, সরাসরি
সনি টেন ৫
অ্যাডিলেড টেস্ট: তৃতীয় দিন
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড
ভোর ৫টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১ ও ২
বিগ ব্যাশ লিগ
ব্রিসবেন হিট-পার্থ স্কর্চার্স
স্টার স্পোর্টস ২
পঞ্চম টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস

যুব এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষ। এবার সেমিফাইনালের লড়াই। যেখানে আছে বাংলাদেশও। ফাইনালে ওঠার মিশনে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ: সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান
বেলা ১১ টা, সরাসরি
টি স্পোর্টস
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট: দ্বিতীয় দিন
নিউজিল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ভোর ৪ টা, সরাসরি
সনি টেন ৫
অ্যাডিলেড টেস্ট: তৃতীয় দিন
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড
ভোর ৫টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১ ও ২
বিগ ব্যাশ লিগ
ব্রিসবেন হিট-পার্থ স্কর্চার্স
স্টার স্পোর্টস ২
পঞ্চম টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস

২০২৪ বিপিএল শেষ হলো কাল। এবার ধারাভাষ্য দিতে আসা পাকিস্তান কিংবদন্তি রমিজ রাজার কণ্ঠে বেশ মুগ্ধতা ঝরল বিপিএল নিয়ে। গত বুধবার রাতে মিরপুরে ধারাভাষ্য দেওয়ার ফাঁকে রমিজ কথা বললেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে।
০২ মার্চ ২০২৪
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
১ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপ খেলছে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। দল যখন ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আছে তার ঠিক আগেই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের জন্য দল দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়া যৌথভাবে ২০২৬ অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে