ক্রীড়া ডেস্ক
ফাইনালের কাছাকাছি গিয়ে ফিরে আসা যেন দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য হয়ে গেছে ‘অলিখিত নিয়ম।’ ওয়ানডে বিশ্বকাপে এই নিয়ে পাঁচবার সেমিফাইনাল খেলেছে প্রোটিয়ারা। যার মধ্যে তিনবারই অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছে। তবে কোনোবারই সেমির বাধা পেরোতে পারেনি প্রোটিয়ারা। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে আজ রোমাঞ্চে ভরা ২০২৩ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছে গেছে অস্ট্রেলিয়া।
২১৩ রানের লক্ষ্যে ঝোড়ো শুরু করেন অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনার ট্রাভিস হেড ও ডেভিড ওয়ার্নার। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬০ রান করে অজিরা। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে ওয়ার্নারকে বোল্ড করে বিধ্বংসী উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন এইডেন মার্করাম। ১৮ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ২৯ রান করেন ওয়ার্নার। ওয়ার্নারের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন মিচেল মার্শ। তবে ৬ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি মার্শ। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে রাবাদাকে কাভার দিয়ে উড়িয়ে মারেন মার্শ। হাওয়ায় ভেসে যাওয়া বল দারুণভাবে তালুবন্দী করেন রাসি ফন ডার ডাসেন। ৭.৪ ওভারে ২ উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৬১ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পরও অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার হেড আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে অজিরা করে ৭৪ রান। অজিদের পাল্টা আক্রমণে ফিল্ডিংয়ে তালগোল পাকাতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। বেশ কিছু সহজ ও কঠিন ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন প্রোটিয়া ফিল্ডাররা। প্রোটিয়াদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে ৪০ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৬তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন হেড। অতি আগ্রাসী হওয়া হেড বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনারকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন কেশব মহারাজ। যা ছিল ম্যাচে মহারাজের প্রথম ওভার। ৪৮ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ৬২ রান করে বিদায় নেন হেড।
হেড আউট হওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ১৪.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৬ রান। এরপর মহারাজ, তাবরেইজ শামসির ঘূর্ণিতে রানের চাকা ধীর হতে থাকে অজিদের। দুই প্রোটিয়া স্পিনারের প্রতিটা বলেই উইকেট যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছিল। দারুণ বোলিংয়ের ফলও দক্ষিণ আফ্রিকা পেয়ে যায় দ্রুতই। ২২তম ওভারের পঞ্চম বলে মারনাস লাবুশেনকে এলবিডব্লু করেন শামসি। রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়া লাবুশেন রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। লাবুশেনের উইকেট নেওয়ার পর দ্রুতই গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের উইকেট তুলে নেন শামসি। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে শামসিকে পুল করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন ম্যাক্সওয়েল।
লাবুশেন, ম্যাক্সওয়েলের দ্রুত বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ২৩.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩৭ রান। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা স্মিথ এরপর বেশ সাবধানী ব্যাটিং করেছেন। জস ইংলিশকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ৫৯ বলে ৩৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন স্মিথ। ৩৪তম ওভারের তৃতীয় বলে কোয়েটজিকে পুল করতে যান স্মিথ। হাওয়ায় দীর্ঘক্ষণ ভেসে থাকা বল দারুণভাবে তালুবন্দী করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। জয় থেকে যখন ২০ রান দূরে অস্ট্রেলিয়া, তখন আবার এক ধাক্কা দেন কোয়েটজি। ৪০তম ওভারের পঞ্চম বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারের অসাধারণ ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে যান ইংলিশ। ৪৯ বলে ৩ চারে ২৮ রান করেন ইংলিশ।
শেষ ৬১ বলে ২০ রান, হাতে ৩ উইকেট-এমন সমীকরণে পড়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। সেখান থেকে ধীরে ধীরে অজিদের জয়ের বন্দরে নিয়ে যেতে থাকেন প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্ক। অষ্টম উইকেটে ৪৬ বলে ২২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটিতে ১৬ বল হাতে রেখেই ৩ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া। ৪৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মার্কো ইয়ানসেনকে পয়েন্ট দিয়ে চার মেরে অজিদের ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে তোলেন কামিন্স। আগামী রোববার আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে শিরোপা লড়াইয়ে ভারতের মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সেমিফাইনালে ম্যাচসেরা হয়েছেন হেড। ব্যাটিংয়ে ঝোড়ো ৬২ ও বোলিংয়ে ২ উইকেট-দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করেন অজি ক্রিকেটার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের আগুনে বোলিংয়ে প্রোটিয়ারা ২৪ রানেই হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেট। এরপরই খাদের কিনারা থেকে দলকে উদ্ধার করার দায়িত্ব নেন ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন। পঞ্চম উইকেটে ১১৩ বলে ৯৫ রানের জুটি গড়েন মিলার ও ক্লাসেন। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেন মিলার। ১১৬ বলে ৮ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রান করেন প্রোটিয়া এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৪৯.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ২১২ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার বোলার মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও স্টার্ক। হ্যাজলউড ও হেড নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
ফাইনালের কাছাকাছি গিয়ে ফিরে আসা যেন দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য হয়ে গেছে ‘অলিখিত নিয়ম।’ ওয়ানডে বিশ্বকাপে এই নিয়ে পাঁচবার সেমিফাইনাল খেলেছে প্রোটিয়ারা। যার মধ্যে তিনবারই অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছে। তবে কোনোবারই সেমির বাধা পেরোতে পারেনি প্রোটিয়ারা। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে আজ রোমাঞ্চে ভরা ২০২৩ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছে গেছে অস্ট্রেলিয়া।
২১৩ রানের লক্ষ্যে ঝোড়ো শুরু করেন অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনার ট্রাভিস হেড ও ডেভিড ওয়ার্নার। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬০ রান করে অজিরা। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে ওয়ার্নারকে বোল্ড করে বিধ্বংসী উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন এইডেন মার্করাম। ১৮ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ২৯ রান করেন ওয়ার্নার। ওয়ার্নারের বিদায়ের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন মিচেল মার্শ। তবে ৬ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি মার্শ। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে রাবাদাকে কাভার দিয়ে উড়িয়ে মারেন মার্শ। হাওয়ায় ভেসে যাওয়া বল দারুণভাবে তালুবন্দী করেন রাসি ফন ডার ডাসেন। ৭.৪ ওভারে ২ উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৬১ রান।
দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পরও অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার হেড আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে অজিরা করে ৭৪ রান। অজিদের পাল্টা আক্রমণে ফিল্ডিংয়ে তালগোল পাকাতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। বেশ কিছু সহজ ও কঠিন ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন প্রোটিয়া ফিল্ডাররা। প্রোটিয়াদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে ৪০ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৬তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন হেড। অতি আগ্রাসী হওয়া হেড বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনারকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন কেশব মহারাজ। যা ছিল ম্যাচে মহারাজের প্রথম ওভার। ৪৮ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ৬২ রান করে বিদায় নেন হেড।
হেড আউট হওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ১৪.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৬ রান। এরপর মহারাজ, তাবরেইজ শামসির ঘূর্ণিতে রানের চাকা ধীর হতে থাকে অজিদের। দুই প্রোটিয়া স্পিনারের প্রতিটা বলেই উইকেট যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছিল। দারুণ বোলিংয়ের ফলও দক্ষিণ আফ্রিকা পেয়ে যায় দ্রুতই। ২২তম ওভারের পঞ্চম বলে মারনাস লাবুশেনকে এলবিডব্লু করেন শামসি। রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়া লাবুশেন রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। লাবুশেনের উইকেট নেওয়ার পর দ্রুতই গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের উইকেট তুলে নেন শামসি। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে শামসিকে পুল করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন ম্যাক্সওয়েল।
লাবুশেন, ম্যাক্সওয়েলের দ্রুত বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ২৩.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ১৩৭ রান। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা স্মিথ এরপর বেশ সাবধানী ব্যাটিং করেছেন। জস ইংলিশকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ৫৯ বলে ৩৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন স্মিথ। ৩৪তম ওভারের তৃতীয় বলে কোয়েটজিকে পুল করতে যান স্মিথ। হাওয়ায় দীর্ঘক্ষণ ভেসে থাকা বল দারুণভাবে তালুবন্দী করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। জয় থেকে যখন ২০ রান দূরে অস্ট্রেলিয়া, তখন আবার এক ধাক্কা দেন কোয়েটজি। ৪০তম ওভারের পঞ্চম বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারের অসাধারণ ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে যান ইংলিশ। ৪৯ বলে ৩ চারে ২৮ রান করেন ইংলিশ।
শেষ ৬১ বলে ২০ রান, হাতে ৩ উইকেট-এমন সমীকরণে পড়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। সেখান থেকে ধীরে ধীরে অজিদের জয়ের বন্দরে নিয়ে যেতে থাকেন প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্ক। অষ্টম উইকেটে ৪৬ বলে ২২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটিতে ১৬ বল হাতে রেখেই ৩ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া। ৪৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মার্কো ইয়ানসেনকে পয়েন্ট দিয়ে চার মেরে অজিদের ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে তোলেন কামিন্স। আগামী রোববার আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে শিরোপা লড়াইয়ে ভারতের মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সেমিফাইনালে ম্যাচসেরা হয়েছেন হেড। ব্যাটিংয়ে ঝোড়ো ৬২ ও বোলিংয়ে ২ উইকেট-দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করেন অজি ক্রিকেটার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের আগুনে বোলিংয়ে প্রোটিয়ারা ২৪ রানেই হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেট। এরপরই খাদের কিনারা থেকে দলকে উদ্ধার করার দায়িত্ব নেন ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন। পঞ্চম উইকেটে ১১৩ বলে ৯৫ রানের জুটি গড়েন মিলার ও ক্লাসেন। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেন মিলার। ১১৬ বলে ৮ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রান করেন প্রোটিয়া এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৪৯.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ২১২ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার বোলার মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও স্টার্ক। হ্যাজলউড ও হেড নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
অফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
৮ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
৮ ঘণ্টা আগে