নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে কাল সকালে ঢাকায় পৌঁছেছে শ্রীলঙ্কা দল। এই সিরিজ সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি আগেই শুরু হয়েছে। শুধু সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান অনুশীলনে যোগ দিতে পারেননি। কোয়ারেন্টিন বাধায় দুই তারকা ক্রিকেটার এখনো হোটেলবন্দী। মনস্তাত্ত্বিকভাবে তাদের যেন কোনো সমস্যায় পড়তে না হয়, বিসিবি নিয়মিত খোঁজ রাখছে তাঁদের।
স্থগিত হয়ে যাওয়া আইপিএল থেকে ৬ মে দেশে ফেরেন সাকিব ও মোস্তাফিজ। ভারতের করোনা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় তাঁদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে যেতে হয়েছে। এমনকি ঈদটাও করতে হয়েছে হোটেলে রুমবন্দী হয়েই। টানা হোটেলবন্দী থাকায় মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়া তাই অস্বাভাবিক নয়।
বিসিবির চিকিৎসকেরা অবশ্য বলছেন সাকিব-মোস্তাফিজ যেন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে না পড়েন, সতর্ক আছেন তাঁরা। দুই তারকা ক্রিকেটারকে চাঙা রাখতে ক্রিকেট বোর্ড তাঁদের সুযোগসুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বিসিবির চিকিৎসক মনজুর হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘সাকিব-মোস্তাফিজের সঙ্গে বিসিবির মেডিকেল বিভাগ সব সময় যোগাযোগ করছে। হোটেলের জিম ব্যবহার করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মানসিক অবসাদে তাঁরা যেন না ভোগেন, বিসিবি সর্বাত্মকভাবে সে চেষ্টা করছে।
তাঁদের কোয়ারেন্টিন ১৯ মে শেষ হলে, তাঁরা অনুশীলনে যোগ দেবেন। হয়তো একদিন অনুশীলনে থাকতেও পারেন।’
বিসিবি যত চেষ্টাই করুক, দুই ক্রিকেটারের কঠিনই হচ্ছে দিনের পর দিন হোটেলে আটকা থাকতে। মোস্তাফিজ যেমন বলছিলেন, ‘এভাবে হোটেলে দুই সপ্তাহ বন্দী থাকার পর সিরিজ খেলা কঠিনই। আমরা তো আর যন্ত্র না! পারফরম্যান্স খারাপ হলে আমাকে দোষ দেওয়া যাবে না।’
সাকিব-মোস্তাফিজের কোয়ারেন্টিন কমানোর সব চেষ্টাই চালাচ্ছে বিসিবি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে কোয়ারেন্টিন কমানোর আবেদন করলেও অধিদপ্তর থেকে এখনো উত্তর আসেনি। এ নিয়ে কাল বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী কোনো আশার কথা শোনাতে পারেননি। দেবাশীষ বলেছেন, ‘প্রক্রিয়াটা সম্পূর্ণ সরকারের নির্দেশনা অনুসারে আমরা অনুসরণ করছি।’
সাকিব-মোস্তাফিজদের মতো না হলেও ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন শ্রীলঙ্কা সফর থেকে দেশে ফেরা জাতীয় দলের বাকি ক্রিকেটাররাও। অবশ্য তাদের মাঠে অনুশীলনের অনুমতি রয়েছে। ১৮ মে জৈব সুরক্ষাবলয়ে থেকে পুরোপুরি অনুশীলন শুরু করবেন ক্রিকেটাররা। তাদের জৈব সুরক্ষাবলয়ে আনার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।
দুই দফা করোনা পরীক্ষার পর জৈব সুরক্ষাবলয়ে আনা হবে ক্রিকেটারদের। সফরকারী শ্রীলঙ্কা দলের জৈব সুরক্ষাবলয়টা অবশ্য বাংলাদেশ দলের মতো নয়। কাল ঢাকা পৌঁছেই তিন দিনের কোরারেন্টিনে চলে গেছেন লঙ্কানরা। এই তিন দিন তারা হোটেল থেকেই বের হতে পারবেন না। দুই দফা করোনা পরীক্ষার পর নেগেটিভ ফল নিয়ে অনুশীলনের অনুমতি পাবে শ্রীলঙ্কা।
ঈদের আমেজ শেষ হতে না হতেই বাংলাদেশ দলের ব্যস্ততা শুরু হয়ে যাচ্ছে। ২৩ মে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শুরু সিরিজটা ওয়ানডে সুপার লিগের অংশ হওয়ায় দুই দলের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। সিরিজ জিতলে সুপার লিগের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে ওঠার সুযোগ আছে বাংলাদেশের সামনে।
ঢাকা: তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে কাল সকালে ঢাকায় পৌঁছেছে শ্রীলঙ্কা দল। এই সিরিজ সামনে রেখে বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি আগেই শুরু হয়েছে। শুধু সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান অনুশীলনে যোগ দিতে পারেননি। কোয়ারেন্টিন বাধায় দুই তারকা ক্রিকেটার এখনো হোটেলবন্দী। মনস্তাত্ত্বিকভাবে তাদের যেন কোনো সমস্যায় পড়তে না হয়, বিসিবি নিয়মিত খোঁজ রাখছে তাঁদের।
স্থগিত হয়ে যাওয়া আইপিএল থেকে ৬ মে দেশে ফেরেন সাকিব ও মোস্তাফিজ। ভারতের করোনা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় তাঁদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে যেতে হয়েছে। এমনকি ঈদটাও করতে হয়েছে হোটেলে রুমবন্দী হয়েই। টানা হোটেলবন্দী থাকায় মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়া তাই অস্বাভাবিক নয়।
বিসিবির চিকিৎসকেরা অবশ্য বলছেন সাকিব-মোস্তাফিজ যেন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে না পড়েন, সতর্ক আছেন তাঁরা। দুই তারকা ক্রিকেটারকে চাঙা রাখতে ক্রিকেট বোর্ড তাঁদের সুযোগসুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বিসিবির চিকিৎসক মনজুর হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘সাকিব-মোস্তাফিজের সঙ্গে বিসিবির মেডিকেল বিভাগ সব সময় যোগাযোগ করছে। হোটেলের জিম ব্যবহার করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মানসিক অবসাদে তাঁরা যেন না ভোগেন, বিসিবি সর্বাত্মকভাবে সে চেষ্টা করছে।
তাঁদের কোয়ারেন্টিন ১৯ মে শেষ হলে, তাঁরা অনুশীলনে যোগ দেবেন। হয়তো একদিন অনুশীলনে থাকতেও পারেন।’
বিসিবি যত চেষ্টাই করুক, দুই ক্রিকেটারের কঠিনই হচ্ছে দিনের পর দিন হোটেলে আটকা থাকতে। মোস্তাফিজ যেমন বলছিলেন, ‘এভাবে হোটেলে দুই সপ্তাহ বন্দী থাকার পর সিরিজ খেলা কঠিনই। আমরা তো আর যন্ত্র না! পারফরম্যান্স খারাপ হলে আমাকে দোষ দেওয়া যাবে না।’
সাকিব-মোস্তাফিজের কোয়ারেন্টিন কমানোর সব চেষ্টাই চালাচ্ছে বিসিবি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে কোয়ারেন্টিন কমানোর আবেদন করলেও অধিদপ্তর থেকে এখনো উত্তর আসেনি। এ নিয়ে কাল বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী কোনো আশার কথা শোনাতে পারেননি। দেবাশীষ বলেছেন, ‘প্রক্রিয়াটা সম্পূর্ণ সরকারের নির্দেশনা অনুসারে আমরা অনুসরণ করছি।’
সাকিব-মোস্তাফিজদের মতো না হলেও ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন শ্রীলঙ্কা সফর থেকে দেশে ফেরা জাতীয় দলের বাকি ক্রিকেটাররাও। অবশ্য তাদের মাঠে অনুশীলনের অনুমতি রয়েছে। ১৮ মে জৈব সুরক্ষাবলয়ে থেকে পুরোপুরি অনুশীলন শুরু করবেন ক্রিকেটাররা। তাদের জৈব সুরক্ষাবলয়ে আনার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।
দুই দফা করোনা পরীক্ষার পর জৈব সুরক্ষাবলয়ে আনা হবে ক্রিকেটারদের। সফরকারী শ্রীলঙ্কা দলের জৈব সুরক্ষাবলয়টা অবশ্য বাংলাদেশ দলের মতো নয়। কাল ঢাকা পৌঁছেই তিন দিনের কোরারেন্টিনে চলে গেছেন লঙ্কানরা। এই তিন দিন তারা হোটেল থেকেই বের হতে পারবেন না। দুই দফা করোনা পরীক্ষার পর নেগেটিভ ফল নিয়ে অনুশীলনের অনুমতি পাবে শ্রীলঙ্কা।
ঈদের আমেজ শেষ হতে না হতেই বাংলাদেশ দলের ব্যস্ততা শুরু হয়ে যাচ্ছে। ২৩ মে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শুরু সিরিজটা ওয়ানডে সুপার লিগের অংশ হওয়ায় দুই দলের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। সিরিজ জিতলে সুপার লিগের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে ওঠার সুযোগ আছে বাংলাদেশের সামনে।
টেস্টে রেকর্ড গড়তে যেন প্রতিপক্ষ দলগুলো বাংলাদেশকেই বেছে নেয়। দেশের মাঠে হোক বা বাইরে-ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ফুটে ওঠে বাংলাদেশের হতশ্রী চিত্র। অ্যান্টিগায় চলমান প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ভাঙল ১৫ বছরের পুরোনো রেকর্ড।
২১ মিনিট আগেপ্রথম দিন সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুড়েছেন দুই ক্যারিবীয় ব্যাটার মিকাইল লুইস ও আলিক আথানেজ। আশা জাগিয়েও দুজনে আউট হয়েছেন নড়বড়ে নব্বইয়ে। তবে লুইস ও আথানেজের পথে হাঁটেননি জাস্টিন গ্রিভস। বাংলাদেশ বোলারদের হতাশ করে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০২ রানে ব্যাট
৯ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে পাঁচে নেমে ১২ বলে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রান। বোলিংয়ে ১ ওভারে ১ রান দিয়ে ২ উইকেট। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের পরও হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। আজ আবুধাবি টি-টেনে নিউইয়র্ক স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে তাঁর দল বাংলা টাইগার্স।
১২ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সময় বাঁ হাতের আঙুলে চোট পেয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে যান বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। বর্তমানে পুনর্বাসনে আছেন তিনি। চিকিৎসকের পরামর্শে চলছে নিয়মিত ট্রেনিং। তবে তাঁর মাঠে ফেরার জন্য আরও সময় লাগবে—এমনটা জানিয়েছে বিসিবি।
১২ ঘণ্টা আগে