ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে বিরাট কোহলির অবসরের কেবল দুই মাস পেরিয়েছে। বার্বাডোজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে অবসর নেওয়া কোহলি ক্রিকেটের এই সংস্করণে গড়েছেন অসংখ্য রেকর্ড। সেই কোহলির একটি রেকর্ডের পেছনে ছুটছেন স্কটল্যান্ডের ব্র্যান্ডন ম্যাকমুলেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাকমুলেন যেন ছিলেন ‘ওয়ান ম্যান আর্মি’। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে স্কটল্যান্ড ধবলধোলাই হয়েছে ৩-০ ব্যবধানে। অথচ স্কটিশদের বিধ্বস্ত হওয়ার সিরিজেই ১৩৪ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ম্যাকমুলেন। রানের ফোয়ারা ছোটানো স্কটল্যান্ডের এই ক্রিকেটার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এ বছর টি-টোয়েন্টি তিনটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছেন, যার দুটি এসেছে এই সিরিজে এবং আরেকটি করেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। টি-টোয়েন্টিতে অজিদের বিপক্ষে এক বছরে সর্বোচ্চ পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলায় ম্যাকমুলেনের সামনে এখন শুধু কোহলিই। ২০১৬ সালে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চারবার ফিফটি পেরিয়েছিলেন কোহলি।
এক বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে দুটি করে পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলার ঘটনা ১৪টি, যার মধ্যে বাবর আজম দুবার (২০১৮ ও ২০১৯ সাল) এমন কীর্তি করেছেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়া ভারতের আরেক তারকা রোহিত শর্মা ২০১৬ সালে দুটি ফিফটি করেন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। পাকিস্তানের দুই ভাই কামরান আকমল, উমর আকমল দুজনেই ২০১০ সালে অজিদের বিপক্ষে দুটি করে ফিফটি করেছিলেন। এই তালিকায় আছেন ইউনিভার্স বস ক্রিস গেইলও।
২০১৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোহলির চার ফিফটি ছিল টানা চার ইনিংসে। অজিদের বিপক্ষে এই কীর্তি আর কারও নেই। ভবিষ্যতেও যে আর কেউ সেটা ভাঙতে পারবেন না, সেটা হলফ করে বলা যাচ্ছে না। কারণ চার-ছক্কার খেলা টি-টোয়েন্টিতে কত রেকর্ডই তো নতুন করে ভাঙাগড়া হয়। সেখানে কোহলিকে তো ভারতের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে আর দেখাই যাবে না। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ৮ বার ফিফটি পেরোনো ইনিংস খেলেন কোহলি। অজিদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে পাঁচটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলে এই তালিকায় কোহলির পরে দুইয়ে বাবর। ম্যাকমুলেনেরও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস এই তিনটিই।
টি-টোয়েন্টিতে এক বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস
দল ইনিংস সংখ্যা বছর
বিরাট কোহলি ভারত ৪ ২০১৬
ব্র্যান্ডন ম্যাকমুলেন স্কটল্যান্ড ৩ ২০২৪
কামরান আকমল পাকিস্তান ২ ২০১০
উমর আকমল পাকিস্তান ২ ২০১০
জেপি ডুমিনি দক্ষিণ আফ্রিকা ২ ২০০৯
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে বিরাট কোহলির অবসরের কেবল দুই মাস পেরিয়েছে। বার্বাডোজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে অবসর নেওয়া কোহলি ক্রিকেটের এই সংস্করণে গড়েছেন অসংখ্য রেকর্ড। সেই কোহলির একটি রেকর্ডের পেছনে ছুটছেন স্কটল্যান্ডের ব্র্যান্ডন ম্যাকমুলেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাকমুলেন যেন ছিলেন ‘ওয়ান ম্যান আর্মি’। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে স্কটল্যান্ড ধবলধোলাই হয়েছে ৩-০ ব্যবধানে। অথচ স্কটিশদের বিধ্বস্ত হওয়ার সিরিজেই ১৩৪ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ম্যাকমুলেন। রানের ফোয়ারা ছোটানো স্কটল্যান্ডের এই ক্রিকেটার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এ বছর টি-টোয়েন্টি তিনটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছেন, যার দুটি এসেছে এই সিরিজে এবং আরেকটি করেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। টি-টোয়েন্টিতে অজিদের বিপক্ষে এক বছরে সর্বোচ্চ পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলায় ম্যাকমুলেনের সামনে এখন শুধু কোহলিই। ২০১৬ সালে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চারবার ফিফটি পেরিয়েছিলেন কোহলি।
এক বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে দুটি করে পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলার ঘটনা ১৪টি, যার মধ্যে বাবর আজম দুবার (২০১৮ ও ২০১৯ সাল) এমন কীর্তি করেছেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়া ভারতের আরেক তারকা রোহিত শর্মা ২০১৬ সালে দুটি ফিফটি করেন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। পাকিস্তানের দুই ভাই কামরান আকমল, উমর আকমল দুজনেই ২০১০ সালে অজিদের বিপক্ষে দুটি করে ফিফটি করেছিলেন। এই তালিকায় আছেন ইউনিভার্স বস ক্রিস গেইলও।
২০১৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোহলির চার ফিফটি ছিল টানা চার ইনিংসে। অজিদের বিপক্ষে এই কীর্তি আর কারও নেই। ভবিষ্যতেও যে আর কেউ সেটা ভাঙতে পারবেন না, সেটা হলফ করে বলা যাচ্ছে না। কারণ চার-ছক্কার খেলা টি-টোয়েন্টিতে কত রেকর্ডই তো নতুন করে ভাঙাগড়া হয়। সেখানে কোহলিকে তো ভারতের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে আর দেখাই যাবে না। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ৮ বার ফিফটি পেরোনো ইনিংস খেলেন কোহলি। অজিদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে পাঁচটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলে এই তালিকায় কোহলির পরে দুইয়ে বাবর। ম্যাকমুলেনেরও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস এই তিনটিই।
টি-টোয়েন্টিতে এক বছরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস
দল ইনিংস সংখ্যা বছর
বিরাট কোহলি ভারত ৪ ২০১৬
ব্র্যান্ডন ম্যাকমুলেন স্কটল্যান্ড ৩ ২০২৪
কামরান আকমল পাকিস্তান ২ ২০১০
উমর আকমল পাকিস্তান ২ ২০১০
জেপি ডুমিনি দক্ষিণ আফ্রিকা ২ ২০০৯
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৭ ঘণ্টা আগে