ক্রীড়া ডেস্ক
‘প্রকৃতি কখনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না’—চিরপরিচিত এই প্রবাদবাক্য হয়তো সবারই জানা। সেখানে কোচদের চাকরি তো ‘মিউজিক্যাল চেয়ারের’ মতো। আজ আছে, কাল নেই। চুক্তির মেয়াদ, দলগত পারফরম্যান্স—যে কারণই হোক না কেন, দলের সঙ্গে সেই কোচের সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার ঘটনা দেখা অনেক বেশি।
পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে গতকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। ২০২৩ বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশ আগে ছিটকে পড়ায় কার্যত এই ম্যাচটাই ছিল এবারের শেষ ম্যাচ। একই সঙ্গে এটাই ছিল বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ হিসেবে অ্যালান ডোনাল্ডেরও শেষ ম্যাচ। পুনেতে গত বৃহস্পতিবার টিম মিটিংয়ে তা নিশ্চিত করেন ডোনাল্ড। এরপর একই দিন আজকের পত্রিকায়ও তা নিশ্চিত করেছিলেন প্রোটিয়া কিংবদন্তি ফাস্ট বোলার। ডোনাল্ডও বিদায় বলতে গিয়ে বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন।
২০২২-এর ১ মার্চ থেকে গতকাল পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সঙ্গে ডোনাল্ড দেড় বছরেরও বেশি সময়ের পথচলা শেষ হয়ে গেল। দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি ফাস্ট বোলার আসার পরই যেন বদলে যেতে থাকে বাংলাদেশের পেস বোলিং ইউনিট। শরীফুল ইসলাম, ইবাদত হোসেন চৌধুরী, হাসান মাহমুদদের মতো তরুণ পেস বোলাররা উঠে এসেছেন। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমানরাও নিজেদের হারানো ছন্দ খুঁজে পেয়েছেন। যেখানে গত ২০ মাসে (২০২২-এর ১ মার্চ থেকে ২০২৩-এর ১১ নভেম্বর) পর্যন্ত বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৪০ উইকেট পেয়েছেন। গতকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ শেষেও তাসকিনের কাছে এসেছে ডোনাল্ডের অধীনে বাংলাদেশের পেসারদের পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গ। পুনের মিক্সড জোনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিনি আমাদের ফাস্ট বোলিং করতে দারুণভাবে সাহায্য করেছেন। ভালো হোক বা খারাপ হোক, সব সময় পাশে থাকতেন। অনুপ্রাণিত করতেন। তাঁর সঙ্গে কাজ করে ব্যক্তিগতভাবে আমি খুব উপভোগ করেছি। তিনি তো চলে গেলেন। পেশাগত জীবন বলতে এটাই। সব কোচই দুই বছর, চার বছর পর যাবেন, আসবেন। তাঁর সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা রইল। ভবিষ্যতে আরও ভালো বোলিং কোচের আশায় রইলাম।’
গত দুই বছরে বাংলাদেশের পেস বোলিং ইউনিটকে যেন নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন তাসকিন। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—সব সংস্করণেই ধারাবাহিক পারফর্ম করছেন তিনি। সেই তাসকিনকেই এবারের বিশ্বকাপে অচেনা লেগেছে। সাত ম্যাচ খেলে নিয়েছেন পাঁচ উইকেট। বোলিং গড় ৬১ ও ইকোনমি ৫.৫৪ দেখেই বোঝা যায় যে কতটা হতাশাজনক বিশ্বকাপ ছিল তাসকিনের জন্য। বাংলাদেশের পেসার গতকাল এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘চোট নিয়ে খেলছিলাম। সেরা ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। সব মিলিয়ে কঠিন এক টুর্নামেন্ট গেল। কাঁধের চোটে আমি বেশ ভুগছিলাম। তার ওপর দলগতভাবে ভালো হয়নি। আমি বোলিংয়ে আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে না পারলে তার একটা প্রভাব পড়েছে। আমি ফিট থাকলে আরও ভালো হবে।’
‘প্রকৃতি কখনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না’—চিরপরিচিত এই প্রবাদবাক্য হয়তো সবারই জানা। সেখানে কোচদের চাকরি তো ‘মিউজিক্যাল চেয়ারের’ মতো। আজ আছে, কাল নেই। চুক্তির মেয়াদ, দলগত পারফরম্যান্স—যে কারণই হোক না কেন, দলের সঙ্গে সেই কোচের সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার ঘটনা দেখা অনেক বেশি।
পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে গতকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। ২০২৩ বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশ আগে ছিটকে পড়ায় কার্যত এই ম্যাচটাই ছিল এবারের শেষ ম্যাচ। একই সঙ্গে এটাই ছিল বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ হিসেবে অ্যালান ডোনাল্ডেরও শেষ ম্যাচ। পুনেতে গত বৃহস্পতিবার টিম মিটিংয়ে তা নিশ্চিত করেন ডোনাল্ড। এরপর একই দিন আজকের পত্রিকায়ও তা নিশ্চিত করেছিলেন প্রোটিয়া কিংবদন্তি ফাস্ট বোলার। ডোনাল্ডও বিদায় বলতে গিয়ে বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন।
২০২২-এর ১ মার্চ থেকে গতকাল পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সঙ্গে ডোনাল্ড দেড় বছরেরও বেশি সময়ের পথচলা শেষ হয়ে গেল। দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি ফাস্ট বোলার আসার পরই যেন বদলে যেতে থাকে বাংলাদেশের পেস বোলিং ইউনিট। শরীফুল ইসলাম, ইবাদত হোসেন চৌধুরী, হাসান মাহমুদদের মতো তরুণ পেস বোলাররা উঠে এসেছেন। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমানরাও নিজেদের হারানো ছন্দ খুঁজে পেয়েছেন। যেখানে গত ২০ মাসে (২০২২-এর ১ মার্চ থেকে ২০২৩-এর ১১ নভেম্বর) পর্যন্ত বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৪০ উইকেট পেয়েছেন। গতকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ শেষেও তাসকিনের কাছে এসেছে ডোনাল্ডের অধীনে বাংলাদেশের পেসারদের পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গ। পুনের মিক্সড জোনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিনি আমাদের ফাস্ট বোলিং করতে দারুণভাবে সাহায্য করেছেন। ভালো হোক বা খারাপ হোক, সব সময় পাশে থাকতেন। অনুপ্রাণিত করতেন। তাঁর সঙ্গে কাজ করে ব্যক্তিগতভাবে আমি খুব উপভোগ করেছি। তিনি তো চলে গেলেন। পেশাগত জীবন বলতে এটাই। সব কোচই দুই বছর, চার বছর পর যাবেন, আসবেন। তাঁর সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা রইল। ভবিষ্যতে আরও ভালো বোলিং কোচের আশায় রইলাম।’
গত দুই বছরে বাংলাদেশের পেস বোলিং ইউনিটকে যেন নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন তাসকিন। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—সব সংস্করণেই ধারাবাহিক পারফর্ম করছেন তিনি। সেই তাসকিনকেই এবারের বিশ্বকাপে অচেনা লেগেছে। সাত ম্যাচ খেলে নিয়েছেন পাঁচ উইকেট। বোলিং গড় ৬১ ও ইকোনমি ৫.৫৪ দেখেই বোঝা যায় যে কতটা হতাশাজনক বিশ্বকাপ ছিল তাসকিনের জন্য। বাংলাদেশের পেসার গতকাল এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘চোট নিয়ে খেলছিলাম। সেরা ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। সব মিলিয়ে কঠিন এক টুর্নামেন্ট গেল। কাঁধের চোটে আমি বেশ ভুগছিলাম। তার ওপর দলগতভাবে ভালো হয়নি। আমি বোলিংয়ে আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে না পারলে তার একটা প্রভাব পড়েছে। আমি ফিট থাকলে আরও ভালো হবে।’
২০০২ সালে নিজেদের সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছিল ব্রাজিল। এরপর কেটে গেল ২২ বছর। আর কোনো বিশ্বকাপে সেভাবে সুবিধা করতে পারেনি তারা। সম্প্রতি বিশ্বকাপ বাছাই কিংবা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচেও ভালো ছন্দে নেই তারা।
১ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
২ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৫ ঘণ্টা আগে