ক্রীড়া ডেস্ক

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
এবারের ডিপিএলে ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষক দুটি কাজই সামলাচ্ছেন সোহান। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন মোহামেডানের বিপক্ষে সোহান দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেছেন। ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের জয়ের দারুণ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মোহামেডান জেতে ২৩ রানে। অন্যদিকে নাঈম শেখের আরেকটি সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংক উড়িয়ে দিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে।
মিরপুরে আজ টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ধানমন্ডি অধিনায়ক সোহান। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মোহামেডান করেছে ৬ উইকেটে ২১৬ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন তাওহীদ হৃদয়। ছয় নম্বরে নেমে ৪৭ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। ৩১.৪ ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন মোহামেডান উইকেটরক্ষক মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। দলপতি তামিম করেছেন ৫৩ বলে ২৬ রান।
২১৭ রানের লক্ষ্যে নেমে বিধ্বংসী শুরু করে ধানমন্ডি। ৪.১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৮ রান তুলে ফেলে দলটি। এখান থেকেই মোহামেডান ১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে ধানমন্ডিকে বেশ চাপে ফেলে দেয়। ৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৮ রানে পরিণত হয় ধানমন্ডি। দুই ওপেনার হাবিবুর রহমান (৩১) ও সানজামুল ইসলামের (৭) ব্যাটে রান দেখা গেলেও তিন নম্বরে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বি রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেছেন হাবিবুর।
১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধানমন্ডি শুরুতে যে চাপে পড়েছে, সেটা দেখা গেছে তাদের ইনিংসজুড়ে। এক পর্যায়ে তাদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান। পাঁচ নম্বরে নামা সোহান লড়েছেন ‘নিঃসঙ্গ শেরপা’র মতো। ৯২ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি (১০০ রান)। সোহান তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর ধানমন্ডির দরকার ছিল ৪০ বলে ২৪ রান। হাতে ছিল কেবল ১ উইকেট।
সেঞ্চুরি করে আশা জাগিয়েও ধানমন্ডিকে আর জেতাতে পারেননি সোহান। ৪৪তম ওভারের তৃতীয় বলে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে তুলে মারতে গিয়ে সোহান ডিপ মিড উইকেটে হৃদয়ের দুর্দান্ত ক্যাচের শিকার হয়েছেন। ৪৩.৩ ওভারে ১৯৩ রানে ধানমন্ডি অলআউট হলে ‘লো স্কোরিং ম্যাচ’ মোহামেডান জিতে নেয় ২৩ রানে। মোহামেডানের সাইফউদ্দিন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪.৩ ওভারে খরচ করেন ৩৪ রান খরচ করেছেন। তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম দুটি করে উইকেট পেয়েছেন। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ, আবু হায়দার রনি ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ধানমন্ডি হারলেও ৯৩ বলে ১০০ রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন সোহান।

অপরদিকে বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব বেশ সংগ্রাম করেছে। ৪৮.৪ ওভারে ১৫৯ রানে গুটিয়ে গেছে দলটি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন ফারজান আহমেদ। প্রাইম ব্যাংকের নাজমুল ইসলাম অপু ও শফিকুল ইসলাম তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন। অপু ১০ ওভার বোলিংয়ে ২২ রান খরচ করেছেন। ২ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১৬২ রান তুলে ফেলে প্রাইম ব্যাংক। ১৭৯ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন নাঈম। ৬৪ বলে ১১ চার ও ৫ ছক্কায় ১০৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে দিনের অপর ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স, আবাহনী লিমিটেড দুই দলই রানের জন্য সংগ্রাম করেছে। সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ৭০.১ ওভার। পড়েছে ১৮ উইকেট। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া গাজী ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন বিজয়। ওপেনিংয়ে নেমে ৭৬ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার ও ৩ ছক্কা।
গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স মূলত আবাহনীর ঘূর্ণিতেই নাকাল হয়েছে। আবাহনীর চার বোলার ১০ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মুমিনুল হক ৬.১ ওভারে ৩৮ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন রাকিবুল হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও মাহফুজুর রহমান রাব্বি।
২০০ রানের লক্ষ্যে নেমে আবাহনী ২ উইকেটে জিতেছে ৯০ বল হাতে রেখে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার মোহাম্মদ মিঠুন। অধিনায়ক শান্তর ব্যাটে আসে ৪৪ রান। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুমিনুলের হাতে। বোলিংয়ে ৪ উইকেটের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ে ২৫ বলে ২৪ রান করেছেন।

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
এবারের ডিপিএলে ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষক দুটি কাজই সামলাচ্ছেন সোহান। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন মোহামেডানের বিপক্ষে সোহান দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেছেন। ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের জয়ের দারুণ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মোহামেডান জেতে ২৩ রানে। অন্যদিকে নাঈম শেখের আরেকটি সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংক উড়িয়ে দিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে।
মিরপুরে আজ টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ধানমন্ডি অধিনায়ক সোহান। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মোহামেডান করেছে ৬ উইকেটে ২১৬ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন তাওহীদ হৃদয়। ছয় নম্বরে নেমে ৪৭ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। ৩১.৪ ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন মোহামেডান উইকেটরক্ষক মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। দলপতি তামিম করেছেন ৫৩ বলে ২৬ রান।
২১৭ রানের লক্ষ্যে নেমে বিধ্বংসী শুরু করে ধানমন্ডি। ৪.১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৮ রান তুলে ফেলে দলটি। এখান থেকেই মোহামেডান ১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে ধানমন্ডিকে বেশ চাপে ফেলে দেয়। ৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৮ রানে পরিণত হয় ধানমন্ডি। দুই ওপেনার হাবিবুর রহমান (৩১) ও সানজামুল ইসলামের (৭) ব্যাটে রান দেখা গেলেও তিন নম্বরে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বি রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেছেন হাবিবুর।
১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধানমন্ডি শুরুতে যে চাপে পড়েছে, সেটা দেখা গেছে তাদের ইনিংসজুড়ে। এক পর্যায়ে তাদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান। পাঁচ নম্বরে নামা সোহান লড়েছেন ‘নিঃসঙ্গ শেরপা’র মতো। ৯২ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি (১০০ রান)। সোহান তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর ধানমন্ডির দরকার ছিল ৪০ বলে ২৪ রান। হাতে ছিল কেবল ১ উইকেট।
সেঞ্চুরি করে আশা জাগিয়েও ধানমন্ডিকে আর জেতাতে পারেননি সোহান। ৪৪তম ওভারের তৃতীয় বলে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে তুলে মারতে গিয়ে সোহান ডিপ মিড উইকেটে হৃদয়ের দুর্দান্ত ক্যাচের শিকার হয়েছেন। ৪৩.৩ ওভারে ১৯৩ রানে ধানমন্ডি অলআউট হলে ‘লো স্কোরিং ম্যাচ’ মোহামেডান জিতে নেয় ২৩ রানে। মোহামেডানের সাইফউদ্দিন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪.৩ ওভারে খরচ করেন ৩৪ রান খরচ করেছেন। তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম দুটি করে উইকেট পেয়েছেন। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ, আবু হায়দার রনি ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ধানমন্ডি হারলেও ৯৩ বলে ১০০ রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন সোহান।

অপরদিকে বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব বেশ সংগ্রাম করেছে। ৪৮.৪ ওভারে ১৫৯ রানে গুটিয়ে গেছে দলটি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন ফারজান আহমেদ। প্রাইম ব্যাংকের নাজমুল ইসলাম অপু ও শফিকুল ইসলাম তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন। অপু ১০ ওভার বোলিংয়ে ২২ রান খরচ করেছেন। ২ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১৬২ রান তুলে ফেলে প্রাইম ব্যাংক। ১৭৯ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন নাঈম। ৬৪ বলে ১১ চার ও ৫ ছক্কায় ১০৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে দিনের অপর ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স, আবাহনী লিমিটেড দুই দলই রানের জন্য সংগ্রাম করেছে। সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ৭০.১ ওভার। পড়েছে ১৮ উইকেট। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া গাজী ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন বিজয়। ওপেনিংয়ে নেমে ৭৬ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার ও ৩ ছক্কা।
গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স মূলত আবাহনীর ঘূর্ণিতেই নাকাল হয়েছে। আবাহনীর চার বোলার ১০ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মুমিনুল হক ৬.১ ওভারে ৩৮ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন রাকিবুল হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও মাহফুজুর রহমান রাব্বি।
২০০ রানের লক্ষ্যে নেমে আবাহনী ২ উইকেটে জিতেছে ৯০ বল হাতে রেখে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার মোহাম্মদ মিঠুন। অধিনায়ক শান্তর ব্যাটে আসে ৪৪ রান। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুমিনুলের হাতে। বোলিংয়ে ৪ উইকেটের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ে ২৫ বলে ২৪ রান করেছেন।
ক্রীড়া ডেস্ক

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
এবারের ডিপিএলে ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষক দুটি কাজই সামলাচ্ছেন সোহান। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন মোহামেডানের বিপক্ষে সোহান দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেছেন। ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের জয়ের দারুণ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মোহামেডান জেতে ২৩ রানে। অন্যদিকে নাঈম শেখের আরেকটি সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংক উড়িয়ে দিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে।
মিরপুরে আজ টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ধানমন্ডি অধিনায়ক সোহান। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মোহামেডান করেছে ৬ উইকেটে ২১৬ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন তাওহীদ হৃদয়। ছয় নম্বরে নেমে ৪৭ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। ৩১.৪ ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন মোহামেডান উইকেটরক্ষক মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। দলপতি তামিম করেছেন ৫৩ বলে ২৬ রান।
২১৭ রানের লক্ষ্যে নেমে বিধ্বংসী শুরু করে ধানমন্ডি। ৪.১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৮ রান তুলে ফেলে দলটি। এখান থেকেই মোহামেডান ১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে ধানমন্ডিকে বেশ চাপে ফেলে দেয়। ৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৮ রানে পরিণত হয় ধানমন্ডি। দুই ওপেনার হাবিবুর রহমান (৩১) ও সানজামুল ইসলামের (৭) ব্যাটে রান দেখা গেলেও তিন নম্বরে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বি রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেছেন হাবিবুর।
১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধানমন্ডি শুরুতে যে চাপে পড়েছে, সেটা দেখা গেছে তাদের ইনিংসজুড়ে। এক পর্যায়ে তাদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান। পাঁচ নম্বরে নামা সোহান লড়েছেন ‘নিঃসঙ্গ শেরপা’র মতো। ৯২ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি (১০০ রান)। সোহান তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর ধানমন্ডির দরকার ছিল ৪০ বলে ২৪ রান। হাতে ছিল কেবল ১ উইকেট।
সেঞ্চুরি করে আশা জাগিয়েও ধানমন্ডিকে আর জেতাতে পারেননি সোহান। ৪৪তম ওভারের তৃতীয় বলে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে তুলে মারতে গিয়ে সোহান ডিপ মিড উইকেটে হৃদয়ের দুর্দান্ত ক্যাচের শিকার হয়েছেন। ৪৩.৩ ওভারে ১৯৩ রানে ধানমন্ডি অলআউট হলে ‘লো স্কোরিং ম্যাচ’ মোহামেডান জিতে নেয় ২৩ রানে। মোহামেডানের সাইফউদ্দিন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪.৩ ওভারে খরচ করেন ৩৪ রান খরচ করেছেন। তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম দুটি করে উইকেট পেয়েছেন। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ, আবু হায়দার রনি ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ধানমন্ডি হারলেও ৯৩ বলে ১০০ রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন সোহান।

অপরদিকে বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব বেশ সংগ্রাম করেছে। ৪৮.৪ ওভারে ১৫৯ রানে গুটিয়ে গেছে দলটি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন ফারজান আহমেদ। প্রাইম ব্যাংকের নাজমুল ইসলাম অপু ও শফিকুল ইসলাম তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন। অপু ১০ ওভার বোলিংয়ে ২২ রান খরচ করেছেন। ২ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১৬২ রান তুলে ফেলে প্রাইম ব্যাংক। ১৭৯ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন নাঈম। ৬৪ বলে ১১ চার ও ৫ ছক্কায় ১০৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে দিনের অপর ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স, আবাহনী লিমিটেড দুই দলই রানের জন্য সংগ্রাম করেছে। সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ৭০.১ ওভার। পড়েছে ১৮ উইকেট। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া গাজী ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন বিজয়। ওপেনিংয়ে নেমে ৭৬ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার ও ৩ ছক্কা।
গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স মূলত আবাহনীর ঘূর্ণিতেই নাকাল হয়েছে। আবাহনীর চার বোলার ১০ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মুমিনুল হক ৬.১ ওভারে ৩৮ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন রাকিবুল হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও মাহফুজুর রহমান রাব্বি।
২০০ রানের লক্ষ্যে নেমে আবাহনী ২ উইকেটে জিতেছে ৯০ বল হাতে রেখে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার মোহাম্মদ মিঠুন। অধিনায়ক শান্তর ব্যাটে আসে ৪৪ রান। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুমিনুলের হাতে। বোলিংয়ে ৪ উইকেটের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ে ২৫ বলে ২৪ রান করেছেন।

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
এবারের ডিপিএলে ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষক দুটি কাজই সামলাচ্ছেন সোহান। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন মোহামেডানের বিপক্ষে সোহান দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেছেন। ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাবের জয়ের দারুণ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মোহামেডান জেতে ২৩ রানে। অন্যদিকে নাঈম শেখের আরেকটি সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংক উড়িয়ে দিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে।
মিরপুরে আজ টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ধানমন্ডি অধিনায়ক সোহান। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মোহামেডান করেছে ৬ উইকেটে ২১৬ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন তাওহীদ হৃদয়। ছয় নম্বরে নেমে ৪৭ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। ৩১.৪ ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন মোহামেডান উইকেটরক্ষক মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। দলপতি তামিম করেছেন ৫৩ বলে ২৬ রান।
২১৭ রানের লক্ষ্যে নেমে বিধ্বংসী শুরু করে ধানমন্ডি। ৪.১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৮ রান তুলে ফেলে দলটি। এখান থেকেই মোহামেডান ১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে ধানমন্ডিকে বেশ চাপে ফেলে দেয়। ৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৮ রানে পরিণত হয় ধানমন্ডি। দুই ওপেনার হাবিবুর রহমান (৩১) ও সানজামুল ইসলামের (৭) ব্যাটে রান দেখা গেলেও তিন নম্বরে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বি রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেছেন হাবিবুর।
১০ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধানমন্ডি শুরুতে যে চাপে পড়েছে, সেটা দেখা গেছে তাদের ইনিংসজুড়ে। এক পর্যায়ে তাদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান। পাঁচ নম্বরে নামা সোহান লড়েছেন ‘নিঃসঙ্গ শেরপা’র মতো। ৯২ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি (১০০ রান)। সোহান তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর ধানমন্ডির দরকার ছিল ৪০ বলে ২৪ রান। হাতে ছিল কেবল ১ উইকেট।
সেঞ্চুরি করে আশা জাগিয়েও ধানমন্ডিকে আর জেতাতে পারেননি সোহান। ৪৪তম ওভারের তৃতীয় বলে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে তুলে মারতে গিয়ে সোহান ডিপ মিড উইকেটে হৃদয়ের দুর্দান্ত ক্যাচের শিকার হয়েছেন। ৪৩.৩ ওভারে ১৯৩ রানে ধানমন্ডি অলআউট হলে ‘লো স্কোরিং ম্যাচ’ মোহামেডান জিতে নেয় ২৩ রানে। মোহামেডানের সাইফউদ্দিন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪.৩ ওভারে খরচ করেন ৩৪ রান খরচ করেছেন। তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম দুটি করে উইকেট পেয়েছেন। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ, আবু হায়দার রনি ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ধানমন্ডি হারলেও ৯৩ বলে ১০০ রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন সোহান।

অপরদিকে বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব বেশ সংগ্রাম করেছে। ৪৮.৪ ওভারে ১৫৯ রানে গুটিয়ে গেছে দলটি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন ফারজান আহমেদ। প্রাইম ব্যাংকের নাজমুল ইসলাম অপু ও শফিকুল ইসলাম তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন। অপু ১০ ওভার বোলিংয়ে ২২ রান খরচ করেছেন। ২ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১৬২ রান তুলে ফেলে প্রাইম ব্যাংক। ১৭৯ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন নাঈম। ৬৪ বলে ১১ চার ও ৫ ছক্কায় ১০৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে দিনের অপর ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স, আবাহনী লিমিটেড দুই দলই রানের জন্য সংগ্রাম করেছে। সব মিলিয়ে খেলা হয়েছে ৭০.১ ওভার। পড়েছে ১৮ উইকেট। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া গাজী ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন বিজয়। ওপেনিংয়ে নেমে ৭৬ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার ও ৩ ছক্কা।
গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স মূলত আবাহনীর ঘূর্ণিতেই নাকাল হয়েছে। আবাহনীর চার বোলার ১০ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। মুমিনুল হক ৬.১ ওভারে ৩৮ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন রাকিবুল হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও মাহফুজুর রহমান রাব্বি।
২০০ রানের লক্ষ্যে নেমে আবাহনী ২ উইকেটে জিতেছে ৯০ বল হাতে রেখে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার মোহাম্মদ মিঠুন। অধিনায়ক শান্তর ব্যাটে আসে ৪৪ রান। ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে মুমিনুলের হাতে। বোলিংয়ে ৪ উইকেটের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ে ২৫ বলে ২৪ রান করেছেন।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
২১ মার্চ ২০২৫
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
২১ মার্চ ২০২৫
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
২১ মার্চ ২০২৫
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

৫০ ওভারে ২১৭ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। কিন্তু সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ায় ব্যস্ত থাকে, তখন সামান্য লক্ষ্যও অনেক দূরের পথ মনে হয়। নুরুল হাসান সোহানের ক্ষেত্রে আজ হয়েছে এমনটাই। সেঞ্চুরি করেও দলকে জেতাতে পারেননি।
২১ মার্চ ২০২৫
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে