ক্রীড়া ডেস্ক
বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকে। সুযোগ পাওয়ামাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করে।
এবারের বিশ্বকাপে মোহাম্মদ শামি ও ফখর জামানের গল্পটা তেমনি। বিশ্বকাপে দুজনই সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন। যখনই সুযোগ আসবে তা লুফে নেবেন। সেই সুযোগ পেয়ে দুজনই এখন বিশ্বকাপ কাঁপাচ্ছেন। পেছনে ফিরে তাকানোর এখন কোনো সময় নেই তাঁদের।
বিশ্বকাপে সমান ৩ ম্যাচেই নিজেদের আরেকবার প্রমাণ করেছেন শামি-ফখর। কেন তাঁদের বড় মঞ্চের খেলোয়াড় বলা হয়? ভারতীয় ক্রিকেটে মেধাবী ব্যাটারের অভাব নেই। এত এত দুর্দান্ত সব ব্যাটার যে একাদশ সাজাতে গিয়ে মধুর সমস্যায় পড়তে হয় কোচ ও অধিনায়ককে। সেদিক থেকে বোলারদের নিয়ে এমন সমস্যায় কমই পড়তে হয়।
তবে কয়েক বছর ধরে ভারতের বোলিং লাইন আপও দুর্দান্ত শক্তিশালী হয়েছে। কাকে রেখে কাকে খেলাবে সেই চিন্তাই প্রতি ম্যাচে করতে হয় ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে। জাসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার, মোহাম্মদ শামিদের মতো দুর্দান্ত পেসার রয়েছে। এবারে বিশ্বকাপে ভুবি সুযোগ না পাওয়ায় লড়াইটা তাই বাকি তিনজনের মধ্যে হচ্ছে।
সেই লড়াইয়ে শুরুতে একাদশের বাইরে ছিলেন শামি। দলীয় কম্বিনেশনের কারণেই তাঁকে বাইরে থাকতে হয়েছে। কেননা, একজন পেসারের অভাব দারুণভাবে কয়েক বছর ধরেই পূরণ করে দিয়ে আসছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে ভারতীয় অলরাউন্ডার চোটে পড়লে কপাল খুলে শামির। অটো চয়েস বুমরা ও সিরাজের সঙ্গে জুটি বাঁধার সুযোগ পান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
সুযোগ পেয়ে সতীর্থদের এখন টেক্কা দিচ্ছেন শামি। প্রথম ম্যাচেই ৫ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডার মুড়িয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় ম্যাচে ১ উইকেট কম পেলেও তাঁর বোলিং তোপে মুখ থুবড়ে পড়ে ইংল্যান্ড। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২৯ রানেই শেষ হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ইনিংস।
তৃতীয় ম্যাচে আবার আগের দুই পারফরম্যান্সকেই ছাড়িয়ে যান শামি। আগুনে বোলিং করে লঙ্কাকাণ্ড বাঁধিয়ে দেন তিনি। খুনে মেজাজে বোলিং করে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দেন তিনি। মাত্র ৫৫ রানে অলআউট হয় ১৯৯৬ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। এ দিন রেকর্ডও গড়েছেন শামি। ভারতের হয়ে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। ১৪ ম্যাচে জহির খান ও জাভাগাল শ্রীনাথের ৪৪ উইকেট ছাড়িয়ে যান ভারতীয় পেসার। ওয়ানডেতে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ বার ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তিও গড়েছেন তিনি। সঙ্গে বিশ্বকাপে মিচেল স্টার্কের তিনবার ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন।
শামির দুর্দান্ত বোলিংয়ে ভারতও ছুটছে দুর্দান্ত গতিতে। ৩ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে বোলারদের শীর্ষ উইকেটের তালিকায় ছয়ে আছেন। তাঁর চেয়ে প্রত্যেকে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ম্যাচ বেশি খেলেছে। ৭ ম্যাচে ১৯ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি অ্যাডাম জাম্পা। ভারতীয়দের মধ্যে শামি দ্বিতীয়। তাঁর ওপরে ৭ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষে বুমরা।
অন্যদিকে বিশ্বকাপের শুরুতেই অবশ্য সুযোগ পেয়েছিলেন ফখর। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি তিনি। মাত্র ১২ রান করে যেন এশিয়া কাপের ব্যর্থতাকেই স্মরণ করে দিচ্ছিলেন পাকিস্তানি ওপেনার। পরে আর কোনো সুযোগ না পেয়ে একাদশে জায়গাও হারালেন। তাই বলে একেবারে শেষ হয়েছেন এমনটা নয়। তার প্রমাণ দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়েই দেখালেন।
দল যখন একের পর এক হারে হতাশ, সেমিফাইনালে খেলার ভাগ্য যখন সুতোয় ঝুলছে, ঠিক তখনই পাকিস্তানের ভাগ্যকে নিজেদের পক্ষে আনার সুযোগ করে দিচ্ছেন তিনি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮১ রানের ইনিংস খেলে যেন জানান দিচ্ছিলেন বড় কিছুর। সেটা পরের ম্যাচেই দেখিয়েছেন। সাকিব আল হাসানদের ৭ উইকেটে হারানোর ম্যাচে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। ম্যাচসেরা ইনিংসে দলকে শেষ চারে টিকিয়ে রেখেছেন।
গতকালের ম্যাচে তো বড় পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছিল পাকিস্তানকে। ফখরের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের কারণেই সেটি উত্তরাতে পেরেছে ১৯৯২ বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তা না হলে বিশ্বকাপ যাত্রার ভাগ্য কালকেই ঠিক হয়ে যেত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে ৪০২ রান করতে হতো পাকিস্তানকে। চার শ রান তাড়া করে জেতার কোনো নজির নেই বিশ্বকাপে। রেকর্ড রান তাড়া করতে তাই শুরু থেকেই বিধ্বংসী ইনিংস প্রয়োজন পাকিস্তানের। কিন্তু উল্টো ৬ রানেই উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
তবে শুরু থেকেই সহজাত ব্যাটিং করে যান ফখর। তাঁকে অবশ্য ভালো সঙ্গ দিয়েছেন অধিনায়ক বাবর আজমও। প্রিয় চার–ছক্কা মারায় মত্ত হন তিনি। তাঁর খুনে ব্যাটিংয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন কিউই বোলাররা। ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান এখন তিনি। অপরাজিত ১২৬ রানের ইনিংসে ৮ চার ও ১১ ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১১ ছক্কায় রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে এক ইনিংসে শহীদ আফ্রিদির মারা ছক্কার কীর্তি স্পর্শ করেছেন।
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মাত্র ৩ ম্যাচ খেলেছেন ফখর। তিন ম্যাচেই এবারের বিশ্বকাপে ছক্কা মারার তালিকায় শীর্ষ তিনে ওঠে এসেছেন। মোট ১৮ ছক্কা মেরেছেন তিনি। তাঁর আগে যৌথভাবে আছেন রোহিত শর্মা ও ডেভিড ওয়ার্নার। ৭ ম্যাচে ২০ ছক্কা হাঁকিয়েছেন দুজনে।
বড় মঞ্চের খেলোয়াড়েরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। ঠিক যেমন মাছরাঙা কোনো মাছ শিকারের অপেক্ষায় ধৈর্য ধরে থাকে। সুযোগ পাওয়ামাত্র নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সফলতা অর্জন করে।
এবারের বিশ্বকাপে মোহাম্মদ শামি ও ফখর জামানের গল্পটা তেমনি। বিশ্বকাপে দুজনই সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন। যখনই সুযোগ আসবে তা লুফে নেবেন। সেই সুযোগ পেয়ে দুজনই এখন বিশ্বকাপ কাঁপাচ্ছেন। পেছনে ফিরে তাকানোর এখন কোনো সময় নেই তাঁদের।
বিশ্বকাপে সমান ৩ ম্যাচেই নিজেদের আরেকবার প্রমাণ করেছেন শামি-ফখর। কেন তাঁদের বড় মঞ্চের খেলোয়াড় বলা হয়? ভারতীয় ক্রিকেটে মেধাবী ব্যাটারের অভাব নেই। এত এত দুর্দান্ত সব ব্যাটার যে একাদশ সাজাতে গিয়ে মধুর সমস্যায় পড়তে হয় কোচ ও অধিনায়ককে। সেদিক থেকে বোলারদের নিয়ে এমন সমস্যায় কমই পড়তে হয়।
