নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তামিম ইকবালকে রেখেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল করছিলেন বিসিবির নির্বাচকেরা। কিন্তু গতকাল বুধবার বেলা ১টার দিকে তামিম ফেসবুকে তাঁর পেজে এক ভিডিওবার্তায় বললেন, ‘আমি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকব না।’ বাঁহাতি ওপেনারের এই ঘোষণা ভক্ত–সমর্থকদের কাছে ছিল ‘বিনা মেঘে বজ্রপাত’!
তবে তামিমের সিদ্ধান্তকে বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন সম্মান জানাচ্ছেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘এটা তাঁর (তামিম) ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। ও আমাদের প্রথম পছন্দ ছিল। এই বিশ্বকাপের দলেও ছিল। কিন্তু নিজের ঘোষণার পর এই স্কোয়াডে সে থাকবে না।’
প্রায় দেড় বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির বাইরে থাকা তামিমকে দলে রেখেই এগোচ্ছিলেন নির্বাচকেরা। নির্বাচকেরা আসলে অভিজ্ঞ ওপেনারের দুটি বিষয়ের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। প্রথমত, বিশ্বকাপ দলে থাকার সিদ্ধান্তটা তামিমকেই দিতে হবে। দ্বিতীয়টি, তাঁর হাঁটুর চোট নিয়ে ফিজিওর রিপোর্ট। দুটিই ইতিবাচক হওয়ায় তামিমকে রেখেই বিশ্বকাপের দল সাজাচ্ছিলেন নির্বাচকেরা।
সবই যখন ইতিবাচক, গতকাল আকস্মিক ইউ-টার্ন নিয়ে তামিম জানিয়ে দেন তিনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকছেন না! ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, ‘যে বিষয়টা আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে সেটি হলো, আমি গত ১৫-১৬টা (আন্তর্জাতিক) টি-টোয়েন্টি খেলিনি। আমার জায়গায় যারা খেলেছিল, হঠাৎ করে এসে তাঁদের জায়গা নেওয়াটা ন্যায্য হবে না। হয়তো আমি বিশ্বকাপের দলে থাকতাম। কিন্তু আমার মনে কাছে মনে হয় না এটা ঠিক হতো।’
বিসিবি সূত্রে জানা গেল, হঠাৎ বিশ্বকাপ দলে না থাকার সিদ্ধান্ত তামিম নিয়েছেন আসলে গত কিছুদিনে তাঁকে ঘিরে আলোচনার কারণে। তাঁকে নিয়ে সমালোচনার বড় অংশ জুড়ে ছিল—যিনি মার্চে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টি-টোয়েন্টি দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে খেললেও খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজেও যিনি নেই; তিনি কেন হুট করে এসে অন্যের জায়গা নেবেন? আলোচনাটা নাকি তামিমের কিছুতেই ভালো লাগেনি। এমনিতেই ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণটা তিনি অনেক দিন হলো খুব একটা উপভোগ করছেন না। মার্চ-এপ্রিলে নিউজিল্যান্ড সফরের আগেই নির্বাচকদের বলেছেন, এই সংস্করণটা ছেড়ে দিতে চান। নির্বাচকেরা অবশ্য তাঁকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, একেবারে ছেড়ে না দিয়ে বেছে বেছে খেলতে।
তামিম সেভাবেই এগোচ্ছিলেন। চেয়েছিলেন লম্বা বিরতির পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়ে ফিরতে। গত দেড় বছরে তামিমের জায়গায় খেলা বাকি ওপেনারদের কাছ থেকেও প্রত্যাশিত ফল না পাওয়ায় পরীক্ষিত তামিমকে রেখেই দল দিতে চেয়েছিলেন নির্বাচকেরাও। কিন্তু বাঁহাতি ওপেনারের ঘোষণায় সেটি আপাতত সম্ভব হচ্ছে না।
বিসিবি সভাপতি পাপনও আকারে-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন দল যেহেতু টানা জিতে চলেছে, সমন্বয়টা ভাঙতে চাইছেন না তাঁরাও। বলটা তামিমের দিকে ঠেলে দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘এখনকার দলটা ভালো খেলছে। যখন দল ভালো খেলে, দলে খুব একটা পরিবর্তন অনেকেই চায় না। এটাও একটা কারণ (তামিমের সিদ্ধান্তের পেছনে)।’
বিশ্বকাপের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও তামিম জানিয়েছেন এখনই তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। বিসিবি সভাপতিও চান তামিম আগামী বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলুক। পাপন বললেন, ‘সামনের বছর আরেকটা বিশ্বকাপ আছে, সে আবার টি-টোয়েন্টি দলে ঢুকবে, আশা করি বিশ্বকাপ খেলবে। সিদ্ধান্তটা মোটেও সহজ নয়, এমন সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়া বিরাট ব্যাপার। কারণ, সবাই বিশ্বকাপ খেলতে চায়।’
তামিম ইকবালকে রেখেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল করছিলেন বিসিবির নির্বাচকেরা। কিন্তু গতকাল বুধবার বেলা ১টার দিকে তামিম ফেসবুকে তাঁর পেজে এক ভিডিওবার্তায় বললেন, ‘আমি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকব না।’ বাঁহাতি ওপেনারের এই ঘোষণা ভক্ত–সমর্থকদের কাছে ছিল ‘বিনা মেঘে বজ্রপাত’!
তবে তামিমের সিদ্ধান্তকে বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন সম্মান জানাচ্ছেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘এটা তাঁর (তামিম) ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। ও আমাদের প্রথম পছন্দ ছিল। এই বিশ্বকাপের দলেও ছিল। কিন্তু নিজের ঘোষণার পর এই স্কোয়াডে সে থাকবে না।’
প্রায় দেড় বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির বাইরে থাকা তামিমকে দলে রেখেই এগোচ্ছিলেন নির্বাচকেরা। নির্বাচকেরা আসলে অভিজ্ঞ ওপেনারের দুটি বিষয়ের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। প্রথমত, বিশ্বকাপ দলে থাকার সিদ্ধান্তটা তামিমকেই দিতে হবে। দ্বিতীয়টি, তাঁর হাঁটুর চোট নিয়ে ফিজিওর রিপোর্ট। দুটিই ইতিবাচক হওয়ায় তামিমকে রেখেই বিশ্বকাপের দল সাজাচ্ছিলেন নির্বাচকেরা।
সবই যখন ইতিবাচক, গতকাল আকস্মিক ইউ-টার্ন নিয়ে তামিম জানিয়ে দেন তিনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকছেন না! ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, ‘যে বিষয়টা আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে সেটি হলো, আমি গত ১৫-১৬টা (আন্তর্জাতিক) টি-টোয়েন্টি খেলিনি। আমার জায়গায় যারা খেলেছিল, হঠাৎ করে এসে তাঁদের জায়গা নেওয়াটা ন্যায্য হবে না। হয়তো আমি বিশ্বকাপের দলে থাকতাম। কিন্তু আমার মনে কাছে মনে হয় না এটা ঠিক হতো।’
বিসিবি সূত্রে জানা গেল, হঠাৎ বিশ্বকাপ দলে না থাকার সিদ্ধান্ত তামিম নিয়েছেন আসলে গত কিছুদিনে তাঁকে ঘিরে আলোচনার কারণে। তাঁকে নিয়ে সমালোচনার বড় অংশ জুড়ে ছিল—যিনি মার্চে নিউজিল্যান্ড সিরিজের টি-টোয়েন্টি দল থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন, জিম্বাবুয়েতে ওয়ানডে খেললেও খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজেও যিনি নেই; তিনি কেন হুট করে এসে অন্যের জায়গা নেবেন? আলোচনাটা নাকি তামিমের কিছুতেই ভালো লাগেনি। এমনিতেই ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণটা তিনি অনেক দিন হলো খুব একটা উপভোগ করছেন না। মার্চ-এপ্রিলে নিউজিল্যান্ড সফরের আগেই নির্বাচকদের বলেছেন, এই সংস্করণটা ছেড়ে দিতে চান। নির্বাচকেরা অবশ্য তাঁকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, একেবারে ছেড়ে না দিয়ে বেছে বেছে খেলতে।
তামিম সেভাবেই এগোচ্ছিলেন। চেয়েছিলেন লম্বা বিরতির পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়ে ফিরতে। গত দেড় বছরে তামিমের জায়গায় খেলা বাকি ওপেনারদের কাছ থেকেও প্রত্যাশিত ফল না পাওয়ায় পরীক্ষিত তামিমকে রেখেই দল দিতে চেয়েছিলেন নির্বাচকেরাও। কিন্তু বাঁহাতি ওপেনারের ঘোষণায় সেটি আপাতত সম্ভব হচ্ছে না।
বিসিবি সভাপতি পাপনও আকারে-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন দল যেহেতু টানা জিতে চলেছে, সমন্বয়টা ভাঙতে চাইছেন না তাঁরাও। বলটা তামিমের দিকে ঠেলে দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘এখনকার দলটা ভালো খেলছে। যখন দল ভালো খেলে, দলে খুব একটা পরিবর্তন অনেকেই চায় না। এটাও একটা কারণ (তামিমের সিদ্ধান্তের পেছনে)।’
বিশ্বকাপের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও তামিম জানিয়েছেন এখনই তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিচ্ছেন না। বিসিবি সভাপতিও চান তামিম আগামী বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলুক। পাপন বললেন, ‘সামনের বছর আরেকটা বিশ্বকাপ আছে, সে আবার টি-টোয়েন্টি দলে ঢুকবে, আশা করি বিশ্বকাপ খেলবে। সিদ্ধান্তটা মোটেও সহজ নয়, এমন সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়া বিরাট ব্যাপার। কারণ, সবাই বিশ্বকাপ খেলতে চায়।’
কথায় আছে, ‘ওয়াইন যত পুরোনো হয়, তার স্বাদ তত ভালো হয়’। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যেন সেই পুরোনো ওয়াইন। যতই বয়স হচ্ছে, বাড়ছে স্বাদ। এ মৌসুমেই দেখুন না হলে! সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেছেন ১৮ গোল ও ৪ অ্যাসিস্ট।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ফুটবলে ২০১৩ সালে আগমন বসুন্ধরা কিংসের। সে হিসাবে ক্লাবটির বয়স খুব বেশি নয়। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে দলটি। তাদের উত্থানে পেছনে চলে যায় একসময় দাপট দেখানো ঐতিহ্যবাহী
৩ ঘণ্টা আগেআজ ছোটপর্দায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম ওয়ানডের শেষ দিন। জিম্বাবুয়ে বনাম পাকিস্তানের দ্বিতীয় ওয়ানডে। আজ জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ নিশ্চিত করবে জিম্বাবুয়েনরা। এছাড়া রাতে রয়েছে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের বেশ কয়েকটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগেআলোকস্বল্পতার কারণে একটু আগেভাগে চতুর্থ দিন শেষ না হলে হয়তো দৃশ্যটা ভিন্ন রকম হতে পারত। বাংলাদেশ হারাতে পারত আরও উইকেট। তবে এখনো হার হাতছানি দিয়ে ডাকছে সফরকারীদের।
৩ ঘণ্টা আগে