নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এত সুন্দর স্টেডিয়াম, যে ভেন্যুতে দাঁড়িয়ে শুধু মুগ্ধই হতে হয়। ধর্মশালার সেই হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামের আউটফিল্ড নিয়ে অনেকের অভিযোগ। চাঁদের যেমন কলঙ্ক আছে, ধর্মশালার যেন কলঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে আউটফিল্ড।
গত পরশু বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচ থেকে আলোচনায় ধর্মশালার আউটফিল্ড। আফগান স্পিনার মুজিব-উর-রহমানের একটি ডাইভে বালু-কাদা উঠে আসার ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। আউটফিল্ড নিয়ে বাংলাদেশ কোনো অভিযোগ না করলেও আফগানিস্তান টিম ম্যানেজমেন্ট অসন্তুষ্ট বলে খবর প্রকাশ হয়েছে।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আফগানিস্তান কোচ জনাথন ট্রট বলেছিলেন, ‘ভাবুন তো, যদি আপনার খেলোয়াড় বল ধরতে গিয়ে ডাইভ দেবে কি না দ্বিধায় ভোগে, পড়ে গেলে চোটে পড়বে বলে আপনি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন। আমরা সৌভাগ্যবান মুজিব গুরুতর হাঁটুর চোট থেকে বেঁচে গেছে।’
তবে ম্যাচ জয়ের পর সেদিন আউটফিল্ড নিয়ে তেমন কোনো অভিযোগ তোলেননি বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। তিনি বলেছিলেন, ‘আউটফিল্ড একটু ভারী ছিল। বল বেশি যাচ্ছিল না করছিল না। এটা তো আসলে আউটফিল্ডের দোষ দিয়ে লাভ নেই। দিন শেষে পারফর্ম করতে হবে। যেকোনো পরিস্থিতিতে ক্রিকেটারকে খেলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এ রকম টুর্নামেন্টে এসে কোনো অজুহাত দিতে পারবেন না। এগুলো অজুহাত দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
একই মাঠে কাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। তার আগেও আউটফিল্ড নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। তবে এই ব্যাপারে ভিন্ন সুরে কথা বলেছেন বাংলাদেশ দলের স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথ। তিনি আইসিসির সিদ্ধান্তকেই পছন্দ করেছেন। যে মাঠ নিয়ে সবার অভিযোগ, বাংলাদেশ যেন সেখানে খুশি।
হেরাথ বলেছেন, ‘দুই দিন আগে এখানে আমরা খুব ভালো একটা ম্যাচ খেলেছি। আমরা জানি কীভাবে ফিল্ডিং করতে হবে। আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে শুরুটা ভালো হয়েছে। সেই মানসিকতা নিয়েই আমাদের খেলতে হবে।’
আফগানদের বিপক্ষে আউটফিল্ড নিয়ে নেতিবাচক কিছু বলে সাকিব-মিরাজদের সাবলীল ফিল্ডিং থেকে বাধা দিতে চায়নি টিম ম্যানেজমেন্ট। আইসিসি এই মাঠে ম্যাচ খেলার অনুমতি দিয়েছে তাতেই খুশি হেরাথ, ‘আমরা ফিল্ডারদের কোনো কিছুর ব্যাপারে বাধা দেইনি। সীমাবদ্ধতা দিতে গেলে তারা তাদের শতভাগ দিতে পারবে না। আমরা চাই তারা তাদের সেরাটা দিক। আইসিসি অনেক কঠোর পরিশ্রম করেছে। আমার মনে হয় তারা তাদের মান ধরে রাখার জন্য কাজ করেছে। তারা দেখেই নিশ্চয়ই ওয়ানডে ম্যাচের জন্য অনুমতি দিয়েছে। সে হিসেবে আমি খুশি।’
হেরাথ প্রশ্ন রেখেই বলেছেন, ‘মাঠ যদি আন্তর্জাতিক মানের থাকে, কেন এটা নিয়ে অভিযোগ করব? আমি তাই সেই পর্যায়ে ভাবছি না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা গেলেই হলো।’
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের আউটফিল্ডকে ‘গড়পড়তা’ হিসেবে প্রতিবেদন দিয়েছেন ম্যাচ অফিশিয়ালরা। গতকাল আইসিসির স্বাধীন পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন সরেজমিনে পরিদর্শনও করেছেন। তবে পরিদর্শন শেষে আউটফিল্ডকে ‘সন্তোষজনক’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বাটলারের মতেও আউটফিল্ড আদর্শ নয়। বললেন, ‘ডাইভিংয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সবাই দলের জন্যই করে, কিছু রান বাঁচানোর আশাতেই ডাইভ দেয়। তবে আউটফিল্ডটা মোটেও আদর্শ নয়। তবে এটাকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চাই না। আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। সমস্যা হলে দুই দলেরই হবে।’ ইংল্যান্ডের ওপেনার জনি বেয়ারস্টোও ধর্মশালার আউটফিল্ড নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এত সুন্দর স্টেডিয়াম, যে ভেন্যুতে দাঁড়িয়ে শুধু মুগ্ধই হতে হয়। ধর্মশালার সেই হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামের আউটফিল্ড নিয়ে অনেকের অভিযোগ। চাঁদের যেমন কলঙ্ক আছে, ধর্মশালার যেন কলঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে আউটফিল্ড।
