নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিতলেই শেষ চার নিশ্চিত হয়ে যেত ফরচুন বরিশালের। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সেটি হতে দেয়নি ঢাকা ডমিনেটরস। নিজেদের দশম ম্যাচে বরিশালকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে তারা। এ জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের পাঁচে উঠল নাসির হোসেনের ঢাকা। ৯ ম্যাচে ৬ জয়ে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে থাকল সাকিব আল হাসানের বরিশাল।
আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান করেছিল বরিশাল। ৭ বল হাতে রেখে ৫ উইকেট হারিয়ে এ রান তাড়া করেছে ঢাকা।
মোহাম্মদ মিথুন ও সৌম্য সরকার ওপেনিং জুটিতে ঢাকার জয়ের ভিত গড়ে দেন। ৭.৪ ওভারে দুজনে তোলেন ৭৪ রান। ২২ বলে ৩৭ রান করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন সৌম্য। তবে ফিফটি তুল নেন মিথুন। ৩৬ বলে ৫৪ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এ ছাড়া আব্দুল্লাহ আল মামুন করেছেন ২৬ রান। নাসির হোসেন দলকে জিতিয়ে ২০ রানে অপরাজিত থাকেন।
বরিশালের হয়ে সাকিব ৪ ওভারে ১৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। সানজামুল ইসলাম ৩.৫ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট।
এর আগে টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেয় বরিশাল। শুরুটা ভালো হলেও পাওয়ার প্লের পর দ্রুত উইকেট হারায় তারা। কোনো উইকেট না হারিয়ে তোলে ৪২ রান। এরপর ৬৬ রানে নেই ৪ উইকেট। দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারানোর পর রান রেটও কমতে থাকে। ইনিংসে এনামুল হক বিজয়ের সর্বোচ্চ রানের পর শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যামিওতে সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠে বরিশাল। ৮ উইকেটে সংগ্রহ করে ১৫৬ রান।
৩৫ বলে ৪২ রান করেন বিজয়। ৯২ রানে পঞ্চম উইকেট হারানোর পর মাহমুদউল্লাহ ও সালমান হোসেন এক-দুই খেলে স্কোর বাড়াতে থাকেন। ১৭ ওভারে তাদের রান হয় ৫ উইকেটে ১১১। চ্যালেঞ্জিং স্কোর তোলা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল।
কিন্তু পরের দুই ওভারে ঝড় ওঠান বরিশালের ব্যাটাররা। ২৭ বলে ৩৯ রান আসে মাহমদুউল্লাহর ব্যাট থেকে। সালমান ১৪ রান করে আউট হন। ৫ বলে ১৭ রান করেন করিম জানাত। ঢাকার হয়ে আমির হামজা ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ম্যাচ সেরা হয়েছেন মিথুন।
জিতলেই শেষ চার নিশ্চিত হয়ে যেত ফরচুন বরিশালের। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সেটি হতে দেয়নি ঢাকা ডমিনেটরস। নিজেদের দশম ম্যাচে বরিশালকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে তারা। এ জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের পাঁচে উঠল নাসির হোসেনের ঢাকা। ৯ ম্যাচে ৬ জয়ে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে থাকল সাকিব আল হাসানের বরিশাল।
আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান করেছিল বরিশাল। ৭ বল হাতে রেখে ৫ উইকেট হারিয়ে এ রান তাড়া করেছে ঢাকা।
মোহাম্মদ মিথুন ও সৌম্য সরকার ওপেনিং জুটিতে ঢাকার জয়ের ভিত গড়ে দেন। ৭.৪ ওভারে দুজনে তোলেন ৭৪ রান। ২২ বলে ৩৭ রান করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন সৌম্য। তবে ফিফটি তুল নেন মিথুন। ৩৬ বলে ৫৪ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এ ছাড়া আব্দুল্লাহ আল মামুন করেছেন ২৬ রান। নাসির হোসেন দলকে জিতিয়ে ২০ রানে অপরাজিত থাকেন।
বরিশালের হয়ে সাকিব ৪ ওভারে ১৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। সানজামুল ইসলাম ৩.৫ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট।
এর আগে টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেয় বরিশাল। শুরুটা ভালো হলেও পাওয়ার প্লের পর দ্রুত উইকেট হারায় তারা। কোনো উইকেট না হারিয়ে তোলে ৪২ রান। এরপর ৬৬ রানে নেই ৪ উইকেট। দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারানোর পর রান রেটও কমতে থাকে। ইনিংসে এনামুল হক বিজয়ের সর্বোচ্চ রানের পর শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যামিওতে সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠে বরিশাল। ৮ উইকেটে সংগ্রহ করে ১৫৬ রান।
৩৫ বলে ৪২ রান করেন বিজয়। ৯২ রানে পঞ্চম উইকেট হারানোর পর মাহমুদউল্লাহ ও সালমান হোসেন এক-দুই খেলে স্কোর বাড়াতে থাকেন। ১৭ ওভারে তাদের রান হয় ৫ উইকেটে ১১১। চ্যালেঞ্জিং স্কোর তোলা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল।
কিন্তু পরের দুই ওভারে ঝড় ওঠান বরিশালের ব্যাটাররা। ২৭ বলে ৩৯ রান আসে মাহমদুউল্লাহর ব্যাট থেকে। সালমান ১৪ রান করে আউট হন। ৫ বলে ১৭ রান করেন করিম জানাত। ঢাকার হয়ে আমির হামজা ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ম্যাচ সেরা হয়েছেন মিথুন।
কথায় আছে, ‘ওয়াইন যত পুরোনো হয়, তার স্বাদ তত ভালো হয়’। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যেন সেই পুরোনো ওয়াইন। যতই বয়স হচ্ছে, বাড়ছে স্বাদ। এ মৌসুমেই দেখুন না হলে! সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেছেন ১৮ গোল ও ৪ অ্যাসিস্ট।
৩৮ মিনিট আগেদেশের ফুটবলে ২০১৩ সালে আগমন বসুন্ধরা কিংসের। সে হিসাবে ক্লাবটির বয়স খুব বেশি নয়। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে দলটি। তাদের উত্থানে পেছনে চলে যায় একসময় দাপট দেখানো ঐতিহ্যবাহী
১ ঘণ্টা আগেআজ ছোটপর্দায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম ওয়ানডের শেষ দিন। জিম্বাবুয়ে বনাম পাকিস্তানের দ্বিতীয় ওয়ানডে। আজ জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ নিশ্চিত করবে জিম্বাবুয়েনরা। এছাড়া রাতে রয়েছে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের বেশ কয়েকটি ম্যাচ।
১ ঘণ্টা আগেআলোকস্বল্পতার কারণে একটু আগেভাগে চতুর্থ দিন শেষ না হলে হয়তো দৃশ্যটা ভিন্ন রকম হতে পারত। বাংলাদেশ হারাতে পারত আরও উইকেট। তবে এখনো হার হাতছানি দিয়ে ডাকছে সফরকারীদের।
২ ঘণ্টা আগে