নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপে গিয়ে সুপার টুয়েলভে একটা ম্যাচও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। হারার চেয়ে সামনে এসেছে হারার ধরন নিয়ে। বলতে গেলে সেভাবে লড়াইয়ে করতে পারেনি মাহমুদউল্লাহর দল। কখনো বোলারদের ব্যর্থতায়, কখনো ব্যাটারদের ‘আত্মাহুতি’—বাংলাদেশে হেরেছে একের পর এক ম্যাচ।
ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ডকে হারানোর পেছনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহর বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গতকাল অস্ট্রেলিয়ার কাছে আত্মসমর্পণের পর অধিনায়কের সহজ স্বীকারোক্তি, ‘নিশ্চিতভাবে আমার অধিনায়কত্বে হয়তো ভুল ছিল, আমি ওভাবে পারফরম্যান্স আদায় করে নিতে পারিনি।’
বিশ্বকাপের আগেও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ছিলেন সবার চোখের মণি। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই মাহমুদউল্লাকে সরানোর দাবি উঠল। আজ সংবাদ সম্মেলনেও আসল প্রসঙ্গটি। টি–টোয়েন্টি থেকে অবসরের বিষয়ে ভাবছেন নাকি এমন প্রশ্নে মাহমুদউল্লাহ বলেন, না এ মুহূর্তে আমি ওরকম কোনো চিন্তা করছি না। এটা তো আমার হাতে নাই, এটার সিদ্ধান্ত ক্রিকেট বোর্ড থেকেই আসবে। আমার তরফ থেকে সব সময়ই চেষ্টা করেছি দলটাকে আগলে রাখার জন্য, ভালো পারফরম্যান্স আদায় করার জন্য।
বিশ্বকাপে ভালো করতে না পারার কারণ খুঁজছেন মাহমুদউল্লাহও। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘আপনারা যদি বিগত সিরিজগুলো দেখেন, প্রথম ম্যাচ জিতেছি ভালো ছন্দ পেয়েছি, পরেরটা জিতেছি আবার ছন্দ পেয়েছি। আমাদের টিমের জন্য মনে করি ছন্দ পাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আত্মবিশ্বাসের জন্য ছন্দ পাওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ওটা প্রাথমিকভাবে ব্যাঘাত হয়েছে, তারপর আমরা সংগ্রাহ করেছি।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটা জিতলে পরিস্থিতি ভিন্ন হতো বলে মনে করেন মাহমুদউল্লাহ। মাহমুদউল্লাহ হতাশ কণ্ঠে বলেন, ‘যদি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচটা আমরা জিততে পারতাম, তখন হয়তো ছন্দটা পেতাম। তাতে সবার আত্মবিশ্বাস আরও বাড়ত। তবে এখন এ কথাগুলো বলেও লাভ নেই। আমরা বাজে পারফরম্যান্স করেছি। আমি খুব হতাশ যে আমরা যেভাবে ব্যাটিং করেছি এটা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য।’
রাসেল ডমিঙ্গোর দায়িত্বে থাকার যোগ্যতা আছে কিনা–এই প্রশ্নও আসল সংবাদ সম্মেলনে। অবশ্য মাহমুদউল্লাহ সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন কূটনৈতিক চালে, ‘এটা আমার পক্ষে বলা কঠিন কারণ আমি যত টুক বুঝি যে ক্রিকেটারদের মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের মধ্যেও কোনো সমস্যা নেই।’
সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপে গিয়ে সুপার টুয়েলভে একটা ম্যাচও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। হারার চেয়ে সামনে এসেছে হারার ধরন নিয়ে। বলতে গেলে সেভাবে লড়াইয়ে করতে পারেনি মাহমুদউল্লাহর দল। কখনো বোলারদের ব্যর্থতায়, কখনো ব্যাটারদের ‘আত্মাহুতি’—বাংলাদেশে হেরেছে একের পর এক ম্যাচ।
ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ডকে হারানোর পেছনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহর বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গতকাল অস্ট্রেলিয়ার কাছে আত্মসমর্পণের পর অধিনায়কের সহজ স্বীকারোক্তি, ‘নিশ্চিতভাবে আমার অধিনায়কত্বে হয়তো ভুল ছিল, আমি ওভাবে পারফরম্যান্স আদায় করে নিতে পারিনি।’
বিশ্বকাপের আগেও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ছিলেন সবার চোখের মণি। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই মাহমুদউল্লাকে সরানোর দাবি উঠল। আজ সংবাদ সম্মেলনেও আসল প্রসঙ্গটি। টি–টোয়েন্টি থেকে অবসরের বিষয়ে ভাবছেন নাকি এমন প্রশ্নে মাহমুদউল্লাহ বলেন, না এ মুহূর্তে আমি ওরকম কোনো চিন্তা করছি না। এটা তো আমার হাতে নাই, এটার সিদ্ধান্ত ক্রিকেট বোর্ড থেকেই আসবে। আমার তরফ থেকে সব সময়ই চেষ্টা করেছি দলটাকে আগলে রাখার জন্য, ভালো পারফরম্যান্স আদায় করার জন্য।
বিশ্বকাপে ভালো করতে না পারার কারণ খুঁজছেন মাহমুদউল্লাহও। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘আপনারা যদি বিগত সিরিজগুলো দেখেন, প্রথম ম্যাচ জিতেছি ভালো ছন্দ পেয়েছি, পরেরটা জিতেছি আবার ছন্দ পেয়েছি। আমাদের টিমের জন্য মনে করি ছন্দ পাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আত্মবিশ্বাসের জন্য ছন্দ পাওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ওটা প্রাথমিকভাবে ব্যাঘাত হয়েছে, তারপর আমরা সংগ্রাহ করেছি।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটা জিতলে পরিস্থিতি ভিন্ন হতো বলে মনে করেন মাহমুদউল্লাহ। মাহমুদউল্লাহ হতাশ কণ্ঠে বলেন, ‘যদি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচটা আমরা জিততে পারতাম, তখন হয়তো ছন্দটা পেতাম। তাতে সবার আত্মবিশ্বাস আরও বাড়ত। তবে এখন এ কথাগুলো বলেও লাভ নেই। আমরা বাজে পারফরম্যান্স করেছি। আমি খুব হতাশ যে আমরা যেভাবে ব্যাটিং করেছি এটা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য।’
রাসেল ডমিঙ্গোর দায়িত্বে থাকার যোগ্যতা আছে কিনা–এই প্রশ্নও আসল সংবাদ সম্মেলনে। অবশ্য মাহমুদউল্লাহ সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন কূটনৈতিক চালে, ‘এটা আমার পক্ষে বলা কঠিন কারণ আমি যত টুক বুঝি যে ক্রিকেটারদের মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের মধ্যেও কোনো সমস্যা নেই।’
২০২৪-২৫ মৌসুমের আবুধাবি টি-টেন বাংলা টাইগার্স শুরু করেছিল জোড়া হারে। সেখান থেকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন টাইগার্স। মরুর দেশে টানা দুই ম্যাচ সাকিবরা জিতলেন হেসেখেলে।
৯ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট
১০ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগায় বাংলাদেশের বোলাররা তো চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি। তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজদের বোলিংয়ে একটু হলেও চাপে পড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং দুটিই একসঙ্গে ‘ক্লিক’ খুব কম সময়েই করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হতাশ করেছেন
১১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে ১৮১ রানে পিছিয়ে থেকেও গতকাল ৯ উইকেটে ২৬৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে দেয় বাংলাদেশ দল। তারপরই অনেক আলোচনা-সমালোচনা টিম ম্যানেজমেন্টের এই সিদ্ধান্তে। তাসকিন আহমেদ ১১ ও শরীফুল ইসলাম ছিলেন ৫ রানে অপরাজিত। অনেকেই মনে করেছেন, বাংলাদেশ শেষ উইকেটে হয়তো আরও কিছু রান যোগও করতে পারত।
১১ ঘণ্টা আগে