ক্রীড়া ডেস্ক
দুবাইয়ে বাংলাদেশ বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটা মুহূর্তে মুহূর্তে রঙ পাল্টেছে। কখনো বাংলাদেশের দিকে, কখনো বা আমিরাতের দিকে ম্যাচটা হেলে পড়ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত স্বস্তির হাসি হাসে বাংলাদেশ। ৭ রানে জিতে দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল সফরকারীরা। টি-টোয়েন্টিতে টানা তিন ম্যাচ হারের পর অবশেষে বুক থেকে পাথর নামা জয় পেল বাংলাদেশ।
১৫৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে সাবধানী শুরু করে আমিরাত। এরই মধ্যে সৌভাগ্যের ছোঁয়ায় উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে ২৭ রানেই স্বাগতিকদের ওপেনিং জুটি ভাঙে। চিরাগ সুরির নিশ্চিত চার হওয়া বল শরীফুল ইসলামের হাতে লেগে নন স্ট্রাইকের স্ট্যাম্প ভেঙে যায়। দুর্ভাগ্যজনক রান আউটে কাটা পড়েন মোহাম্মদ ওয়াসিম। এরপর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা আরিয়ান লাকরার সঙ্গে চিরাগ মিলে বাংলাদেশের ওপর চড়াও হন।
আরিয়ান-চিরাগ মিলে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে যোগ করেন ৩৯ রান। এরপরই শুরু হয় মিরাজের ‘ভেল্কি’। চিরাগ এবং লাকড়ার দুটো গুরুত্বপূর্ণ উইকেট খুব দ্রুত তুলে নেন তিনি। এরপর অসাধারণ একটি ক্যাচও ধরেছেন। মোস্তাফিজুর রহমানকে স্বাগতিক অধিনায়ক চুনডাঙ্গাপোয়িল রিজওয়ান নিশ্চিত চার মনে করেই কাট করেছিলেন। তবে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাজপাখির মতো ক্যাচটি লুফে নেন মিরাজ। তাছাড়া দারুণ এক কট অ্যান্ড বোল্ডও করেন তিনি।
শেষের দিকে মিস ফিল্ডিং আর ক্যাচ মিসের মহড়ায় বাংলাদেশের কিছুটা হারের শঙ্কা জেগেছিল ঠিকই। তবে চাপ সামলে শেষ পর্যন্ত জিতে যান নুরুল হাসান সোহানরা। দুই বল আগেই ১৫১ রানে অলআউট হয়ে যায় আমিরাত। মিরাজ ও শরীফুল নিয়েছেন তিনটি করে উইকেট, দুটি নিয়েছেন মোস্তাফিজ। বাকি দুটো হয়েছে রান-আউট।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ। শুরুতে চাপে পড়লেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় সফরকারীরা। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে আফিফ হোসেন ধ্রুব-নুরুল হাসান সোহান ৫৪ বলে ৮১ রানের অবিচ্ছেদ্য পার্টনারশিপ গড়েন। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে বাংলাদেশ করে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫৮ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৫ বলে ৭৭ রান করে অপরাজিত থাকেন আফিফ। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।
দুবাইয়ে বাংলাদেশ বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটা মুহূর্তে মুহূর্তে রঙ পাল্টেছে। কখনো বাংলাদেশের দিকে, কখনো বা আমিরাতের দিকে ম্যাচটা হেলে পড়ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত স্বস্তির হাসি হাসে বাংলাদেশ। ৭ রানে জিতে দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল সফরকারীরা। টি-টোয়েন্টিতে টানা তিন ম্যাচ হারের পর অবশেষে বুক থেকে পাথর নামা জয় পেল বাংলাদেশ।
১৫৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে সাবধানী শুরু করে আমিরাত। এরই মধ্যে সৌভাগ্যের ছোঁয়ায় উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে ২৭ রানেই স্বাগতিকদের ওপেনিং জুটি ভাঙে। চিরাগ সুরির নিশ্চিত চার হওয়া বল শরীফুল ইসলামের হাতে লেগে নন স্ট্রাইকের স্ট্যাম্প ভেঙে যায়। দুর্ভাগ্যজনক রান আউটে কাটা পড়েন মোহাম্মদ ওয়াসিম। এরপর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা আরিয়ান লাকরার সঙ্গে চিরাগ মিলে বাংলাদেশের ওপর চড়াও হন।
আরিয়ান-চিরাগ মিলে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে যোগ করেন ৩৯ রান। এরপরই শুরু হয় মিরাজের ‘ভেল্কি’। চিরাগ এবং লাকড়ার দুটো গুরুত্বপূর্ণ উইকেট খুব দ্রুত তুলে নেন তিনি। এরপর অসাধারণ একটি ক্যাচও ধরেছেন। মোস্তাফিজুর রহমানকে স্বাগতিক অধিনায়ক চুনডাঙ্গাপোয়িল রিজওয়ান নিশ্চিত চার মনে করেই কাট করেছিলেন। তবে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাজপাখির মতো ক্যাচটি লুফে নেন মিরাজ। তাছাড়া দারুণ এক কট অ্যান্ড বোল্ডও করেন তিনি।
শেষের দিকে মিস ফিল্ডিং আর ক্যাচ মিসের মহড়ায় বাংলাদেশের কিছুটা হারের শঙ্কা জেগেছিল ঠিকই। তবে চাপ সামলে শেষ পর্যন্ত জিতে যান নুরুল হাসান সোহানরা। দুই বল আগেই ১৫১ রানে অলআউট হয়ে যায় আমিরাত। মিরাজ ও শরীফুল নিয়েছেন তিনটি করে উইকেট, দুটি নিয়েছেন মোস্তাফিজ। বাকি দুটো হয়েছে রান-আউট।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ। শুরুতে চাপে পড়লেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় সফরকারীরা। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে আফিফ হোসেন ধ্রুব-নুরুল হাসান সোহান ৫৪ বলে ৮১ রানের অবিচ্ছেদ্য পার্টনারশিপ গড়েন। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে বাংলাদেশ করে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫৮ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৫ বলে ৭৭ রান করে অপরাজিত থাকেন আফিফ। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয় যেন নিয়মিত ছবিতে পরিণত হয়েছে! ব্যাটিং ধসের দুষ্টচক্র থেকে কিছুতেই যেন বের হতে পারছে না তারা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে হারের পর বাংলাদেশের সামনে চ্যালেঞ্জ ছিল রাওয়ালপিন্ডির ব্যাটিংস্বর্গে তিন শর বেশি স্কোর গড়ার। ম্যাচের আগের দিন কোচের দাবি ছিল...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটে দীর্ঘদিন ধরে চলা ব্যর্থতার কারণগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারছে না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে দেশের ক্রিকেট বিশ্লেষক ও সাবেক ক্রিকেটাররা নিয়মিত এসব সমস্যার দিক তুলে ধরছেন—কখনো বিশ্লেষণে, কখনো ফেসবুক পোস্টে।
১১ ঘণ্টা আগেরাওয়ালপিন্ডির উইকেট ব্যাটারদের অপছন্দ হওয়ার কারণ নেই। কিন্তু দলটা যখন বাংলাদেশ, তখন কথাটা ‘যদি’, ‘কিন্তু’ নিয়েই বলতে হয়। ম্যাচের আগের দিন বাংলাদেশ দলের কোচ ফিল সিমন্স জানিয়েছিলেন, তিন শর বেশি রান করার সামর্থ্যের কথা। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে সেই ব্যাটিং ধসের সেই পুরোনো চিত্র। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩০০
১২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত ম্যাচের আগে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন নাহিদ। যদিও সেই ম্যাচে খেলানো হয়নি তাঁকে। না খেলানোটা কি ভুল ছিল? নাহিদ সেই প্রশ্নের উত্তর হয়তো দিলেন আজ নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসনের উইকেট নিয়ে। অফ স্টাম্পের বাইরে ঘণ্টায় প্রায় ১৪৯ কিলোমিটার গতির বলে ড্রাইভ করতে গিয়ে পরাস্ত হন উইলিয়ামসন
১২ ঘণ্টা আগে