নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ওয়ানডে আর টেস্ট দলে টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে যিনি অনেকটাই ‘অটোমেটিক চয়েস’, সেই মেহেদী হাসান মিরাজ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে ১৭ জনের প্রস্তুতি ক্যাম্পেও জায়গা পাননি।
শুধু এবারই নয়, গত ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরেও টি-টোয়েন্টি থেকে বাদ পড়তে হয়েছে মিরাজকে। অথচ সেই সিরিজের আগে তিনি ছিলেন টি-টোয়েন্টি দলের ‘সহ অধিনায়ক’। মিরাজের পরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আসা শেখ মেহেদী হাসান ২০ ওভারের ক্রিকেটে দলের নিয়মিত মুখ হয়ে উঠেছেন। পাওয়ার প্লে কিংবা ইনিংসের মাঝে তাঁর কার্যকরী অফ স্পিন আর যেকোনো পজিশনে ঝড় তোলার সহজাত বৈশিষ্ট্য আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিক হতে সহায়তা করেছে শেখ মেহেদীকে। বাংলাদেশ দল এখন পেয়ে গেছে লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনকেও। তিনিও ব্যাটিং অর্ডারের নিচের দিকে তুলতে পারেন ঝড়। আর অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান তো আছেনই। দলে এত স্পিনিং অলরাউন্ডার সতীর্থদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মিরাজ একটু নয়, বেশ পিছিয়ে পড়েছেন।
জিম্বাবুয়ে সিরিজই শুধু নয়, বাস্তবতা বলছে, মিরাজের সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দরজাও হয়তো বন্ধ হয়ে গেছে। টেস্ট আর ৫০ ওভারের ক্রিকেটে জাতীয় দলে অপরিহার্য মিরাজ কেন ২০ ওভারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারলেন না? এখানে অবশ্য নিজের দায় দেখেন না মিরাজ। উল্টো যুক্তি দেখিয়ে বললেন, ‘চ্যালেঞ্জ আর পারফর্ম করা আলাদা বিষয়। টি-টোয়েন্টিতে আমি বাদ পড়ার আগেও পারফর্ম করেছি। পরিসংখ্যান দেখুন, বাদ পড়ার পাঁচ ম্যাচ আগেও ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছি (২০২৩ সালের মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়ে)।’
আগামী দুই মাসে বাংলাদেশের ব্যস্ততা শুধুই ২০ ওভারের ক্রিকেটে। যেহেতু টি-টোয়েন্টিতে ব্রাত্য, মিরাজ পেয়ে যাচ্ছেন লম্বা একটা বিরতি। তবে এই বিরতিটা দেখছেন ইতিবাচক দৃষ্টিতেই, ‘আমার জন্য ভালো হয়েছে। ভালো একটা বিশ্রাম পেলাম। ওয়ানডে ও টেস্টের জন্য আরও ভালোভাবে তৈরি হতে পারব।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে না পারলে মন খারাপ হবে না? ‘সমস্যা নেই’—মিরাজ পাশ কাটিয়ে যেতে চান। একটু থেমে আগের কথারই পুনরাবৃত্তি করেন, ‘সমস্যা নেই। আমি এটা নিয়ে কিছুই ভাবছি না। আমার জন্য ভালো হয়েছে। এই যে এত মাত্রায় খেলা। খেলতে খেলতে মাথা হ্যাং হয়ে যায়! ভালো একটা বিশ্রাম পেলাম। ওয়ানডে ও টেস্টের জন্য আরও ভালোভাবে তৈরি হতে পারব।’
বাংলাদেশ দলের পরের টেস্ট-ওয়ানডে সিরিজ সেই আগস্ট-সেপ্টেম্বরে। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ব্যস্ততা শেষে কীভাবে বিরতি কাজে লাগাতে চান, সেটি নিয়ে মিরাজ বললেন, ‘ফিটনেস ও স্কিল নিয়ে কাজ করব। এ রকম বিরতি না পেলে স্কিলে উন্নতি আনতে পারব না।’ আলাপচারিতা শেষের আগে মিরাজ মুখে হাসি এঁকে এটিও বলে রাখলেন, ‘বেশি দিন দেরি নেই, আপনারাই নিউজ করবেন, মিরাজ আবারও ফিরেছে!’
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ওয়ানডে আর টেস্ট দলে টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে যিনি অনেকটাই ‘অটোমেটিক চয়েস’, সেই মেহেদী হাসান মিরাজ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে ১৭ জনের প্রস্তুতি ক্যাম্পেও জায়গা পাননি।
শুধু এবারই নয়, গত ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরেও টি-টোয়েন্টি থেকে বাদ পড়তে হয়েছে মিরাজকে। অথচ সেই সিরিজের আগে তিনি ছিলেন টি-টোয়েন্টি দলের ‘সহ অধিনায়ক’। মিরাজের পরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আসা শেখ মেহেদী হাসান ২০ ওভারের ক্রিকেটে দলের নিয়মিত মুখ হয়ে উঠেছেন। পাওয়ার প্লে কিংবা ইনিংসের মাঝে তাঁর কার্যকরী অফ স্পিন আর যেকোনো পজিশনে ঝড় তোলার সহজাত বৈশিষ্ট্য আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিক হতে সহায়তা করেছে শেখ মেহেদীকে। বাংলাদেশ দল এখন পেয়ে গেছে লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনকেও। তিনিও ব্যাটিং অর্ডারের নিচের দিকে তুলতে পারেন ঝড়। আর অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান তো আছেনই। দলে এত স্পিনিং অলরাউন্ডার সতীর্থদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মিরাজ একটু নয়, বেশ পিছিয়ে পড়েছেন।
জিম্বাবুয়ে সিরিজই শুধু নয়, বাস্তবতা বলছে, মিরাজের সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দরজাও হয়তো বন্ধ হয়ে গেছে। টেস্ট আর ৫০ ওভারের ক্রিকেটে জাতীয় দলে অপরিহার্য মিরাজ কেন ২০ ওভারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারলেন না? এখানে অবশ্য নিজের দায় দেখেন না মিরাজ। উল্টো যুক্তি দেখিয়ে বললেন, ‘চ্যালেঞ্জ আর পারফর্ম করা আলাদা বিষয়। টি-টোয়েন্টিতে আমি বাদ পড়ার আগেও পারফর্ম করেছি। পরিসংখ্যান দেখুন, বাদ পড়ার পাঁচ ম্যাচ আগেও ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছি (২০২৩ সালের মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়ে)।’
আগামী দুই মাসে বাংলাদেশের ব্যস্ততা শুধুই ২০ ওভারের ক্রিকেটে। যেহেতু টি-টোয়েন্টিতে ব্রাত্য, মিরাজ পেয়ে যাচ্ছেন লম্বা একটা বিরতি। তবে এই বিরতিটা দেখছেন ইতিবাচক দৃষ্টিতেই, ‘আমার জন্য ভালো হয়েছে। ভালো একটা বিশ্রাম পেলাম। ওয়ানডে ও টেস্টের জন্য আরও ভালোভাবে তৈরি হতে পারব।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে না পারলে মন খারাপ হবে না? ‘সমস্যা নেই’—মিরাজ পাশ কাটিয়ে যেতে চান। একটু থেমে আগের কথারই পুনরাবৃত্তি করেন, ‘সমস্যা নেই। আমি এটা নিয়ে কিছুই ভাবছি না। আমার জন্য ভালো হয়েছে। এই যে এত মাত্রায় খেলা। খেলতে খেলতে মাথা হ্যাং হয়ে যায়! ভালো একটা বিশ্রাম পেলাম। ওয়ানডে ও টেস্টের জন্য আরও ভালোভাবে তৈরি হতে পারব।’
বাংলাদেশ দলের পরের টেস্ট-ওয়ানডে সিরিজ সেই আগস্ট-সেপ্টেম্বরে। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ব্যস্ততা শেষে কীভাবে বিরতি কাজে লাগাতে চান, সেটি নিয়ে মিরাজ বললেন, ‘ফিটনেস ও স্কিল নিয়ে কাজ করব। এ রকম বিরতি না পেলে স্কিলে উন্নতি আনতে পারব না।’ আলাপচারিতা শেষের আগে মিরাজ মুখে হাসি এঁকে এটিও বলে রাখলেন, ‘বেশি দিন দেরি নেই, আপনারাই নিউজ করবেন, মিরাজ আবারও ফিরেছে!’
বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী—চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান যা শুরু করেছে, তাতে এই কথাটা মনে পড়া স্বাভাবিক। কারণ দুই পক্ষই যার যার সিদ্ধান্তে অনড়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)।
১ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি সাকিব আল হাসানের। তবে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে ভেলকি দেখিয়েছেন তিনি। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সও জেতাতে পারল না বাংলা টাইগার্সকে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি কিংবদন্তি হানিফ মোহাম্মদ মারা গেছেন ২০১৬ সালে।এবার তাঁর এক সতীর্থ মোহাম্মদ নাজির চলে গেলেন না ফেরার দেশে। মৃত্যুর সময় নাজিরের বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট
৩ ঘণ্টা আগে