হাবিবুল বাশার সুমন
ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলা মানেই আমার চোখে ভেসে ওঠে সাদা বালু, নীল পানি। হা হা। সুন্দর সব ক্রিকেট মাঠ। ছবি বা সেলফি তুলতে গেলে কোনো জায়গা খুঁজতে হয় না। যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুললেই হয়ে যায়!
ক্রিকেটীয় দিক চিন্তা করলে ক্যারিবীয় দ্বীপগুলোয় আমাদের খুব ভালো স্মৃতি আছে। দু-একটি সিরিজ ছাড়া ওখানে আমাদের ক্রিকেটীয় অভিজ্ঞতা ভালো। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কন্ডিশনে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। জ্যামাইকা, বার্বাডোজ ছাড়া বাকি দ্বীপগুলোয় কিন্তু বাংলাদেশের মতো কন্ডিশন। ৮০, ৯০ দশক, এমনকি ২০০০-এর শুরুতে ব্যাপারটা অন্যরকম ছিল। এখনো বার্বাডোজের উইকেটগুলো পেস ও বাউন্সি। তবে ২০১০ সালের পর বাকি সব জায়গার উইকেট, কন্ডিশনে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আমার মনে হয়, ওখানে বাংলাদেশ ভালো করবে। কন্ডিশন আমাদের অনুকূলে থাকবে আরকি।
তবে এই বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি আলোচনা প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের মতো অচেনা কন্ডিশনে আয়োজিত হওয়ায়। টুর্নামেন্টে আমাদের যাত্রা কত দূর হবে, ডালাস-নিউইয়র্কের দুটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ সেটা ঠিক করে দেবে, তা মনে হয় না। একটা ইতিবাচক দিক বাংলাদেশের জন্য যে, কন্ডিশন সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে তারা। যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচ হেরেছি, কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারিনি, তাই।
ডালাসে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচটা হলে কন্ডিশন সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা পাওয়া যেত। আইসিসির ড্রপ-ইন উইকেট, কেউ জানি না এটা কেমন আচরণ করবে। কিছুটা তো পার্থক্য থাকবেই। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা—এই মুহূর্তে তাদের আত্মবিশ্বাসের অভাব। আমরা এই মুহূর্তে আত্মবিশ্বাসী নই। আমরা এখনো ভালো দল। তবে এ দুই সিরিজে মনে হয়েছে আত্মবিশ্বাসের অভাব। যুক্তরাষ্ট্র সিরিজে যেটা দেখা গেছে। প্রস্তুতি ম্যাচে ভালো করে গেলে আত্মবিশ্বাস পাব।
এই দলে দু-একজন ছাড়া সবাই বিশ্বকাপ খেলেছে। সবাই মোটামুটি কমবেশি অভিজ্ঞ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট তো অনেক খেলেছে। দলটা অতীতে ভালো খেলেছে। সঠিক সময়ে মোমেন্টাম পাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের প্রতি আশা কম বলেই মনে হচ্ছে বেশি আশা। বাকিটা দেখা যাক।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলা মানেই আমার চোখে ভেসে ওঠে সাদা বালু, নীল পানি। হা হা। সুন্দর সব ক্রিকেট মাঠ। ছবি বা সেলফি তুলতে গেলে কোনো জায়গা খুঁজতে হয় না। যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুললেই হয়ে যায়!
ক্রিকেটীয় দিক চিন্তা করলে ক্যারিবীয় দ্বীপগুলোয় আমাদের খুব ভালো স্মৃতি আছে। দু-একটি সিরিজ ছাড়া ওখানে আমাদের ক্রিকেটীয় অভিজ্ঞতা ভালো। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কন্ডিশনে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। জ্যামাইকা, বার্বাডোজ ছাড়া বাকি দ্বীপগুলোয় কিন্তু বাংলাদেশের মতো কন্ডিশন। ৮০, ৯০ দশক, এমনকি ২০০০-এর শুরুতে ব্যাপারটা অন্যরকম ছিল। এখনো বার্বাডোজের উইকেটগুলো পেস ও বাউন্সি। তবে ২০১০ সালের পর বাকি সব জায়গার উইকেট, কন্ডিশনে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আমার মনে হয়, ওখানে বাংলাদেশ ভালো করবে। কন্ডিশন আমাদের অনুকূলে থাকবে আরকি।
তবে এই বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি আলোচনা প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের মতো অচেনা কন্ডিশনে আয়োজিত হওয়ায়। টুর্নামেন্টে আমাদের যাত্রা কত দূর হবে, ডালাস-নিউইয়র্কের দুটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ সেটা ঠিক করে দেবে, তা মনে হয় না। একটা ইতিবাচক দিক বাংলাদেশের জন্য যে, কন্ডিশন সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে তারা। যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচ হেরেছি, কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারিনি, তাই।
ডালাসে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচটা হলে কন্ডিশন সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা পাওয়া যেত। আইসিসির ড্রপ-ইন উইকেট, কেউ জানি না এটা কেমন আচরণ করবে। কিছুটা তো পার্থক্য থাকবেই। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা—এই মুহূর্তে তাদের আত্মবিশ্বাসের অভাব। আমরা এই মুহূর্তে আত্মবিশ্বাসী নই। আমরা এখনো ভালো দল। তবে এ দুই সিরিজে মনে হয়েছে আত্মবিশ্বাসের অভাব। যুক্তরাষ্ট্র সিরিজে যেটা দেখা গেছে। প্রস্তুতি ম্যাচে ভালো করে গেলে আত্মবিশ্বাস পাব।
এই দলে দু-একজন ছাড়া সবাই বিশ্বকাপ খেলেছে। সবাই মোটামুটি কমবেশি অভিজ্ঞ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট তো অনেক খেলেছে। দলটা অতীতে ভালো খেলেছে। সঠিক সময়ে মোমেন্টাম পাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের প্রতি আশা কম বলেই মনে হচ্ছে বেশি আশা। বাকিটা দেখা যাক।
বুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৭ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ছিল সুমন খানের তোপ, গতকাল দ্বিতীয় দিন দাগলেন সতীর্থ এনামুল হক। দুই পেসারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দেড় দিনেই ঢাকার কাছে ষষ্ঠ রাউন্ডে ইনিংস ও ১১ রানে হেরেছে রাজশাহী। ইনিংস ব্যবধানে জিতে শিরোপার লড়াই জমিয়ে তুলল ঢাকা। এ ম্যাচে বোনাসসহ ৯ পয়েন্ট অর্জন করেছে তারা। ছয় ম্যা
৭ ঘণ্টা আগেজেদ্দায় চলছে আইপিএলের নিলাম। সেখানে চমকে দিয়েছেন ভেঙ্কাটেশ আইয়ার, তাঁর দাম উঠেছে ২৩ কোটি ৭৫ লাখ রূপিতে। তাঁর ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। নিলামের টেবিলে ২৯ বছর বয়সী অলরাউন্ডারকে পেতে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার মধ্যে বেশ লড়াই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তাঁর পুরোনো দল কলকাতাই দলে নিয়েছে বড় অঙ্কে। ভেঙ্কাটেশকে দিয়ে
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফুটবলের ১৭ তম আসর শুরু ২৯ নভেম্বর থেকে। প্রথম দিনেই মাঠে নামছে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস ও রানারআপ মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
৮ ঘণ্টা আগে