তবে কয়েক বছর ধরে ভারতের বোলিং লাইন আপও দুর্দান্ত শক্তিশালী হয়েছে। কাকে রেখে কাকে খেলাবে সেই চিন্তাই প্রতি ম্যাচে করতে হয় ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে। জাসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার, মোহাম্মদ শামিদের মতো দুর্দান্ত পেসার রয়েছে। এবারে বিশ্বকাপে ভুবি সুযোগ না পাওয়ায় লড়াইটা তাই বাকি তিনজনের মধ্যে হচ্ছে।
সেই লড়াইয়ে শুরুতে একাদশের বাইরে ছিলেন শামি। দলীয় কম্বিনেশনের কারণেই তাঁকে বাইরে থাকতে হয়েছে। কেননা, একজন পেসারের অভাব দারুণভাবে কয়েক বছর ধরেই পূরণ করে দিয়ে আসছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে ভারতীয় অলরাউন্ডার চোটে পড়লে কপাল খুলে শামির। অটো চয়েস বুমরা ও সিরাজের সঙ্গে জুটি বাঁধার সুযোগ পান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
সুযোগ পেয়ে সতীর্থদের এখন টেক্কা দিচ্ছেন শামি। প্রথম ম্যাচেই ৫ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডার মুড়িয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় ম্যাচে ১ উইকেট কম পেলেও তাঁর বোলিং তোপে মুখ থুবড়ে পড়ে ইংল্যান্ড। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২৯ রানেই শেষ হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ইনিংস।
তৃতীয় ম্যাচে আবার আগের দুই পারফরম্যান্সকেই ছাড়িয়ে যান শামি। আগুনে বোলিং করে লঙ্কাকাণ্ড বাঁধিয়ে দেন তিনি। খুনে মেজাজে বোলিং করে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দেন তিনি। মাত্র ৫৫ রানে অলআউট হয় ১৯৯৬ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। এ দিন রেকর্ডও গড়েছেন শামি। ভারতের হয়ে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। ১৪ ম্যাচে জহির খান ও জাভাগাল শ্রীনাথের ৪৪ উইকেট ছাড়িয়ে যান ভারতীয় পেসার। ওয়ানডেতে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ বার ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তিও গড়েছেন তিনি। সঙ্গে বিশ্বকাপে মিচেল স্টার্কের তিনবার ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন।
শামির দুর্দান্ত বোলিংয়ে ভারতও ছুটছে দুর্দান্ত গতিতে। ৩ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে বোলারদের শীর্ষ উইকেটের তালিকায় ছয়ে আছেন। তাঁর চেয়ে প্রত্যেকে কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ম্যাচ বেশি খেলেছে। ৭ ম্যাচে ১৯ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি অ্যাডাম জাম্পা। ভারতীয়দের মধ্যে শামি দ্বিতীয়। তাঁর ওপরে ৭ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষে বুমরা।
অন্যদিকে বিশ্বকাপের শুরুতেই অবশ্য সুযোগ পেয়েছিলেন ফখর। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি তিনি। মাত্র ১২ রান করে যেন এশিয়া কাপের ব্যর্থতাকেই স্মরণ করে দিচ্ছিলেন পাকিস্তানি ওপেনার। পরে আর কোনো সুযোগ না পেয়ে একাদশে জায়গাও হারালেন। তাই বলে একেবারে শেষ হয়েছেন এমনটা নয়। তার প্রমাণ দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়েই দেখালেন।
দল যখন একের পর এক হারে হতাশ, সেমিফাইনালে খেলার ভাগ্য যখন সুতোয় ঝুলছে, ঠিক তখনই পাকিস্তানের ভাগ্যকে নিজেদের পক্ষে আনার সুযোগ করে দিচ্ছেন তিনি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮১ রানের ইনিংস খেলে যেন জানান দিচ্ছিলেন বড় কিছুর। সেটা পরের ম্যাচেই দেখিয়েছেন। সাকিব আল হাসানদের ৭ উইকেটে হারানোর ম্যাচে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। ম্যাচসেরা ইনিংসে দলকে শেষ চারে টিকিয়ে রেখেছেন।
