ক্রীড়া ডেস্ক
অ্যান্টিগা টেস্টে শেষে মেহেদী হাসান মিরাজ বলেছিলেন, বাংলাদেশ হেরে গেছে ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সেভাবে সুবিধা করতে পারেননি ব্যাটাররা। সফরকারীদের সব উইকেট নিয়েছে তাদের পেস বোলাররা। দল ঘোষণার সময়ই মোটামুটি প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায় অতিথিদের জন্য তোপের ফাঁদই তৈরি করছে স্বাগতিকেরা। প্রস্তুতির নিয়েও মূল লড়াইয়ে উইন্ডিজ বোলারদের জবাব দিতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা।
কাল জ্যামাইকায় শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। তবে এ টেস্টেও উইন্ডিজ পেস বোলিংয়ের ফাঁদ নিয়েই মাঠে নামার ইঙ্গিত মিলছে জশুয়া ডা সিলভার কথায়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জশুয়া বললেন, ‘কিমার রোচ ও আলজারি জোসেফ পেস আক্রমণকে খুব ভালো নেতৃত্ব দিচ্ছে। শামার জোসেফের মতো নতুন মুখ আছে। জেডেন সিলস বেশ কিছুদিন ধরে খেলছে, তবে এখনো নিজের কাজটা শিখছে। সব মিলিয়ে পেস আক্রমণ নিজেদেরকে জানান দিচ্ছে। যে ভীতি জাগাচ্ছে তারা, ব্যাটারের চোখেই তা ফুটে উঠছে। ১৮ উইকেট নিয়েছে তারা (পেসাররা)। আমাদের জন্য ব্যাপারটি হলো, এই সুবিধাটা কাজে লাগানো এবং আশা করি, সেই পথ ধরে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জেতা।’
অ্যান্টিগায় প্রথম ইনিংসের তুলনায় দ্বিতীয় ইনিংসে একটু বাড়তি সিম মুভমেন্ট পেলেন পেসাররা। বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডারকে গুঁড়িয়ে দিলেন রোচ-সিলসরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন শামার জোসেফ ও আলজারি জোসেফ। মূল চার পেসারের সঙ্গে অলরাউন্ডার জাস্টিন গ্রিভস ছিলেন পার্ট টাইম। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনিও নিয়েছিলেন দুই উইকেট। অ্যান্টিগায় ১৮ উইকেট নেওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস আক্রমণ দিয়ে জ্যামাইকাতেও ভরসার কথা ইঙ্গিত দিলেন জশুয়া।
প্রথম টেস্টে বিশেষজ্ঞ কোনো স্পিনার ছাড়া খেলেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কাভেম হজে ও আলিক আথানাজে পার্ট টাইম স্পিনার কাজটা সেরেছেন। জ্যামাইকার স্যাবিনা পার্কের কন্ডিশন খানিকটা ভিন্ন হওয়ার প্রত্যাশা করছেন অনেকে। দ্বিতীয় টেস্টের একাদশে কোন স্পিনারকে দেখা যাবে? জশুয়া জানিয়েছেন, স্পিনার নেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করলেই কেবল তাঁরা সেই পথে হাঁটবেন।
কোচ ও অধিনায়কের মতামতের ওপর স্পিনারের ব্যাপারটি নির্ভর করছে বললেন জশুয়া। তবে উইন্ডিজ সহ-অধিনায়কের কণ্ঠে পেস আক্রমণে দারুণ আস্থার কথা আবারও বেরিয়ে এল, ‘সেটা অধিনায়ক ও প্রধান কোচ দেখবেন (স্পিনার নেওয়া হবে কি না)। প্রথম টেস্টে চার পেসার আমাদের জন্য কাজে দিয়েছে। পরের টেস্টে একাদশ যেমনই হোক, আমি নিশ্চিত যে আবারও কাজটা ঠিকঠাক করতে পারবে। মাঠে যারাই নামব আমরা, সবাই নিজেদের সেরাটা দেব। স্পিনার কাউকে নেওয়ার প্রয়োজন হলে, তা হবে। তারপরও আমাদের পেস আক্রমণ প্রতিপক্ষকে বিপাকে ফেলতে পারে।’
অ্যান্টিগা টেস্টে শেষে মেহেদী হাসান মিরাজ বলেছিলেন, বাংলাদেশ হেরে গেছে ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সেভাবে সুবিধা করতে পারেননি ব্যাটাররা। সফরকারীদের সব উইকেট নিয়েছে তাদের পেস বোলাররা। দল ঘোষণার সময়ই মোটামুটি প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায় অতিথিদের জন্য তোপের ফাঁদই তৈরি করছে স্বাগতিকেরা। প্রস্তুতির নিয়েও মূল লড়াইয়ে উইন্ডিজ বোলারদের জবাব দিতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা।
কাল জ্যামাইকায় শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। তবে এ টেস্টেও উইন্ডিজ পেস বোলিংয়ের ফাঁদ নিয়েই মাঠে নামার ইঙ্গিত মিলছে জশুয়া ডা সিলভার কথায়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে জশুয়া বললেন, ‘কিমার রোচ ও আলজারি জোসেফ পেস আক্রমণকে খুব ভালো নেতৃত্ব দিচ্ছে। শামার জোসেফের মতো নতুন মুখ আছে। জেডেন সিলস বেশ কিছুদিন ধরে খেলছে, তবে এখনো নিজের কাজটা শিখছে। সব মিলিয়ে পেস আক্রমণ নিজেদেরকে জানান দিচ্ছে। যে ভীতি জাগাচ্ছে তারা, ব্যাটারের চোখেই তা ফুটে উঠছে। ১৮ উইকেট নিয়েছে তারা (পেসাররা)। আমাদের জন্য ব্যাপারটি হলো, এই সুবিধাটা কাজে লাগানো এবং আশা করি, সেই পথ ধরে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জেতা।’
অ্যান্টিগায় প্রথম ইনিংসের তুলনায় দ্বিতীয় ইনিংসে একটু বাড়তি সিম মুভমেন্ট পেলেন পেসাররা। বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডারকে গুঁড়িয়ে দিলেন রোচ-সিলসরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন শামার জোসেফ ও আলজারি জোসেফ। মূল চার পেসারের সঙ্গে অলরাউন্ডার জাস্টিন গ্রিভস ছিলেন পার্ট টাইম। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনিও নিয়েছিলেন দুই উইকেট। অ্যান্টিগায় ১৮ উইকেট নেওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস আক্রমণ দিয়ে জ্যামাইকাতেও ভরসার কথা ইঙ্গিত দিলেন জশুয়া।
প্রথম টেস্টে বিশেষজ্ঞ কোনো স্পিনার ছাড়া খেলেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কাভেম হজে ও আলিক আথানাজে পার্ট টাইম স্পিনার কাজটা সেরেছেন। জ্যামাইকার স্যাবিনা পার্কের কন্ডিশন খানিকটা ভিন্ন হওয়ার প্রত্যাশা করছেন অনেকে। দ্বিতীয় টেস্টের একাদশে কোন স্পিনারকে দেখা যাবে? জশুয়া জানিয়েছেন, স্পিনার নেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করলেই কেবল তাঁরা সেই পথে হাঁটবেন।
কোচ ও অধিনায়কের মতামতের ওপর স্পিনারের ব্যাপারটি নির্ভর করছে বললেন জশুয়া। তবে উইন্ডিজ সহ-অধিনায়কের কণ্ঠে পেস আক্রমণে দারুণ আস্থার কথা আবারও বেরিয়ে এল, ‘সেটা অধিনায়ক ও প্রধান কোচ দেখবেন (স্পিনার নেওয়া হবে কি না)। প্রথম টেস্টে চার পেসার আমাদের জন্য কাজে দিয়েছে। পরের টেস্টে একাদশ যেমনই হোক, আমি নিশ্চিত যে আবারও কাজটা ঠিকঠাক করতে পারবে। মাঠে যারাই নামব আমরা, সবাই নিজেদের সেরাটা দেব। স্পিনার কাউকে নেওয়ার প্রয়োজন হলে, তা হবে। তারপরও আমাদের পেস আক্রমণ প্রতিপক্ষকে বিপাকে ফেলতে পারে।’
চার দিনের সফর শেষে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছে। গত মঙ্গলবার বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর ট্রফি প্রথমে কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে দুই দিনের সফর শেষে ঢাকায় আসে ট্রফি। ১৫-২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন শহরে ট্রফি প্রদর্শিত হবে।
৪৪ মিনিট আগেগত নভেম্বরে জাতীয় দলের জার্সিটা গায়ে জড়িয়েছিলেন পিয়াস আহমেদ নোভা। দেশের হয়ে অভিষেক হওয়া সেই নোভাই আজ গাজীপুরে নজর কাড়লেন বল পায়ে। ফকিরেরপুলের বিপক্ষে প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচটা ৩-০ গোলে জয় পায় ফর্টিস এফসি। যে ম্যাচে দুটি গোলই আসে নোভার সৌজন্যে।
২ ঘণ্টা আগে