গত পরশু বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচ থেকে আলোচনায় ধর্মশালার আউটফিল্ড। আফগান স্পিনার মুজিব-উর-রহমানের একটি ডাইভে বালু-কাদা উঠে আসার ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। আউটফিল্ড নিয়ে বাংলাদেশ কোনো অভিযোগ না করলেও আফগানিস্তান টিম ম্যানেজমেন্ট অসন্তুষ্ট বলে খবর প্রকাশ হয়েছে।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আফগানিস্তান কোচ জনাথন ট্রট বলেছিলেন, ‘ভাবুন তো, যদি আপনার খেলোয়াড় বল ধরতে গিয়ে ডাইভ দেবে কি না দ্বিধায় ভোগে, পড়ে গেলে চোটে পড়বে বলে আপনি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন। আমরা সৌভাগ্যবান মুজিব গুরুতর হাঁটুর চোট থেকে বেঁচে গেছে।’
তবে ম্যাচ জয়ের পর সেদিন আউটফিল্ড নিয়ে তেমন কোনো অভিযোগ তোলেননি বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। তিনি বলেছিলেন, ‘আউটফিল্ড একটু ভারী ছিল। বল বেশি যাচ্ছিল না করছিল না। এটা তো আসলে আউটফিল্ডের দোষ দিয়ে লাভ নেই। দিন শেষে পারফর্ম করতে হবে। যেকোনো পরিস্থিতিতে ক্রিকেটারকে খেলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এ রকম টুর্নামেন্টে এসে কোনো অজুহাত দিতে পারবেন না। এগুলো অজুহাত দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
একই মাঠে কাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল। তার আগেও আউটফিল্ড নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। তবে এই ব্যাপারে ভিন্ন সুরে কথা বলেছেন বাংলাদেশ দলের স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথ। তিনি আইসিসির সিদ্ধান্তকেই পছন্দ করেছেন। যে মাঠ নিয়ে সবার অভিযোগ, বাংলাদেশ যেন সেখানে খুশি।
হেরাথ বলেছেন, ‘দুই দিন আগে এখানে আমরা খুব ভালো একটা ম্যাচ খেলেছি। আমরা জানি কীভাবে ফিল্ডিং করতে হবে। আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে শুরুটা ভালো হয়েছে। সেই মানসিকতা নিয়েই আমাদের খেলতে হবে।’
আফগানদের বিপক্ষে আউটফিল্ড নিয়ে নেতিবাচক কিছু বলে সাকিব-মিরাজদের সাবলীল ফিল্ডিং থেকে বাধা দিতে চায়নি টিম ম্যানেজমেন্ট। আইসিসি এই মাঠে ম্যাচ খেলার অনুমতি দিয়েছে তাতেই খুশি হেরাথ, ‘আমরা ফিল্ডারদের কোনো কিছুর ব্যাপারে বাধা দেইনি। সীমাবদ্ধতা দিতে গেলে তারা তাদের শতভাগ দিতে পারবে না। আমরা চাই তারা তাদের সেরাটা দিক। আইসিসি অনেক কঠোর পরিশ্রম করেছে। আমার মনে হয় তারা তাদের মান ধরে রাখার জন্য কাজ করেছে। তারা দেখেই নিশ্চয়ই ওয়ানডে ম্যাচের জন্য অনুমতি দিয়েছে। সে হিসেবে আমি খুশি।’
হেরাথ প্রশ্ন রেখেই বলেছেন, ‘মাঠ যদি আন্তর্জাতিক মানের থাকে, কেন এটা নিয়ে অভিযোগ করব? আমি তাই সেই পর্যায়ে ভাবছি না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা গেলেই হলো।’
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচের আউটফিল্ডকে ‘গড়পড়তা’ হিসেবে প্রতিবেদন দিয়েছেন ম্যাচ অফিশিয়ালরা। গতকাল আইসিসির স্বাধীন পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন সরেজমিনে পরিদর্শনও করেছেন। তবে পরিদর্শন শেষে আউটফিল্ডকে ‘সন্তোষজনক’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি।
ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বাটলারের মতেও আউটফিল্ড আদর্শ নয়। বললেন, ‘ডাইভিংয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সবাই দলের জন্যই করে, কিছু রান বাঁচানোর আশাতেই ডাইভ দেয়। তবে আউটফিল্ডটা মোটেও আদর্শ নয়। তবে এটাকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চাই না। আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। সমস্যা হলে দুই দলেরই হবে।’ ইংল্যান্ডের ওপেনার জনি বেয়ারস্টোও ধর্মশালার আউটফিল্ড নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে