ক্রীড়া ডেস্ক
রভমান পাওয়েল কোনো রকমে খোঁচা লাগিয়েছেন। তবে আউটসাইড এজ হওয়া বল সৌম্য সরকার ধরতে পারলেন না। সজোরে আসা বল তাঁর হাত থেকে যেমন ফস্কে গেছে, তেমনি ব্যথায় কাতড়াতে থাকেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে ফিজিও চলে আসেন মাঠে।
ফিল্ডার হিসেবে দুর্দান্ত সৌম্য এই ক্যাচ হাতছাড়া করায় হতাশা বাড়ে তানজিম হাসান সাকিবসহ পুরো বাংলাদেশ দলের। কারণ, পাওয়েল তখন ০ রানে আউট হতেন। ১৩০ রানের লক্ষ্যে নামা ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর তখন হয়ে যেত ৬.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৩ রান।
০ রানে জীবন পেলেও অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেনি পাওয়েল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ৭ বলে ১ চারে ৬ রান করে ফিরেছেন। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে হাসান মাহমুদকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান পাওয়েল। এজ হওয়া বল পয়েন্টে ডাইভ দিয়ে দারুণভাবে তালুবন্দী করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। উইন্ডিজের স্কোর তখন হয়ে যায় ৭.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৪১ রান। সেই ওভারটি হাসান মাহমুদ দিয়েছেন উইকেট মেডেন।
ষষ্ঠ উইকেটও ওয়েস্ট ইন্ডিজ হারাতে বসেছিল ৪১ রানে। নবম ওভারের প্রথম বলে রস্টন চেজকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তানজিম হাসান সাকিব। আম্পায়ার আউট দিলে রিভিউ নেন চেজ। বল স্টাম্পের ওপর দিয়ে চলে যাওয়ায় চেজ সে যাত্রায় বেঁচে যান।
চেজ বাঁচলেও তাঁর সতীর্থ রোমারিও শেফার্ড বাঁচতে পারেননি। নবম ওভারের তৃতীয় বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান শেফার্ড। এজ হওয়া বল স্লিপে ধরেছেন তানজিদ হাসান তামিম। শেফার্ড ডাক মারলে উইন্ডিজ ৮.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ৪২ রানে পরিণত হয়।
১৩০ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম দুই ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৯ রান করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেই তাসকিন আহমেদের ঝোড়া আঘাত। ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে দুই ক্যারিবিয় ব্যাটার ব্র্যান্ডন কিং ও আন্দ্রে ফ্লেচারকে ফিরিয়েছেন তাসকিন। কিং ১ রান করলেও ফ্লেচার রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন। দুটি ক্যাচই ধরেছেন উইকেটরক্ষক লিটন দাস।
ঝড়ের আভাস দেওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনার জনসন চার্লসকে এরপর ফিরিয়েছেন শেখ মেহেদী হাসান। ১২ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ১৪ রান করে এলবিডব্লিউ হয়েছেন চার্লস। উইন্ডিজের আরেক বিধ্বংসী ব্যাটার নিকোলাস পুরানের (৫) উইকেটটাও দ্রুত তুলে নিয়েছেন মেহেদী। স্লিপে ক্যাচ ধরেন সৌম্য। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ করে ৪ উইকেটে ৩২ রানে।
রভমান পাওয়েল কোনো রকমে খোঁচা লাগিয়েছেন। তবে আউটসাইড এজ হওয়া বল সৌম্য সরকার ধরতে পারলেন না। সজোরে আসা বল তাঁর হাত থেকে যেমন ফস্কে গেছে, তেমনি ব্যথায় কাতড়াতে থাকেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে ফিজিও চলে আসেন মাঠে।
ফিল্ডার হিসেবে দুর্দান্ত সৌম্য এই ক্যাচ হাতছাড়া করায় হতাশা বাড়ে তানজিম হাসান সাকিবসহ পুরো বাংলাদেশ দলের। কারণ, পাওয়েল তখন ০ রানে আউট হতেন। ১৩০ রানের লক্ষ্যে নামা ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর তখন হয়ে যেত ৬.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৩ রান।
০ রানে জীবন পেলেও অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেনি পাওয়েল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ৭ বলে ১ চারে ৬ রান করে ফিরেছেন। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে হাসান মাহমুদকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান পাওয়েল। এজ হওয়া বল পয়েন্টে ডাইভ দিয়ে দারুণভাবে তালুবন্দী করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। উইন্ডিজের স্কোর তখন হয়ে যায় ৭.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৪১ রান। সেই ওভারটি হাসান মাহমুদ দিয়েছেন উইকেট মেডেন।
ষষ্ঠ উইকেটও ওয়েস্ট ইন্ডিজ হারাতে বসেছিল ৪১ রানে। নবম ওভারের প্রথম বলে রস্টন চেজকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তানজিম হাসান সাকিব। আম্পায়ার আউট দিলে রিভিউ নেন চেজ। বল স্টাম্পের ওপর দিয়ে চলে যাওয়ায় চেজ সে যাত্রায় বেঁচে যান।
চেজ বাঁচলেও তাঁর সতীর্থ রোমারিও শেফার্ড বাঁচতে পারেননি। নবম ওভারের তৃতীয় বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান শেফার্ড। এজ হওয়া বল স্লিপে ধরেছেন তানজিদ হাসান তামিম। শেফার্ড ডাক মারলে উইন্ডিজ ৮.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ৪২ রানে পরিণত হয়।
১৩০ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম দুই ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৯ রান করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেই তাসকিন আহমেদের ঝোড়া আঘাত। ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে দুই ক্যারিবিয় ব্যাটার ব্র্যান্ডন কিং ও আন্দ্রে ফ্লেচারকে ফিরিয়েছেন তাসকিন। কিং ১ রান করলেও ফ্লেচার রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন। দুটি ক্যাচই ধরেছেন উইকেটরক্ষক লিটন দাস।
ঝড়ের আভাস দেওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনার জনসন চার্লসকে এরপর ফিরিয়েছেন শেখ মেহেদী হাসান। ১২ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ১৪ রান করে এলবিডব্লিউ হয়েছেন চার্লস। উইন্ডিজের আরেক বিধ্বংসী ব্যাটার নিকোলাস পুরানের (৫) উইকেটটাও দ্রুত তুলে নিয়েছেন মেহেদী। স্লিপে ক্যাচ ধরেন সৌম্য। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ করে ৪ উইকেটে ৩২ রানে।
সব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
২২ মিনিট আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
২ ঘণ্টা আগেজসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ শামি ও হার্দিক পান্ডিয়াকে রেখেই আজ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে ভারত। এই তিন ক্রিকেটার একই সঙ্গে ভারতীয় ওয়ানডে দলে সবশেষ খেলেছিলেন ঘরের মাঠে ২০২৩ বিশ্বকাপে।
৩ ঘণ্টা আগেঅনেক দিন ধরেই জাতীয় দলের বাইরে জামাল ভূঁইয়া। প্রিমিয়ার লিগে পাননি কোনো দলও। শেষ পর্যন্ত ডেনমার্কেই ফিরে যান। সেখানে লম্বা সময় ছুটির আমেজে থাকলেও অনুশীলন ছাড়েননি জামাল, ‘এত দিন আমি ডেনমার্কে ছিলাম, ওখানে স্থানীয় পর্যায়ে খেলেছি ক্লাবে অনুশীলন করেছি।’
৪ ঘণ্টা আগে