ক্রীড়া ডেস্ক
পাওয়ার-প্লে শেষের প্রথম বলে হারিস রউফের অফসাইডে ওয়াইড হতে যাওয়া বলটাকে টেনে স্কয়ার লেগে উড়িয়ে যে শটটা খেললেন টেম্বা বাভুমা, তা এই বিশ্বকাপের এখন পর্যন্ত সেরা ছক্কার একটি। গত কয়েক ম্যাচের ব্যর্থতা ভুলে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক যেন আজ পাকিস্তানকে পেয়ে জেগে উঠেছিলেন। যেন দীর্ঘদিনের ঘুম ভেঙে এক দেবতা বেরিয়ে এসেছিলেন গুহা থেকে।
২০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট চালিয়ে বাবর আজমদের মুখে দুশ্চিন্তার ভাঁজ এঁকে দিয়েছিলেন বাভুমা। কিন্তু আশা জাগিয়েও ঝোড়ো ইনিংসটাকে আরেকটু বড় করতে পারলেন না। শাদাব খানের ঘূর্ণিতে ক্যাচ দিয়ে বসেন উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। থামে বাভুমার ১৯ বলে ৪ চার ও ১ ছয়ের ৩৬ রানের ইনিংস। স্ট্রাইক রেট ১৮৯.৪৭। বাভুমার আউটের পর পাকিস্তানিদের উল্লাস দেখেই বুঝা যাচ্ছিল, কতটুকু চাপে ছিল তারা।
কাগজে-কলমে এখনো সেমিফাইনালের স্বপ্ন বেঁচে থাকা বাবরদের এই ম্যাচ যে জিততেই হবে। আজ হারলেও অবশ্য শেষ চারের আশা থাকবে প্রোটিয়াদের। পরের ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জিতলেই চলবে তাদের। তবে পাকিস্তানকে হারাতে না পারলেও বাভুমার স্বস্তি হয়ে থাকবে এই ম্যাচ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৭ ম্যাচ (যার মধ্যে দুটি অপরাজিত ইনিংস) একক অঙ্কের রানে আউট হওয়ায় বেশ সমালোচনাও হয়েছে প্রোটিয়া অধিনায়ককে নিয়ে। শিকার হয়েছেন ট্রলের। অনেকে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তাঁর দলে থাকা নিয়ে। এমনকি তিনি কৃষ্ণাঙ্গ কোটায় সুযোগ পেয়েছিলেন বলে উপহাস করেছিলেন। তার সঙ্গে তার ছোটখাটো শারীরিক গড়ন নিয়ে অনেকের কটুক্তি-হাসিও যে ছিল না তা নয়।
আজ সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে যেন সেসবের উত্তর দিতে নেমেছিলেন বাভুমা। টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে মিলিয়ে টানা ৯ ম্যাচ পর ভারতের বিপক্ষে দুই অঙ্কের রানের দেখা পেয়েছিলেন তিনি। রানে ফেরার যে আভাস দিয়েছিলেন, তা আজ সত্যি হলো। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে এখনও তাঁর পিছু ছাড়েনি! পাকিস্তানের ইনিংসের সময়, দুটি দুর্দান্ত ক্যাচ এবং ইনিংসের শেষ বলে রউফকে রান-আউটও করেন বাভুমা।
বাঁচা-মরার কঠিন সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে সিডনিতে টসে জিতে মিডল-অর্ডার ব্যাটার ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খানের ঝোড়ো ফিফটিতে ৯ উইকেটে ১৮৫ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট হারালেও দ. আফ্রিকার রানের চাকা সচল রাখেন ওপেনার বাভুমা ও এইডেন মার্করাম। কিন্তু শাদাবের একই ওভারে এই দুই ব্যাটার ফেরায় চাপে পড়ে তারা। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ৯ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬৯ রান করেছে প্রোটিয়ারা। ব্যাটিংয়ে আছেন হেনরিখ ক্লাসেন ও ত্রিস্টান স্টাবস। জয়ের জন্য দ. আফ্রিকার ৬৬ বলে প্রয়োজন আরও ১১৭ রান। তবে বৃষ্টি নামায় কমে আসতে পারে ম্যাচের দৈর্ঘ্য।
পাওয়ার-প্লে শেষের প্রথম বলে হারিস রউফের অফসাইডে ওয়াইড হতে যাওয়া বলটাকে টেনে স্কয়ার লেগে উড়িয়ে যে শটটা খেললেন টেম্বা বাভুমা, তা এই বিশ্বকাপের এখন পর্যন্ত সেরা ছক্কার একটি। গত কয়েক ম্যাচের ব্যর্থতা ভুলে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক যেন আজ পাকিস্তানকে পেয়ে জেগে উঠেছিলেন। যেন দীর্ঘদিনের ঘুম ভেঙে এক দেবতা বেরিয়ে এসেছিলেন গুহা থেকে।
২০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট চালিয়ে বাবর আজমদের মুখে দুশ্চিন্তার ভাঁজ এঁকে দিয়েছিলেন বাভুমা। কিন্তু আশা জাগিয়েও ঝোড়ো ইনিংসটাকে আরেকটু বড় করতে পারলেন না। শাদাব খানের ঘূর্ণিতে ক্যাচ দিয়ে বসেন উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। থামে বাভুমার ১৯ বলে ৪ চার ও ১ ছয়ের ৩৬ রানের ইনিংস। স্ট্রাইক রেট ১৮৯.৪৭। বাভুমার আউটের পর পাকিস্তানিদের উল্লাস দেখেই বুঝা যাচ্ছিল, কতটুকু চাপে ছিল তারা।
কাগজে-কলমে এখনো সেমিফাইনালের স্বপ্ন বেঁচে থাকা বাবরদের এই ম্যাচ যে জিততেই হবে। আজ হারলেও অবশ্য শেষ চারের আশা থাকবে প্রোটিয়াদের। পরের ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জিতলেই চলবে তাদের। তবে পাকিস্তানকে হারাতে না পারলেও বাভুমার স্বস্তি হয়ে থাকবে এই ম্যাচ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৭ ম্যাচ (যার মধ্যে দুটি অপরাজিত ইনিংস) একক অঙ্কের রানে আউট হওয়ায় বেশ সমালোচনাও হয়েছে প্রোটিয়া অধিনায়ককে নিয়ে। শিকার হয়েছেন ট্রলের। অনেকে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তাঁর দলে থাকা নিয়ে। এমনকি তিনি কৃষ্ণাঙ্গ কোটায় সুযোগ পেয়েছিলেন বলে উপহাস করেছিলেন। তার সঙ্গে তার ছোটখাটো শারীরিক গড়ন নিয়ে অনেকের কটুক্তি-হাসিও যে ছিল না তা নয়।
আজ সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে যেন সেসবের উত্তর দিতে নেমেছিলেন বাভুমা। টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে মিলিয়ে টানা ৯ ম্যাচ পর ভারতের বিপক্ষে দুই অঙ্কের রানের দেখা পেয়েছিলেন তিনি। রানে ফেরার যে আভাস দিয়েছিলেন, তা আজ সত্যি হলো। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে এখনও তাঁর পিছু ছাড়েনি! পাকিস্তানের ইনিংসের সময়, দুটি দুর্দান্ত ক্যাচ এবং ইনিংসের শেষ বলে রউফকে রান-আউটও করেন বাভুমা।
বাঁচা-মরার কঠিন সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে সিডনিতে টসে জিতে মিডল-অর্ডার ব্যাটার ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খানের ঝোড়ো ফিফটিতে ৯ উইকেটে ১৮৫ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট হারালেও দ. আফ্রিকার রানের চাকা সচল রাখেন ওপেনার বাভুমা ও এইডেন মার্করাম। কিন্তু শাদাবের একই ওভারে এই দুই ব্যাটার ফেরায় চাপে পড়ে তারা। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ৯ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬৯ রান করেছে প্রোটিয়ারা। ব্যাটিংয়ে আছেন হেনরিখ ক্লাসেন ও ত্রিস্টান স্টাবস। জয়ের জন্য দ. আফ্রিকার ৬৬ বলে প্রয়োজন আরও ১১৭ রান। তবে বৃষ্টি নামায় কমে আসতে পারে ম্যাচের দৈর্ঘ্য।
৩, ২, ০, ১, ১৩, ৭, ০, ০, ০, ১০, ০—এই হলো ডারবান টেস্টে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের প্রথম ইনিংসের রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামনে এক সেশন তো দূর কি বাত, সফরকারীরা টিকতে পেরেছে ১৩.৫ বল। মাত্র ৪২ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড গড়েছে লঙ্কানরা। টেস্টে এক ইনিংসে এটিই সর্বনিম্ন স্কোর তাদের।
১১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আইনে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে জিতেছিল জিম্বাবুয়ে। আর একটি ম্যাচ জিতলেই নিজেদের করে নিতে পারত সিরিজ। সঙ্গে প্রথমবারের মতো পেত পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের স্বাদ। সেই ইচ্ছে অপূর্ণই থেকে গেল জিম্বাবুয়েনদের।
১২ ঘণ্টা আগে৩, ২, ০, ১, ১৩, ৭, ০, ০, ০, ১০, ০—এই হলো ডারবান টেস্টে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের প্রথম ইনিংসের রান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামনে এক সেশনও টিকতে পারেনি সফরকারীরা। আজ দ্বিতীয় দিনে মধ্যাহ্নভোজের পর ব্যাটিংয়ে নেমে লঙ্কানরা অলআউট হয়েছে মাত্র ৪২ রানে! যার মধ্যে আবার ৬ রানই এসেছে অতিরিক্ত থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে