ক্রীড়া ডেস্ক
তাঁর উদ্যাপন কখনো কখনো হার মানায় শিষ্যদের। মঙ্গলবার রাতে তেমনই বুনো উল্লাসে মেতে উঠলেন ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা। তাঁকে দেখে বিভ্রান্ত হতে পারেন যে কেউ। গার্দিওলা কোনো শিরোপা জেতেননি তো? না, সিটি কোচ তেমন কিছু পাননি। কিন্তু অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের রক্ষণ দুর্গ ভাঙার যে আনন্দ, সেটা শিরোপা জয়ের চেয়ে কম কিসে! স্প্যানিশ কোচের উচ্ছ্বাস তো বাঁধ ভাঙবেই।
ম্যাচের বয়স তখন ৭০ মিনিট ছুঁই ছুঁই। স্প্যানিশ জায়ান্টদের জালে বল জড়িয়ে ইতিহাদ স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে দেন কেভিন ডি ব্রুইনে। উৎসবের ঢেউ ওঠে গ্যালারিতে তথা গোটা ম্যানচেস্টারে। এই একটা গোলের জন্য যে হাঁসফাঁস করছিলেন স্বাগতিক দর্শকেরা! গোলের উৎস ফিল ফোডেন। বেঞ্চ ছেড়ে উঠে এসে ইংলিশ তুর্কি হয়ে গেলেন সিটির স্বস্তির জয়ের নেপথ্য নায়ক। আসল নায়ক অবশ্য সেই ডি ব্রুইনেই।
নকআউট পর্বের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে যিনি জ্বলে ওঠাকে অভ্যাসে রূপান্তর করে ফেলেছেন। ইউরোপিয়ান শীর্ষস্থানীয় প্রতিযোগিতায় সিটির সবশেষ ১২ ম্যাচে ১১ গোলে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মিশে গেল তাঁর নাম। এ সময় সতীর্থদের দিয়ে ৫ গোল করানো বেলজিয়ান সেনসেশন সিটির জার্সিতে কাল রাতে পেলেন ৬ নম্বর গোলের দেখা। মহামূল্যবান এই গোলই ইংলিশ ক্লাবটির জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়ে গেল। এই জয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের পথে এগিয়ে থাকল সিটি।
সিটির মাঠে শুরু থেকেই স্বভাবসুলভ ‘বাস পার্কিং’ কৌশলের আশ্রয় নেয় অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। কিন্তু সিটির মুহুর্মুহু আক্রমণ কতক্ষণই বা সামাল দেওয়া যায়। ডি ব্রুইনে-গ্রেয়ালিশদের তোপ সামলাতে প্রায় নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল স্প্যানিশ ক্লাবটির। সবচেয়ে বড় ঝড়টা গেছে জান ওবলাকের ওপর দিয়ে। রক্ষণপ্রহরীরা তো ছিলেনই, এদিন তিন কাঠির নিচে অতিমানব হয়ে উঠলেন স্লোভেনিয়ান গোলপোস্টের অতন্দ্রপ্রহরী।
ওবলাক অমন প্রাচীর গড়ে না তুললে সিটি গোল পেতে পারত অন্তত ২ থেকে ৩টি। স্বাগতিকেরা শেষ পর্যন্ত জিতেছে ডি ব্রুইনের ওই ১ গোলেই। তাতেই তৃপ্ত সিটি কোচ গার্দিওলা। ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ বৈঠকে এই স্প্যানিয়ার্ড বললেন, ‘শীর্ষপর্যায়ের কঠিন একটা দলের বিপক্ষে আমরা অবিশ্বাস্য খেলেছি। এটা দারুণ একটা ফল।’ সিটির এই ফলটাকেই নিজেদের দুর্ভাগ্য হিসেবে দেখছেন অতিথি কোচ ডিয়েগো সিমিওনি।
সংবাদ সম্মেলনে আর্জেন্টাইন কোচ বলেছেন, ‘এটা বাজে একটা ফল। কারণ আমরা ১-০ গোলে হেরেছি। আমরা জিততে চেয়েছিলাম।’ পরক্ষণেই সিটিকে দ্বিতীয় লেগের কঠাের একটা বার্তা দিয়ে গেলেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ কোচ, ‘এটা পরিষ্কার যে, আমরা অসাধারণ একটা দলের সঙ্গে খেলেছি। আমাদের ভুগতে হয়েছে। এখন আমাদের মাদ্রিদে যেতে হবে; হাতে থাকা সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হবে।’
কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে হার। স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে গেল অ্যাটেলেটিকো মাদ্রিদ। স্প্যানিশ ক্লাবটির জন্য অনুপ্রেরণা, আগামী ১৩ এপ্রিল ফিরতি লেগের ম্যাচটা তারা খেলবে ঘরের মাঠে।
তাঁর উদ্যাপন কখনো কখনো হার মানায় শিষ্যদের। মঙ্গলবার রাতে তেমনই বুনো উল্লাসে মেতে উঠলেন ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা। তাঁকে দেখে বিভ্রান্ত হতে পারেন যে কেউ। গার্দিওলা কোনো শিরোপা জেতেননি তো? না, সিটি কোচ তেমন কিছু পাননি। কিন্তু অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের রক্ষণ দুর্গ ভাঙার যে আনন্দ, সেটা শিরোপা জয়ের চেয়ে কম কিসে! স্প্যানিশ কোচের উচ্ছ্বাস তো বাঁধ ভাঙবেই।
ম্যাচের বয়স তখন ৭০ মিনিট ছুঁই ছুঁই। স্প্যানিশ জায়ান্টদের জালে বল জড়িয়ে ইতিহাদ স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে দেন কেভিন ডি ব্রুইনে। উৎসবের ঢেউ ওঠে গ্যালারিতে তথা গোটা ম্যানচেস্টারে। এই একটা গোলের জন্য যে হাঁসফাঁস করছিলেন স্বাগতিক দর্শকেরা! গোলের উৎস ফিল ফোডেন। বেঞ্চ ছেড়ে উঠে এসে ইংলিশ তুর্কি হয়ে গেলেন সিটির স্বস্তির জয়ের নেপথ্য নায়ক। আসল নায়ক অবশ্য সেই ডি ব্রুইনেই।
নকআউট পর্বের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে যিনি জ্বলে ওঠাকে অভ্যাসে রূপান্তর করে ফেলেছেন। ইউরোপিয়ান শীর্ষস্থানীয় প্রতিযোগিতায় সিটির সবশেষ ১২ ম্যাচে ১১ গোলে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মিশে গেল তাঁর নাম। এ সময় সতীর্থদের দিয়ে ৫ গোল করানো বেলজিয়ান সেনসেশন সিটির জার্সিতে কাল রাতে পেলেন ৬ নম্বর গোলের দেখা। মহামূল্যবান এই গোলই ইংলিশ ক্লাবটির জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়ে গেল। এই জয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের পথে এগিয়ে থাকল সিটি।
সিটির মাঠে শুরু থেকেই স্বভাবসুলভ ‘বাস পার্কিং’ কৌশলের আশ্রয় নেয় অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। কিন্তু সিটির মুহুর্মুহু আক্রমণ কতক্ষণই বা সামাল দেওয়া যায়। ডি ব্রুইনে-গ্রেয়ালিশদের তোপ সামলাতে প্রায় নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল স্প্যানিশ ক্লাবটির। সবচেয়ে বড় ঝড়টা গেছে জান ওবলাকের ওপর দিয়ে। রক্ষণপ্রহরীরা তো ছিলেনই, এদিন তিন কাঠির নিচে অতিমানব হয়ে উঠলেন স্লোভেনিয়ান গোলপোস্টের অতন্দ্রপ্রহরী।
ওবলাক অমন প্রাচীর গড়ে না তুললে সিটি গোল পেতে পারত অন্তত ২ থেকে ৩টি। স্বাগতিকেরা শেষ পর্যন্ত জিতেছে ডি ব্রুইনের ওই ১ গোলেই। তাতেই তৃপ্ত সিটি কোচ গার্দিওলা। ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ বৈঠকে এই স্প্যানিয়ার্ড বললেন, ‘শীর্ষপর্যায়ের কঠিন একটা দলের বিপক্ষে আমরা অবিশ্বাস্য খেলেছি। এটা দারুণ একটা ফল।’ সিটির এই ফলটাকেই নিজেদের দুর্ভাগ্য হিসেবে দেখছেন অতিথি কোচ ডিয়েগো সিমিওনি।
সংবাদ সম্মেলনে আর্জেন্টাইন কোচ বলেছেন, ‘এটা বাজে একটা ফল। কারণ আমরা ১-০ গোলে হেরেছি। আমরা জিততে চেয়েছিলাম।’ পরক্ষণেই সিটিকে দ্বিতীয় লেগের কঠাের একটা বার্তা দিয়ে গেলেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ কোচ, ‘এটা পরিষ্কার যে, আমরা অসাধারণ একটা দলের সঙ্গে খেলেছি। আমাদের ভুগতে হয়েছে। এখন আমাদের মাদ্রিদে যেতে হবে; হাতে থাকা সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হবে।’
কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে হার। স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে গেল অ্যাটেলেটিকো মাদ্রিদ। স্প্যানিশ ক্লাবটির জন্য অনুপ্রেরণা, আগামী ১৩ এপ্রিল ফিরতি লেগের ম্যাচটা তারা খেলবে ঘরের মাঠে।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে গত ১০ জানুয়ারি ঢাকা ক্যাপিটালসকে ৩ উইকেটে হারিয়েছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। ভেন্যু বদলাতেই এবার পাল্টে গেল ম্যাচের ফল। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ প্রতিশোধ নিল ঢাকা।
১ ঘণ্টা আগেবল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে গতকাল খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর ছিল না এনামুল হক বিজয়ের কোনো উদযাপন। কারণ, দুর্বার রাজশাহী হেরে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই তাঁর মন খারাপ ছিল।ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তাঁকে কাঁদতে দেখা গেছে। সেঞ্চুরির ২৪ ঘণ্টা না জেতেই হারালেন অধিনায়কত্বও।
২ ঘণ্টা আগেবদ্দা চেতি গেছে! চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় অনেকে তামিম ইকবালকে নিয়ে এমন মন্তব্য করতে দেখা যাচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। হঠাৎই তামিম মেজাজ হারিয়ে তর্কে জড়াচ্ছেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে। দেশি, বিদেশি, সতীর্থ, প্রতিপক্ষ—সবার সঙ্গে প্রায়ই লেগে যাচ্ছে বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ওপেনারের। যেটা বাকি ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে
৩ ঘণ্টা আগে