লাইছ ত্বোহা
প্রশ্ন: মেয়েদের প্রিমিয়ারে শক্তিশালী মোহামেডানকে অলিখিত ফাইনালে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রূপালী ব্যাংক। সেই ম্যাচে আপনাদের স্কোরও বড় ছিল না। ম্যাচটা জিততে কতটা আত্মবিশ্বাসী ছিলেন সেদিন?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: এই টুর্নামেন্টে শুরু থেকেই আমরা দাপট দেখিয়ে ক্রিকেট খেলেছি। আমাদের দুটো ম্যাচ কিন্তু পরিত্যক্ত হয়েছে, যেগুলো লো-স্কোরিং ম্যাচ ছিল, আমরা অনায়াসে জিততাম। এটা নিয়ে একটা চিন্তা ছিল। ম্যাচে ভালো একটা স্কোর দাঁড় করাতে পারলে জিততে পারব এই আত্মবিশ্বাস ছিল। অপ্রত্যাশিতভাবে আমরা যারা প্রতি ম্যাচে রান করি, সেই ম্যাচে (ফাইনালে) দ্রুত আউট হয়ে যাই। তবে আমার বিশ্বাস ছিল, ১৮০-১৯০ রান করতে পারলে ভালো লড়াই হবে। জিততে কষ্ট হবে, কিন্তু আমরা জিতব। এসব গুরুত্বপূর্ণ, চাপের ম্যাচে কম স্কোর হয়। এসব ম্যাচে স্নায়ু সামলে রাখতে হয়, মাথা ঠান্ডা রাখতে হয়, আমি সেটাই করেছি। পরিকল্পনা করে খেলেছি, জিতেছি।
প্রশ্ন: অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর ব্যাটিংয়ে আপনার উন্নতি চোখে পড়ার মতো...।
জ্যোতি: আমার মনে হয় মানসিকতা। অনেক দিন বাংলাদেশ দলে খেলছি। এটা খেয়াল করেছি, আমরা কেন পিছিয়ে আছি, বের করার চেষ্টা করেছি, কেন আমরা ম্যাচগুলো জিতি না, ভালো ম্যাচগুলোয় কেন পিছিয়ে পড়ি। কারণ হচ্ছে, মোমেন্টাম আমাদের দিকে ধরতে পারি না। দেখা যাচ্ছে আমরা ধীরে ব্যাটিং করি। বড় দলগুলোর তিন-চারটি উইকেট পড়লেও তারা কিন্তু আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ধরে রেখে স্ট্রাইরেট, ওভারপিছু প্রয়োজনীয় রানরেট বুঝেই ব্যাটিং করে। আমরা কেন করব না? পরিস্থিতি যা-ই হোক না, আমাদের যদি জেতার জন্য যেতে হয়, অবশ্যই আমাদের ওই সময় ভালো স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করতে হবে। আপনি তো টেলএন্ডারের ওপর চাপ দিতে পারেন না। আমরা যদি শুরুতে দুই-তিনজন ব্যাটার ভালো রান করে যাই, তাহলে কিন্তু আমাদের জয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সর্বশেষ শ্রীলঙ্কার সিরিজেও এটা ছিল। আমি চেষ্টা করেছি মোমেন্টাম ধরে রাখতে। ম্যাচ জিতব কি হারব, এটা মাথায় ছিল না। ছন্দ যদি ধরে রাখি, অন্তত আমি যদি আউট হই, অন্য কেউ এসে যেন স্ট্রাগল না করে। এটাই এখন আমার মাথায় কাজ করছে। সেখান থেকে একটা পরিবর্তন। দ্বিতীয় হচ্ছে অধিনায়ক যদি ভালো খেলে, তখন পুরো দলই ভালো খেলে। আমি ভালো শুরু এনে দিলে অন্য ব্যাটাররাও ভালো খেলবে। নিজের ব্যাটিং স্টাইলটা পরিবর্তন করা।
প্রশ্ন: আগামী তিন-চার বছরে মেয়েদের ক্রিকেটে বাংলাদেশকে কোথায় দেখতে চান?
জ্যোতি: আমরা এখন যেভাবে ম্যাচ খেলা শুরু করেছি—নিউজিল্যান্ডে গিয়েছি, শ্রীলঙ্কায় গিয়েছি—এভাবে আমরা প্রচুর ম্যাচ খেলব আগামী দুই বছরে। যত ম্যাচ খেলব, দল তত আত্মবিশ্বাসী হবে জিততে। কীভাবে সিরিজ জিততে হবে, সেটা এখন চিন্তা করা উচিত। আমার মনে হয়, যত বেশি ম্যাচ খেলব, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তত দক্ষতা তৈরি হবে। সামনে দেশের মাঠে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে (২০২৪ সালে)। অবশ্যই আমরা চাই দেশের মাঠে বিশ্বকাপ স্মরণীয় করে রাখতে। আমরা এত বছর যেটা পারিনি, সেটা যেন করতে পারি। অন্তত আমরা ম্যাচ জিততে চাই। সেমিফাইনালের কথা অনেক পরে, কিন্তু ম্যাচ জিততে চাই। কাছাকাছি গিয়ে অনেক ম্যাচ হেরেছি। আসলে বড় মঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতা কম। আরেকটা লক্ষ্য থাকবে, আমরা যেন সরাসরি বিশ্বকাপে খেলতে পারি। আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয়ে ধারাবাহিক হতে হবে।
প্রশ্ন: আগামী মাসে ভারতের বিপক্ষে সিরিজে অন্তত এক-দুইটা ম্যাচ জেতার আশা করা যায়?
জ্যোতি: ক্রিকেট খেলায় কী হবে, কেউ কখনো বলতে পারবে না। ভারতের সঙ্গে আমাদের সব সময় কঠিন হয়। ওদের ক্রিকেটীয় স্ট্রাকচার অনেক শক্তিশালী। ওরা ঘরোয়া লিগে কয়েকটা টুর্নামেন্ট খেলে, ওরা টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের মধ্যে ম্যাচ খেলে। ওয়ানডেতে আমরা ভালো দল। ১১ বছর পর হোম অব ক্রিকেটে (মিরপুরে) ক্রিকেট খেলব। দলগতভাবে অবশ্যই চাইব ম্যাচ জিততে। ভালো ক্রিকেট খেললে হয়তো সিরিজ জেতারও সম্ভাবনা থাকবে। টি-টোয়েন্টিতেও ছোট ছোট বিষয়ে উন্নতি করতে হবে। বিশ্বকাপে কিন্তু এগুলোর জন্য হেরেছি। এগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে তাদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতাও অসম্ভব কিছু হবে না। কারণ ওদের শক্তি আর আমাদের শক্তি একই।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা নারী ক্রিকেটারদের ২০ শতাংশ বেতন বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বিসিবি—এটা কীভাবে দেখছেন। যদিও কয়েকটি দেশে পুরুষ ও নারী ক্রিকেটারদের বেতন সমান। আপনার কি মনে হয় বাংলাদেশে কখনো এটা সম্ভব?
জ্যোতি: অসম্ভব বলে কিছু নেই। মানুষের নিয়ন্ত্রণে যত কিছু আছে, সবই সম্ভব। আমরা যতটুকু আশা করেছি, এর চেয়েও বেশি দিয়েছে বিসিবি। এর জন্য ধন্যবাদ ক্রিকেট বোর্ডকে। আমাদের নারী ক্রিকেট দলের যেহেতু সে রকম পৃষ্ঠপোষক নেই, বোর্ডের কারণেই টিকে আছে। ম্যাচ ফিও বেড়েছে একেবারে অপ্রত্যাশিত হারে। এটা নারী ক্রিকেটের জন্য অনুপ্রেরণা।
প্রশ্ন: দুজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে ছাড়াই সর্বশেষ সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। তাঁদের বিকল্প খোঁজার কাছে বাংলাদেশ কতটা এগোতে পেরেছে?
জ্যোতি: সিনিয়রদের বিকল্প...এভাবে বলা ঠিক হবে না। এখানে নির্দিষ্ট একটা সিরিজে হয়তো চিন্তা করেছে যে তাঁদের জায়গায় অন্য কাউকে নিলে ভালো হবে। তাঁরা হয়তো সম্প্রতি অফ ফর্মে আছেন। তাঁদের অনেক বড় বড় অবদান রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেটে। তাঁরা কীভাবে আরেকটু ভালোভাবে ফিরতে পারেন, সেটা আমাদের করা উচিত। তাঁদের জায়গায় যারা এসেছে, তারাও ভালো করেছে। এখন কিন্তু সিনিয়র-জুনিয়রের হিসাব থাকে না কোনো দলে। যারা ভালো ক্রিকেট খেলবে, তারাই দলে খেলবে। এটা আসলে ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার।
প্রশ্ন: পুরুষ দলের মতো নারী দলেও একাধিক নির্বাচক প্যানেল থাকলে ভালো হয় কি না?
জ্যোতি: সব সময় দেখেছি, আমাদের নির্বাচক একজন ছিলেন। অবশ্যই অনেক সময় একজনের সমস্যা থাকতে পারে, মানুষমাত্রই ভুল করে। যখন দুজন (একাধিক) থাকবে, তখন আলোচনার মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা যায়।
প্রশ্ন: মেয়েদের প্রিমিয়ারে শক্তিশালী মোহামেডানকে অলিখিত ফাইনালে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রূপালী ব্যাংক। সেই ম্যাচে আপনাদের স্কোরও বড় ছিল না। ম্যাচটা জিততে কতটা আত্মবিশ্বাসী ছিলেন সেদিন?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: এই টুর্নামেন্টে শুরু থেকেই আমরা দাপট দেখিয়ে ক্রিকেট খেলেছি। আমাদের দুটো ম্যাচ কিন্তু পরিত্যক্ত হয়েছে, যেগুলো লো-স্কোরিং ম্যাচ ছিল, আমরা অনায়াসে জিততাম। এটা নিয়ে একটা চিন্তা ছিল। ম্যাচে ভালো একটা স্কোর দাঁড় করাতে পারলে জিততে পারব এই আত্মবিশ্বাস ছিল। অপ্রত্যাশিতভাবে আমরা যারা প্রতি ম্যাচে রান করি, সেই ম্যাচে (ফাইনালে) দ্রুত আউট হয়ে যাই। তবে আমার বিশ্বাস ছিল, ১৮০-১৯০ রান করতে পারলে ভালো লড়াই হবে। জিততে কষ্ট হবে, কিন্তু আমরা জিতব। এসব গুরুত্বপূর্ণ, চাপের ম্যাচে কম স্কোর হয়। এসব ম্যাচে স্নায়ু সামলে রাখতে হয়, মাথা ঠান্ডা রাখতে হয়, আমি সেটাই করেছি। পরিকল্পনা করে খেলেছি, জিতেছি।
প্রশ্ন: অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর ব্যাটিংয়ে আপনার উন্নতি চোখে পড়ার মতো...।
জ্যোতি: আমার মনে হয় মানসিকতা। অনেক দিন বাংলাদেশ দলে খেলছি। এটা খেয়াল করেছি, আমরা কেন পিছিয়ে আছি, বের করার চেষ্টা করেছি, কেন আমরা ম্যাচগুলো জিতি না, ভালো ম্যাচগুলোয় কেন পিছিয়ে পড়ি। কারণ হচ্ছে, মোমেন্টাম আমাদের দিকে ধরতে পারি না। দেখা যাচ্ছে আমরা ধীরে ব্যাটিং করি। বড় দলগুলোর তিন-চারটি উইকেট পড়লেও তারা কিন্তু আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ধরে রেখে স্ট্রাইরেট, ওভারপিছু প্রয়োজনীয় রানরেট বুঝেই ব্যাটিং করে। আমরা কেন করব না? পরিস্থিতি যা-ই হোক না, আমাদের যদি জেতার জন্য যেতে হয়, অবশ্যই আমাদের ওই সময় ভালো স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করতে হবে। আপনি তো টেলএন্ডারের ওপর চাপ দিতে পারেন না। আমরা যদি শুরুতে দুই-তিনজন ব্যাটার ভালো রান করে যাই, তাহলে কিন্তু আমাদের জয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সর্বশেষ শ্রীলঙ্কার সিরিজেও এটা ছিল। আমি চেষ্টা করেছি মোমেন্টাম ধরে রাখতে। ম্যাচ জিতব কি হারব, এটা মাথায় ছিল না। ছন্দ যদি ধরে রাখি, অন্তত আমি যদি আউট হই, অন্য কেউ এসে যেন স্ট্রাগল না করে। এটাই এখন আমার মাথায় কাজ করছে। সেখান থেকে একটা পরিবর্তন। দ্বিতীয় হচ্ছে অধিনায়ক যদি ভালো খেলে, তখন পুরো দলই ভালো খেলে। আমি ভালো শুরু এনে দিলে অন্য ব্যাটাররাও ভালো খেলবে। নিজের ব্যাটিং স্টাইলটা পরিবর্তন করা।
প্রশ্ন: আগামী তিন-চার বছরে মেয়েদের ক্রিকেটে বাংলাদেশকে কোথায় দেখতে চান?
জ্যোতি: আমরা এখন যেভাবে ম্যাচ খেলা শুরু করেছি—নিউজিল্যান্ডে গিয়েছি, শ্রীলঙ্কায় গিয়েছি—এভাবে আমরা প্রচুর ম্যাচ খেলব আগামী দুই বছরে। যত ম্যাচ খেলব, দল তত আত্মবিশ্বাসী হবে জিততে। কীভাবে সিরিজ জিততে হবে, সেটা এখন চিন্তা করা উচিত। আমার মনে হয়, যত বেশি ম্যাচ খেলব, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তত দক্ষতা তৈরি হবে। সামনে দেশের মাঠে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে (২০২৪ সালে)। অবশ্যই আমরা চাই দেশের মাঠে বিশ্বকাপ স্মরণীয় করে রাখতে। আমরা এত বছর যেটা পারিনি, সেটা যেন করতে পারি। অন্তত আমরা ম্যাচ জিততে চাই। সেমিফাইনালের কথা অনেক পরে, কিন্তু ম্যাচ জিততে চাই। কাছাকাছি গিয়ে অনেক ম্যাচ হেরেছি। আসলে বড় মঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতা কম। আরেকটা লক্ষ্য থাকবে, আমরা যেন সরাসরি বিশ্বকাপে খেলতে পারি। আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয়ে ধারাবাহিক হতে হবে।
প্রশ্ন: আগামী মাসে ভারতের বিপক্ষে সিরিজে অন্তত এক-দুইটা ম্যাচ জেতার আশা করা যায়?
জ্যোতি: ক্রিকেট খেলায় কী হবে, কেউ কখনো বলতে পারবে না। ভারতের সঙ্গে আমাদের সব সময় কঠিন হয়। ওদের ক্রিকেটীয় স্ট্রাকচার অনেক শক্তিশালী। ওরা ঘরোয়া লিগে কয়েকটা টুর্নামেন্ট খেলে, ওরা টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের মধ্যে ম্যাচ খেলে। ওয়ানডেতে আমরা ভালো দল। ১১ বছর পর হোম অব ক্রিকেটে (মিরপুরে) ক্রিকেট খেলব। দলগতভাবে অবশ্যই চাইব ম্যাচ জিততে। ভালো ক্রিকেট খেললে হয়তো সিরিজ জেতারও সম্ভাবনা থাকবে। টি-টোয়েন্টিতেও ছোট ছোট বিষয়ে উন্নতি করতে হবে। বিশ্বকাপে কিন্তু এগুলোর জন্য হেরেছি। এগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে তাদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতাও অসম্ভব কিছু হবে না। কারণ ওদের শক্তি আর আমাদের শক্তি একই।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা নারী ক্রিকেটারদের ২০ শতাংশ বেতন বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বিসিবি—এটা কীভাবে দেখছেন। যদিও কয়েকটি দেশে পুরুষ ও নারী ক্রিকেটারদের বেতন সমান। আপনার কি মনে হয় বাংলাদেশে কখনো এটা সম্ভব?
জ্যোতি: অসম্ভব বলে কিছু নেই। মানুষের নিয়ন্ত্রণে যত কিছু আছে, সবই সম্ভব। আমরা যতটুকু আশা করেছি, এর চেয়েও বেশি দিয়েছে বিসিবি। এর জন্য ধন্যবাদ ক্রিকেট বোর্ডকে। আমাদের নারী ক্রিকেট দলের যেহেতু সে রকম পৃষ্ঠপোষক নেই, বোর্ডের কারণেই টিকে আছে। ম্যাচ ফিও বেড়েছে একেবারে অপ্রত্যাশিত হারে। এটা নারী ক্রিকেটের জন্য অনুপ্রেরণা।
প্রশ্ন: দুজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে ছাড়াই সর্বশেষ সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। তাঁদের বিকল্প খোঁজার কাছে বাংলাদেশ কতটা এগোতে পেরেছে?
জ্যোতি: সিনিয়রদের বিকল্প...এভাবে বলা ঠিক হবে না। এখানে নির্দিষ্ট একটা সিরিজে হয়তো চিন্তা করেছে যে তাঁদের জায়গায় অন্য কাউকে নিলে ভালো হবে। তাঁরা হয়তো সম্প্রতি অফ ফর্মে আছেন। তাঁদের অনেক বড় বড় অবদান রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেটে। তাঁরা কীভাবে আরেকটু ভালোভাবে ফিরতে পারেন, সেটা আমাদের করা উচিত। তাঁদের জায়গায় যারা এসেছে, তারাও ভালো করেছে। এখন কিন্তু সিনিয়র-জুনিয়রের হিসাব থাকে না কোনো দলে। যারা ভালো ক্রিকেট খেলবে, তারাই দলে খেলবে। এটা আসলে ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার।
প্রশ্ন: পুরুষ দলের মতো নারী দলেও একাধিক নির্বাচক প্যানেল থাকলে ভালো হয় কি না?
জ্যোতি: সব সময় দেখেছি, আমাদের নির্বাচক একজন ছিলেন। অবশ্যই অনেক সময় একজনের সমস্যা থাকতে পারে, মানুষমাত্রই ভুল করে। যখন দুজন (একাধিক) থাকবে, তখন আলোচনার মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা যায়।
প্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
২ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ থেকে ২০৩১ সাল পর্যন্ত এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সকল টুর্নামেন্টের একক মিডিয়া স্বত্ব কিনে নিয়েছে ভারতীয় টেলিভিশন মিডিয়া সনি পিকচার্স নেটওয়ার্কস ইন্ডিয়া (এসপিএনআই)। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ ঘোষণা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে