ক্রীড়া ডেস্ক
ডিপিএলে রানের ফোয়ারা ছুটছে পারভেজ হোসেন ইমনের ব্যাট থেকে। ৬ ম্যাচে তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিটা অবশ্য বৃথা গেছে। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের কাছে তাঁর দল প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব বৃষ্টি আইনে ১ উইকেটে হেরে যাওয়ায়।
প্রথমে ব্যাটিং করে পারভেজের সেঞ্চুরি ও তামিম ইকবালের ফিফটিতে ২৭৯ রানের সংগ্রহ পায় প্রাইম ব্যাংক। উদ্বোধনী জুটিতে ১২২ রান তোলেন দুই ব্যাটার। টানা তৃতীয় ফিফটির পর তামিম ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৬৫ রানের ইনিংস খেলে বিদায় নিলে তাঁদের জুটি ভেঙে যায়। পরে সাব্বির রহমানের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ৯৬ রানের জুটি গড়েন পারভেজ। ব্যক্তিগত ৩৯ রানে সাব্বির আউট হয়ে যাওয়ায় ৪ রানের জন্য তাঁদের শতরানের জুটি হয়নি। সেই আক্ষেপ থাকলেও পরে নিজে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন পারভেজ।
ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ১১১ বলে ১১০ রান করেছেন পারভেজ। ৬ চার ও ৬ ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে এবারের ডিপিএলে ৭১.৮৩ গড়ে এখন পর্যন্ত ৪৩১ রানে ব্যাটারদের রানের তালিকায় সবার শীর্ষে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী বাঁহাতি ব্যাটার।
বৃষ্টির কারণে পরে ৪৭ ওভারে ২৭২ রানের লক্ষ্যে পায় মোহামেডান। এই রান তাড়া করতে নেমে ১ উইকেটের জয় পেয়েছে মোহামেডান। দশে নামা কামরুল ইসলাম রাব্বির ১৪ বলে অপরাজিত ২৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে পঞ্চম জয় পেয়েছে তারা। কামরুল ইসলামের ঝড়ের আগে অবশ্য দলের জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছেন মিডল অর্ডারের ব্যাটারার। আরিফুল ইসলাম (৪৫) ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৪২) ফিফটি না পেলেও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (৭৮) ও আবু হায়দার রনি (৫৪) পেয়েছেন। তবে কেউই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি। সেই জয়টা পরে মোহামেডানকে এনে দিয়েছেন ২০০.০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা কামরুল ইসলাম।
পারভেজের সেঞ্চুরি বৃথা গেলেও তাওহীদ হৃদয়কে হতাশায় পুড়তে হয়নি। দ্বিতীয় টেস্ট থেকে বাদ পড়ে ডিপিএলে খেলতে নেমেই ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেছেন হৃদয়। ৮৪ বলে ১২৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন এই ব্যাটার। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১১ চার ও ৬ ছক্কায়। তাঁর সেঞ্চুরি ও জাকের আলি অনিকের (৭৮) ফিফটিতে ৪ উইকেটে ৩২০ রানের পাহাড় গড়ে আবাহনী লিমিটেড। বড় সংগ্রহে ২৬ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের অবদান রেখেছেন আবাহনীর অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতও।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৮০ রানেই অলআউট হয় রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব। প্রতিপক্ষকে অল্পতে গুটিয়ে দিতে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন নাহিদুল ইসলাম ও সৈকত। এতে ১৪০ রানের বিশাল জয় পায় আবাহনী। টানা ৬ ম্যাচের জয়ে ১২ পয়েন্টে তালিকার শীর্ষে অধিনায়ক সৈকতের দল।
অন্যদিকে বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে বৃষ্টি আইনে ৩৯ রানের জয় পেয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। দলের জয়ে ব্যাটে-বলে অবদান রেখেছেন সাকিব আল হাসান। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫৩ রানের ইনিংস খেলার পর বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট। প্রথমে ব্যাটিং করে অলআউট হওয়ার আগে ২৩৩ রানের সংগ্রহ পায় শেখ জামাল। সাকিবের মতো ফিফটি পেয়েছেন আটে ব্যাটিংয়ে নামা জিয়াউর রহমান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রানের ইনিংসটি এই অলরাউন্ডার সাজান ৩ চার ও ৪ ছক্কায়।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সব কটি উইকেট হারিয়ে ১৯২ রানের বেশি করতে পারেনি গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। ইনিংসের শুরু থেকেই বিপদে পড়া দলটি এই স্কোরটি পায় লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের সৌজন্যে। আটে নেমে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেছেন মঈন খান। ৪১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে শেখ জামালের সেরা বোলার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরি। ৩৯ রানের জয়টি ডিপিএলে শেখ জামালের পঞ্চম জয়।
ডিপিএলে রানের ফোয়ারা ছুটছে পারভেজ হোসেন ইমনের ব্যাট থেকে। ৬ ম্যাচে তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিটা অবশ্য বৃথা গেছে। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের কাছে তাঁর দল প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব বৃষ্টি আইনে ১ উইকেটে হেরে যাওয়ায়।
প্রথমে ব্যাটিং করে পারভেজের সেঞ্চুরি ও তামিম ইকবালের ফিফটিতে ২৭৯ রানের সংগ্রহ পায় প্রাইম ব্যাংক। উদ্বোধনী জুটিতে ১২২ রান তোলেন দুই ব্যাটার। টানা তৃতীয় ফিফটির পর তামিম ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৬৫ রানের ইনিংস খেলে বিদায় নিলে তাঁদের জুটি ভেঙে যায়। পরে সাব্বির রহমানের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ৯৬ রানের জুটি গড়েন পারভেজ। ব্যক্তিগত ৩৯ রানে সাব্বির আউট হয়ে যাওয়ায় ৪ রানের জন্য তাঁদের শতরানের জুটি হয়নি। সেই আক্ষেপ থাকলেও পরে নিজে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন পারভেজ।
ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ১১১ বলে ১১০ রান করেছেন পারভেজ। ৬ চার ও ৬ ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে এবারের ডিপিএলে ৭১.৮৩ গড়ে এখন পর্যন্ত ৪৩১ রানে ব্যাটারদের রানের তালিকায় সবার শীর্ষে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী বাঁহাতি ব্যাটার।
বৃষ্টির কারণে পরে ৪৭ ওভারে ২৭২ রানের লক্ষ্যে পায় মোহামেডান। এই রান তাড়া করতে নেমে ১ উইকেটের জয় পেয়েছে মোহামেডান। দশে নামা কামরুল ইসলাম রাব্বির ১৪ বলে অপরাজিত ২৮ রানের ঝোড়ো ইনিংসে পঞ্চম জয় পেয়েছে তারা। কামরুল ইসলামের ঝড়ের আগে অবশ্য দলের জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছেন মিডল অর্ডারের ব্যাটারার। আরিফুল ইসলাম (৪৫) ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৪২) ফিফটি না পেলেও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (৭৮) ও আবু হায়দার রনি (৫৪) পেয়েছেন। তবে কেউই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি। সেই জয়টা পরে মোহামেডানকে এনে দিয়েছেন ২০০.০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা কামরুল ইসলাম।
পারভেজের সেঞ্চুরি বৃথা গেলেও তাওহীদ হৃদয়কে হতাশায় পুড়তে হয়নি। দ্বিতীয় টেস্ট থেকে বাদ পড়ে ডিপিএলে খেলতে নেমেই ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেছেন হৃদয়। ৮৪ বলে ১২৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন এই ব্যাটার। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১১ চার ও ৬ ছক্কায়। তাঁর সেঞ্চুরি ও জাকের আলি অনিকের (৭৮) ফিফটিতে ৪ উইকেটে ৩২০ রানের পাহাড় গড়ে আবাহনী লিমিটেড। বড় সংগ্রহে ২৬ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের অবদান রেখেছেন আবাহনীর অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতও।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৮০ রানেই অলআউট হয় রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব। প্রতিপক্ষকে অল্পতে গুটিয়ে দিতে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন নাহিদুল ইসলাম ও সৈকত। এতে ১৪০ রানের বিশাল জয় পায় আবাহনী। টানা ৬ ম্যাচের জয়ে ১২ পয়েন্টে তালিকার শীর্ষে অধিনায়ক সৈকতের দল।
অন্যদিকে বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে বৃষ্টি আইনে ৩৯ রানের জয় পেয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। দলের জয়ে ব্যাটে-বলে অবদান রেখেছেন সাকিব আল হাসান। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫৩ রানের ইনিংস খেলার পর বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট। প্রথমে ব্যাটিং করে অলআউট হওয়ার আগে ২৩৩ রানের সংগ্রহ পায় শেখ জামাল। সাকিবের মতো ফিফটি পেয়েছেন আটে ব্যাটিংয়ে নামা জিয়াউর রহমান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রানের ইনিংসটি এই অলরাউন্ডার সাজান ৩ চার ও ৪ ছক্কায়।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সব কটি উইকেট হারিয়ে ১৯২ রানের বেশি করতে পারেনি গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। ইনিংসের শুরু থেকেই বিপদে পড়া দলটি এই স্কোরটি পায় লোয়ার অর্ডার ব্যাটারদের সৌজন্যে। আটে নেমে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেছেন মঈন খান। ৪১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে শেখ জামালের সেরা বোলার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরি। ৩৯ রানের জয়টি ডিপিএলে শেখ জামালের পঞ্চম জয়।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৩ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৫ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৭ ঘণ্টা আগে