
সাফের দুটি শিরোপা উঠেছে তাঁর হাতে। এবার হয়েছেন টুর্নামেন্টসেরাও। সেই ঋতুপর্ণা চাকমার সাফল্যের সিঁড়িগুলো কিন্তু সহজ ছিল না। জীবন আর ফুটবলকে সমানভাবে এগিয়ে নিতে কঠিন এক যুদ্ধই করতে হয়েছে তাঁকে। সে গল্পই তিনি শুনিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের এই ফরোয়ার্ডের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দিন মিশু।
জহির উদ্দিন মিশু

প্রশ্ন: দুবার দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট জিতলেন। সেই সঙ্গে এবার হলেন সেরা খেলোয়াড়ও। ভালো লাগার ব্যাপারটা নিয়ে কিছু বলবেন?
ঋতুপর্ণা চাকমা: টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশের নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই খুশি। এমন দিন দ্বিতীয়বার দেখতে পাব কখনো ভাবিনি। এটা ঠিক, সেরা হওয়াটা আমাদের প্রাপ্য ছিল। কারণ, এত দূর আসতে সবাইকে অনেক শ্রম, অনেক বাধা টপকাতে হয়েছে। তবে দেশবাসীর দোয়া, সমর্থন না থাকলে কিছুই করা সম্ভব হতো না। সে জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। তারা আমাদের যে পরিমাণ ভালোবাসা দিয়েছে, তার কিছুটা হলেও পূরণ করতে পেরে আমাদের ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ফাইনালে আপনার ম্যাজিক্যাল গোলেই জিতেছে বাংলাদেশ। ওই গোল এবং ম্যাচের পরিকল্পনা নিয়ে কিছু শুনতে চাই।
ঋতুপর্ণা: অবশ্যই ওই গোলের অবদান পুরো দলের, সতীর্থদের। তাদের সহযোগিতা ছাড়া হয়তো এমন সুন্দর একটি গোল করতে পারতাম না। তবে আমাদের একটা বিশ্বাস ছিল যে এত দূর যেহেতু এসেছি, আমরা হারতে চাই না। অবশ্যই ট্রফিটা নিয়েই বাড়ি যাব—এমন একটা জেদ, একটা আত্মবিশ্বাস সবার মধ্যে কাজ করেছে। সেই লক্ষ্য আর আত্মবিশ্বাস নিয়েই সবাই ফাইনালে মাঠে নামি। আমার একটা টার্গেট ছিল, যদি ডি-বক্সের বাইরে বল পেয়ে যাই, সেটা সরাসরি পোস্টে শট নেওয়ার চেষ্টা করব। কারণ, নেপাল কিন্তু সমতার পর একটু রক্ষণাত্মক খেলতে শুরু করেছিল। এরপর পেয়েও যাই সুযোগটা।
প্রশ্ন: দুটি সাফ জয়ের পর দেশের জন্য, দেশের ফুটবলের জন্য ভবিষ্যতে আর কী কী করতে চান?
ঋতুপর্ণা: আমার ক্যারিয়ার তো সবে শুরু। এই দেশকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন। সামনে আরও দারুণ কিছু উপহার দিতে চাই। দেশের মানুষ আমাদের যতটা মূল্যায়ন করেছে, যতটা সম্মান দিয়েছে, আমরা চেষ্টা করব তার প্রতিদান দিতে। সামনের সাফেও এমন সাফল্যের প্রত্যাশায় আছি। দেশকে আরও জেতাতে চাই। সবাই দোয়া করবেন। আপনাদের দোয়া আর আমাদের পরিশ্রমে যেন ফুটবল আরও এগিয়ে যেতে পারে।
প্রশ্ন: যত দূর জানি, আপনার বাবা সব সময় চাইতেন, আপনি সেরা হন। আপনার সাফল্য আর তিনি দেখে যেতে পারেননি...
ঋতুপর্ণা: বাবা এবং ভাই—দুজনই কিন্তু ফুটবল ভীষণ পছন্দ করতেন। বিশেষ করে বাবা, তিনি ফুটবলকে অসম্ভব ভালোবাসতেন। যেদিন ফুটবল খেলার কথা বাসায় প্রথম জানিয়েছিলাম, সবার আগে বাবা ‘হ্যাঁ’ বলে দেন। তিনি শুরু থেকেই আমার এই লড়াইয়ের সঙ্গী ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ বাবাকে হারিয়ে ফেললাম। এরপর ভাইটাও চলে গেল। জানি না তাঁরা কেমন আছেন। তবে বাবা চলে যাওয়ার পর আমার পথচলাও খানিকটা থমকে যায়। পুরো পরিবারকেই দীর্ঘদিন সংগ্রাম করতে হয়েছে। কী সুন্দর ছিল সেই দিনগুলো! বাবা আমার হাত ধরে অনুশীলনে নিয়ে যেতেন, আবার নিয়ে আসতেন। বাবাকে আজ খুব মনে পড়ছে। এবার আমি দক্ষিণ এশিয়ায় সেরা খেলোয়াড় হলাম। কিন্তু বাবা দেখে যেতে পারলেন না। আজ বাবা বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন।
প্রশ্ন: বাবাহীন পৃথিবীতে ফুটবলে আপনাকে কে প্রেরণা জোগান, সব সময় কাকেই-বা পাশে পাচ্ছেন?
ঋতুপর্ণা: এখন মা-ই আমার সব। তাঁর সঙ্গে প্রতিদিন কথা হয়। প্রতিটি ম্যাচের আগে নির্দিষ্ট একটা সময় রাখি মায়ের জন্য। সত্যি আমি খুবই গর্বিত যে এমন একজন মা পেয়েছি। যাঁকে সব সময় পাশে পাওয়া যায়। সুখে-দুঃখে আমাকে মা সাহস জুগিয়ে যান। যেদিন আমাদের ফাইনাল ম্যাচ, ওই দিন মাঠে নামার আগে মাকে কল দিয়েছিলাম। মা খুব আগ্রহ নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘আমার মন বলছে, তোমরাই জিতবে। ট্রফিটা তোমাদের হাতেই উঠবে। দেখো, মায়ের মন কখনো মিথ্যা বলে না।’ শেষ পর্যন্ত তা-ই হলো। নেপালকে হারিয়ে আমরা চ্যাম্পিয়ন হলাম। শুধু ফাইনালের দিন নয়, প্রতি ম্যাচের আগেই মা আশীর্বাদ করতেন। সবার মঙ্গল কামনা করতেন। এর চেয়ে বড় আর কী হতে পারে।
প্রশ্ন: মেয়েদের ফুটবলে আসা ততটা সহজ নয়। এই পর্যন্ত আসতে আপনাকে কতটা বাধা আর লড়াই করতে হয়েছে?
ঋতুপর্ণা: এমন ঘটনা আমিও শুনেছি। অনেক মেয়েকেই পরিবার থেকে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু আমার বেলায় পুরো উল্টো। যেহেতু বাবা ছিলেন ফুটবলের একজন দারুণ সমর্থক। তাই ফুটবলে আমার আসা, এরপর এগিয়ে যেতে পরিবার থেকে অন্তত কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়নি। সবাই খুবই আন্তরিক ছিলেন। তবে দুজনের অবদান কখনো ভুলতে পারব না। একজন আমার স্যার বিয়াশন চাকমা; সম্পর্কে তিনি কাকা হন। আরেকজন শান্তমনি চাকমা। দুজনই আমার ছোটবেলার কোচ। আমি, রুপনা ও মনিকা—তিনজনের বাড়ি পাশাপাশি। তিনজনই তাঁদের কাছ থেকে ফুটবলটা শিখেছিলাম। বলতে পারেন হাতেখড়ি।
প্রশ্ন: ছোটবেলায় অনেকের অনেক ইচ্ছা থাকে। যদি ফুটবলার না হতেন, কী হতে চাইতেন?
ঋতুপর্ণা: আমারও অনেক স্বপ্ন ছিল। শুরুতে কিন্তু ভাবিনি ফুটবলার হব। কিন্তু কীভাবে যেন হয়ে গেলাম। ছোটবেলায় তো অনেক কিছু হওয়ারই ইচ্ছা ছিল। তবে একটা ইচ্ছা এখনো আছে—শিক্ষক হওয়া। যদি ফুটবলার না হতাম, তাহলে নিশ্চিত শিক্ষকই হতে চাইতাম।
প্রশ্ন: দুবার দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট জিতলেন। সেই সঙ্গে এবার হলেন সেরা খেলোয়াড়ও। ভালো লাগার ব্যাপারটা নিয়ে কিছু বলবেন?
ঋতুপর্ণা চাকমা: টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশের নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই খুশি। এমন দিন দ্বিতীয়বার দেখতে পাব কখনো ভাবিনি। এটা ঠিক, সেরা হওয়াটা আমাদের প্রাপ্য ছিল। কারণ, এত দূর আসতে সবাইকে অনেক শ্রম, অনেক বাধা টপকাতে হয়েছে। তবে দেশবাসীর দোয়া, সমর্থন না থাকলে কিছুই করা সম্ভব হতো না। সে জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। তারা আমাদের যে পরিমাণ ভালোবাসা দিয়েছে, তার কিছুটা হলেও পূরণ করতে পেরে আমাদের ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ফাইনালে আপনার ম্যাজিক্যাল গোলেই জিতেছে বাংলাদেশ। ওই গোল এবং ম্যাচের পরিকল্পনা নিয়ে কিছু শুনতে চাই।
ঋতুপর্ণা: অবশ্যই ওই গোলের অবদান পুরো দলের, সতীর্থদের। তাদের সহযোগিতা ছাড়া হয়তো এমন সুন্দর একটি গোল করতে পারতাম না। তবে আমাদের একটা বিশ্বাস ছিল যে এত দূর যেহেতু এসেছি, আমরা হারতে চাই না। অবশ্যই ট্রফিটা নিয়েই বাড়ি যাব—এমন একটা জেদ, একটা আত্মবিশ্বাস সবার মধ্যে কাজ করেছে। সেই লক্ষ্য আর আত্মবিশ্বাস নিয়েই সবাই ফাইনালে মাঠে নামি। আমার একটা টার্গেট ছিল, যদি ডি-বক্সের বাইরে বল পেয়ে যাই, সেটা সরাসরি পোস্টে শট নেওয়ার চেষ্টা করব। কারণ, নেপাল কিন্তু সমতার পর একটু রক্ষণাত্মক খেলতে শুরু করেছিল। এরপর পেয়েও যাই সুযোগটা।
প্রশ্ন: দুটি সাফ জয়ের পর দেশের জন্য, দেশের ফুটবলের জন্য ভবিষ্যতে আর কী কী করতে চান?
ঋতুপর্ণা: আমার ক্যারিয়ার তো সবে শুরু। এই দেশকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন। সামনে আরও দারুণ কিছু উপহার দিতে চাই। দেশের মানুষ আমাদের যতটা মূল্যায়ন করেছে, যতটা সম্মান দিয়েছে, আমরা চেষ্টা করব তার প্রতিদান দিতে। সামনের সাফেও এমন সাফল্যের প্রত্যাশায় আছি। দেশকে আরও জেতাতে চাই। সবাই দোয়া করবেন। আপনাদের দোয়া আর আমাদের পরিশ্রমে যেন ফুটবল আরও এগিয়ে যেতে পারে।
প্রশ্ন: যত দূর জানি, আপনার বাবা সব সময় চাইতেন, আপনি সেরা হন। আপনার সাফল্য আর তিনি দেখে যেতে পারেননি...
ঋতুপর্ণা: বাবা এবং ভাই—দুজনই কিন্তু ফুটবল ভীষণ পছন্দ করতেন। বিশেষ করে বাবা, তিনি ফুটবলকে অসম্ভব ভালোবাসতেন। যেদিন ফুটবল খেলার কথা বাসায় প্রথম জানিয়েছিলাম, সবার আগে বাবা ‘হ্যাঁ’ বলে দেন। তিনি শুরু থেকেই আমার এই লড়াইয়ের সঙ্গী ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ বাবাকে হারিয়ে ফেললাম। এরপর ভাইটাও চলে গেল। জানি না তাঁরা কেমন আছেন। তবে বাবা চলে যাওয়ার পর আমার পথচলাও খানিকটা থমকে যায়। পুরো পরিবারকেই দীর্ঘদিন সংগ্রাম করতে হয়েছে। কী সুন্দর ছিল সেই দিনগুলো! বাবা আমার হাত ধরে অনুশীলনে নিয়ে যেতেন, আবার নিয়ে আসতেন। বাবাকে আজ খুব মনে পড়ছে। এবার আমি দক্ষিণ এশিয়ায় সেরা খেলোয়াড় হলাম। কিন্তু বাবা দেখে যেতে পারলেন না। আজ বাবা বেঁচে থাকলে অনেক খুশি হতেন।
প্রশ্ন: বাবাহীন পৃথিবীতে ফুটবলে আপনাকে কে প্রেরণা জোগান, সব সময় কাকেই-বা পাশে পাচ্ছেন?
ঋতুপর্ণা: এখন মা-ই আমার সব। তাঁর সঙ্গে প্রতিদিন কথা হয়। প্রতিটি ম্যাচের আগে নির্দিষ্ট একটা সময় রাখি মায়ের জন্য। সত্যি আমি খুবই গর্বিত যে এমন একজন মা পেয়েছি। যাঁকে সব সময় পাশে পাওয়া যায়। সুখে-দুঃখে আমাকে মা সাহস জুগিয়ে যান। যেদিন আমাদের ফাইনাল ম্যাচ, ওই দিন মাঠে নামার আগে মাকে কল দিয়েছিলাম। মা খুব আগ্রহ নিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘আমার মন বলছে, তোমরাই জিতবে। ট্রফিটা তোমাদের হাতেই উঠবে। দেখো, মায়ের মন কখনো মিথ্যা বলে না।’ শেষ পর্যন্ত তা-ই হলো। নেপালকে হারিয়ে আমরা চ্যাম্পিয়ন হলাম। শুধু ফাইনালের দিন নয়, প্রতি ম্যাচের আগেই মা আশীর্বাদ করতেন। সবার মঙ্গল কামনা করতেন। এর চেয়ে বড় আর কী হতে পারে।
প্রশ্ন: মেয়েদের ফুটবলে আসা ততটা সহজ নয়। এই পর্যন্ত আসতে আপনাকে কতটা বাধা আর লড়াই করতে হয়েছে?
ঋতুপর্ণা: এমন ঘটনা আমিও শুনেছি। অনেক মেয়েকেই পরিবার থেকে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু আমার বেলায় পুরো উল্টো। যেহেতু বাবা ছিলেন ফুটবলের একজন দারুণ সমর্থক। তাই ফুটবলে আমার আসা, এরপর এগিয়ে যেতে পরিবার থেকে অন্তত কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়নি। সবাই খুবই আন্তরিক ছিলেন। তবে দুজনের অবদান কখনো ভুলতে পারব না। একজন আমার স্যার বিয়াশন চাকমা; সম্পর্কে তিনি কাকা হন। আরেকজন শান্তমনি চাকমা। দুজনই আমার ছোটবেলার কোচ। আমি, রুপনা ও মনিকা—তিনজনের বাড়ি পাশাপাশি। তিনজনই তাঁদের কাছ থেকে ফুটবলটা শিখেছিলাম। বলতে পারেন হাতেখড়ি।
প্রশ্ন: ছোটবেলায় অনেকের অনেক ইচ্ছা থাকে। যদি ফুটবলার না হতেন, কী হতে চাইতেন?
ঋতুপর্ণা: আমারও অনেক স্বপ্ন ছিল। শুরুতে কিন্তু ভাবিনি ফুটবলার হব। কিন্তু কীভাবে যেন হয়ে গেলাম। ছোটবেলায় তো অনেক কিছু হওয়ারই ইচ্ছা ছিল। তবে একটা ইচ্ছা এখনো আছে—শিক্ষক হওয়া। যদি ফুটবলার না হতাম, তাহলে নিশ্চিত শিক্ষকই হতে চাইতাম।

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
১০ মিনিট আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
৩০ মিনিট আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগিতেকরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।
২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আরও সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন।
বিস্তারিত আসছে...

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগিতেকরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।
২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আরও সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন।
বিস্তারিত আসছে...

সাফের দুটি শিরোপা উঠেছে তাঁর হাতে। এবার হয়েছেন টুর্নামেন্টসেরাও। সেই ঋতুপর্ণা চাকমার সাফল্যের সিঁড়িগুলো কিন্তু সহজ ছিল না। জীবন আর ফুটবলকে সমানভাবে এগিয়ে নিতে কঠিন এক যুদ্ধই করতে হয়েছে তাঁকে। সে গল্পই তিনি শুনিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের এই ফরোয়ার্ডের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দ
০২ নভেম্বর ২০২৪
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
৩০ মিনিট আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’
সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’
সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

সাফের দুটি শিরোপা উঠেছে তাঁর হাতে। এবার হয়েছেন টুর্নামেন্টসেরাও। সেই ঋতুপর্ণা চাকমার সাফল্যের সিঁড়িগুলো কিন্তু সহজ ছিল না। জীবন আর ফুটবলকে সমানভাবে এগিয়ে নিতে কঠিন এক যুদ্ধই করতে হয়েছে তাঁকে। সে গল্পই তিনি শুনিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের এই ফরোয়ার্ডের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দ
০২ নভেম্বর ২০২৪
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
১০ মিনিট আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।
১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।
পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।
১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।
পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

সাফের দুটি শিরোপা উঠেছে তাঁর হাতে। এবার হয়েছেন টুর্নামেন্টসেরাও। সেই ঋতুপর্ণা চাকমার সাফল্যের সিঁড়িগুলো কিন্তু সহজ ছিল না। জীবন আর ফুটবলকে সমানভাবে এগিয়ে নিতে কঠিন এক যুদ্ধই করতে হয়েছে তাঁকে। সে গল্পই তিনি শুনিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের এই ফরোয়ার্ডের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দ
০২ নভেম্বর ২০২৪
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
১০ মিনিট আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
৩০ মিনিট আগে
দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে মোস্তাফিজও ঢুকেছেন সেরা বোলারদের তালিকায়।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।
প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।
সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।
প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।
সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

সাফের দুটি শিরোপা উঠেছে তাঁর হাতে। এবার হয়েছেন টুর্নামেন্টসেরাও। সেই ঋতুপর্ণা চাকমার সাফল্যের সিঁড়িগুলো কিন্তু সহজ ছিল না। জীবন আর ফুটবলকে সমানভাবে এগিয়ে নিতে কঠিন এক যুদ্ধই করতে হয়েছে তাঁকে। সে গল্পই তিনি শুনিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের এই ফরোয়ার্ডের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দ
০২ নভেম্বর ২০২৪
হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।
১০ মিনিট আগে
টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।
৩০ মিনিট আগে
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।
২ ঘণ্টা আগে