নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিততে হলে গড়তে হবে ইতিহাস; শেষ ওভারে নিতে হবে ৩৬ রান। কামরুল হাসান রাব্বিকে প্রথম তিন বলে তিন ছক্কা মেরে অসম্ভবকে সম্ভব করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আলাউদ্দিন বাবু। শেষ পর্যন্ত অবিশ্বাস্য কিছু হয়নি। অনুমিতভাবেই ম্যাচটা জিতে নিয়েছে খুলনা টাইগার্স। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক সিলেট সানরাইজার্সকে ১৫ রানে হারিয়েছে মুশফিকুর রহিমের দল।
টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর বিপর্যয়ের পর ৩ উইকেটে ১৮২ রানের শক্তিশালী সংগ্রহ তোলে খুলনা। জবাবে নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৭ রান করতে সক্ষম হয় সিলেট। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চলতি মৌসুমে এটা সিলেটের সাত ম্যাচে পঞ্চম হার। এই হারে প্লে-অফে ওঠার আশা শেষ হয়ে গেল তলানিতে থাকা সিলেটের। অন্যদিকে সাত ম্যাচে চতুর্থ জয়ে তিনে উঠে এসেছে মুশফিকের খুলনা।
খুলনা যে বড় সংগ্রহ পাবে সেটা ছিল কল্পনারও বাইরে। এক রানের মধ্যে দুই উইকেট হারায় খুলনা। প্রথম ওভারে আন্দ্রে ফ্লেচার ও মেহেদী হাসানের বিদায়ে চাপে পড়ে দলটি। ধাক্কা সামাল দেন সৌম্য সরকার ও ইয়াসির আলি। ১৮ বলে ২২ রান করে বিদায় নেন দ্বিতীয়জন। পরে মুশফিক ও সৌম্যর ব্যাটে প্রতিরোধ। চতুর্থ উইকেটে এই দুজনের ১৩৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটির ওপর দাঁড়িয়ে বড় সংগ্রহ পেয়ে যায় খুলনা।
৬২ বলে চারটি করে চার-ছক্কায় ৮২ রানে অপরাজিত থাকেন সৌম্য। ৩৮ বলে ছয় চার ও দুই ছক্কায় ৬২ রানে অজেয় থাকলেন তাঁর সঙ্গী মুশফিক। ব্যাট হাতে জ্বলে ওঠা সৌম্য আলো ছড়ালেন বল হাতেও। চার ওভারে ২৭ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অবধারিতভাবেই ম্যাচ সেরা হয়েছেন খুলনা ওপেনার। ২৩ রানে ২ উইকেট নেওয়া থিসারা পেরেরা খুলনার সেরা বোলার।
১৮৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেটের শুরুটা ছিল মন্থর। লেন্ডল সিমন্স ও এনামুল হজ বিজয় দুজনই ব্যাট করেন ধীরেসুস্থে। পাওয়ার প্লের শেষ বলে আউট হন সিমন্স। দলের সংগ্রহ তখন ৪০। ১৭ বলে ১০ রানে ফেরেন সিমন্স। পরে ঝড় ওঠে বিজয়ের ব্যাটে। অনেকটা অভিমানী মেজাজেই ব্যাটিং করেছেন সিলেট ওপেনার। দারুণ খেলতে থাকা বিজয় সাজঘরে ফিরেছেন ফিফটির আভাস নিয়ে। ৩৩ বলে তিনটি করে চার-ছক্কায় ৪৭ রানে আউট হন তিনি।
বিজয়ের আউটে একরকম ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় সিলেট। কলিন ইনগ্রাম, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও আলাউদ্দিনের মাঝারি মানের ইনিংসগুলো হারের ব্যবধান কমিয়েছে মাত্র। ২৮ বলে ৩৭ রান করেন ইনগ্রাম। ২২ বলে সাত চারে ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন ম্যাচের আগে সিলেটের অধিনায়কত্ব ছাড়া মোসাদ্দেক। সাত বলে ২৫ রানে টিকে থাকলেন আলাউদ্দিন। নেতৃত্ব পাওয়ার ম্যাচে রবি বোপারা রানের খাতাই খুলতে পারেননি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা: ২০ ওভারে ১৮২/৩
(সৌম্য ৮২; সোহাগ ১/২৭)
সিলেট: ২০ ওভারে ১৬৭/৬
(বিজয় ৪৭; পেরেরা ২/২৩)
ফল: খুলনা ১৫ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: সৌম্য (খুলনা)
জিততে হলে গড়তে হবে ইতিহাস; শেষ ওভারে নিতে হবে ৩৬ রান। কামরুল হাসান রাব্বিকে প্রথম তিন বলে তিন ছক্কা মেরে অসম্ভবকে সম্ভব করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আলাউদ্দিন বাবু। শেষ পর্যন্ত অবিশ্বাস্য কিছু হয়নি। অনুমিতভাবেই ম্যাচটা জিতে নিয়েছে খুলনা টাইগার্স। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক সিলেট সানরাইজার্সকে ১৫ রানে হারিয়েছে মুশফিকুর রহিমের দল।
টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুর বিপর্যয়ের পর ৩ উইকেটে ১৮২ রানের শক্তিশালী সংগ্রহ তোলে খুলনা। জবাবে নির্ধারিত ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৭ রান করতে সক্ষম হয় সিলেট। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চলতি মৌসুমে এটা সিলেটের সাত ম্যাচে পঞ্চম হার। এই হারে প্লে-অফে ওঠার আশা শেষ হয়ে গেল তলানিতে থাকা সিলেটের। অন্যদিকে সাত ম্যাচে চতুর্থ জয়ে তিনে উঠে এসেছে মুশফিকের খুলনা।
খুলনা যে বড় সংগ্রহ পাবে সেটা ছিল কল্পনারও বাইরে। এক রানের মধ্যে দুই উইকেট হারায় খুলনা। প্রথম ওভারে আন্দ্রে ফ্লেচার ও মেহেদী হাসানের বিদায়ে চাপে পড়ে দলটি। ধাক্কা সামাল দেন সৌম্য সরকার ও ইয়াসির আলি। ১৮ বলে ২২ রান করে বিদায় নেন দ্বিতীয়জন। পরে মুশফিক ও সৌম্যর ব্যাটে প্রতিরোধ। চতুর্থ উইকেটে এই দুজনের ১৩৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটির ওপর দাঁড়িয়ে বড় সংগ্রহ পেয়ে যায় খুলনা।
৬২ বলে চারটি করে চার-ছক্কায় ৮২ রানে অপরাজিত থাকেন সৌম্য। ৩৮ বলে ছয় চার ও দুই ছক্কায় ৬২ রানে অজেয় থাকলেন তাঁর সঙ্গী মুশফিক। ব্যাট হাতে জ্বলে ওঠা সৌম্য আলো ছড়ালেন বল হাতেও। চার ওভারে ২৭ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অবধারিতভাবেই ম্যাচ সেরা হয়েছেন খুলনা ওপেনার। ২৩ রানে ২ উইকেট নেওয়া থিসারা পেরেরা খুলনার সেরা বোলার।
১৮৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা সিলেটের শুরুটা ছিল মন্থর। লেন্ডল সিমন্স ও এনামুল হজ বিজয় দুজনই ব্যাট করেন ধীরেসুস্থে। পাওয়ার প্লের শেষ বলে আউট হন সিমন্স। দলের সংগ্রহ তখন ৪০। ১৭ বলে ১০ রানে ফেরেন সিমন্স। পরে ঝড় ওঠে বিজয়ের ব্যাটে। অনেকটা অভিমানী মেজাজেই ব্যাটিং করেছেন সিলেট ওপেনার। দারুণ খেলতে থাকা বিজয় সাজঘরে ফিরেছেন ফিফটির আভাস নিয়ে। ৩৩ বলে তিনটি করে চার-ছক্কায় ৪৭ রানে আউট হন তিনি।
বিজয়ের আউটে একরকম ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় সিলেট। কলিন ইনগ্রাম, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও আলাউদ্দিনের মাঝারি মানের ইনিংসগুলো হারের ব্যবধান কমিয়েছে মাত্র। ২৮ বলে ৩৭ রান করেন ইনগ্রাম। ২২ বলে সাত চারে ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন ম্যাচের আগে সিলেটের অধিনায়কত্ব ছাড়া মোসাদ্দেক। সাত বলে ২৫ রানে টিকে থাকলেন আলাউদ্দিন। নেতৃত্ব পাওয়ার ম্যাচে রবি বোপারা রানের খাতাই খুলতে পারেননি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা: ২০ ওভারে ১৮২/৩
(সৌম্য ৮২; সোহাগ ১/২৭)
সিলেট: ২০ ওভারে ১৬৭/৬
(বিজয় ৪৭; পেরেরা ২/২৩)
ফল: খুলনা ১৫ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: সৌম্য (খুলনা)
অফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
৯ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
১০ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
১০ ঘণ্টা আগে