নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই সিরিজ খুইয়েছে জিম্বাবুয়ে। মিরপুরে আজ চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে সান্ত্বনার জয় পেতে প্রাণপণ লড়াই করে জিম্বাবুয়ে। সাকিব আল হাসানের নৈপুণ্যে ৫ রানের রুদ্ধশ্বাস জয় পায় বাংলাদেশ। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকেরা।
শেষ ওভারে জিততে জিম্বাবুয়ের দরকার ছিল ১৪ রান। হাতে ছিল ২ উইকেট। ওভারের প্রথম বলে সাকিবকে তুলে মারতে যান ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। লং অফে সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন তানজিদ হাসান তামিম। এই ওভারের তৃতীয় বলে ব্লেসিং মুজারাবানি ছক্কা মারেন লং অনের ওপর দিয়ে। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে মাথা খাটিয়ে উইকেট তুলে নেন সাকিব। চতুর্থ বলটা করেন ওয়াইড লাইনে। মুজারাবানি এগিয়ে খেলতে যান। উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক সহজেই তা স্টাম্পিং করেন। পরের বলে রিচার্ড এনগারাভা ক্রস ব্যাটে খেলতে গেলে বোল্ড হয়ে যান। ১৯.৪ ওভারে ১৩৮ রানে অলআউট হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রায় ১০ মাস পর খেলতে নেমে ৪ উইকেট নিলেন সাকিব।
রানের খাতা খোলার আগেই জিম্বাবুয়ের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায়। ইনিংসের চতুর্থ বলে তাসকিনকে পুল করতে যান ব্রায়ান বেনেট। টাইমিংয়ে গড়বড় হওয়া বল মিড অনে ডাইভ দিয়ে ধরেন সাকিব। প্রথম ওভার জিম্বাবুয়ে শেষ করে ১ উইকেটে ৪ রানে।
ইনিংসের দ্বিতীয় ও তৃতীয়—পরপর দুই ওভার বোলিং করেন দুই সাকিব। দুজনেই ছিলেন খরুচে। দ্বিতীয় ওভারে তানজিম সাকিব খরচ করেন ১৪ রান। সাকিব তৃতীয় ওভারে দেন ৮ রান। তবে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকা সিকান্দার রাজা ইনিংস বড় করতে পারেননি। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে রাজাকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন তাসকিন। ১০ বলে ৪ চারে ১৭ রান করেন রাজা।
পঞ্চম ওভারে বোলিংয়ে এসে দুর্দান্ত বোলিং করেন সাকিব। ৫ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবকে স্লগ সুইপ করতে যান তাদিওয়ানাশে মারুমানি। তাতে এলবিডব্লুর ফাদে পড়েন মারুমানি। ১৩ বলে ৩ চারে ১৪ রান করেন জিম্বাবুয়ের ওপেনার। পরের বলে ক্লাইভ মাদান্দের বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন সাকিব। আম্পায়ার আউট না দিলে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত রিভিউ নেন। রিভিউ অবশ্য নষ্ট হয়েছে। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) জিম্বাবুয়ে শেষ করেছে ৩ উইকেটে ৩৮ রানে।
বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিংয়ে রান তোলার গতি অবশ্য কমই থাকে জিম্বাবুয়ের। দশম ওভারের প্রথম বলে জোনাথন ক্যাম্পবেল পুল করতে যান রিশাদ হোসেনকে। ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ থেকে দৌড়ে এসে বল প্রায় তালুবন্দী করেও তা তাওহীদ হৃদয়ের হাত গলে বেরিয়ে যায়। ক্যাম্পবেলের রান তখন ১২। এই ওভারেই উইকেট পেয়েছেন রিশাদ। ওভারের তৃতীয় বলে রিশাদকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন মাদান্দে। জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ৯.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৫৭ রান।
৫৮ রানেই জিম্বাবুয়ে হারাতে পার অর্ধেক ব্যাটার প্যাভিলিয়নে ফিরতে পারতেন। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান রায়ান বার্ল। তবে আকাশে ভেসে থাকা বল ধরতে দৌড় দিয়েও তালুবন্দী করতে পারেননি উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক। তানজিম সাকিবের ওপর দিয়েই পরে ঝড় বইয়ে দেয় জিম্বাবুয়ে। ১৩তম ওভারে বোলিংয়ে এসে তানজিম সাকিব খরচ করেন ২০ রান। বার্ল ও ক্যাম্পবেল একটি করে ছক্কা মারেন। এই ওভারে ক্যাম্পবেল একটি চারও মারেন।
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে ম্যাচে টাকি মাছ ধরার খেলায় যখন ব্যস্ত ফিল্ডাররা, দুর্দান্ত ক্যাচ ধরে তাক লাগিয়ে দেন সৌম্য সরকার। ১৫ তম ওভারের তৃতীয় বলে মোস্তাফিজকে তুলে মারতে যান রায়ান বার্ল। আকাশে ভেসে থাকা বল মিড অন থেকে দৌড়ে এসে ডাইভ দিয়ে ধরেন সৌম্য। একই ওভারের শেষ বলে লুক জংগুয়েকে ফেরান মোস্তাফিজ। তাতে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১৫ ওভারে ৬ উইকেটে ৯৪ রান।
১৭তম ওভারে বোলিংয়ে এসে সাকিব ফেরালেন বাংলাদেশের ‘গলার কাঁটা’ হয়ে থাকা ক্যাম্পবেল। ওভারের প্রথম বলে মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারতে যান ক্যাম্পবেল। এজ হওয়া বল এক্সট্রা কাভারে সহজে ধরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৭ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ক্যাম্পবেল করেন ৩১ রান।
ব্যাটিংয়ে ৩ বলে ১ রান করলেও বোলিংয়ে সেটা আড়াল করেছেন সাকিব। ৩.৪ ওভার বোলিং করে ৩৫ রানে নেন ৪ উইকেট। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে গত বছরের জুলাইয়ে সবশেষ ম্যাচ খেলেন তিনি। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন তিনি। এবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর জয় এনে দিলেও ম্যাচসেরা হতে পারেননি। ৩ উইকেট নিয়ে মোস্তাফিজ জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। ৪ ওভারে খরচ করেন ১৯ রান।
চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকার ৬৮ বলে ১০১ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন। শতরানের জুটি ভাঙার পরই ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে। ১৯.৫ ওভারে ১৪৩ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন তানজিদ তামিম। ৩৭ বলের ইনিংসে ৭ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
আরও পড়ুন:
প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই সিরিজ খুইয়েছে জিম্বাবুয়ে। মিরপুরে আজ চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে সান্ত্বনার জয় পেতে প্রাণপণ লড়াই করে জিম্বাবুয়ে। সাকিব আল হাসানের নৈপুণ্যে ৫ রানের রুদ্ধশ্বাস জয় পায় বাংলাদেশ। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকেরা।
শেষ ওভারে জিততে জিম্বাবুয়ের দরকার ছিল ১৪ রান। হাতে ছিল ২ উইকেট। ওভারের প্রথম বলে সাকিবকে তুলে মারতে যান ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। লং অফে সহজ ক্যাচ হাতছাড়া করেছেন তানজিদ হাসান তামিম। এই ওভারের তৃতীয় বলে ব্লেসিং মুজারাবানি ছক্কা মারেন লং অনের ওপর দিয়ে। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে মাথা খাটিয়ে উইকেট তুলে নেন সাকিব। চতুর্থ বলটা করেন ওয়াইড লাইনে। মুজারাবানি এগিয়ে খেলতে যান। উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক সহজেই তা স্টাম্পিং করেন। পরের বলে রিচার্ড এনগারাভা ক্রস ব্যাটে খেলতে গেলে বোল্ড হয়ে যান। ১৯.৪ ওভারে ১৩৮ রানে অলআউট হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রায় ১০ মাস পর খেলতে নেমে ৪ উইকেট নিলেন সাকিব।
রানের খাতা খোলার আগেই জিম্বাবুয়ের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায়। ইনিংসের চতুর্থ বলে তাসকিনকে পুল করতে যান ব্রায়ান বেনেট। টাইমিংয়ে গড়বড় হওয়া বল মিড অনে ডাইভ দিয়ে ধরেন সাকিব। প্রথম ওভার জিম্বাবুয়ে শেষ করে ১ উইকেটে ৪ রানে।
ইনিংসের দ্বিতীয় ও তৃতীয়—পরপর দুই ওভার বোলিং করেন দুই সাকিব। দুজনেই ছিলেন খরুচে। দ্বিতীয় ওভারে তানজিম সাকিব খরচ করেন ১৪ রান। সাকিব তৃতীয় ওভারে দেন ৮ রান। তবে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকা সিকান্দার রাজা ইনিংস বড় করতে পারেননি। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে রাজাকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন তাসকিন। ১০ বলে ৪ চারে ১৭ রান করেন রাজা।
পঞ্চম ওভারে বোলিংয়ে এসে দুর্দান্ত বোলিং করেন সাকিব। ৫ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবকে স্লগ সুইপ করতে যান তাদিওয়ানাশে মারুমানি। তাতে এলবিডব্লুর ফাদে পড়েন মারুমানি। ১৩ বলে ৩ চারে ১৪ রান করেন জিম্বাবুয়ের ওপেনার। পরের বলে ক্লাইভ মাদান্দের বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন সাকিব। আম্পায়ার আউট না দিলে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত রিভিউ নেন। রিভিউ অবশ্য নষ্ট হয়েছে। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) জিম্বাবুয়ে শেষ করেছে ৩ উইকেটে ৩৮ রানে।
বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিংয়ে রান তোলার গতি অবশ্য কমই থাকে জিম্বাবুয়ের। দশম ওভারের প্রথম বলে জোনাথন ক্যাম্পবেল পুল করতে যান রিশাদ হোসেনকে। ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ থেকে দৌড়ে এসে বল প্রায় তালুবন্দী করেও তা তাওহীদ হৃদয়ের হাত গলে বেরিয়ে যায়। ক্যাম্পবেলের রান তখন ১২। এই ওভারেই উইকেট পেয়েছেন রিশাদ। ওভারের তৃতীয় বলে রিশাদকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন মাদান্দে। জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ৯.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৫৭ রান।
৫৮ রানেই জিম্বাবুয়ে হারাতে পার অর্ধেক ব্যাটার প্যাভিলিয়নে ফিরতে পারতেন। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান রায়ান বার্ল। তবে আকাশে ভেসে থাকা বল ধরতে দৌড় দিয়েও তালুবন্দী করতে পারেননি উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক। তানজিম সাকিবের ওপর দিয়েই পরে ঝড় বইয়ে দেয় জিম্বাবুয়ে। ১৩তম ওভারে বোলিংয়ে এসে তানজিম সাকিব খরচ করেন ২০ রান। বার্ল ও ক্যাম্পবেল একটি করে ছক্কা মারেন। এই ওভারে ক্যাম্পবেল একটি চারও মারেন।
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে ম্যাচে টাকি মাছ ধরার খেলায় যখন ব্যস্ত ফিল্ডাররা, দুর্দান্ত ক্যাচ ধরে তাক লাগিয়ে দেন সৌম্য সরকার। ১৫ তম ওভারের তৃতীয় বলে মোস্তাফিজকে তুলে মারতে যান রায়ান বার্ল। আকাশে ভেসে থাকা বল মিড অন থেকে দৌড়ে এসে ডাইভ দিয়ে ধরেন সৌম্য। একই ওভারের শেষ বলে লুক জংগুয়েকে ফেরান মোস্তাফিজ। তাতে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১৫ ওভারে ৬ উইকেটে ৯৪ রান।
১৭তম ওভারে বোলিংয়ে এসে সাকিব ফেরালেন বাংলাদেশের ‘গলার কাঁটা’ হয়ে থাকা ক্যাম্পবেল। ওভারের প্রথম বলে মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারতে যান ক্যাম্পবেল। এজ হওয়া বল এক্সট্রা কাভারে সহজে ধরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৭ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ক্যাম্পবেল করেন ৩১ রান।
ব্যাটিংয়ে ৩ বলে ১ রান করলেও বোলিংয়ে সেটা আড়াল করেছেন সাকিব। ৩.৪ ওভার বোলিং করে ৩৫ রানে নেন ৪ উইকেট। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে গত বছরের জুলাইয়ে সবশেষ ম্যাচ খেলেন তিনি। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন তিনি। এবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর জয় এনে দিলেও ম্যাচসেরা হতে পারেননি। ৩ উইকেট নিয়ে মোস্তাফিজ জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। ৪ ওভারে খরচ করেন ১৯ রান।
চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকার ৬৮ বলে ১০১ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন। শতরানের জুটি ভাঙার পরই ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে। ১৯.৫ ওভারে ১৪৩ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন তানজিদ তামিম। ৩৭ বলের ইনিংসে ৭ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
আরও পড়ুন:
২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর তারিখটি ভারত চাইলেও ভুলতে পারবেন না। সেদিন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে শিরোপা জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচের ১৬ মাস পর আজ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচটি ভারতের কাছে তাই প্রতিশোধের ম্যাচ।
২৫ মিনিট আগেসেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপ ও পরের বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে টি-টোয়েন্টির জন্য নতুন অধিনায়ক ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সরিয়ে সেই দায়িত্ব এখন আগা সালমানের কাঁধে। তাঁর ডেপুটি হিসেবে থাকছেন শাদাব খান।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম সেমিফাইনাল দিয়ে শুরু হয়েছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির নকআউট পর্ব। এই ম্যাচে ভারতের ক্রিকেটাররা কালো আর্মব্যান্ড পরে খেলছেন।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির নকআউট পর্বের খেলা শুরু আজ। দুবাইয়ে প্রথম সেমিফাইনালে খেলছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। আর আগামীকাল লাহোরে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচের আগে দুশ্চিন্তা বাড়ল প্রোটিয়াদের।
৩ ঘণ্টা আগে