ক্রীড়া ডেস্ক
টানা তিন ম্যাচ হারের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জয়ের দেখা পেল বাংলাদেশ। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ৭ রানের রুদ্ধশ্বাস জয় পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। শেখ মেহেদী হাসানের মতে সতীর্থদের ক্ষুধার্ত মানসিকতাই এমন জয় এনে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
১৪৮ রানের লক্ষ্যে নেমে ১১.৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৬১ রানে পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এমন সময়ে বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পেটাতে থাকেন উইন্ডিজ অধিনায়ক রভমান পাওয়েল। ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়-সেই মুহূর্তে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের চিন্তাভাবনা হয়তো ছিল এমনটাই। কারণ, অতীতে হাতের নাগাল থেকে বাংলাদেশের অনেক ম্যাচ ফস্কে গেছে। তবে এবার আর সেটা হয়নি। শেষ ৩ ওভারে হাতে ৩ উইকেট নিয়ে ২০ রান দরকার হলেও তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফল হয়নি।
বাংলাদেশ কি ম্যাচের কোনো এক পর্যায়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হালকাভাবে নিয়েছিল-এই প্রশ্ন শুনে মেহেদী যেন একটু বিরক্তই হয়েছেন। ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের বাংলাদেশের ৩০ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আপনারা কি গ্যালারিতে বসে অনুভব করেছেন আমরা আরামে জিতেছি? সব কিছু কষ্ট করেই হয়েছে। সবাই জিততে অনেক ক্ষুধার্ত ছিল। প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের ভেতরে ক্ষুধাটা দেখতে পাবেন। সেকারণেই আমরা সফল হয়েছি।’
দুঃসময়ের চক্রে ভালোমতোই ফেঁসে গেছেন লিটন দাস। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক, এক অঙ্কের গণ্ডি পেরোনোই তাঁর এখন অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ২০২৪ সালে লিটনের ফর্ম আশানুরূপ নয়। এ বছর ৫ ওয়ানডেতে তিনি করেছেন ৬ রান। ডাক মেরেছেন তিনটি। এরই মধ্যে বাংলাদেশের এই ব্যাটারের কাঁধে চাপল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের নেতৃত্বের ভার। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আউট হয়েছেন প্রথম বলেই।
অফফর্মে থাকা লিটনকে সবাই ভরসা জোগাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মেহেদী। ম্যাচ শেষে মেহেদী বলেন, ‘কেউ খারাপ খেললে বা কেউ ভালো খেললে এটা নিয়ে কেউ আলোচনা করে না। এটা নিজের কাছে। যে খারাপ খেলে, সে বোঝে তার ভেতরে কেমন চলে আর কী। তবে আগামীতে সে কীভাবে ফিরে আসবে, আমরা সে ব্যাপারে তাঁকে সমর্থন দিচ্ছি। কারণ, একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় পারফর্ম করলে আমাদের দেশের জন্য ভালো। দলের জন্য ভালো। আমরা সেই আশাই করি সবাই।’
বাংলাদেশের ৭ রানের জয়ে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন মেহেদী। ব্যাটিংয়ে ২৪ বলে ২৬ রানের অপরাজিত ইনিংস ছাপিয়ে আসল ভেলকি দেখিয়েছেন বোলিংয়ে। ৪ ওভারে ১৩ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। যার মধ্যে ২ উইকেট নিয়েছেন পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভারে)। বাকি ২ উইকেট নিয়েছেন সপ্তম ওভারে।
টি-টোয়েন্টিতে বেশির ভাগ সময়ে পাওয়ার প্লেতেই বোলিংয়ে আসেন মেহেদী। প্রয়োজনের মুহূর্তে এনে দেন ব্রেকথ্রুও। এই ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশের অলরাউন্ডার বলেন, ‘এটা আসলে এমন কিছু না। শুধুই মানসিকতার ব্যাপার। একজন পেসার যখন স্লগে বোলিং করে, তার মানসিকতাও কেমন থাকে। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। শুধু পরিকল্পনার ব্যাপার এখানে। আপনি পরিকল্পনা করে সব কিছু করতে পারলে হয়তোবা সব জায়গায় সফল হতে পারবেন। কম আর বেশি আর কী। তবে আমার প্রক্রিয়া যেমন ছিল সেভাবে চেষ্টা করেছি।’
টানা তিন ম্যাচ হারের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জয়ের দেখা পেল বাংলাদেশ। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ৭ রানের রুদ্ধশ্বাস জয় পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। শেখ মেহেদী হাসানের মতে সতীর্থদের ক্ষুধার্ত মানসিকতাই এমন জয় এনে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
১৪৮ রানের লক্ষ্যে নেমে ১১.৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৬১ রানে পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এমন সময়ে বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পেটাতে থাকেন উইন্ডিজ অধিনায়ক রভমান পাওয়েল। ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়-সেই মুহূর্তে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের চিন্তাভাবনা হয়তো ছিল এমনটাই। কারণ, অতীতে হাতের নাগাল থেকে বাংলাদেশের অনেক ম্যাচ ফস্কে গেছে। তবে এবার আর সেটা হয়নি। শেষ ৩ ওভারে হাতে ৩ উইকেট নিয়ে ২০ রান দরকার হলেও তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফল হয়নি।
বাংলাদেশ কি ম্যাচের কোনো এক পর্যায়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হালকাভাবে নিয়েছিল-এই প্রশ্ন শুনে মেহেদী যেন একটু বিরক্তই হয়েছেন। ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের বাংলাদেশের ৩০ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আপনারা কি গ্যালারিতে বসে অনুভব করেছেন আমরা আরামে জিতেছি? সব কিছু কষ্ট করেই হয়েছে। সবাই জিততে অনেক ক্ষুধার্ত ছিল। প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের ভেতরে ক্ষুধাটা দেখতে পাবেন। সেকারণেই আমরা সফল হয়েছি।’
দুঃসময়ের চক্রে ভালোমতোই ফেঁসে গেছেন লিটন দাস। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক, এক অঙ্কের গণ্ডি পেরোনোই তাঁর এখন অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ২০২৪ সালে লিটনের ফর্ম আশানুরূপ নয়। এ বছর ৫ ওয়ানডেতে তিনি করেছেন ৬ রান। ডাক মেরেছেন তিনটি। এরই মধ্যে বাংলাদেশের এই ব্যাটারের কাঁধে চাপল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের নেতৃত্বের ভার। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আউট হয়েছেন প্রথম বলেই।
অফফর্মে থাকা লিটনকে সবাই ভরসা জোগাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মেহেদী। ম্যাচ শেষে মেহেদী বলেন, ‘কেউ খারাপ খেললে বা কেউ ভালো খেললে এটা নিয়ে কেউ আলোচনা করে না। এটা নিজের কাছে। যে খারাপ খেলে, সে বোঝে তার ভেতরে কেমন চলে আর কী। তবে আগামীতে সে কীভাবে ফিরে আসবে, আমরা সে ব্যাপারে তাঁকে সমর্থন দিচ্ছি। কারণ, একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় পারফর্ম করলে আমাদের দেশের জন্য ভালো। দলের জন্য ভালো। আমরা সেই আশাই করি সবাই।’
বাংলাদেশের ৭ রানের জয়ে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন মেহেদী। ব্যাটিংয়ে ২৪ বলে ২৬ রানের অপরাজিত ইনিংস ছাপিয়ে আসল ভেলকি দেখিয়েছেন বোলিংয়ে। ৪ ওভারে ১৩ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। যার মধ্যে ২ উইকেট নিয়েছেন পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভারে)। বাকি ২ উইকেট নিয়েছেন সপ্তম ওভারে।
টি-টোয়েন্টিতে বেশির ভাগ সময়ে পাওয়ার প্লেতেই বোলিংয়ে আসেন মেহেদী। প্রয়োজনের মুহূর্তে এনে দেন ব্রেকথ্রুও। এই ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশের অলরাউন্ডার বলেন, ‘এটা আসলে এমন কিছু না। শুধুই মানসিকতার ব্যাপার। একজন পেসার যখন স্লগে বোলিং করে, তার মানসিকতাও কেমন থাকে। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। শুধু পরিকল্পনার ব্যাপার এখানে। আপনি পরিকল্পনা করে সব কিছু করতে পারলে হয়তোবা সব জায়গায় সফল হতে পারবেন। কম আর বেশি আর কী। তবে আমার প্রক্রিয়া যেমন ছিল সেভাবে চেষ্টা করেছি।’
টি-টোয়েন্টিতে প্রায় দুই বছর ধরে সিরিজ জিততে পারেনি জিম্বাবুয়ে। এর মধ্যে নামিবিয়া-আয়ারল্যান্ড বিপক্ষেসহ সাতটি সিরিজ হেরেছে তারা। সব শেষ টেস্ট সিরিজ জিতল ১৩ বছর আগে। ওয়ানডে সংস্করণেও সিরিজ জিতেছিল ২১ মাস আগে।
১ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের হয়ে খেলা নিয়ে কদিন আগে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার জানিয়েছিলেন বিষয়টি একটু জটিল। আজ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল বললেন, সময়মতো সঠিক তথ্যই জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেতিন সংস্করণ মিলিয়ে টানা ১৭ ইনিংসে কোনো ফিফটি নেই লিটন দাসের। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সাদা ও লাল বলের সংস্করণ মিলিয়ে তাঁর ছয় ইনিংস—১, ২৫, ৪, ২, ০, ০। এ লিটনই টি-টোয়েন্টি সিরিজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশ দলকে। অধিনায়কত্ব নিয়ে অবশ্য কোনো প্রশ্ন নেই, বিসিবির নির্বাচকেরা চিন্তিত তাঁর ব্যাটিং ও আউট হওয়ার ধরন নি
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অবদান অনেক। ১৯৭১ সালে যুদ্ধকালীন সময়ে ফুটবলের জাদু দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরি করেছিল দলটি। তবে স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫৩ বছর পেরিয়ে গেলেও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়নি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল।
৩ ঘণ্টা আগে