ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্টে প্রত্যাবর্তনের গল্প দারুণভাবে লিখে চলেছেন সরফরাজ আহমেদ। করাচিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে করলেন অসাধারণ এক সেঞ্চুরি। শেষ দিনে এসে পাকিস্তানের ইতিহাস গড়ার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। তবে শেষ মুহূর্তে এসে রোমাঞ্চকরভাবে ড্র হয় পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শেষ হয় ০-০ সমতায়।
০ রানে ২ উইকেটে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। চার নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন শান মাসুদ। তৃতীয় উইকেট জুটিতে মাসুদ-ইমাম উল হক যোগ করেন ৩৫ রান। ১২ রান করা ইমামকে বোল্ড করে তৃতীয় উইকেটের জুটি ভাঙেন ইশ সোধি। পাকিস্তানি ওপেনার বিদায়ের পর উইকেটে আসেন বাবর আজম। চতুর্থ উইকেটে বাবরের সঙ্গে ৪২ রান যোগ করেন মাসুদ। ২৭ রান করা পাকিস্তানি অধিনায়ককে ফেরান মাইকেল ব্রেসওয়েল। বাবরের পর দ্রুত মাসুদের উইকেট তুলে নেন ব্রেসওয়েল।
বাবর, মাসুদ-এই দুই ব্যাটারকে ব্রেসওয়েল দ্রুত ড্রেসিংরুমে পাঠালে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ৮০ রান। পাঁচ উইকেট পড়ার পর ব্যাটিং করতে নামেন সৌদ শাকিল। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও পাকিস্তান হালে পানি পায় এই দুই ব্যাটারের জুটিতে। দ্বিতীয় ইনিংসে ষষ্ঠ উইকেটে সরফরাজ-শাকিল ১২৩ রানের জুটি গড়েন। আর টেস্টে চতুর্থ সেঞ্চুরির দেখা পান সরফরাজ। যেখানে সাদা পোশাকে সর্বশেষ ২০১৪ এর নভেম্বরে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
৩২ রান করা শাকিলকে ফিরিয়ে ১২৩ রানের জুটি ভাঙেন ব্রেসওয়েল। এরপর সপ্তম উইকেটে আগা সালমানের সঙ্গে ৭০ রানের জুটি গড়েন সরফরাজ। সালমানকে বোল্ড করেই যেন ম্যাচের রোমাঞ্চ জাগিয়ে তুললেন ম্যাট হেনরি। সালমানের পর হাসান আলি, সরফরাজ দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। যেখানে হাসানের উইকেট নেন সাউদি এবং সরফরাজকে আউট করেন ব্রেসওয়েল। পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় তখন ৯ উইকেটে ২৮৭ রান। শেষ উইকেট জুটিতে আবরার আহমেদ, নাসিম শাহ খেলছিলেন আক্রমণাত্মক ও রক্ষণাত্মক ব্যাটিংয়ের কৌশলে। শেষে যথন ৩ ওভারে ১৫ রান দরকার পাকিস্তানের, তখন ম্যাচ ড্র ঘোষণা করা হয়। ম্যাচসেরা হয়েছেন ১১৮ রান করা সরফরাজ। পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক ব্যাটার প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৭৮ রান।
টেস্টে প্রত্যাবর্তনের গল্প দারুণভাবে লিখে চলেছেন সরফরাজ আহমেদ। করাচিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে করলেন অসাধারণ এক সেঞ্চুরি। শেষ দিনে এসে পাকিস্তানের ইতিহাস গড়ার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। তবে শেষ মুহূর্তে এসে রোমাঞ্চকরভাবে ড্র হয় পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শেষ হয় ০-০ সমতায়।
০ রানে ২ উইকেটে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। চার নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন শান মাসুদ। তৃতীয় উইকেট জুটিতে মাসুদ-ইমাম উল হক যোগ করেন ৩৫ রান। ১২ রান করা ইমামকে বোল্ড করে তৃতীয় উইকেটের জুটি ভাঙেন ইশ সোধি। পাকিস্তানি ওপেনার বিদায়ের পর উইকেটে আসেন বাবর আজম। চতুর্থ উইকেটে বাবরের সঙ্গে ৪২ রান যোগ করেন মাসুদ। ২৭ রান করা পাকিস্তানি অধিনায়ককে ফেরান মাইকেল ব্রেসওয়েল। বাবরের পর দ্রুত মাসুদের উইকেট তুলে নেন ব্রেসওয়েল।
বাবর, মাসুদ-এই দুই ব্যাটারকে ব্রেসওয়েল দ্রুত ড্রেসিংরুমে পাঠালে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ৮০ রান। পাঁচ উইকেট পড়ার পর ব্যাটিং করতে নামেন সৌদ শাকিল। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও পাকিস্তান হালে পানি পায় এই দুই ব্যাটারের জুটিতে। দ্বিতীয় ইনিংসে ষষ্ঠ উইকেটে সরফরাজ-শাকিল ১২৩ রানের জুটি গড়েন। আর টেস্টে চতুর্থ সেঞ্চুরির দেখা পান সরফরাজ। যেখানে সাদা পোশাকে সর্বশেষ ২০১৪ এর নভেম্বরে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
৩২ রান করা শাকিলকে ফিরিয়ে ১২৩ রানের জুটি ভাঙেন ব্রেসওয়েল। এরপর সপ্তম উইকেটে আগা সালমানের সঙ্গে ৭০ রানের জুটি গড়েন সরফরাজ। সালমানকে বোল্ড করেই যেন ম্যাচের রোমাঞ্চ জাগিয়ে তুললেন ম্যাট হেনরি। সালমানের পর হাসান আলি, সরফরাজ দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। যেখানে হাসানের উইকেট নেন সাউদি এবং সরফরাজকে আউট করেন ব্রেসওয়েল। পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় তখন ৯ উইকেটে ২৮৭ রান। শেষ উইকেট জুটিতে আবরার আহমেদ, নাসিম শাহ খেলছিলেন আক্রমণাত্মক ও রক্ষণাত্মক ব্যাটিংয়ের কৌশলে। শেষে যথন ৩ ওভারে ১৫ রান দরকার পাকিস্তানের, তখন ম্যাচ ড্র ঘোষণা করা হয়। ম্যাচসেরা হয়েছেন ১১৮ রান করা সরফরাজ। পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক ব্যাটার প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৭৮ রান।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৪৪ মিনিট আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগেঅফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১২ ঘণ্টা আগে