নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দিয়ে ৮ উইকেটের সান্ত্বনার জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। ব্রায়ান বেনেট ও সিকান্দার রাজার জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য ৯ বল হাতে রেখেই তাড়া করেছে সফরকারীরা।
লক্ষ্য তাড়ায় নেমে দুই ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানি ও বেনেটের ওপেনিং জুটিতেই ভালো শুরু পায় জিম্বাবুয়ে। ২৫ বলে ৩৮ রান তোলেন দুজনে। এর মধ্যে মাত্র ৭ বলে ১ রান মারুমানির। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে দেখে গেছেন শুধু বেনেটের তাণ্ডব। মারুমানিকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ দলকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব আল হাসান।
দ্বিতীয় উইকেটে বেনেট-রাজার ৭৫ রানের জুটিতে জয়টা আরও সহজ হয়ে যায় জিম্বাবুয়ের। দলীয় ১১৩ রানে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের শিকার হন বেনেট। ৫টি করে ছক্কা ও চারে ৪৯ বলে ৭৯ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
তৃতীয় উইকেটে জোনাথন ক্যাম্পবেলকে নিয়ে ২০ বলে ৪৫ রানের আরেকটি কার্যকর জুটি গড়েন অধিনায়ক রাজা। এই জুটিতেই নিশ্চিত হয়ে যায় দলের জয়। ৪৬ বলে ৭২ রানে অপরাজিত থাকেন রাজা। মেরেছেন ৬টি চার ও ৪টি ছক্কা। ক্যাম্পবেল করেছেন ৮ রান।
বাংলাদেশের বোলিংয়ে সাকিব ছাড়া কেউই সেভাবে ভালো করতে পারেননি। ৪ ওভার ৯ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। সাইফউদ্দিন ছিলেন সবচেয়ে খরুচে। ৫৫ রান দিয়ে তাঁর শিকার ১টি।
এর আগে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতেও টস জিতে বাংলাদেশ দলকে আগে ব্যাটিংয়ের সুযোগ করে দেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমে ১৫ রানেই ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। শুরুতেই সেই ব্যাটিং ধস। শেষ ম্যাচে একাদশে ফিরে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। করেছেন দারুণ এক ফিফটি। নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকের আলি অনিক খেলেছেন কার্যকর দুটি ইনিংস। এর সৌজন্যে শুরুর ধস সামলে ৬ উইকেটে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ দল।
চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে তানজিদ হাসান তামিম-সৌম্য সরকারের জুটিতেই ১০১ রান তুলেছিল স্বাগতিকেরা। আজ এ দুই বাঁহাতির ওপেনিং জুটি পুরোপুরি ব্যর্থ। ৯ রানেই ফেরেন দুজনে। সৌম্যর ব্যাট থেকে এসেছে ৭ রান, তামিম করেছেন ২।
দলীয় ১৫ রানে তাওহীদ হৃদয়ের বিদায়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ দল। চতুর্থ উইকেটে দেখেশুনে ব্যাট চালিয়ে শান্ত-মাহমুদউল্লাহ শুরুর চাপ সামলানোর চেষ্টা করেন। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচেও দারুণভাবে ফেরে বাংলাদেশ। ৮৪ রানে শান্ত আউট হলে ভাঙে এ জুটি। ২৮ বলে ৩৬ রানে আউট হন শান্ত।
৬টি চার ও ১টি ছক্কায় ৪৪ বলে ৫৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন মাহমুদউল্লাহ। সাকিব আল হাসান ফেরেন ১৭ বলে ২১ রান করে। শেষ দিকে জাকের ১১ বলে ২৪ ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ৬ রানে অপরাজিত থাকেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ব্লেসিং মুজারাবানি-ব্রায়ান বেনেট।
মিরপুরে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দিয়ে ৮ উইকেটের সান্ত্বনার জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। ব্রায়ান বেনেট ও সিকান্দার রাজার জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য ৯ বল হাতে রেখেই তাড়া করেছে সফরকারীরা।
লক্ষ্য তাড়ায় নেমে দুই ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানি ও বেনেটের ওপেনিং জুটিতেই ভালো শুরু পায় জিম্বাবুয়ে। ২৫ বলে ৩৮ রান তোলেন দুজনে। এর মধ্যে মাত্র ৭ বলে ১ রান মারুমানির। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে দেখে গেছেন শুধু বেনেটের তাণ্ডব। মারুমানিকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ দলকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব আল হাসান।
দ্বিতীয় উইকেটে বেনেট-রাজার ৭৫ রানের জুটিতে জয়টা আরও সহজ হয়ে যায় জিম্বাবুয়ের। দলীয় ১১৩ রানে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের শিকার হন বেনেট। ৫টি করে ছক্কা ও চারে ৪৯ বলে ৭৯ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
তৃতীয় উইকেটে জোনাথন ক্যাম্পবেলকে নিয়ে ২০ বলে ৪৫ রানের আরেকটি কার্যকর জুটি গড়েন অধিনায়ক রাজা। এই জুটিতেই নিশ্চিত হয়ে যায় দলের জয়। ৪৬ বলে ৭২ রানে অপরাজিত থাকেন রাজা। মেরেছেন ৬টি চার ও ৪টি ছক্কা। ক্যাম্পবেল করেছেন ৮ রান।
বাংলাদেশের বোলিংয়ে সাকিব ছাড়া কেউই সেভাবে ভালো করতে পারেননি। ৪ ওভার ৯ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। সাইফউদ্দিন ছিলেন সবচেয়ে খরুচে। ৫৫ রান দিয়ে তাঁর শিকার ১টি।
এর আগে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতেও টস জিতে বাংলাদেশ দলকে আগে ব্যাটিংয়ের সুযোগ করে দেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমে ১৫ রানেই ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। শুরুতেই সেই ব্যাটিং ধস। শেষ ম্যাচে একাদশে ফিরে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। করেছেন দারুণ এক ফিফটি। নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকের আলি অনিক খেলেছেন কার্যকর দুটি ইনিংস। এর সৌজন্যে শুরুর ধস সামলে ৬ উইকেটে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ দল।
চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে তানজিদ হাসান তামিম-সৌম্য সরকারের জুটিতেই ১০১ রান তুলেছিল স্বাগতিকেরা। আজ এ দুই বাঁহাতির ওপেনিং জুটি পুরোপুরি ব্যর্থ। ৯ রানেই ফেরেন দুজনে। সৌম্যর ব্যাট থেকে এসেছে ৭ রান, তামিম করেছেন ২।
দলীয় ১৫ রানে তাওহীদ হৃদয়ের বিদায়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ দল। চতুর্থ উইকেটে দেখেশুনে ব্যাট চালিয়ে শান্ত-মাহমুদউল্লাহ শুরুর চাপ সামলানোর চেষ্টা করেন। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচেও দারুণভাবে ফেরে বাংলাদেশ। ৮৪ রানে শান্ত আউট হলে ভাঙে এ জুটি। ২৮ বলে ৩৬ রানে আউট হন শান্ত।
৬টি চার ও ১টি ছক্কায় ৪৪ বলে ৫৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন মাহমুদউল্লাহ। সাকিব আল হাসান ফেরেন ১৭ বলে ২১ রান করে। শেষ দিকে জাকের ১১ বলে ২৪ ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ৬ রানে অপরাজিত থাকেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ব্লেসিং মুজারাবানি-ব্রায়ান বেনেট।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
১২ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
১৪ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
১৫ ঘণ্টা আগে