গতকালের ম্যাচে তো বড় পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছিল পাকিস্তানকে। ফখরের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের কারণেই সেটি উত্তরাতে পেরেছে ১৯৯২ বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তা না হলে বিশ্বকাপ যাত্রার ভাগ্য কালকেই ঠিক হয়ে যেত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে ৪০২ রান করতে হতো পাকিস্তানকে। চার শ রান তাড়া করে জেতার কোনো নজির নেই বিশ্বকাপে। রেকর্ড রান তাড়া করতে তাই শুরু থেকেই বিধ্বংসী ইনিংস প্রয়োজন পাকিস্তানের। কিন্তু উল্টো ৬ রানেই উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
তবে শুরু থেকেই সহজাত ব্যাটিং করে যান ফখর। তাঁকে অবশ্য ভালো সঙ্গ দিয়েছেন অধিনায়ক বাবর আজমও। প্রিয় চার–ছক্কা মারায় মত্ত হন তিনি। তাঁর খুনে ব্যাটিংয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন কিউই বোলাররা। ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান এখন তিনি। অপরাজিত ১২৬ রানের ইনিংসে ৮ চার ও ১১ ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১১ ছক্কায় রেকর্ড গড়েছেন বাঁহাতি ব্যাটার। পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে এক ইনিংসে শহীদ আফ্রিদির মারা ছক্কার কীর্তি স্পর্শ করেছেন।
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মাত্র ৩ ম্যাচ খেলেছেন ফখর। তিন ম্যাচেই এবারের বিশ্বকাপে ছক্কা মারার তালিকায় শীর্ষ তিনে ওঠে এসেছেন। মোট ১৮ ছক্কা মেরেছেন তিনি। তাঁর আগে যৌথভাবে আছেন রোহিত শর্মা ও ডেভিড ওয়ার্নার। ৭ ম্যাচে ২০ ছক্কা হাঁকিয়েছেন দুজনে।
টেস্টে রেকর্ড গড়তে যেন প্রতিপক্ষ দলগুলো বাংলাদেশকেই বেছে নেয়। দেশের মাঠে হোক বা বাইরে-ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ফুটে ওঠে বাংলাদেশের হতশ্রী চিত্র। অ্যান্টিগায় চলমান প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ভাঙল ১৫ বছরের পুরোনো রেকর্ড।
২৪ মিনিট আগেপ্রথম দিন সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়েছেন দুই ক্যারিবীয় ব্যাটার মিকাইল লুইস ও আলিক আথানেজ। আশা জাগিয়েও দুজনে আউট হয়েছেন নড়বড়ে নব্বইয়ে। তবে লুইস ও আথানেজের পথে হাঁটেননি জাস্টিন গ্রিভস। বাংলাদেশ বোলারদের হতাশ করে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০২ রানে ব্যাট
৯ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে পাঁচে নেমে ১২ বলে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রান। বোলিংয়ে ১ ওভারে ১ রান দিয়ে ২ উইকেট। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের পরও হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। আজ আবুধাবি টি-টেনে নিউইয়র্ক স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে তাঁর দল বাংলা টাইগার্স।
১২ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সময় বাঁ হাতের আঙুলে চোট পেয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে যান বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। বর্তমানে পুনর্বাসনে আছেন তিনি। চিকিৎসকের পরামর্শে চলছে নিয়মিত ট্রেনিং। তবে তাঁর মাঠে ফেরার জন্য আরও সময় লাগবে—এমনটা জানিয়েছে বিসিবি।
১২ ঘণ্টা আগে