ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: ২০১৫ সালের পর চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে পারেনি বার্সেলোনা। লিওলেন মেসিরা গত ছয় বছরে যেটা করতে পারেননি, সেটাই করে দেখিয়েছে বার্সেলোনার নারী ফুটবল দল। ২০১৯ সালে ফাইনালে লিঁওর কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল বার্সার মেয়েদের।
কাল ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে লিঁওর টানা পাঁচবার ইউরোপ–সেরার রাজত্ব ভাঙেন ভিকি ওসাদারা।
পথটা একেবারেই সহজ ছিল না কাতালান মেয়েদের জন্য। বার্সার মেয়েদের ইউরোপ–সেরা হওয়ার এই পথটা খুব কাছ থেকে দেখেছেন জর্ডি মেস্ত্রে। বার্সালোনার সাবেক এই সভাপতি ২০১০ সাল থেকে চার বছর মেয়েদের ফুটবলের দায়িত্বে ছিলেন।
কাছ থেকে দেখেছেন মেয়েদের ফুটবল নিয়ে মানুষের ভাবনা। পৃষ্ঠপোষক থেকে শুরু করে কোনো সুযোগ–সুবিধাই ছিল না। মেয়েদেরও এই বিশ্বাসটা ছিল না, তাঁরা সবার সামনে খেলতে পারেন। ব্যাখ্যাটা জর্ডি দিয়েছেন এভাবে, ‘দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রাক্–মৌসুমের প্রস্তুতি দেখতে একদিন ক্যাম্পে গিয়েছিলাম।
কোচসহ সব খেলোয়াড় আমার দিকে এমনভাবে তাকিয়েছিল, মনে হচ্ছিল কোনো অপরাধ করে তাদের সামনে গিয়েছি! একজন পুরুষ বোর্ড কর্মকর্তা তাদের সামনে আসতে পারে, এটা যেন তাদের বিশ্বাসই হচ্ছিল না।’
এই পরিস্থিতি থেকে বার্সার মেয়েরা গত তিনটি চ্যাম্পিয়নস লিগের দুটিতেই ফাইনাল খেলেছে। স্পেনের প্রথম ক্লাব হিসেবে ইউরোপ–সেরা হওয়াও এই পথ ধরেই। সংবাদমাধ্যম–বোর্ড সবার আগ্রহের বাইরে থাকা দলটা প্রথম আলোচনায় আসে ২০১২ সালে। সেবারই প্রথম বড় কোনো শিরোপা জিতেছিল কাতালান মেয়েরা।
বার্সার আগে স্পেনের কোনো ক্লাব এখনো মেয়েদের চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে উঠতে পারেনি। বার্সেলোনার এই দলের প্রায় সব সদস্য একটি প্রক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন ২০১৫ সালে। ২০১৫ সালে মেয়েদের ফুটবলের দায়িত্ব নেওয়া মারিয়া টেক্সিডর সেসব দিনের কথা রোমন্থন করেছেন এভাবে, ‘ওরা ম্যাচের পর ম্যাচ হতাশ করেছে। কিন্তু আমরা আমাদের প্রক্রিয়া থেকে কখনোই সরে আসিনি। আমরা একটা কৌশল নিয়ে এগিয়েছিলাম। আজ আমরা সেটার ফল পেয়েছি।’
ইউরোপ–সেরা হওয়ার আবেগ ছুঁয়ে গেছে ভিকি লোসাদাকে। ১৪ বছর বয়সে বার্সায় এসেছিলেন ভিকি। বার্সা অধিনায়কের শৈশবের অচেনা দলটা আজ সবার মুখে মুখে। অচেনা দলটাকে সবার সামনে নিয়ে আসার প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিটি ঘণ্টা মনে পড়ে ভিকির।
ঢাকা: ২০১৫ সালের পর চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে পারেনি বার্সেলোনা। লিওলেন মেসিরা গত ছয় বছরে যেটা করতে পারেননি, সেটাই করে দেখিয়েছে বার্সেলোনার নারী ফুটবল দল। ২০১৯ সালে ফাইনালে লিঁওর কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল বার্সার মেয়েদের।
কাল ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে লিঁওর টানা পাঁচবার ইউরোপ–সেরার রাজত্ব ভাঙেন ভিকি ওসাদারা।
পথটা একেবারেই সহজ ছিল না কাতালান মেয়েদের জন্য। বার্সার মেয়েদের ইউরোপ–সেরা হওয়ার এই পথটা খুব কাছ থেকে দেখেছেন জর্ডি মেস্ত্রে। বার্সালোনার সাবেক এই সভাপতি ২০১০ সাল থেকে চার বছর মেয়েদের ফুটবলের দায়িত্বে ছিলেন।
