ক্রীড়া ডেস্ক
আহমেদাবাদের ফাইনালের ২৪ দিন পেরিয়ে গেছে। তবে এখনো হারের যন্ত্রণা ভুলতে পারেননি রোহিত শর্মা। এমন বড় ধাক্কার পর একেবারেই চুপচাপ হয়ে গিয়েছিলেন ভারত অধিনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট স্কোয়াডে থাকলেও কিছুই বলেননি। অবশেষ ভাঙলেন নীরবতা। জানালেন, এমন দুঃস্বপ্ন মুছে ঘুরে দাঁড়ানো বেশ কঠিন ছিল তাঁর জন্য।
কঠিন হবেই না বা কেন! ঘরের মাটিতে বিশ্বকাপ। ভারতও দুর্দান্ত খেলে তরতর করে ফাইনালে। কিন্তু কে জানত, ১৯ নভেম্বর আহমেদাববাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে লাখো সমর্থকদের সামনে হৃদয় ভাঙবে রোহিতদের! এবারও প্রতিপক্ষ সেই অস্ট্রেলিয়া। সেমিফাইনালের আগ পর্যন্ত ভারতের যে পারফরম্যান্স তার ছিটেফোঁটাও দেখা গেল না ফাইনালে।
অথচ রোহিত স্বপ্ন দেখেছিলেন বিশ্বকাপের জন্য ভারতের এক যুগের অপেক্ষার ইতি টানতে। এক দশক ধরে তাদের ঘরে আইসিসির কোনো শিরোপা নেই, সেই অপেক্ষাটা যে বাড়লই। এত বড় ধাক্কা সমর্থকদের যেখানে কাটিয়ে ওঠা কঠিন, সেখানে খেলোয়াড়দের তো সেটি কুরে কুরেই খাবে। হয়েছেও তাই। বিশ্বকাপে হারের পর সংবাদ সম্মেলনে কথা বলতে বলতে চোখ ভিজে উঠেছিল রোহিতের। সেই সম্মেলনের পর এই প্রথম জনসম্মুখে কথা বলেছেন রোহিত। আর ভারত অধিনায়ক হারের ক্ষত মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য ভক্ত-সমর্থকদের থেকে থেকে উষ্ণ ভালোবাসা পেয়েছেন, তা স্বীকার করেছেন অকুণ্ঠচিত্তে।
আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ভিডিওতে বেশ আবেগপূর্ণ হয়ে কথা বলেছেন রোহিত। ‘টিম ৪৫ রো’ নামের এক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে ৩৬ বছর বয়সী এই ওপেনার জানান, বিশ্বকাপের ফাইনালে হারের পর ঘুরে দাঁড়ানো সহজ ছিল না। সেই ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা, ‘রোহিত শর্মা। বিশ্বকাপের পর এই প্রথম। সরাসরি হৃদয় থেকে।’
ফাইনালে হারের এতদিন পরে হৃদয় থেকে তবে কী বলেছেন রোহিত? সেটিই শুনুন, ‘আমার কোনো ধারণা ছিল, এমন পরিস্থিতি থেকে কীভাবে ফিরে আসতে হয় সে ব্যাপারে। প্রথম কয়েক দিন, বুঝতে পারছিলাম না কী করব। ফাইনালের পরে, ফিরে আসা এবং নতুন শুরু করে এগিয়ে যাওয়া খুব কঠিন ছিল। যার কারণে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, আমার মনকে এখান থেকে বেরিয়ে আনার। যেখানে ছিলাম, উপলব্ধি করেছিলাম লোকজন আমার কাছে এসেছে এবং আমরা কেমন খেলেছি, তা নিয়ে তারা সবার চেষ্টাকে প্রশংসা করছে। আমি তাদের অনুভূতি বুঝি। তারা সবাই আমাদের সঙ্গে আছে। আমাদের সঙ্গে তারাও স্বপ্ন দেখেছিল বিশ্বকাপ উঁচিয়ে ধরার।’
আহমেদাবাদের ফাইনালের ২৪ দিন পেরিয়ে গেছে। তবে এখনো হারের যন্ত্রণা ভুলতে পারেননি রোহিত শর্মা। এমন বড় ধাক্কার পর একেবারেই চুপচাপ হয়ে গিয়েছিলেন ভারত অধিনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট স্কোয়াডে থাকলেও কিছুই বলেননি। অবশেষ ভাঙলেন নীরবতা। জানালেন, এমন দুঃস্বপ্ন মুছে ঘুরে দাঁড়ানো বেশ কঠিন ছিল তাঁর জন্য।
কঠিন হবেই না বা কেন! ঘরের মাটিতে বিশ্বকাপ। ভারতও দুর্দান্ত খেলে তরতর করে ফাইনালে। কিন্তু কে জানত, ১৯ নভেম্বর আহমেদাববাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে লাখো সমর্থকদের সামনে হৃদয় ভাঙবে রোহিতদের! এবারও প্রতিপক্ষ সেই অস্ট্রেলিয়া। সেমিফাইনালের আগ পর্যন্ত ভারতের যে পারফরম্যান্স তার ছিটেফোঁটাও দেখা গেল না ফাইনালে।
অথচ রোহিত স্বপ্ন দেখেছিলেন বিশ্বকাপের জন্য ভারতের এক যুগের অপেক্ষার ইতি টানতে। এক দশক ধরে তাদের ঘরে আইসিসির কোনো শিরোপা নেই, সেই অপেক্ষাটা যে বাড়লই। এত বড় ধাক্কা সমর্থকদের যেখানে কাটিয়ে ওঠা কঠিন, সেখানে খেলোয়াড়দের তো সেটি কুরে কুরেই খাবে। হয়েছেও তাই। বিশ্বকাপে হারের পর সংবাদ সম্মেলনে কথা বলতে বলতে চোখ ভিজে উঠেছিল রোহিতের। সেই সম্মেলনের পর এই প্রথম জনসম্মুখে কথা বলেছেন রোহিত। আর ভারত অধিনায়ক হারের ক্ষত মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য ভক্ত-সমর্থকদের থেকে থেকে উষ্ণ ভালোবাসা পেয়েছেন, তা স্বীকার করেছেন অকুণ্ঠচিত্তে।
আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ভিডিওতে বেশ আবেগপূর্ণ হয়ে কথা বলেছেন রোহিত। ‘টিম ৪৫ রো’ নামের এক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে ৩৬ বছর বয়সী এই ওপেনার জানান, বিশ্বকাপের ফাইনালে হারের পর ঘুরে দাঁড়ানো সহজ ছিল না। সেই ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা, ‘রোহিত শর্মা। বিশ্বকাপের পর এই প্রথম। সরাসরি হৃদয় থেকে।’
ফাইনালে হারের এতদিন পরে হৃদয় থেকে তবে কী বলেছেন রোহিত? সেটিই শুনুন, ‘আমার কোনো ধারণা ছিল, এমন পরিস্থিতি থেকে কীভাবে ফিরে আসতে হয় সে ব্যাপারে। প্রথম কয়েক দিন, বুঝতে পারছিলাম না কী করব। ফাইনালের পরে, ফিরে আসা এবং নতুন শুরু করে এগিয়ে যাওয়া খুব কঠিন ছিল। যার কারণে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, আমার মনকে এখান থেকে বেরিয়ে আনার। যেখানে ছিলাম, উপলব্ধি করেছিলাম লোকজন আমার কাছে এসেছে এবং আমরা কেমন খেলেছি, তা নিয়ে তারা সবার চেষ্টাকে প্রশংসা করছে। আমি তাদের অনুভূতি বুঝি। তারা সবাই আমাদের সঙ্গে আছে। আমাদের সঙ্গে তারাও স্বপ্ন দেখেছিল বিশ্বকাপ উঁচিয়ে ধরার।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের আগে বারবার ঘুরেফিরে এসেছিল আহমেদাবাদের কথা। কারণ, সবশেষ ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে। ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে ভারতের শিরোপার উৎসব পণ্ড করে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া সফরে ব্যর্থতার পর বেশ ভালোভাবেই নড়েচড়ে বসে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। জাতীয় দল নিয়ে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম আরোপ করে তারা। এর প্রতিফলন ঘটছে আইপিএলেও। সম্প্রতি আইপিএলের সব দলকে একটি ই-মেইল বার্তায় বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে ক্যাম্প করার জন্য আগামীকাল সৌদি আরবে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল। চারদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করেছে তারা। যা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১০ ঘণ্টা আগেব্যাটার কোহলিকে তো নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। রেকর্ড গড়া যাঁর কাছে ডালভাতের মতো, তিনি আজ গড়লেন আরও এক রেকর্ড। তাতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে।
১০ ঘণ্টা আগে