ক্রীড়া ডেস্ক
জয়ের জন্য দিল্লি ক্যাপিটালসের শেষ ওভারে দরকার ছিল ৩৪ রান। খেলাটা টি-টোয়েন্টি বলেই এমন অসাধ্য সাধনের ব্যাপারে একটু হলেও আশা ছিল। কিন্তু হলো উল্টো। জেরাল্ড কোয়েটজি সেই ওভারে নিলেন তিন উইকেট। ৪৩৯ রানের ম্যাচটিতে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসও পেল ২৯ রানের জয়। সেটিও টানা তিন ম্যাচ পর।
ইনিংসের শেষ ওভার করতে আসা কোয়েটজির প্রথম বলে ২ রান নেন ললিত যাদব। সব লড়াই যেন তখনই শেষ। পরের বলে এলো না কোনো রান। তৃতীয় বলে ক্যাচ হয়ে ফেরেন ললিত। পরের বলে আউট তিলক ভার্মাও।
আগের ওভারের শেষ বলে ছয় মেরে নন স্ট্রাইকে চলে যাওয়া ত্রিস্তান স্টাবস চেয়ে চেয়ে দেখলেন সতীর্থদের আসা-যাওয়া। ২৫ বলে ৩ চার ও ৭ ছয়ে ৭১* রান করে যা একটু লড়াই জমিয়ে তুলেছিলেন এই দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার। তবে সেই লড়াইয়ের সমাপ্তিটা টানলেন তাঁরই স্বদেশি কোয়েটজি। তাঁর শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ঝাই রিচার্ডসন নিলেন ২ রান। ষষ্ঠ বলে উপহার দিলেন উইকেট।
২৩৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দিল্লি থামে ৮ উইকেটে ২০৫ রানে। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার (১০) শুরুতে বিদায় নিলেও আরেক ওপেনার পৃথ্বি শ রানের চাকা সচল রেখেছিলেন। জসপ্রীত বুমরার বলে ফেরা দিল্লি ওপেনার ৪০ বলে ৮ চার ও ৩ ছয়ে করেন ৬৬ রান। অভিষেক পোরেল করেন ৩১ বলে ৪১ রান। তবে স্টাবস এসে ঝোড়ো ইনিংসে মুম্বাই ভক্তদের কপালে এঁকে দেন চিন্তার ভাঁজ।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ উইকেটে ২৩৪ রান করে মুম্বাই। দলকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রোহিত শর্মা (৪৯) ও ইশান কিষান (৪২)। ৭ ওভারে ৮০ রান করে বিচ্ছিন্ন হয় এ জুটি। এরপর চোট কাটিয়ে লম্বা সময় পর মাঠে ফেরা সূর্যকুমার যাদব দ্বিতীয় বল খেলেই বিদায় নেন শূন্য রানে। অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া ৩৩ বলে করেন ৩৯ রান।
তবে শেষ দিকে ঝড় বইয়ে দেন টিম ডেভিড ও রোমারিও শেফার্ড। ১৩ বলে দুজনে গড়েন নিরবিচ্ছিন্ন ৫৩ রানের জুটি! যার মধ্যে ডেভিডের রান ২ চার ও ৪ ছয়ে ৪৫ আর শেফার্ডের ১০ বলে ৩৯। ক্যারিবীয় তারকার স্ট্রাইকরেট—৩৯০.০০! শেষ ৫ ওভারে ৯৭ রান নেয় মুম্বাই। তাতেই যেন দিল্লির হাত থেকে ম্যাচ অর্ধেক ছিটকে যায়।
জয়ের জন্য দিল্লি ক্যাপিটালসের শেষ ওভারে দরকার ছিল ৩৪ রান। খেলাটা টি-টোয়েন্টি বলেই এমন অসাধ্য সাধনের ব্যাপারে একটু হলেও আশা ছিল। কিন্তু হলো উল্টো। জেরাল্ড কোয়েটজি সেই ওভারে নিলেন তিন উইকেট। ৪৩৯ রানের ম্যাচটিতে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসও পেল ২৯ রানের জয়। সেটিও টানা তিন ম্যাচ পর।
ইনিংসের শেষ ওভার করতে আসা কোয়েটজির প্রথম বলে ২ রান নেন ললিত যাদব। সব লড়াই যেন তখনই শেষ। পরের বলে এলো না কোনো রান। তৃতীয় বলে ক্যাচ হয়ে ফেরেন ললিত। পরের বলে আউট তিলক ভার্মাও।
আগের ওভারের শেষ বলে ছয় মেরে নন স্ট্রাইকে চলে যাওয়া ত্রিস্তান স্টাবস চেয়ে চেয়ে দেখলেন সতীর্থদের আসা-যাওয়া। ২৫ বলে ৩ চার ও ৭ ছয়ে ৭১* রান করে যা একটু লড়াই জমিয়ে তুলেছিলেন এই দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার। তবে সেই লড়াইয়ের সমাপ্তিটা টানলেন তাঁরই স্বদেশি কোয়েটজি। তাঁর শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ঝাই রিচার্ডসন নিলেন ২ রান। ষষ্ঠ বলে উপহার দিলেন উইকেট।
২৩৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দিল্লি থামে ৮ উইকেটে ২০৫ রানে। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার (১০) শুরুতে বিদায় নিলেও আরেক ওপেনার পৃথ্বি শ রানের চাকা সচল রেখেছিলেন। জসপ্রীত বুমরার বলে ফেরা দিল্লি ওপেনার ৪০ বলে ৮ চার ও ৩ ছয়ে করেন ৬৬ রান। অভিষেক পোরেল করেন ৩১ বলে ৪১ রান। তবে স্টাবস এসে ঝোড়ো ইনিংসে মুম্বাই ভক্তদের কপালে এঁকে দেন চিন্তার ভাঁজ।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ উইকেটে ২৩৪ রান করে মুম্বাই। দলকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রোহিত শর্মা (৪৯) ও ইশান কিষান (৪২)। ৭ ওভারে ৮০ রান করে বিচ্ছিন্ন হয় এ জুটি। এরপর চোট কাটিয়ে লম্বা সময় পর মাঠে ফেরা সূর্যকুমার যাদব দ্বিতীয় বল খেলেই বিদায় নেন শূন্য রানে। অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া ৩৩ বলে করেন ৩৯ রান।
তবে শেষ দিকে ঝড় বইয়ে দেন টিম ডেভিড ও রোমারিও শেফার্ড। ১৩ বলে দুজনে গড়েন নিরবিচ্ছিন্ন ৫৩ রানের জুটি! যার মধ্যে ডেভিডের রান ২ চার ও ৪ ছয়ে ৪৫ আর শেফার্ডের ১০ বলে ৩৯। ক্যারিবীয় তারকার স্ট্রাইকরেট—৩৯০.০০! শেষ ৫ ওভারে ৯৭ রান নেয় মুম্বাই। তাতেই যেন দিল্লির হাত থেকে ম্যাচ অর্ধেক ছিটকে যায়।
দ্বিতীয় দিনের প্রথম বলেই জাস্টিন গ্রিভসের বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের আবেদন করেছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশি পেসার সেই আবেদনে হতাশ হলেও উইকেটের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। দিনের পঞ্চম বলেই উইকেটরক্ষক জশুয়া ডি সিলভাকে (১৪) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগেরাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন টুর্নামেন্ট এনসিএল টি-টোয়েন্টি। অনুষ্ঠানের মঞ্চে নায়ক সিয়াম আহমেদ জানালেন, তিনি অভিনেতা হওয়ার আগে একজন ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলেন; তিনি হতে চেয়েছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার!
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে।
৩ ঘণ্টা আগে