ক্রীড়া ডেস্ক
শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। জয়ের জন্য ৬ বলে তাদের দরকার ছিল ১১ রান। আর আফগানিস্তানের দরকার ছিল ১ উইকেট। ফজলহক ফারুকীর প্রথম দুই ফুলটসে দুই ছক্কা হাঁকিয়ে আফগানদের জয় ছিনিয়ে নেন নাসিম শাহ। বলতে গেলে, বুধবার রাতে শারজায় এশিয়া কাপের সেরা লড়াই উপহার দিয়েছে দই দল।
তবে ম্যাচটি এখন আলোচনায় পাকিস্তানের হার্ডহিটার আসিফ আলীর অখেলোয়াড়ীসুলভ আচরণের জন্য। প্রবল চাপের মুখে আউট হওয়ার পর আফগান পেসার ফরিদ আহমেদকে ব্যাট দিয়ে মারতে উদ্ধত হন তিনি। এ ঘটনায় মাঠেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। ঘটনাটির ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে। আসিফের এমন আচরণের জন্য তাঁকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ারও দাবি উঠেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, বড় শাস্তির মুখে পড়তে পারেন পাকিস্তানি ব্যাটার।
পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের ১৯তম ওভার চলছে তখন। ফরিদের করা ওভারটির চতুর্থ বলে দুর্দান্ত এক ছয় হাঁকানোর পর ম্যাচ জমিয়ে তোলেন আসিফ। কিন্তু পরের বলের বাউন্সারটি হুক করতে গিয়ে শর্ট ফাইন লেগে তালুবন্দী হন করিম জানাতের। জয়ের পাল্লা আফগানদের দিকে ঝুঁকিয়ে স্বাভাবিকভাবে বাঁধভাঙা উদ্যাপনে মেতে ওঠেন ফরিদ। আসিফের সামনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন আফগান পেসার। কিন্তু ফরিদের এমন উচ্ছ্বাস পছন্দ হয়নি আসিফের। একে তো আউট, দলও তখন হারের মুখে। ক্রিজ ছাড়ার আগে রাগে মেজাজ হারিয়ে ফরিদকে ধাক্কা মারেন তিনি। ছেড়ে দেননি ফরিদও। দুজনের কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ব্যাট উঁচিয়ে ফরিদকে মারতে উদ্ধত হন আসিফ। অবশ্য ততক্ষণে আম্পায়ার ও আফগান খেলোয়াড়েরা এসে পড়েছেন। দুজনকে সরিয়ে নেন তাঁরা। তবে আসিফকে তখনো ব্যাট উঁচিয়ে কথা বলতে দেখা যায়।
আসিফের এমন অক্রিকেটীয় আচরণের জন্য নিন্দার ঝড় বইছে সামাজিক মাধ্যমে। পাকিস্তানি ব্যাটারকে নিষিদ্ধ করারও দাবি তুলেছেন অনেকে। আফগানিস্তানের সাবেক অধিনায়ক গুলবদিন নাঈব টুইটার লিখেছেন, ‘এটা আসিফ আলীর চূড়ান্ত পর্যায়ের বেয়াদবি। এই টুর্নামেন্টে তাঁকে নিষিদ্ধ করা হোক। যেকোনো বোলারের উদ্যাপনের অধিকার আছে। তবে শারীরিকভাবে আঘাত করতে চাওয়া অগ্রহণযোগ্য।’
আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি) সাবেক প্রধান নির্বাহী শফিক স্টানিকজাইও নিন্দা জানিয়েছেন আসিফের এমন আচরণের।
তবে ঘটনা এখানেই শেষ নয়। মাঠের বাইরেও এর উত্তাপ ছড়িয়েছে। ম্যাচ শেষে স্টেডিয়ামে মারামারিতে জড়ান পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সমর্থকেরা। স্টেডিয়ামের চেয়ার ভাঙার এক ভিডিও টুইটারে শেয়ার করে পাকিস্তানের সাবেক পেসার শোয়েব আখতার লিখেছেন, ‘এটা আফগানিস্তান সমর্থকেরা করেছে। এমনটা তারা অতীতেও করেছে।’ এরপর শফিক স্টানিকজাইকে ট্যাগ করে তিনি আরও লেখেন, ‘আপনাদের দর্শক ও খেলোয়াড় উভয়কে কিছু জিনিস শেখা উচিত, যদি তোমরা খেলায় এগোতে চাও।’
শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। জয়ের জন্য ৬ বলে তাদের দরকার ছিল ১১ রান। আর আফগানিস্তানের দরকার ছিল ১ উইকেট। ফজলহক ফারুকীর প্রথম দুই ফুলটসে দুই ছক্কা হাঁকিয়ে আফগানদের জয় ছিনিয়ে নেন নাসিম শাহ। বলতে গেলে, বুধবার রাতে শারজায় এশিয়া কাপের সেরা লড়াই উপহার দিয়েছে দই দল।
তবে ম্যাচটি এখন আলোচনায় পাকিস্তানের হার্ডহিটার আসিফ আলীর অখেলোয়াড়ীসুলভ আচরণের জন্য। প্রবল চাপের মুখে আউট হওয়ার পর আফগান পেসার ফরিদ আহমেদকে ব্যাট দিয়ে মারতে উদ্ধত হন তিনি। এ ঘটনায় মাঠেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। ঘটনাটির ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে। আসিফের এমন আচরণের জন্য তাঁকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ারও দাবি উঠেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, বড় শাস্তির মুখে পড়তে পারেন পাকিস্তানি ব্যাটার।
পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের ১৯তম ওভার চলছে তখন। ফরিদের করা ওভারটির চতুর্থ বলে দুর্দান্ত এক ছয় হাঁকানোর পর ম্যাচ জমিয়ে তোলেন আসিফ। কিন্তু পরের বলের বাউন্সারটি হুক করতে গিয়ে শর্ট ফাইন লেগে তালুবন্দী হন করিম জানাতের। জয়ের পাল্লা আফগানদের দিকে ঝুঁকিয়ে স্বাভাবিকভাবে বাঁধভাঙা উদ্যাপনে মেতে ওঠেন ফরিদ। আসিফের সামনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন আফগান পেসার। কিন্তু ফরিদের এমন উচ্ছ্বাস পছন্দ হয়নি আসিফের। একে তো আউট, দলও তখন হারের মুখে। ক্রিজ ছাড়ার আগে রাগে মেজাজ হারিয়ে ফরিদকে ধাক্কা মারেন তিনি। ছেড়ে দেননি ফরিদও। দুজনের কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ব্যাট উঁচিয়ে ফরিদকে মারতে উদ্ধত হন আসিফ। অবশ্য ততক্ষণে আম্পায়ার ও আফগান খেলোয়াড়েরা এসে পড়েছেন। দুজনকে সরিয়ে নেন তাঁরা। তবে আসিফকে তখনো ব্যাট উঁচিয়ে কথা বলতে দেখা যায়।
আসিফের এমন অক্রিকেটীয় আচরণের জন্য নিন্দার ঝড় বইছে সামাজিক মাধ্যমে। পাকিস্তানি ব্যাটারকে নিষিদ্ধ করারও দাবি তুলেছেন অনেকে। আফগানিস্তানের সাবেক অধিনায়ক গুলবদিন নাঈব টুইটার লিখেছেন, ‘এটা আসিফ আলীর চূড়ান্ত পর্যায়ের বেয়াদবি। এই টুর্নামেন্টে তাঁকে নিষিদ্ধ করা হোক। যেকোনো বোলারের উদ্যাপনের অধিকার আছে। তবে শারীরিকভাবে আঘাত করতে চাওয়া অগ্রহণযোগ্য।’
আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি) সাবেক প্রধান নির্বাহী শফিক স্টানিকজাইও নিন্দা জানিয়েছেন আসিফের এমন আচরণের।
তবে ঘটনা এখানেই শেষ নয়। মাঠের বাইরেও এর উত্তাপ ছড়িয়েছে। ম্যাচ শেষে স্টেডিয়ামে মারামারিতে জড়ান পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সমর্থকেরা। স্টেডিয়ামের চেয়ার ভাঙার এক ভিডিও টুইটারে শেয়ার করে পাকিস্তানের সাবেক পেসার শোয়েব আখতার লিখেছেন, ‘এটা আফগানিস্তান সমর্থকেরা করেছে। এমনটা তারা অতীতেও করেছে।’ এরপর শফিক স্টানিকজাইকে ট্যাগ করে তিনি আরও লেখেন, ‘আপনাদের দর্শক ও খেলোয়াড় উভয়কে কিছু জিনিস শেখা উচিত, যদি তোমরা খেলায় এগোতে চাও।’
স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মারলেন বিরাট কোহলি। কিছু মুহূর্তের জন্য থমকে গিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। একটু পর বুঝতে পারলেন তাঁর সেঞ্চুরির ঘটনা। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর ব্যাট উঁচিয়ে দর্শকদের অভিনন্দনের জবাব দিয়েছেন। তাতে ছাড়িয়ে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্যার ডন ব্রাডম্যানকে।
১৩ মিনিট আগেমিরপুরে গত কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। ‘ক্লোজড ডোর’ অনুশীলনের কারণে সিরিজের পরিকল্পনা সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। বিসিবি একাডেমি মাঠে আলাদা ব্যবস্থা থাকলেও গতকাল সফরকারীরা আইরিশরা শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন...
১ ঘণ্টা আগেকোনো কিছু ঘটলে চুপ করে বসে থাকার পাত্র তো সুনীল গাভাস্কার নন। উল্টোপাল্টা ঘটনা দেখলেই প্রতিবাদ করতে বিন্দুমাত্র দেরী করেন না গাভাস্কার। এবার তাঁর নামে ভুয়া আর্টিকেল প্রচারের কারণে বেজায় চটেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেস্মৃতির পাতা উল্টে পচেফস্ট্রুমের সেনওয়েস পার্কে একবার ঘুরে আসা যাক। ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ যখন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ উল্লাসে মত্ত, তখন হতাশায় মুষড়ে পড়েন যশস্বী জয়সওয়ালসহ ভারতীয় ক্রিকেটাররা। অথচ চার বছর পর দেখা যাচ্ছে দুই দলের ক্রিকেটারদের আকাশ-পাতাল ব্যবধান।
৩ ঘণ্টা আগে