কাছ থেকে দেখেছেন মেয়েদের ফুটবল নিয়ে মানুষের ভাবনা। পৃষ্ঠপোষক থেকে শুরু করে কোনো সুযোগ–সুবিধাই ছিল না। মেয়েদেরও এই বিশ্বাসটা ছিল না, তাঁরা সবার সামনে খেলতে পারেন। ব্যাখ্যাটা জর্ডি দিয়েছেন এভাবে, ‘দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রাক্–মৌসুমের প্রস্তুতি দেখতে একদিন ক্যাম্পে গিয়েছিলাম।
কোচসহ সব খেলোয়াড় আমার দিকে এমনভাবে তাকিয়েছিল, মনে হচ্ছিল কোনো অপরাধ করে তাদের সামনে গিয়েছি! একজন পুরুষ বোর্ড কর্মকর্তা তাদের সামনে আসতে পারে, এটা যেন তাদের বিশ্বাসই হচ্ছিল না।’
এই পরিস্থিতি থেকে বার্সার মেয়েরা গত তিনটি চ্যাম্পিয়নস লিগের দুটিতেই ফাইনাল খেলেছে। স্পেনের প্রথম ক্লাব হিসেবে ইউরোপ–সেরা হওয়াও এই পথ ধরেই। সংবাদমাধ্যম–বোর্ড সবার আগ্রহের বাইরে থাকা দলটা প্রথম আলোচনায় আসে ২০১২ সালে। সেবারই প্রথম বড় কোনো শিরোপা জিতেছিল কাতালান মেয়েরা।
বার্সার আগে স্পেনের কোনো ক্লাব এখনো মেয়েদের চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে উঠতে পারেনি। বার্সেলোনার এই দলের প্রায় সব সদস্য একটি প্রক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন ২০১৫ সালে। ২০১৫ সালে মেয়েদের ফুটবলের দায়িত্ব নেওয়া মারিয়া টেক্সিডর সেসব দিনের কথা রোমন্থন করেছেন এভাবে, ‘ওরা ম্যাচের পর ম্যাচ হতাশ করেছে। কিন্তু আমরা আমাদের প্রক্রিয়া থেকে কখনোই সরে আসিনি। আমরা একটা কৌশল নিয়ে এগিয়েছিলাম। আজ আমরা সেটার ফল পেয়েছি।’
ইউরোপ–সেরা হওয়ার আবেগ ছুঁয়ে গেছে ভিকি লোসাদাকে। ১৪ বছর বয়সে বার্সায় এসেছিলেন ভিকি। বার্সা অধিনায়কের শৈশবের অচেনা দলটা আজ সবার মুখে মুখে। অচেনা দলটাকে সবার সামনে নিয়ে আসার প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিটি ঘণ্টা মনে পড়ে ভিকির।
মাঠে যেমনই হোন না কেন, মুখে তাসকিন আহমেদের সেই স্নিগ্ধ হাসিটা দেখা যায় সব সময়। সংবাদ সম্মেলন, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলেন হাসিমুখে। তবে সদা হাস্যোজ্জ্বল এই ক্রিকেটারের গত রাতের একটি কথা শুনে চমকে যাওয়ারই কথা।
৭ মিনিট আগেএই সময়ের ক্রিকেট লিখিয়েদের কাছে জ্যারড কিম্বার নামটা বেশ পরিচিত। কদিন আগে এই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট লেখক একটা দীর্ঘ নিবন্ধ লিখেছেন ২০২৫ বিপিএলের ওপর। তাঁর লেখার শিরোনাম ‘দ্য থ্রি ওয়াইডস অব দ্য বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ’। তিনি দীর্ঘ তদন্ত করেছেন বিপিএলের কিছু ম্যাচ নিয়ে।
৩৮ মিনিট আগেজয়ের জন্য রাজশাহীর দরকার ১৯২ রান। এ লক্ষ্যে পৌঁছাতে যেমনটা শুরু হওয়া দরকার, দুর্বার রাজশাহীর ইনিংসের শুরুটা তেমন হয়নি। উল্টো ২০ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে তাসকিন আহমেদের রাজশাহী। ৪ রান করে জিসান, ৯ রানে মোহাম্মদ হারিস ও ৫ রান করে ইয়াসির আলী বিদায় নিয়েছেন। শুরুর এই বিপর্যয়ের পর আর মাথা উ
১২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলছে নাইজেরিয়া। নিজেদের ঐতিহাসিক টুর্নামেন্টে দারুণ এক অঘটনও ঘটিয়ে দিল তারা। আজ মালয়েশিয়ার কুচিংয়ে তারা ২ রানে হারিয়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ডকে।
১৩ ঘণ্টা আগে