ক্রীড়া ডেস্ক
১২৮ বলে ২০১ রান!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের ইনিংসকে অবিশ্বাস্য, অকল্পনীয়—এসব শব্দেও যেন সঠিকভাবে বোঝানো যায় না। আসলে তাঁর দানবীয় ইনিংসকে বোঝাতে গিয়ে শব্দেরই কমতি পড়ছে। বিশ্বকাপের দুর্দান্ত এক রূপকথার জন্ম দিয়েছেন তিনি।
যখন ব্যাট হাতে নামলেন, তখন অস্ট্রেলিয়ার ৪ উইকেট নেই ৪৯ রানে। এরপর দ্রুত আরও ৩ উইকেট হারাতে দেখলেন তিনি। ৯১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে যখন পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা হারের শঙ্কায়, তখন ঢাল হয়ে দাঁড়ালেন ম্যাক্সওয়েল। ধ্বংসস্তূপ থেকে দলকে উদ্ধার করলেন তিনি। সেটিও আবার এক পায়ের ওপর ভর করে। মাংসপেশির টানে ডান পা নড়াতেই পারছিলেন না ম্যাক্সওয়েল। পায়ে টান পড়লেও মনোবলে চিড় ধরতে দেননি তিনি। যেন বোঝালেন—মানুষ চাইলে সবকিছু করতে পারে। তবে নিজে যা করলেন তা যেন মানুষেরও ওপরে গিয়ে। অষ্টম উইকেটে প্যাট কামিন্সকে নিয়ে রেকর্ড ২০২ রানের জুটি গড়ে ছারখার করলেন আফগানিস্তানদের। নিজে খেললেন ১২৮ বলে ২০১ রানের অপরাজিত বিধ্বংসী ইনিংস। ২১ চারের বিপরীতে মারলেন ১০ ছক্কা।
২২ গজে এমন অতিমানবীয় ইনিংস আগে কেউ দেখেনি বলে জানিয়েছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। এমন ইনিংসের তাই প্রশংসা না করে পারছেন না সাবেক ক্রিকেটার ও বিশ্লেষকেরা। ভারতকে বহু কঠিন ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলা সাবেক ক্রিকেটার যুবরাজ সিং লিখেছেন, ‘সারা জীবনের ইনিংস! ম্যাক্সি তোমাকে অভিবাদন।’
ওপেনিংয়ে নেমে ওয়ানডে ক্রিকেটেরই চিত্র বদলে দেওয়া অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ওপেনার অ্যাডাম গিলক্রিস্ট লিখেছেন, ‘অভিনন্দন ম্যাক্সি। স্পষ্টতই সর্বকালের সেরা ওয়ানডে ইনিংস। আমার মতে, সব সময়ের জন্য তুমি বিশ্বের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর খেলোয়াড়।’
ভারতের আরেক সাবেক ক্রিকেটার ইরফান পাঠান লিখেছেন, ‘সাদা বলের সর্বকালের সেরা ইনিংস।’ ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভনও পাঠানের সুরেই প্রশংসা করছেন, ‘সর্বকালের সেরা ওয়ানডে ইনিংস, ম্যাক্সি।’
১২৮ বলে ২০১ রান!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের ইনিংসকে অবিশ্বাস্য, অকল্পনীয়—এসব শব্দেও যেন সঠিকভাবে বোঝানো যায় না। আসলে তাঁর দানবীয় ইনিংসকে বোঝাতে গিয়ে শব্দেরই কমতি পড়ছে। বিশ্বকাপের দুর্দান্ত এক রূপকথার জন্ম দিয়েছেন তিনি।
যখন ব্যাট হাতে নামলেন, তখন অস্ট্রেলিয়ার ৪ উইকেট নেই ৪৯ রানে। এরপর দ্রুত আরও ৩ উইকেট হারাতে দেখলেন তিনি। ৯১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে যখন পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা হারের শঙ্কায়, তখন ঢাল হয়ে দাঁড়ালেন ম্যাক্সওয়েল। ধ্বংসস্তূপ থেকে দলকে উদ্ধার করলেন তিনি। সেটিও আবার এক পায়ের ওপর ভর করে। মাংসপেশির টানে ডান পা নড়াতেই পারছিলেন না ম্যাক্সওয়েল। পায়ে টান পড়লেও মনোবলে চিড় ধরতে দেননি তিনি। যেন বোঝালেন—মানুষ চাইলে সবকিছু করতে পারে। তবে নিজে যা করলেন তা যেন মানুষেরও ওপরে গিয়ে। অষ্টম উইকেটে প্যাট কামিন্সকে নিয়ে রেকর্ড ২০২ রানের জুটি গড়ে ছারখার করলেন আফগানিস্তানদের। নিজে খেললেন ১২৮ বলে ২০১ রানের অপরাজিত বিধ্বংসী ইনিংস। ২১ চারের বিপরীতে মারলেন ১০ ছক্কা।
২২ গজে এমন অতিমানবীয় ইনিংস আগে কেউ দেখেনি বলে জানিয়েছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। এমন ইনিংসের তাই প্রশংসা না করে পারছেন না সাবেক ক্রিকেটার ও বিশ্লেষকেরা। ভারতকে বহু কঠিন ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলা সাবেক ক্রিকেটার যুবরাজ সিং লিখেছেন, ‘সারা জীবনের ইনিংস! ম্যাক্সি তোমাকে অভিবাদন।’
ওপেনিংয়ে নেমে ওয়ানডে ক্রিকেটেরই চিত্র বদলে দেওয়া অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ওপেনার অ্যাডাম গিলক্রিস্ট লিখেছেন, ‘অভিনন্দন ম্যাক্সি। স্পষ্টতই সর্বকালের সেরা ওয়ানডে ইনিংস। আমার মতে, সব সময়ের জন্য তুমি বিশ্বের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর খেলোয়াড়।’
ভারতের আরেক সাবেক ক্রিকেটার ইরফান পাঠান লিখেছেন, ‘সাদা বলের সর্বকালের সেরা ইনিংস।’ ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভনও পাঠানের সুরেই প্রশংসা করছেন, ‘সর্বকালের সেরা ওয়ানডে ইনিংস, ম্যাক্সি।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে উঠতে না পারলেও টুর্নামেন্টে আফগানিস্তানের পারফরম্যান্স বিশ্ব ক্রিকেটের নজর কেড়েছে। প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে এসেই আফগানরা চমক দেখিয়েছে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে। টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের প্রমাণ মিলেছে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়েও।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ক্রিকেট দল এক বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ায় দলটিকে নিয়ে লাগাতার সমালোচনা চলছে। আর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের দুসময়ে মজা করার অভ্যাস তো হরভজন সিংয়ের এখনো যায়নি। ভারতের তারকা স্পিনার এবার পাকিস্তানের কাটা ঘায়ে দিয়েছেন নুনের ছিটা।
২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে থেকেই ভারতের এক মাঠে সব ম্যাচ খেলা নিয়ে কথা হচ্ছে। সাবেকেরা একেক সময় একেক মন্তব্য করেই চলেছেন। শুধু সাবেকেরা বললে ভুল হবে, টুর্নামেন্টে খেলা ক্রিকেটাররাও কথা বলেছেন বিভিন্ন সময়ে। ভারত দুবাইয়ের কন্ডিশনে গ্রুপপর্ব ও সেমিফাইনালসহ এরই মধ্যে চারটা ম্যাচ খেলে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা আইসিসি ইভেন্ট শুরুর আগে বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের যতটা আগ্রহ থাকে, টুর্নামেন্ট শুরু হলে চলতে থাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ। কারণ, আইসিসি ইভেন্টে বাংলাদেশের ভরাডুবি এখন নিয়মিত চিত্র। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক আকরাম খানের মতে বাংলাদেশে মানসম্পন্ন ক্রিকেটারের অভাব রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে