নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশের হয়েছে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার অবস্থা। টানা চার ম্যাচ হারের পর খড়কুটো আঁকড়ে ধরে বাঁচার মতো শেষ ম্যাচে একটা জয় চেয়েছিল বাংলাদেশ। দুবাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ দলের ব্যাটিংয়ে অবশ্য ম্যাচ জয়ের ছিটেফোঁটাও দেখা গেল না। একের পর এক উইকেট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত ৭৩ রানেই গুটিয়ে গেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল।
আগস্টে মিরপুরে পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়াকে ৬২ রানে অলআউট করেছিল বাংলাদেশ। দুবাইতে আজ যেন সেই ‘প্রতিশোধ’ নিয়ে নিলেন মিচেল স্টার্ক-অ্যাডাম জাম্পারা। এদিন ১০ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার ষোলোকলা পূর্ণ করে স্টার্কের প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে কোনো রান না করেই বোল্ড হয়ে যান লিটন দাস। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি তিনে নামা সৌম্য সরকার। জশ হ্যাজেলউডের বলটা ব্যাটের ভেতরের কানায় লাগিয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন সৌম্য (৫)।
লিটন-সৌম্যর দেখানো পথ অনুসরণ করেছেন মুশফিকুর রহিম। প্রথম রাউন্ডে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ফিফটির পর রান করাই যেন ভুলে গেছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে মুশফিক ফেরেন এক রানে। শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০০ রানের নিচে অলআউট বাংলাদেশ ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিল চলেছে আজও।
একটা সময় তো চোখ রাঙাচ্ছিল টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ইতিহাসে সবনিম্ন ৭০ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কা। ভারতে ২০১৬ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর মিছিলে ষষ্ঠ উইকেটে সেই শঙ্কা দূর করেন মাহমুদউল্লাহ আর শামীম হোসেন পাটোয়ারি। এই জুটিতে দুজন মিলে যোগ করেন ২৯ রান। ওই শঙ্কা পর্যন্তই, কিন্তু আজও বিশ্বকাপে ধারাবাহিক ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বের হতে পারেননি মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ১৯ রানে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন লেগ স্পিনার জাম্পা।
সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশের হয়েছে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার অবস্থা। টানা চার ম্যাচ হারের পর খড়কুটো আঁকড়ে ধরে বাঁচার মতো শেষ ম্যাচে একটা জয় চেয়েছিল বাংলাদেশ। দুবাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ দলের ব্যাটিংয়ে অবশ্য ম্যাচ জয়ের ছিটেফোঁটাও দেখা গেল না। একের পর এক উইকেট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত ৭৩ রানেই গুটিয়ে গেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল।
আগস্টে মিরপুরে পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়াকে ৬২ রানে অলআউট করেছিল বাংলাদেশ। দুবাইতে আজ যেন সেই ‘প্রতিশোধ’ নিয়ে নিলেন মিচেল স্টার্ক-অ্যাডাম জাম্পারা। এদিন ১০ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার ষোলোকলা পূর্ণ করে স্টার্কের প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে কোনো রান না করেই বোল্ড হয়ে যান লিটন দাস। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি তিনে নামা সৌম্য সরকার। জশ হ্যাজেলউডের বলটা ব্যাটের ভেতরের কানায় লাগিয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন সৌম্য (৫)।
লিটন-সৌম্যর দেখানো পথ অনুসরণ করেছেন মুশফিকুর রহিম। প্রথম রাউন্ডে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ফিফটির পর রান করাই যেন ভুলে গেছেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে মুশফিক ফেরেন এক রানে। শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০০ রানের নিচে অলআউট বাংলাদেশ ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিল চলেছে আজও।
একটা সময় তো চোখ রাঙাচ্ছিল টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ইতিহাসে সবনিম্ন ৭০ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কা। ভারতে ২০১৬ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর মিছিলে ষষ্ঠ উইকেটে সেই শঙ্কা দূর করেন মাহমুদউল্লাহ আর শামীম হোসেন পাটোয়ারি। এই জুটিতে দুজন মিলে যোগ করেন ২৯ রান। ওই শঙ্কা পর্যন্তই, কিন্তু আজও বিশ্বকাপে ধারাবাহিক ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বের হতে পারেননি মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ১৯ রানে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন লেগ স্পিনার জাম্পা।
২০২৪-২৫ মৌসুমের আবুধাবি টি-টেন বাংলা টাইগার্স শুরু করেছিল জোড়া হারে। সেখান থেকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন টাইগার্স। মরুর দেশে টানা দুই ম্যাচ সাকিবরা জিতলেন হেসেখেলে।
৯ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট
১০ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগায় বাংলাদেশের বোলাররা তো চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি। তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজদের বোলিংয়ে একটু হলেও চাপে পড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং দুটিই একসঙ্গে ‘ক্লিক’ খুব কম সময়েই করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হতাশ করেছেন
১১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে ১৮১ রানে পিছিয়ে থেকেও গতকাল ৯ উইকেটে ২৬৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে দেয় বাংলাদেশ দল। তারপরই অনেক আলোচনা-সমালোচনা টিম ম্যানেজমেন্টের এই সিদ্ধান্তে। তাসকিন আহমেদ ১১ ও শরীফুল ইসলাম ছিলেন ৫ রানে অপরাজিত। অনেকেই মনে করেছেন, বাংলাদেশ শেষ উইকেটে হয়তো আরও কিছু রান যোগও করতে পারত।
১১ ঘণ্টা আগে