ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
করোনায় ম্যাচ শুরুর ঘণ্টা দুয়েক আগে ইংল্যান্ড-ভারতের পঞ্চম টেস্ট বাতিল করা হয়। এই টেস্ট জিতলে সিরিজে সমতা ফেরানোর সুযোগ ছিল ইংল্যান্ডের। নাসের হোসেন-মাইকেল ভনের মতো সাবেক অধিনায়কেরা ব্যাপারটা মেনে নিতে পারছেন না। কেউ কেউ অবশ্য এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করছেন।
ভারতীয় কিংবদন্তি ও বর্তমান ধারাভাষ্যকর সুনীল গাভাস্কার টেস্ট বাতিলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন দিচ্ছেন। এই ঘটনার সঙ্গে তুলনা টেনেছেন ২০০৮ মুম্বাই সন্ত্রাসী হামলার। সে সময় ভারত সফরে ছিল ইংলিশরা। সন্ত্রাসী হামলার পর তারা দেশে ফিরে গিয়েছিল। পরে নতুন সূচি বের ফের ভারতে গিয়ে দুটি ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ খেলেছিলেন কেভিন পিটারসনরা। সেই ঘটনা তুলে ধরে গাভাস্কার বলেছেন, ‘পরে টেস্ট ম্যাচ আয়োজনের সিদ্ধান্ত সঠিক। ২০০৮ ওই ভয়ংকর হামলার পরও ইংল্যান্ড দেশে ফিরে গিয়েছিল।’
আগামী বছরই সাদা বলের সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ডে যাবে ভারত। তখন একটা সময় বের করে বাতিল টেস্টটা খেলে নিতে পারে দুই দল। যেমনটা ইংল্যান্ড করেছিল। সে সময়ের ইংল্যান্ড অধিনায়ক পিটারসনের প্রসঙ্গ টেনে গাভাস্কার বলেছেন, ‘ওদের (ইংল্যান্ড) আবার না ফেরার অনেক কারণ ছিল। কিন্তু কেপি দলকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল। সে যদি না বলত, তাহলে সেখানেই সব সম্ভাবনা শেষ হয়ে যেত। কেপি চেয়েছিল বলেই বাকিরা এসেছে।’
পিটারসেনও অবশ্য সিরিজ বাতিলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘করোনার ভয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর ছেড়ে চলে এসেছিল ইংল্যান্ড। তাতে ওদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। অন্যের দিকে তাই সব সময় আঙুল তোলা সমীচীন নয়।’
তবে সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক নাসের সরাসরি টেস্ট বাতিলের বিরোধিতা করেছেন। এর জন্য আইপিএলকে দায়ী করছেন তিনি। বলেছেন, ‘বিসিসিআই বরাবরই এই টেস্ট নিয়ে চিন্তায় ছিল। ওরা চেয়েছিল কোনোভাবেই যেন আইপিএলের গায়ে আঁচ না লাগে। কারণ আইপিএলের বিরাট অর্থনীতি জড়িয়ে রয়েছে। ইতিমধ্যেই একবার স্থগিত হয়েছে। এখন দেশের বাইরে নিয়ে আসা হয়েছে। ক্রিকেটাররাও হয়তো ভাবছে তারা যদি পজিটিভ (করোনা) হয়ে যায়, তাহলে কী হবে?’
শেন ওয়ার্নও বিষয়টা মানতে পারছেন না। এই লেগ স্পিন কিংবদন্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘লজ্জার ঘটনা। দারুণ একটা সিরিজ চলছিল’।
করোনায় ম্যাচ শুরুর ঘণ্টা দুয়েক আগে ইংল্যান্ড-ভারতের পঞ্চম টেস্ট বাতিল করা হয়। এই টেস্ট জিতলে সিরিজে সমতা ফেরানোর সুযোগ ছিল ইংল্যান্ডের। নাসের হোসেন-মাইকেল ভনের মতো সাবেক অধিনায়কেরা ব্যাপারটা মেনে নিতে পারছেন না। কেউ কেউ অবশ্য এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করছেন।
ভারতীয় কিংবদন্তি ও বর্তমান ধারাভাষ্যকর সুনীল গাভাস্কার টেস্ট বাতিলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন দিচ্ছেন। এই ঘটনার সঙ্গে তুলনা টেনেছেন ২০০৮ মুম্বাই সন্ত্রাসী হামলার। সে সময় ভারত সফরে ছিল ইংলিশরা। সন্ত্রাসী হামলার পর তারা দেশে ফিরে গিয়েছিল। পরে নতুন সূচি বের ফের ভারতে গিয়ে দুটি ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ খেলেছিলেন কেভিন পিটারসনরা। সেই ঘটনা তুলে ধরে গাভাস্কার বলেছেন, ‘পরে টেস্ট ম্যাচ আয়োজনের সিদ্ধান্ত সঠিক। ২০০৮ ওই ভয়ংকর হামলার পরও ইংল্যান্ড দেশে ফিরে গিয়েছিল।’
আগামী বছরই সাদা বলের সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ডে যাবে ভারত। তখন একটা সময় বের করে বাতিল টেস্টটা খেলে নিতে পারে দুই দল। যেমনটা ইংল্যান্ড করেছিল। সে সময়ের ইংল্যান্ড অধিনায়ক পিটারসনের প্রসঙ্গ টেনে গাভাস্কার বলেছেন, ‘ওদের (ইংল্যান্ড) আবার না ফেরার অনেক কারণ ছিল। কিন্তু কেপি দলকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল। সে যদি না বলত, তাহলে সেখানেই সব সম্ভাবনা শেষ হয়ে যেত। কেপি চেয়েছিল বলেই বাকিরা এসেছে।’
পিটারসেনও অবশ্য সিরিজ বাতিলের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘করোনার ভয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর ছেড়ে চলে এসেছিল ইংল্যান্ড। তাতে ওদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। অন্যের দিকে তাই সব সময় আঙুল তোলা সমীচীন নয়।’
তবে সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক নাসের সরাসরি টেস্ট বাতিলের বিরোধিতা করেছেন। এর জন্য আইপিএলকে দায়ী করছেন তিনি। বলেছেন, ‘বিসিসিআই বরাবরই এই টেস্ট নিয়ে চিন্তায় ছিল। ওরা চেয়েছিল কোনোভাবেই যেন আইপিএলের গায়ে আঁচ না লাগে। কারণ আইপিএলের বিরাট অর্থনীতি জড়িয়ে রয়েছে। ইতিমধ্যেই একবার স্থগিত হয়েছে। এখন দেশের বাইরে নিয়ে আসা হয়েছে। ক্রিকেটাররাও হয়তো ভাবছে তারা যদি পজিটিভ (করোনা) হয়ে যায়, তাহলে কী হবে?’
শেন ওয়ার্নও বিষয়টা মানতে পারছেন না। এই লেগ স্পিন কিংবদন্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘লজ্জার ঘটনা। দারুণ একটা সিরিজ চলছিল’।
মুশফিকুর রহিমের আকস্মিক ওয়ানডে অবসরে ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর সতীর্থরা। মুশফিকের অবসর ঘোষণার পরই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
৩ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে না পারায় চারদিকে যেভাবে অবসর-অবসর রব উঠেছিল, মানসিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিক নিজেও ফেসবুকে অবসর ঘোষণার পোস্টে লিখেছেন, গত কয়েক সপ্তাহ তাঁর জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। তাঁর মনে হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটে যাত্রা এখানেই শেষ।
৩ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলে ওয়ানডে থেকে বিদায় নিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলীয় এই ব্যাটারের বিদায়ের পর দেশের ক্রিকেট মহলের চর্চায় চলে আসে আগেই মধ্য ত্রিশ পেরিয়ে যাওয়া দুই ভায়রা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম। সাঁইত্রিশ ও উনচল্লিশ বছর বয়সেও খেলে যাচ্ছেন তাঁরা! এই আলোচনার...
৪ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে প্রথম সেমিফাইনাল জিতে ভারত আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। একই সঙ্গে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের ভেন্যুও ঠিক হয়ে গেছে। ভারতের প্রতিপক্ষ কে হয়, সেটাই জানার বাকি ছিল। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে আজ দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫০ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে নিউজিল্যান্ড...
৫ ঘণ্টা আগে