ক্রীড়া ডেস্ক
বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনাল দিয়ে গত রাতে শেষ হলো ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ৭ রানের রুদ্ধশ্বাস জয়ে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতল ভারত। একই সঙ্গে ভারতের আইসিসি ইভেন্টের শিরোপাখরা ঘুচল ১১ বছর পর। আইসিসি থেকে মোটা অঙ্কের টাকা পাচ্ছে রোহিত শর্মার ভারত।
বিশ্বকাপে অংশ নিলেই প্রতিটি দল পাবে ২ লাখ ২৫ হাজার ডলার—এমন কথা জানিয়েছিল আইসিসি। বাংলাদেশি মুদ্রায় টাকার অঙ্কটা হয় ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অংশগ্রহণের ফি হিসেবে পাচ্ছে এই অর্থমূল্য। সেমিতে উঠতে না পারলেও ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা যোগ হচ্ছে বাংলাদেশ দলের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এ ছাড়া সেমিফাইনাল ও ফাইনাল বাদে একটি করে ম্যাচ জিতলে ৩৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা করে দলগুলো পাবে বলে আইসিসি উল্লেখ করেছিল। বাংলাদেশ সুপার এইটে কোনো ম্যাচ না জিতলেও গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জেতায় বাংলাদেশ পাচ্ছে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে আইসিসি থেকে বাংলাদেশ পাবে ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
২ জুন যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ম্যাচ দিয়ে শুরু হয় এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্ট শুরুর পরদিনই বিশ্বকাপের অর্থ পুরস্কার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ঘোষণা করে আইসিসি। টুর্নামেন্টের মোট প্রাইজমানি ধরা হয়েছে ১ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩২ কোটি ৭ লাখ টাকা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে তা সর্বোচ্চ। চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ভারত পেল ২৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি ২৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা)। পাশাপাশি ফাইনাল ও সেমিফাইনাল বাদে প্রতি ম্যাচ জয়ের জন্য সব দলই পাবে ৩৬ লাখ ৫৭ হাজার টাকা করে। সেমি ও ফাইনাল বাদ দিলে ভারত জিতেছে ৬ ম্যাচ। তাতে রোহিতের দল আরও পাচ্ছে ২ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত আইসিসি থেকে পাচ্ছে ৩০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
রানার্সআপ দক্ষিণ আফ্রিকা পাচ্ছে ১২ লাখ ৮০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি ১৫ কোটি ২ লাখ টাকা)। পাশাপাশি সেমিফাইনাল ও ফাইনাল বাদে প্রোটিয়ারা জিতেছে ৭ ম্যাচ। সে ক্ষেত্রে আরও ২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা পাবে প্রোটিয়ারা। সব মিলিয়ে এইডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা পেল ১৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়া আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ড প্রতিটি দলই পাবে ৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা। তবে আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ডের মোট অঙ্কের টাকায় পার্থক্য হবে। কারণ, আফগানিস্তান জিতেছে ৫ ম্যাচ এবং ৪ ম্যাচ জিতেছে ইংল্যান্ড। ইংলিশরা তাই সব মিলিয়ে পাচ্ছে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ৫ ম্যাচ জেতার বাড়তি অর্থ হিসাব করলে রশিদ খানের আফগানিস্তান আইসিসি থেকে পাচ্ছে ১১ কোটি ৭ লাখ টাকা।
সেমিফাইনালের আশা জাগিয়েও এবারের বিশ্বকাপে সুপার এইট থেকে বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর বাংলাদেশ সে হিসাবে পাচ্ছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। সুপার এইটে না জিতলেও গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জেতায় বাড়তি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পাচ্ছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে আইসিসি থেকে শান্তর দল পাচ্ছে ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। বিশ্বকাপে ৯ থেকে ১২ নম্বরে থাকা দলগুলো আইসিসি থেকে পাচ্ছে ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ১৩ থেকে ২০ নম্বরে থাকা দলগুলো ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা থেকে পাবে ২ লাখ ২৫ হাজার ডলার করে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা)। এই ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা হচ্ছে অংশগ্রহণ ফি।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই সর্বোচ্চ ২০ দল অংশগ্রহণ করেছে। গ্রুপ পর্ব, সুপার এইট, সেমিফাইনাল, ফাইনালসহ হয়েছে ৫৫ ম্যাচ, যেগুলোর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজে হয়েছে ৩৯ ম্যাচ এবং যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ ম্যাচ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে এটাই প্রথম কোনো আইসিসি ইভেন্ট।
বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনাল দিয়ে গত রাতে শেষ হলো ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ৭ রানের রুদ্ধশ্বাস জয়ে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতল ভারত। একই সঙ্গে ভারতের আইসিসি ইভেন্টের শিরোপাখরা ঘুচল ১১ বছর পর। আইসিসি থেকে মোটা অঙ্কের টাকা পাচ্ছে রোহিত শর্মার ভারত।
বিশ্বকাপে অংশ নিলেই প্রতিটি দল পাবে ২ লাখ ২৫ হাজার ডলার—এমন কথা জানিয়েছিল আইসিসি। বাংলাদেশি মুদ্রায় টাকার অঙ্কটা হয় ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অংশগ্রহণের ফি হিসেবে পাচ্ছে এই অর্থমূল্য। সেমিতে উঠতে না পারলেও ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা যোগ হচ্ছে বাংলাদেশ দলের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এ ছাড়া সেমিফাইনাল ও ফাইনাল বাদে একটি করে ম্যাচ জিতলে ৩৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা করে দলগুলো পাবে বলে আইসিসি উল্লেখ করেছিল। বাংলাদেশ সুপার এইটে কোনো ম্যাচ না জিতলেও গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জেতায় বাংলাদেশ পাচ্ছে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে আইসিসি থেকে বাংলাদেশ পাবে ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
২ জুন যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ম্যাচ দিয়ে শুরু হয় এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্ট শুরুর পরদিনই বিশ্বকাপের অর্থ পুরস্কার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ঘোষণা করে আইসিসি। টুর্নামেন্টের মোট প্রাইজমানি ধরা হয়েছে ১ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩২ কোটি ৭ লাখ টাকা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে তা সর্বোচ্চ। চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ভারত পেল ২৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি ২৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা)। পাশাপাশি ফাইনাল ও সেমিফাইনাল বাদে প্রতি ম্যাচ জয়ের জন্য সব দলই পাবে ৩৬ লাখ ৫৭ হাজার টাকা করে। সেমি ও ফাইনাল বাদ দিলে ভারত জিতেছে ৬ ম্যাচ। তাতে রোহিতের দল আরও পাচ্ছে ২ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত আইসিসি থেকে পাচ্ছে ৩০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
রানার্সআপ দক্ষিণ আফ্রিকা পাচ্ছে ১২ লাখ ৮০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি ১৫ কোটি ২ লাখ টাকা)। পাশাপাশি সেমিফাইনাল ও ফাইনাল বাদে প্রোটিয়ারা জিতেছে ৭ ম্যাচ। সে ক্ষেত্রে আরও ২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা পাবে প্রোটিয়ারা। সব মিলিয়ে এইডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা পেল ১৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়া আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ড প্রতিটি দলই পাবে ৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা। তবে আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ডের মোট অঙ্কের টাকায় পার্থক্য হবে। কারণ, আফগানিস্তান জিতেছে ৫ ম্যাচ এবং ৪ ম্যাচ জিতেছে ইংল্যান্ড। ইংলিশরা তাই সব মিলিয়ে পাচ্ছে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ৫ ম্যাচ জেতার বাড়তি অর্থ হিসাব করলে রশিদ খানের আফগানিস্তান আইসিসি থেকে পাচ্ছে ১১ কোটি ৭ লাখ টাকা।
সেমিফাইনালের আশা জাগিয়েও এবারের বিশ্বকাপে সুপার এইট থেকে বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর বাংলাদেশ সে হিসাবে পাচ্ছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। সুপার এইটে না জিতলেও গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জেতায় বাড়তি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পাচ্ছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে আইসিসি থেকে শান্তর দল পাচ্ছে ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। বিশ্বকাপে ৯ থেকে ১২ নম্বরে থাকা দলগুলো আইসিসি থেকে পাচ্ছে ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ১৩ থেকে ২০ নম্বরে থাকা দলগুলো ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা থেকে পাবে ২ লাখ ২৫ হাজার ডলার করে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা)। এই ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা হচ্ছে অংশগ্রহণ ফি।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই সর্বোচ্চ ২০ দল অংশগ্রহণ করেছে। গ্রুপ পর্ব, সুপার এইট, সেমিফাইনাল, ফাইনালসহ হয়েছে ৫৫ ম্যাচ, যেগুলোর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজে হয়েছে ৩৯ ম্যাচ এবং যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ ম্যাচ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে এটাই প্রথম কোনো আইসিসি ইভেন্ট।
কোনো কিছু ঘটলে চুপ করে বসে থাকার পাত্র তো সুনীল গাভাস্কার নন। উল্টোপাল্টা ঘটনা দেখলেই প্রতিবাদ করতে বিন্দুমাত্র দেরী করেন না গাভাস্কার। এবার তাঁর নামে ভুয়া আর্টিকেল প্রচারের কারণে বেজায় চটেছেন তিনি।
১৩ মিনিট আগেস্মৃতির পাতা উল্টে পচেফস্ট্রুমের সেনওয়েস পার্কে একবার ঘুরে আসা যাক। ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ যখন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ উল্লাসে মত্ত, তখন হতাশায় মুষড়ে পড়েন যশস্বী জয়সওয়ালসহ ভারতীয় ক্রিকেটাররা। অথচ চার বছর পর দেখা যাচ্ছে দুই দলের ক্রিকেটারদের আকাশ-পাতাল ব্যবধান।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হবে আজ রাত ৮টায়। তার আগে বিকেল ৪টায় শু ২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে আইপিএলের মেগা নিলাম শুরু। ক্লাব ফুটবলের একগাদা ম্যাচ রয়েছে রাতে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেএগিয়ে থেকেও জিততে না পারা যে কতটা কষ্টের, সেটা গত রাতে বুঝতে পেরেছেন বার্সেলোনা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক। সেলতা ফিগোর সঙ্গে লা লিগায় না হারলেও বার্সা ড্র করেছে। ফ্লিকের কাছে এই ড্র যেন মনে হচ্ছে হারের সমান।
৩ ঘণ্টা আগে