আরমান হোসেন, ঢাকা
‘আমরা এত শক্তিশালী দল হইনি। আগে যা ছিলাম তার চেয়ে উন্নতি করেছি, বিশেষ করে ওয়ানডেতে। টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে আছি’—কদিন আগে বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের সর্বশেষ সভা শেষে সাংবাদিকদের বলছিলেন নাজমুল হাসান পাপন। বিসিবি সভাপতি এই কথাগুলো সংক্ষিপ্ত সংস্করণে দলের পারফরম্যান্স আর পরিসংখ্যানে চোখ রেখেই হয়তো বলেছেন। সেটির প্রমাণ টি-টোয়েন্টির বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের হতশ্রী পারফরম্যান্স। তারা কখনো খেলতে পারেনি নকআউট পর্ব।
২০০৭ সালের প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সর্বশেষ ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এখন পর্যন্ত প্রতিটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া সব কটি দলই অন্তত একবার সেমিফাইনাল খেলেছে। সেখানে বাংলাদেশই একমাত্র দল, যারা শেষ চারে উঠতে পারেনি একবারও। এমনকি বিশ্বকাপের সুপার টেন পর্বের আগে বাংলাদেশকে বাছাইপর্বেও খেলতে হয়েছে দুবার—২০১৪ ও ২০১৬ সালে। অক্টোবর থেকে শুরু হতে চলা ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত বিশ্বকাপেও সুপার টুয়েলভে খেলতে হলে মাহমুদউল্লাহর দলকে এবারও পেরোতে হবে বাছাইপর্বের বাধা। আর শেষ চারে পা রাখতে হলে এবার বাংলাদেশকে জিততে হবে অন্তত পাঁচ ম্যাচ। যেখানে পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বকাপের সুপার এইট ও সুপার টেন পর্বে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
অথচ ২০০৭ সালে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুরুটাই করেছিল জয় দিয়ে। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ২০ ওভারের ক্রিকেটের পরাক্রমশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। পরের চার ম্যাচে অবশ্য হেরেই ফিরতে হয়েছিল। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্মৃতি ভুলে যাওয়ার মতো, বাংলাদেশ জিততে পারেনি একটি ম্যাচও। ২০১০ ও ২০১২ বিশ্বকাপে তো প্রথম দুই ম্যাচ হেরেই গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় সাকিবদের।
প্রথম চার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে সাকল্যে একটি। ঘরের মাঠে ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ব্যর্থতার ছবি বদলায়নি। গ্রুপ পর্বে দুটি ম্যাচ জিতলেও সুপার টেনের সব কটি ম্যাচই হেরেছিল লাল-সবুজের দল। ভারতে হওয়া ২০১৬ বিশ্বকাপে অবশ্য একটু ভিন্ন গল্প লেখার ইঙ্গিত মিলেছিল। বেঙ্গালুরুতে ভারতের কাছে ১ রানের হারটা তো আজও বড় আফসোসের নাম মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের কাছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সব মিলিয়ে ২৫ ম্যাচ খেলে জিতেছে পাঁচটিতে। এর তিনটি জয়ই আবার সহযোগী দেশের বিপক্ষে (বাকি দুটি আফগানিস্তান ও উইন্ডিজ)। সব মলিন স্মৃতি নিয়েই এবারের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করবে মাহমুদউল্লাহর দল।
‘আমরা এত শক্তিশালী দল হইনি। আগে যা ছিলাম তার চেয়ে উন্নতি করেছি, বিশেষ করে ওয়ানডেতে। টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে আছি’—কদিন আগে বিসিবির বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের সর্বশেষ সভা শেষে সাংবাদিকদের বলছিলেন নাজমুল হাসান পাপন। বিসিবি সভাপতি এই কথাগুলো সংক্ষিপ্ত সংস্করণে দলের পারফরম্যান্স আর পরিসংখ্যানে চোখ রেখেই হয়তো বলেছেন। সেটির প্রমাণ টি-টোয়েন্টির বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের হতশ্রী পারফরম্যান্স। তারা কখনো খেলতে পারেনি নকআউট পর্ব।
২০০৭ সালের প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে সর্বশেষ ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এখন পর্যন্ত প্রতিটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া সব কটি দলই অন্তত একবার সেমিফাইনাল খেলেছে। সেখানে বাংলাদেশই একমাত্র দল, যারা শেষ চারে উঠতে পারেনি একবারও। এমনকি বিশ্বকাপের সুপার টেন পর্বের আগে বাংলাদেশকে বাছাইপর্বেও খেলতে হয়েছে দুবার—২০১৪ ও ২০১৬ সালে। অক্টোবর থেকে শুরু হতে চলা ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত বিশ্বকাপেও সুপার টুয়েলভে খেলতে হলে মাহমুদউল্লাহর দলকে এবারও পেরোতে হবে বাছাইপর্বের বাধা। আর শেষ চারে পা রাখতে হলে এবার বাংলাদেশকে জিততে হবে অন্তত পাঁচ ম্যাচ। যেখানে পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বকাপের সুপার এইট ও সুপার টেন পর্বে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
অথচ ২০০৭ সালে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুরুটাই করেছিল জয় দিয়ে। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ২০ ওভারের ক্রিকেটের পরাক্রমশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। পরের চার ম্যাচে অবশ্য হেরেই ফিরতে হয়েছিল। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্মৃতি ভুলে যাওয়ার মতো, বাংলাদেশ জিততে পারেনি একটি ম্যাচও। ২০১০ ও ২০১২ বিশ্বকাপে তো প্রথম দুই ম্যাচ হেরেই গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় সাকিবদের।
প্রথম চার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে সাকল্যে একটি। ঘরের মাঠে ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ব্যর্থতার ছবি বদলায়নি। গ্রুপ পর্বে দুটি ম্যাচ জিতলেও সুপার টেনের সব কটি ম্যাচই হেরেছিল লাল-সবুজের দল। ভারতে হওয়া ২০১৬ বিশ্বকাপে অবশ্য একটু ভিন্ন গল্প লেখার ইঙ্গিত মিলেছিল। বেঙ্গালুরুতে ভারতের কাছে ১ রানের হারটা তো আজও বড় আফসোসের নাম মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের কাছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সব মিলিয়ে ২৫ ম্যাচ খেলে জিতেছে পাঁচটিতে। এর তিনটি জয়ই আবার সহযোগী দেশের বিপক্ষে (বাকি দুটি আফগানিস্তান ও উইন্ডিজ)। সব মলিন স্মৃতি নিয়েই এবারের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করবে মাহমুদউল্লাহর দল।
প্রথম দিন সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়েছেন দুই ক্যারিবীয় ব্যাটার মিকাইল লুইস ও আলিক আথানেজ। আশা জাগিয়েও দুজনে আউট হয়েছেন নড়বড়ে নব্বইয়ে। তবে লুইস ও আথানেজের পথে হাঁটেননি জাস্টিন গ্রিভস। বাংলাদেশ বোলারদের হতাশ করে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০২ রানে ব্যাট
৪ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে পাঁচে নেমে ১২ বলে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রান। বোলিংয়ে ১ ওভারে ১ রান দিয়ে ২ উইকেট। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের পরও হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। আজ আবুধাবি টি-টেনে নিউইয়র্ক স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে তাঁর দল বাংলা টাইগার্স।
৭ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সময় বাঁ হাতের আঙুলে চোট পেয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে যান বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। বর্তমানে পুনর্বাসনে আছেন তিনি। চিকিৎসকের পরামর্শে চলছে নিয়মিত ট্রেনিং। তবে তাঁর মাঠে ফেরার জন্য আরও সময় লাগবে—এমনটা জানিয়েছে বিসিবি।
৭ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক বিরতি থেকে ফেরার প্রথম ম্যাচেই জয় পেয়েছে চেলসি। আজ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লেস্টার সিটিকে তাদের মাঠ কিং পাওয়ার স্টেডিয়ামে ২-১ গোলে হারিয়েছে ব্লুজরা।
৮ ঘণ্টা আগে