ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
বিশ্বকাপের আগে শেষ ম্যাচটা ঠিক মনমতো হলো না বাংলাদেশের। আগেই সিরিজ নিশ্চিত করা মাহমুদউল্লাহরা পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে পেরে ওঠেননি ল্যাথামদের বিপক্ষে। তবু এখন পর্যন্ত এই সংস্করণে সাফল্যময় একটা বছরই কাটাচ্ছে বাংলাদেশ। বছরে সবচেয়ে বেশি জয়ে নিজেদের আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।
টি-টোয়েন্টিতে এ বছর এখন পর্যন্ত ১৬টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৯টিতেই জয় নিয়ে ফিরেছে মাহমুদউল্লাহর দল। যদিও এই সংস্করণে বছরটা শুরু হয়েছিল তিক্ততা নিয়ে। মার্চে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে তিন ম্যাচের তিনটিতেই হারতে হয়েছিল। এরপরই দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান সাকিব-মোস্তাফিজরা।
কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ শেষ করে জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার তিন সংস্করণেই সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। সেই সফরে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ম্যাচে জয়ের পর দ্বিতীয়টিতে হেরেছিল মাহমুদউল্লাহর দল। তবে শেষ টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজ জয়ের হাসিটা বাংলাদেশের ছিল।
এরপর ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া আর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা দুই সিরিজ জয়। সব মিলিয়ে এই সংস্করণে টানা তিনটি সিরিজ জয়। উন্নতি হয়েছে র্যাঙ্কিংয়েও। দীর্ঘদিন তলানিতে থাকার পর উঠে এসেছে ছয়ে। বাংলাদেশের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেশি নিয়ে পাঁচে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
এর আগে এক বছরে এই সংস্করণে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জয় ছিল ২০১৬ সালে। ১৫ ম্যাচ খেলে ৭টিতে জয় পেয়েছিল। প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জেতা ২০১৮ সালটাও খারাপ কাটেনি বাংলাদেশের। তুলনামূলক অন্যদের চেয়ে কম টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ পাওয়া বাংলাদেশ সে বছর ১৬ ম্যাচ খেলে ৫টিতে জিতেছিল।
এই সংস্করণে এক বছরে সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ড এখনো দূরেই আছে বাংলাদেশ। এক বছরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জেতার তালিকায় শীর্ষে আছে পাকিস্তান। ২০১৮ সালে ১৯ ম্যাচের ১৭টিতেই জিতেছিল তারা। পাকিস্তানের চেয়ে দুই ম্যাচ বেশি খেলা ভারত ১৫ জয় নিয়ে আছে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। ২০১৬ সালে এই ম্যাচগুলো জিতেছিল তারা।
তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা নামটা একটু অবাক করা বটেই! ২০১৯ সালে এই তালিকার সবচেয়ে বেশি ২৩ ম্যাচ খেলে ১৩টিতে জয় নিয়ে আয়ারল্যান্ড আছে তৃতীয় স্থানে। এ বছর ৯ ম্যাচ জেতা বাংলাদেশ আছে তালিকার ছয়ে।
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব আর বাছাইপর্ব উতরে মূল পর্ব মিলিয়ে এ বছর আরও ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকছে মাহমুদউল্লাহদের সামনে। নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়া রেকর্ডটা আরও সমৃদ্ধ করার সুযোগ নিশ্চয়ই হাতছাড়া করতে চাইবেন না তাঁরা।
বিশ্বকাপের আগে শেষ ম্যাচটা ঠিক মনমতো হলো না বাংলাদেশের। আগেই সিরিজ নিশ্চিত করা মাহমুদউল্লাহরা পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে পেরে ওঠেননি ল্যাথামদের বিপক্ষে। তবু এখন পর্যন্ত এই সংস্করণে সাফল্যময় একটা বছরই কাটাচ্ছে বাংলাদেশ। বছরে সবচেয়ে বেশি জয়ে নিজেদের আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।
টি-টোয়েন্টিতে এ বছর এখন পর্যন্ত ১৬টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৯টিতেই জয় নিয়ে ফিরেছে মাহমুদউল্লাহর দল। যদিও এই সংস্করণে বছরটা শুরু হয়েছিল তিক্ততা নিয়ে। মার্চে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে তিন ম্যাচের তিনটিতেই হারতে হয়েছিল। এরপরই দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান সাকিব-মোস্তাফিজরা।
কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ শেষ করে জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার তিন সংস্করণেই সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। সেই সফরে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ম্যাচে জয়ের পর দ্বিতীয়টিতে হেরেছিল মাহমুদউল্লাহর দল। তবে শেষ টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজ জয়ের হাসিটা বাংলাদেশের ছিল।
এরপর ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া আর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা দুই সিরিজ জয়। সব মিলিয়ে এই সংস্করণে টানা তিনটি সিরিজ জয়। উন্নতি হয়েছে র্যাঙ্কিংয়েও। দীর্ঘদিন তলানিতে থাকার পর উঠে এসেছে ছয়ে। বাংলাদেশের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেশি নিয়ে পাঁচে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
এর আগে এক বছরে এই সংস্করণে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জয় ছিল ২০১৬ সালে। ১৫ ম্যাচ খেলে ৭টিতে জয় পেয়েছিল। প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জেতা ২০১৮ সালটাও খারাপ কাটেনি বাংলাদেশের। তুলনামূলক অন্যদের চেয়ে কম টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ পাওয়া বাংলাদেশ সে বছর ১৬ ম্যাচ খেলে ৫টিতে জিতেছিল।
এই সংস্করণে এক বছরে সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ড এখনো দূরেই আছে বাংলাদেশ। এক বছরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জেতার তালিকায় শীর্ষে আছে পাকিস্তান। ২০১৮ সালে ১৯ ম্যাচের ১৭টিতেই জিতেছিল তারা। পাকিস্তানের চেয়ে দুই ম্যাচ বেশি খেলা ভারত ১৫ জয় নিয়ে আছে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। ২০১৬ সালে এই ম্যাচগুলো জিতেছিল তারা।
তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা নামটা একটু অবাক করা বটেই! ২০১৯ সালে এই তালিকার সবচেয়ে বেশি ২৩ ম্যাচ খেলে ১৩টিতে জয় নিয়ে আয়ারল্যান্ড আছে তৃতীয় স্থানে। এ বছর ৯ ম্যাচ জেতা বাংলাদেশ আছে তালিকার ছয়ে।
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব আর বাছাইপর্ব উতরে মূল পর্ব মিলিয়ে এ বছর আরও ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকছে মাহমুদউল্লাহদের সামনে। নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়া রেকর্ডটা আরও সমৃদ্ধ করার সুযোগ নিশ্চয়ই হাতছাড়া করতে চাইবেন না তাঁরা।
ওয়ানডে খেলেছেন ৮ টি, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকই হয়নি। নাম ডাকও তেমন ছিল না। সবশেষ বাংলাদেশ সিরিজই যেন আশীর্বাদ হলো আল্লাহ মোহাম্মদ গজনফারের। নুর আহমেদ-রহমানউল্লাহ গুরবাজদের পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) দল পেলেন এই রহস্য স্পিনার।
১ ঘণ্টা আগেশেন ওয়ার্ন নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন আড়াই বছর আগে। তবু লেগ স্পিন জাদুতে ব্যাটারদের যেভাবে নাচিয়ে ছেড়েছিলেন, তা অসংখ্য ক্রীড়াপ্রেমীর মনে গেঁথে আছে এখনো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারত অবশেষে দিশা খুঁজে পেল পার্থে। সিরিজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানে হারিয়েছে ভারত। বিশাল জয়ে এশিয়ার দলটি ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রেও ফেরত পেয়েছে হারানো সিংহাসন।
৪ ঘণ্টা আগেটেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
৬ ঘণ্টা আগে