ক্রীড়া ডেস্ক
বন্যায় ভেসে যাচ্ছে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চোখ পড়লেই দেখা যাচ্ছে বন্যাদুর্গত মানুষের হাহাকার। অসংখ্য গৃহহীন মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ করছেন। এমন পরিস্থিতিতে সব ভেদাভেদ ভুলে বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বলছেন তামিম ইকবাল।
কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালীসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় বন্যার ভয়াবহতা দেখা যাচ্ছে। ইন্টারনেট সংযোগ দূরে থাক, বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করাও অনেকটা অসম্ভব এখন। কারণ, অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এরই মধ্যে ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। দেশের এমন ক্রান্তিকালীন মুহূর্তে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তামিম লিখেছেন, ‘ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালীসহ দেশের আরও অনেক এলাকা বন্যার ভয়াল ছোবলে আক্রান্ত। কঠিন এই সময়ে আমাদের সবার দায়িত্ব দুর্গতদের সহায়তা করার। ব্যক্তিগতভাবে কাকে কার পছন্দ, কাকে অপছন্দ, কার কী মতবাদ, এসব ভাবার সময় এখন নয়। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে মানুষের পাশে থাকার জন্য।’
বন্যার্তদের সহায়তায় সেনাবাহিনী সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সেনাবাহিনীর পাশাপাশি অনেক স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছেন। কেউ ত্রাণ দিয়ে, কেউবা আর্থিক অনুদান পাঠাচ্ছেন অসহায় মানুষের জন্য। হটলাইন নম্বরও চালু হয়েছে বন্যাদুর্গতদের জন্য। এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, ট্রাক-কাভার্ড ভ্যানে নৌকা নিয়ে অসংখ্য মানুষ রওনা দিচ্ছেন বন্যাদুর্গত এলাকায়। তামিম বলেন, ‘আমি নিজের দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করছি। যে সংস্থা ও সংগঠনগুলোকে আমার কাছে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য মনে হয়েছে, তাদের মাধ্যমে সহায়তা করেছি। সাধ্যমতো আরও করে যাব ইনশা আল্লাহ। মানুষকে উদ্ধার করতে ও নানাভাবে যারা মাঠপর্যায়ে নিরলস কাজ করে চলেছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। এই দেশ অসংখ্য দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। এবারও আমরা সবাই একতাবদ্ধ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করব, সবাইকে নিরাপদ ও ভালো রাখব।’
দুর্যোগ–পরবর্তী সময়ের ভয়াবহতা কেমন হয়, তা বাংলাদেশ অনেকবারই টের পেয়েছে। তামিম অতীত থেকে দেশের মানুষকে শিক্ষা নিতে বললেন, ‘আরেকটা কথা মনে রাখতে হবে, বন্যার তাৎক্ষণিক ধাক্কা সামলানোই শেষ কথা নয়। পানি নেমে যাওয়ার পর দুর্গতদের পর্যাপ্ত খাদ্যের ব্যবস্থা করতে হবে, ওষুধের ব্যবস্থা করতে হবে, বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে, প্রয়োজনীয় সবকিছুর ব্যবস্থা করতে হবে। সেই দায়িত্ব আমাদের সবার। সবাই মিলেই চেষ্টা করব তাদের আবার সুন্দর ও স্বাভাবিক জীবন উপহার দেওয়ার জন্য।’
বন্যায় ভেসে যাচ্ছে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চোখ পড়লেই দেখা যাচ্ছে বন্যাদুর্গত মানুষের হাহাকার। অসংখ্য গৃহহীন মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ করছেন। এমন পরিস্থিতিতে সব ভেদাভেদ ভুলে বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বলছেন তামিম ইকবাল।
কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালীসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় বন্যার ভয়াবহতা দেখা যাচ্ছে। ইন্টারনেট সংযোগ দূরে থাক, বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করাও অনেকটা অসম্ভব এখন। কারণ, অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এরই মধ্যে ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। দেশের এমন ক্রান্তিকালীন মুহূর্তে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তামিম লিখেছেন, ‘ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালীসহ দেশের আরও অনেক এলাকা বন্যার ভয়াল ছোবলে আক্রান্ত। কঠিন এই সময়ে আমাদের সবার দায়িত্ব দুর্গতদের সহায়তা করার। ব্যক্তিগতভাবে কাকে কার পছন্দ, কাকে অপছন্দ, কার কী মতবাদ, এসব ভাবার সময় এখন নয়। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে মানুষের পাশে থাকার জন্য।’
বন্যার্তদের সহায়তায় সেনাবাহিনী সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সেনাবাহিনীর পাশাপাশি অনেক স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছেন। কেউ ত্রাণ দিয়ে, কেউবা আর্থিক অনুদান পাঠাচ্ছেন অসহায় মানুষের জন্য। হটলাইন নম্বরও চালু হয়েছে বন্যাদুর্গতদের জন্য। এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, ট্রাক-কাভার্ড ভ্যানে নৌকা নিয়ে অসংখ্য মানুষ রওনা দিচ্ছেন বন্যাদুর্গত এলাকায়। তামিম বলেন, ‘আমি নিজের দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করছি। যে সংস্থা ও সংগঠনগুলোকে আমার কাছে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য মনে হয়েছে, তাদের মাধ্যমে সহায়তা করেছি। সাধ্যমতো আরও করে যাব ইনশা আল্লাহ। মানুষকে উদ্ধার করতে ও নানাভাবে যারা মাঠপর্যায়ে নিরলস কাজ করে চলেছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। এই দেশ অসংখ্য দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। এবারও আমরা সবাই একতাবদ্ধ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করব, সবাইকে নিরাপদ ও ভালো রাখব।’
দুর্যোগ–পরবর্তী সময়ের ভয়াবহতা কেমন হয়, তা বাংলাদেশ অনেকবারই টের পেয়েছে। তামিম অতীত থেকে দেশের মানুষকে শিক্ষা নিতে বললেন, ‘আরেকটা কথা মনে রাখতে হবে, বন্যার তাৎক্ষণিক ধাক্কা সামলানোই শেষ কথা নয়। পানি নেমে যাওয়ার পর দুর্গতদের পর্যাপ্ত খাদ্যের ব্যবস্থা করতে হবে, ওষুধের ব্যবস্থা করতে হবে, বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে, প্রয়োজনীয় সবকিছুর ব্যবস্থা করতে হবে। সেই দায়িত্ব আমাদের সবার। সবাই মিলেই চেষ্টা করব তাদের আবার সুন্দর ও স্বাভাবিক জীবন উপহার দেওয়ার জন্য।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হাসান মাহমুদের পথচলা শুরু ২০২০ সালের মার্চে। তবে টেস্টে তাঁর অভিষেক ২০২৪ সালেই। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে মাত্র ৮ মাসেই গড়েছেন একের পর এক রেকর্ড। নিয়মিত উইকেট নেওয়া হাসান এবার তাড়া করছেন সাকিব আল হাসানকে।
২৮ মিনিট আগেটেস্টে রেকর্ড গড়তে যেন প্রতিপক্ষ দলগুলো বাংলাদেশকেই বেছে নেয়। দেশের মাঠে হোক বা বাইরে-ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ফুটে ওঠে বাংলাদেশের হতশ্রী চিত্র। অ্যান্টিগায় চলমান প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ভাঙল ১৫ বছরের পুরোনো রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম দিন সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়েছেন দুই ক্যারিবীয় ব্যাটার মিকাইল লুইস ও আলিক আথানেজ। আশা জাগিয়েও দুজনে আউট হয়েছেন নড়বড়ে নব্বইয়ে। তবে লুইস ও আথানেজের পথে হাঁটেননি জাস্টিন গ্রিভস। বাংলাদেশ বোলারদের হতাশ করে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০২ রানে ব্যাট
১১ ঘণ্টা আগে