ক্রীড়া ডেস্ক
বৈরী আবহাওয়া আর সময়কে হারিয়ে কীভাবে জিততে হয়, কানপুরে তারই একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করল ভারত!
বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথম দিনে খেলা হলো মাত্র ৩৫ ওভার। পরের দুই দিন বৃষ্টির রাজত্বে একটা বলও গড়ায়নি মাঠে। প্রথম তিন দিনে কোনো দলের একটা ইনিংসও শেষ না হলে অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন ড্র-ই হতে চলেছে টেস্ট। কিন্তু এই অনেকের মধ্যেই ছিলেন না রোহিত শর্মা ও তাঁর সতীর্থরা!
কানপুর টেস্টে ফল আনতে যতটা আগ্রাসন দেখানো দরকার, ততটাই দেখিয়েছে ভারত। ভাবা যায়, কানপুর সব শুদ্ধ ৫২ ওভার ব্যাট করেছে ভারত। রান তুলেছে ৩৮৩, রানরেট ৭.৩৬!
পরিকল্পনা করেই কানপুরে সফরকারী বোলারদের ওপর এমন চড়াও হয়েছিলেন বলে ম্যাচ শেষে জানালেন রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কের ভাষায়, ‘আড়াই দিন নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর চতুর্থ দিনে এসে ওদের (বাংলাদেশ) যত দ্রুত সম্ভব আউট করে দিতে চেয়েছিলাম। আর তারপর ব্যাট হাতে আমরা কী করতে পারি, সেটা দেখা যাবে বলে পরিকল্পনা করেছিলাম। ওরা যখন ২৩০ রানে (২৩৩ রান) অলআউট হয়ে গেল, তখন বিষয়টা এ রকম ছিল না যে আমরা কত রান তুলছি। বিষয়টি ছিল যে আমরা কত ওভারে রানটা তুলতে পারি। পিচে তেমন কিছু ছিল না। সেই পরিস্থিতিতেও ম্যাচটা জিতে যাওয়াটা দুর্দান্ত পারফরম্যান্স।’
টেস্টে মধ্যাহ্নভোজ, চা বিরতি, পানি পানের বিরতি বাদ দিলে টেস্টে এক দিন খেলা হয় ছয় ঘণ্টার মতো। আর এই হিসেবে একটা টেস্ট ম্যাচ হয় ৩০ ঘণ্টা। সেখানে কানপুরে ভারত জিতেছে ১৪ ঘণ্টায়! আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষস্থানে নিজেদের অবস্থান মজবুত করার জন্য কানপুরেও জয়ের দরকার ছিল ভারতের। সেই তাগিদ থেকেই কি না, জেতার জন্য মরিয়া হয়ে খেলেছে ভারত। নিয়েছে ঝুঁকিও। কানপুরে জয়ের পর রোহিত বলছেন, ১০০ রানেও অলআউট হওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি ছিলেন তারা। রোহিতের ভাষায়, ‘আমরা ঝুঁকিটা নিতে তৈরি ছিলাম। আপনি যখন এমনভাবে ব্যাট করবেন, কম রানেও অলআউট হয়ে যেতে পারেন। ১০০-১২০ রানের মধ্যে অলআউট হওয়ার জন্যও তৈরি ছিলাম আমরা।’
বৈরী আবহাওয়া আর সময়কে হারিয়ে কীভাবে জিততে হয়, কানপুরে তারই একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করল ভারত!
বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথম দিনে খেলা হলো মাত্র ৩৫ ওভার। পরের দুই দিন বৃষ্টির রাজত্বে একটা বলও গড়ায়নি মাঠে। প্রথম তিন দিনে কোনো দলের একটা ইনিংসও শেষ না হলে অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন ড্র-ই হতে চলেছে টেস্ট। কিন্তু এই অনেকের মধ্যেই ছিলেন না রোহিত শর্মা ও তাঁর সতীর্থরা!
কানপুর টেস্টে ফল আনতে যতটা আগ্রাসন দেখানো দরকার, ততটাই দেখিয়েছে ভারত। ভাবা যায়, কানপুর সব শুদ্ধ ৫২ ওভার ব্যাট করেছে ভারত। রান তুলেছে ৩৮৩, রানরেট ৭.৩৬!
পরিকল্পনা করেই কানপুরে সফরকারী বোলারদের ওপর এমন চড়াও হয়েছিলেন বলে ম্যাচ শেষে জানালেন রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কের ভাষায়, ‘আড়াই দিন নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর চতুর্থ দিনে এসে ওদের (বাংলাদেশ) যত দ্রুত সম্ভব আউট করে দিতে চেয়েছিলাম। আর তারপর ব্যাট হাতে আমরা কী করতে পারি, সেটা দেখা যাবে বলে পরিকল্পনা করেছিলাম। ওরা যখন ২৩০ রানে (২৩৩ রান) অলআউট হয়ে গেল, তখন বিষয়টা এ রকম ছিল না যে আমরা কত রান তুলছি। বিষয়টি ছিল যে আমরা কত ওভারে রানটা তুলতে পারি। পিচে তেমন কিছু ছিল না। সেই পরিস্থিতিতেও ম্যাচটা জিতে যাওয়াটা দুর্দান্ত পারফরম্যান্স।’
টেস্টে মধ্যাহ্নভোজ, চা বিরতি, পানি পানের বিরতি বাদ দিলে টেস্টে এক দিন খেলা হয় ছয় ঘণ্টার মতো। আর এই হিসেবে একটা টেস্ট ম্যাচ হয় ৩০ ঘণ্টা। সেখানে কানপুরে ভারত জিতেছে ১৪ ঘণ্টায়! আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষস্থানে নিজেদের অবস্থান মজবুত করার জন্য কানপুরেও জয়ের দরকার ছিল ভারতের। সেই তাগিদ থেকেই কি না, জেতার জন্য মরিয়া হয়ে খেলেছে ভারত। নিয়েছে ঝুঁকিও। কানপুরে জয়ের পর রোহিত বলছেন, ১০০ রানেও অলআউট হওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি ছিলেন তারা। রোহিতের ভাষায়, ‘আমরা ঝুঁকিটা নিতে তৈরি ছিলাম। আপনি যখন এমনভাবে ব্যাট করবেন, কম রানেও অলআউট হয়ে যেতে পারেন। ১০০-১২০ রানের মধ্যে অলআউট হওয়ার জন্যও তৈরি ছিলাম আমরা।’
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৮ ঘণ্টা আগে