নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইফতারের পরপর সাভারের কেপিজে হাসপাতালের চতুর্থ তলার পূর্বকোণে কাচঘেরা দরজা দিয়ে অপেক্ষা করছিলেন তামিমের স্ত্রীসহ বাকি স্বজনেরা। আজ বিকেলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়—তামিম ইকবালকে দ্রুত ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হবে। সন্ধ্যার কিছু পর তামিমকে হুইলচেয়ারে করে বের করে আনা হয় হাসপাতাল থেকে।
সাভার থেকে ঢাকায় আনার পথে তামিমের অ্যাম্বুলেন্সের গতি যেন কোনোভাবেই রোধ না হয়, পুলিশের বিশেষ একটা দল নিয়োজিত ছিল। পুলিশের গাড়ি অ্যাম্বুলেন্সের রাস্তা পরিষ্কার করে দিচ্ছিল, যাতে দ্রুত ও স্বচ্ছন্দে তামিমের অ্যাম্বুলেন্স রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছাতে পারে।
সকাল থেকেই তামিম নিজেই চাচ্ছিলেন ঢাকায় চলে আসতে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার শারীরিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শেষে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ছাড়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দুপুর গড়িয়ে বিকেলে শেষ পর্যন্ত সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলে এভারকেয়ারের বিশেষায়িত অ্যাম্বুলেন্স এসে পৌঁছায়। বিকেএসপির নিকটবর্তী কেপিজে হাসপাতাল ছাড়পত্র পাওয়ার পর তামিমের সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী আয়েশা, বড় ভাই নাফিস ইকবালসহ আরও কয়েকজন আত্মীয়। হুইলচেয়ারে করে ধীরে ধীরে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয় তাঁকে।
দুপুর ১২টায় কেপিজে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে তামিমের শারীরিক অবস্থা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর। তিনি বলেন, ‘তামিম ইকবাল বর্তমানে স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন। তবে তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে কমপক্ষে তিন মাস সময় দিতে হবে। বাসায় গিয়ে তিনি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারবেন, তবে বিশ্রামে থাকতে হবে।’ তিন মাস পর মাঠে ফেরার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তিন মাস ধরে তামিমকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর শারীরিক উন্নতি ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া দেখে মেডিকেল বোর্ড চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে তিনি কবে থেকে মাঠে ফিরতে পারবেন।’
তামিমের বর্তমান শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেও চিকিৎসকেরা কোনো ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘সব পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সব সময় পুরো সমস্যার প্রতিফলন ঘটে না। যেমন, প্রথমবার ইসিজি করা হলেও তাতে বড় কোনো পরিবর্তন ধরা পড়েনি। তবে আজ সকালে করা ইকোকার্ডিওগ্রামে সবকিছু স্বাভাবিক পাওয়া গেছে। তারপরও সতর্ক থাকতে হবে, কারণ শারীরিক অবস্থা হঠাৎই পরিবর্তন হতে পারে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমরা তামিমের পরিবারের সঙ্গে সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখন সিদ্ধান্ত তাদের হাতে। আমরা কারও ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতে পারি না, তবে তাকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছি।’
বর্তমানে তামিমের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্রাম ও পুনর্বাসন। চিকিৎসকেরা তাঁকে ধাপে ধাপে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার পরামর্শ দিয়েছেন। চিকিৎসকদের মতে, আগামী কয়েক সপ্তাহে তার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করবে তিনি কীভাবে ধীরে ধীরে অনুশীলনে ফিরতে পারবেন। আপাতত তাঁর সুস্থতাই সবার অগ্রাধিকার।
তামিম ইকবালকে দেখতে রাত ১০টায় এভারকেয়ারে যাবেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
ইফতারের পরপর সাভারের কেপিজে হাসপাতালের চতুর্থ তলার পূর্বকোণে কাচঘেরা দরজা দিয়ে অপেক্ষা করছিলেন তামিমের স্ত্রীসহ বাকি স্বজনেরা। আজ বিকেলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়—তামিম ইকবালকে দ্রুত ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হবে। সন্ধ্যার কিছু পর তামিমকে হুইলচেয়ারে করে বের করে আনা হয় হাসপাতাল থেকে।
সাভার থেকে ঢাকায় আনার পথে তামিমের অ্যাম্বুলেন্সের গতি যেন কোনোভাবেই রোধ না হয়, পুলিশের বিশেষ একটা দল নিয়োজিত ছিল। পুলিশের গাড়ি অ্যাম্বুলেন্সের রাস্তা পরিষ্কার করে দিচ্ছিল, যাতে দ্রুত ও স্বচ্ছন্দে তামিমের অ্যাম্বুলেন্স রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছাতে পারে।
সকাল থেকেই তামিম নিজেই চাচ্ছিলেন ঢাকায় চলে আসতে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার শারীরিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শেষে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ছাড়পত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দুপুর গড়িয়ে বিকেলে শেষ পর্যন্ত সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলে এভারকেয়ারের বিশেষায়িত অ্যাম্বুলেন্স এসে পৌঁছায়। বিকেএসপির নিকটবর্তী কেপিজে হাসপাতাল ছাড়পত্র পাওয়ার পর তামিমের সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী আয়েশা, বড় ভাই নাফিস ইকবালসহ আরও কয়েকজন আত্মীয়। হুইলচেয়ারে করে ধীরে ধীরে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয় তাঁকে।
দুপুর ১২টায় কেপিজে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে তামিমের শারীরিক অবস্থা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর। তিনি বলেন, ‘তামিম ইকবাল বর্তমানে স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন। তবে তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে কমপক্ষে তিন মাস সময় দিতে হবে। বাসায় গিয়ে তিনি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারবেন, তবে বিশ্রামে থাকতে হবে।’ তিন মাস পর মাঠে ফেরার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তিন মাস ধরে তামিমকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর শারীরিক উন্নতি ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া দেখে মেডিকেল বোর্ড চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে তিনি কবে থেকে মাঠে ফিরতে পারবেন।’
তামিমের বর্তমান শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেও চিকিৎসকেরা কোনো ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘সব পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সব সময় পুরো সমস্যার প্রতিফলন ঘটে না। যেমন, প্রথমবার ইসিজি করা হলেও তাতে বড় কোনো পরিবর্তন ধরা পড়েনি। তবে আজ সকালে করা ইকোকার্ডিওগ্রামে সবকিছু স্বাভাবিক পাওয়া গেছে। তারপরও সতর্ক থাকতে হবে, কারণ শারীরিক অবস্থা হঠাৎই পরিবর্তন হতে পারে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমরা তামিমের পরিবারের সঙ্গে সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখন সিদ্ধান্ত তাদের হাতে। আমরা কারও ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতে পারি না, তবে তাকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছি।’
বর্তমানে তামিমের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্রাম ও পুনর্বাসন। চিকিৎসকেরা তাঁকে ধাপে ধাপে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার পরামর্শ দিয়েছেন। চিকিৎসকদের মতে, আগামী কয়েক সপ্তাহে তার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করবে তিনি কীভাবে ধীরে ধীরে অনুশীলনে ফিরতে পারবেন। আপাতত তাঁর সুস্থতাই সবার অগ্রাধিকার।
তামিম ইকবালকে দেখতে রাত ১০টায় এভারকেয়ারে যাবেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
বাংলাদেশ সময় আজ বিকেল ৪টায় মুখোমুখি হচ্ছে দিল্লি ক্যাপিটালস-সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এবারের আইপিএলে এখন পর্যন্ত দুই দলেরই পয়েন্ট ২। তবে দিল্লি খেলেছে এক ম্যাচ আর দুই ম্যাচ খেলেছে হায়দরাবাদ। অন্যদিকে টুর্নামেন্টে প্রথম জয়ের খোঁজে নামবে রাজস্থান রয়্যালস।
৪২ মিনিট আগেআইপিএলে অধিনায়কত্ব করার চাপটা নিশ্চয়ই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন হার্দিক পান্ডিয়া। তার ওপর দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যদি রান না করতে পারেন, তাহলে মেজাজ গরম হওয়াটাই স্বাভাবিক। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত রাতে ভারতীয় তরুণ ক্রিকেটারের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল পান্ডিয়ার।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে স্বপ্নের মতো শুরু হয়েছে মুহাম্মদ আব্বাসের। জন্মভূমি পাকিস্তানের বিপক্ষে তাণ্ডব চালিয়ে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। সেই রেকর্ড গড়ার পর কী ঘটেছিল, সেটাই জানালেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এই ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেতিন বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের কোচ হিসেবে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ দিয়ে নতুন এক রেকর্ড গড়েন তিনি। বাংলাদেশের ডাগআউটে কাবরেরা বাদে ৩০ ম্যাচ দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা নেই আর কারও।
৩ ঘণ্টা আগে