রিফাত আনজুম, ঢাকা
২০১৮ সালে ৩০ বছর বয়সেই ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন নাজমুল হোসেন। ৩৮ ওয়ানডে, ৪টি-টোয়েন্টি আর ২ টেস্ট খেলা এ বাংলাদেশ পেসার খেলোয়াড়ি-জীবনকে বিদায় জানিয়ে নাম লিখিয়েছেন কোচিং পেশায়। কদিন আগে শুরু হয়েছে তাঁর নতুন এক যাত্রা। সতীর্থ খালেদ মাসুদ-আফতাবদের মতো তিনিও প্রতিষ্ঠা করেছেন ক্রিকেটার তৈরির কারখানা।
হবিগঞ্জ থেকে উঠে আসা নাজমুল নিজ উপজেলা চুনারুঘাটেই করেছেন স্বপ্নের ক্রিকেট একাডেমি। বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদাহরণ নতুন নয়। তবে নাজমুলের সঙ্গে তাঁদের পার্থক্যটা হচ্ছে, তিনি খেলোয়াড় তৈরির কারখানাটা তৈরি করেছেন মহামারির এই কঠিন সময়েই।
একাডেমি গড়ে তোলার পেছনের গল্পটাই আজকের পত্রিকাকে শোনাচ্ছিলেন নাজমুল, ‘হবিগঞ্জে প্রতিভাবান ক্রিকেটারের অভাব নেই। তবে তাদের এগিয়ে নেওয়ার রাস্তা নেই। হবিগঞ্জ জেলা থেকে উঠে এসে জাতীয় দলে খেলা একমাত্র ক্রিকেটার আমি। আমার স্বপ্ন, হবিগঞ্জ থেকে আরও ক্রিকেটার যেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারে। সে উদ্দেশ্যেই এখানে একাডেমিটা করা।’
অল্প কদিনে বেশ সাড়াও পেয়েছেন নাজমুল। এই মুহূর্তে তাঁর একাডেমিতে আছে প্রায় ৪০ ক্রিকেটার। একাডেমির কার্যক্রম নিয়ে বলছিলেন, ‘মাত্র শুরু করেছি, অনেক কাজ এখনো বাকি। আমিসহ চার কোচ নিয়ে এগোচ্ছি। পরিকল্পনা আছে সিলেট বিভাগের কোচ রাজিন সালেহকে এখানে নিয়ে আসব। আফতাব ভাই, (খালেদ মাসুদ) পাইলট ভাই যাঁরা কোচিং পেশায় নিয়োজিত, তাঁদের এখানে একে একে নিয়ে আসব।’
নাজমুল তাঁর স্বপ্নপূরণে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে। নাজমুলের ক্রিকেট একাডেমিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মুশফিক বলেছেন, ‘শুনে অনেক খুশি হয়েছি হবিগঞ্জ ক্রিকেট একাডেমি করেছেন। কোনো সহযোগিতা বা উপদেশ লাগলে আপনার পাশে আছি।’ আর মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘আপনারা যাঁরা ক্রিকেট শিখতে চান, তার ক্রিকেট একাডেমিতে সেটা পারবেন। আশা করি অনেক ভালো ক্রিকেটার এই একাডমি থেকে উঠে আসবে।’
একাডেমিটা করতে যথেষ্ট কাঠখড় পোহাতে হয়েছে নাজমুলকে। অনেক জায়গায় সহায়তা চেয়েও পাননি তিনি। প্রান্তিক পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে কিছু রূঢ় বাস্তবতার মুখোমুখিও হতে হচ্ছে নাজমুলকে। বলছিলেন, ‘ধারাবাহিক ভালো না করলেই স্থানীয় কোচরা ক্রিকেটারদের এমনভাবে চাপ দেয়, পরে খেলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে ক্রিকেটাররা। বিভাগীয় কোচরা খুবই স্বজনপ্রীতি করে। এটাকে বাণিজ্যিক পথে নিয়ে গেছে তারা।’
সব নেতিবাচকতা পেছনে ফেলে নাজমুল স্বপ্ন দেখেন প্রান্তিক পর্যায়ে একটা সমৃদ্ধ ক্রিকেট কারখানা গড়ে তোলার। নিজে যেহেতু পেসার ছিলেন, পেসারদের জন্য তাঁর একটা আলাদা দরদ সব সময়ই কাজ করে, ‘পুরো সিলেট বিভাগ থেকেই প্রতিভাবান পেসার তুলে নিয়ে আসতে একটা পেস ফাউন্ডেশন গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখি।’
একটু আগেভাগেই শেষ হয়ে যাওয়া নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক আক্ষেপ নাজমুলের। আরও কিছুদিন খেলা চালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন, পারেননি। সেই আক্ষেপ নাজমুল দূর করতে চান শিষ্যদের দিয়ে।
