ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
পাখির বাসার মতো একটি খুপরিঘরে পরিবার নিয়ে থাকেন রেশমা বেগম। পলিথিন দিয়ে ঘরের চাল ও চারপাশ ঘেরা। স্যাঁতসেঁতে মাটির ঘর। সামান্য বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি আর বাতাসে নড়বড় করে ঘরের বেড়া। এমন ঘরেই গত ১৪ বছর ধরে বসবাস করছেন রেশমা।
রেশমার বেগমের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কুশমাইল ইউনিয়নের চকরাধাকানাই গ্রামে।
জানা গেছে, উপজেলার কুশমাইল ইউনিয়নের চকরাধাকানাই গ্রামের মৃত নায়েব আলীর ছোট ছেলে আবু হানিফার সঙ্গে ১৫ বছর আগে বিয়ে হয় রেশমার।
এই দম্পতির ঘরে রয়েছে দুই কন্যাসন্তান। তবে তাঁর স্বামী নানান রোগে আক্রান্ত থাকায় তেমন কাজ করতে পারেন না।
আর্থিক অনটনের কারণে মেয়েদের পড়াশোনাও করাতে পারছেন না রেশমা। এ ছাড়া দুবেলা ঠিকমতো পেট ভরে খেতেও পান না তাঁরা। স্বামীর ভিটেমাটি বলতে ১ শতাংশ জমি ছাড়া কিছুই নেই তাঁদের। অসুস্থ স্বামী আবু হানিফা রাজমিস্ত্রির সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। তবে এখন অসুস্থতার কারণে প্রতিদিন কাজে যেতে পারেন না। যেদিন কাজে যেতে পারেন না, ওই দিন খাবারও জোটে না রেশমা-হানিফা দম্পতির ঘরে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফুলবাড়িয়া-ময়মনসিংহ রোডের এগারো মাইল নামক স্থান থেকে ৪০০ মিটার পশ্চিমে চকরাধাকানাই গ্রামের একটি পুকুরপাড়ে গাছ-গাছড়ার ফাঁকে ছোট্ট একটি ঘর। ঘরটি পলিথিন ও চটের বস্তা দিয়ে ঘেরা। এতে দরজা-জানালা কিছুই নেই। মাটিতে বিছানা পেতে তাঁরা ঘুমান।
রেশমার প্রতিবেশীরা বলেন, রেশমার স্বামী দীর্ঘদিন যাবৎ মাঝেমধ্যেই অসুস্থ থাকেন। এ জন্য ভারী কোনো কাজকর্ম করতে পারেন না। তাই সংসার চালাতে অনেক কষ্ট হয়। কোনোমতে তারা বেঁচে আছেন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে রেশমা বেগম বলেন, ভালো ঘর তৈরির সামর্থ্য আমাদের নেই। তাই বাধ্য হয়ে গত ১৪ বছর ধরে পলিথিনে মোড়ানো এই খুপরিঘরটিতে থাকছি। ঝড়-বৃষ্টি ও শীতে অনেক কষ্টে থাকি।
আবু হানিফা বলেন, ‘স্যার, ঘরের ছবি তোলে কী করবাইন? রাতে ঘরের ভেতর বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ে। কাগজে কি আর শীতের বাতাস ফিরে? আমাদের দেখার কেউ নাই। আমরা যে গরিব অসহায়।’
ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল ছিদ্দিক বলেন, ‘আপাতত ঘর বরাদ্দ নেই। পরে যদি আসে তাহলে আমরা তাঁকে একটা ঘর করে দেব। আর তাঁরা যদি আশ্রয়ণে যেতে ইচ্ছুক হন, তাহলে সেখানে তাঁকে ঘর বরাদ্দ দিয়ে দেব।’
পাখির বাসার মতো একটি খুপরিঘরে পরিবার নিয়ে থাকেন রেশমা বেগম। পলিথিন দিয়ে ঘরের চাল ও চারপাশ ঘেরা। স্যাঁতসেঁতে মাটির ঘর। সামান্য বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি আর বাতাসে নড়বড় করে ঘরের বেড়া। এমন ঘরেই গত ১৪ বছর ধরে বসবাস করছেন রেশমা।
রেশমার বেগমের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কুশমাইল ইউনিয়নের চকরাধাকানাই গ্রামে।
জানা গেছে, উপজেলার কুশমাইল ইউনিয়নের চকরাধাকানাই গ্রামের মৃত নায়েব আলীর ছোট ছেলে আবু হানিফার সঙ্গে ১৫ বছর আগে বিয়ে হয় রেশমার।
এই দম্পতির ঘরে রয়েছে দুই কন্যাসন্তান। তবে তাঁর স্বামী নানান রোগে আক্রান্ত থাকায় তেমন কাজ করতে পারেন না।
আর্থিক অনটনের কারণে মেয়েদের পড়াশোনাও করাতে পারছেন না রেশমা। এ ছাড়া দুবেলা ঠিকমতো পেট ভরে খেতেও পান না তাঁরা। স্বামীর ভিটেমাটি বলতে ১ শতাংশ জমি ছাড়া কিছুই নেই তাঁদের। অসুস্থ স্বামী আবু হানিফা রাজমিস্ত্রির সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। তবে এখন অসুস্থতার কারণে প্রতিদিন কাজে যেতে পারেন না। যেদিন কাজে যেতে পারেন না, ওই দিন খাবারও জোটে না রেশমা-হানিফা দম্পতির ঘরে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফুলবাড়িয়া-ময়মনসিংহ রোডের এগারো মাইল নামক স্থান থেকে ৪০০ মিটার পশ্চিমে চকরাধাকানাই গ্রামের একটি পুকুরপাড়ে গাছ-গাছড়ার ফাঁকে ছোট্ট একটি ঘর। ঘরটি পলিথিন ও চটের বস্তা দিয়ে ঘেরা। এতে দরজা-জানালা কিছুই নেই। মাটিতে বিছানা পেতে তাঁরা ঘুমান।
রেশমার প্রতিবেশীরা বলেন, রেশমার স্বামী দীর্ঘদিন যাবৎ মাঝেমধ্যেই অসুস্থ থাকেন। এ জন্য ভারী কোনো কাজকর্ম করতে পারেন না। তাই সংসার চালাতে অনেক কষ্ট হয়। কোনোমতে তারা বেঁচে আছেন।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে রেশমা বেগম বলেন, ভালো ঘর তৈরির সামর্থ্য আমাদের নেই। তাই বাধ্য হয়ে গত ১৪ বছর ধরে পলিথিনে মোড়ানো এই খুপরিঘরটিতে থাকছি। ঝড়-বৃষ্টি ও শীতে অনেক কষ্টে থাকি।
আবু হানিফা বলেন, ‘স্যার, ঘরের ছবি তোলে কী করবাইন? রাতে ঘরের ভেতর বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ে। কাগজে কি আর শীতের বাতাস ফিরে? আমাদের দেখার কেউ নাই। আমরা যে গরিব অসহায়।’
ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল ছিদ্দিক বলেন, ‘আপাতত ঘর বরাদ্দ নেই। পরে যদি আসে তাহলে আমরা তাঁকে একটা ঘর করে দেব। আর তাঁরা যদি আশ্রয়ণে যেতে ইচ্ছুক হন, তাহলে সেখানে তাঁকে ঘর বরাদ্দ দিয়ে দেব।’
গলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
২ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
৩ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
৪ ঘণ্টা আগেব্যাটারদের এক চুলও ছাড় না দেওয়ার মানসিকতায় বোলিং করেন তানজিম সাকিব। ব্যাটারদের সঙ্গে লেগে যাওয়ার ঘটনাও তাঁর কাছে নতুন নয়। এতে আইসিসির শাস্তিও পেয়েছেন। অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক হওয়ায় এবার বিসিবিরও শাস্তি পেলেন। বিপিএলে সর্বোচ্চ ৪ ডিমেরিট পয়েন্ট পেলেন জুনিয়র সাকিব। তাঁর দল সিলেট স্ট্রাইকার্স এবার বিদায়
৫ ঘণ্টা আগে