২০১৮ সালে ৩০ বছর বয়সেই ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন নাজমুল হোসেন। ৩৮ ওয়ানডে, ৪টি-টোয়েন্টি আর ২ টেস্ট খেলা এ বাংলাদেশ পেসার খেলোয়াড়ি-জীবনকে বিদায় জানিয়ে নাম লিখিয়েছেন কোচিং পেশায়। কদিন আগে শুরু হয়েছে তাঁর নতুন এক যাত্রা। সতীর্থ খালেদ মাসুদ-আফতাবদের মতো তিনিও প্রতিষ্ঠা করেছেন ক্রিকেটার তৈরির কারখানা।
হবিগঞ্জ থেকে উঠে আসা নাজমুল নিজ উপজেলা চুনারুঘাটেই করেছেন স্বপ্নের ক্রিকেট একাডেমি। বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদাহরণ নতুন নয়। তবে নাজমুলের সঙ্গে তাঁদের পার্থক্যটা হচ্ছে, তিনি খেলোয়াড় তৈরির কারখানাটা তৈরি করেছেন মহামারির এই কঠিন সময়েই।
একাডেমি গড়ে তোলার পেছনের গল্পটাই আজকের পত্রিকাকে শোনাচ্ছিলেন নাজমুল, ‘হবিগঞ্জে প্রতিভাবান ক্রিকেটারের অভাব নেই। তবে তাদের এগিয়ে নেওয়ার রাস্তা নেই। হবিগঞ্জ জেলা থেকে উঠে এসে জাতীয় দলে খেলা একমাত্র ক্রিকেটার আমি। আমার স্বপ্ন, হবিগঞ্জ থেকে আরও ক্রিকেটার যেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারে। সে উদ্দেশ্যেই এখানে একাডেমিটা করা।’
অল্প কদিনে বেশ সাড়াও পেয়েছেন নাজমুল। এই মুহূর্তে তাঁর একাডেমিতে আছে প্রায় ৪০ ক্রিকেটার। একাডেমির কার্যক্রম নিয়ে বলছিলেন, ‘মাত্র শুরু করেছি, অনেক কাজ এখনো বাকি। আমিসহ চার কোচ নিয়ে এগোচ্ছি। পরিকল্পনা আছে সিলেট বিভাগের কোচ রাজিন সালেহকে এখানে নিয়ে আসব। আফতাব ভাই, (খালেদ মাসুদ) পাইলট ভাই যাঁরা কোচিং পেশায় নিয়োজিত, তাঁদের এখানে একে একে নিয়ে আসব।’
নাজমুল তাঁর স্বপ্নপূরণে পাশে পেয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে। নাজমুলের ক্রিকেট একাডেমিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মুশফিক বলেছেন, ‘শুনে অনেক খুশি হয়েছি হবিগঞ্জ ক্রিকেট একাডেমি করেছেন। কোনো সহযোগিতা বা উপদেশ লাগলে আপনার পাশে আছি।’ আর মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘আপনারা যাঁরা ক্রিকেট শিখতে চান, তার ক্রিকেট একাডেমিতে সেটা পারবেন। আশা করি অনেক ভালো ক্রিকেটার এই একাডমি থেকে উঠে আসবে।’
একাডেমিটা করতে যথেষ্ট কাঠখড় পোহাতে হয়েছে নাজমুলকে। অনেক জায়গায় সহায়তা চেয়েও পাননি তিনি। প্রান্তিক পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে কিছু রূঢ় বাস্তবতার মুখোমুখিও হতে হচ্ছে নাজমুলকে। বলছিলেন, ‘ধারাবাহিক ভালো না করলেই স্থানীয় কোচরা ক্রিকেটারদের এমনভাবে চাপ দেয়, পরে খেলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে ক্রিকেটাররা। বিভাগীয় কোচরা খুবই স্বজনপ্রীতি করে। এটাকে বাণিজ্যিক পথে নিয়ে গেছে তারা।’
সব নেতিবাচকতা পেছনে ফেলে নাজমুল স্বপ্ন দেখেন প্রান্তিক পর্যায়ে একটা সমৃদ্ধ ক্রিকেট কারখানা গড়ে তোলার। নিজে যেহেতু পেসার ছিলেন, পেসারদের জন্য তাঁর একটা আলাদা দরদ সব সময়ই কাজ করে, ‘পুরো সিলেট বিভাগ থেকেই প্রতিভাবান পেসার তুলে নিয়ে আসতে একটা পেস ফাউন্ডেশন গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখি।’
একটু আগেভাগেই শেষ হয়ে যাওয়া নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক আক্ষেপ নাজমুলের। আরও কিছুদিন খেলা চালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন, পারেননি। সেই আক্ষেপ নাজমুল দূর করতে চান শিষ্যদের দিয়ে।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে