নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হামজা চৌধুরী দলে না থাকলে ভারত ম্যাচ নিয়ে কী ভাবতেন আপনি? অবশ্যই ফেবারিটের তালিকায় রাখতে হতো ভারতকেই। ফেবারিট হিসেবে ভারত এখনো থাকছে; কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। বাংলাদেশ দলে যোগ হয়েছে হামজা চৌধুরীর মতো বিশ্বমানের ফুটবলার। তাঁকে কেন্দ্রে রেখে যে বাংলাদেশ কষছে দারুণ কিছুর ছক।
একে তো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলার অভিজ্ঞতা, জিতেছেন এফএ কাপের শিরোপা। এ দুটি তথ্যই বলে দেয়, কেন ভারতের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছেন হামজা। সাধারণত ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার কিংবা রাইটব্যাক হিসেবে খেলে থাকেন তিনি। তবে ২৫ মার্চ শিলংয়ে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে তাঁকে হয়তো ‘ডিপ লায়িং প্লেমেকারের’ ভূমিকায় রাখবেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। বোঝাই যাচ্ছে, বাংলাদেশের কৌশলের অনেক কিছু নির্ভর করছে হামজার খেলার ধরনের ওপর। ডিপ লায়িং প্লেমেকারের ভূমিকায় সাধারণত হোল্ডিং মিডফিল্ডাররা রক্ষণের চেয়ে বলের নিয়ন্ত্রণ ও পাসিংয়েই বেশি মনোযোগ দিয়ে থাকেন। খেলার ছন্দ ধরে রাখার দায়িত্বটা থাকে তাঁর ওপর। একই সঙ্গে আক্রমণের সুর বেঁধে দেওয়ারও।
হামজাকে ঠেকাতে ভারতের কোচ মানোলো মার্কেসের প্রধান অস্ত্র হতে পারেন আয়ুশ ছেত্রী। ১৯ মার্চ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচ আন্তর্জাতিক ফুটবলে অভিষেক হয়েছে তাঁর। প্রথম ম্যাচে পুরো ৯০ মিনিট খেলে নিজের জাত চিনিয়েছেন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। বাংলাদেশ ম্যাচেও তাঁর একাদশে থাকার সম্ভাবনা বেশি। আক্রমণে যেতে হলে আগে তাঁর বাধা পেরোতে হবে বাংলাদেশকে। আর আক্রমণের সুতোটা যেহেতু হামজাই ঠিক করবেন, তাই তাঁকে বোতলবন্দী রাখার দায়িত্বটাও থাকবে আয়ুশের কাঁধে।
৫ ফুট ৯ ইঞ্চি উচ্চতার আয়ুশ ইন্ডিয়ান সুপার লিগে খেলে থাকেন এফসি গোয়ার। ভারতের পাশাপাশি গোয়ার কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মার্কেস। তাই আয়ুশ যে তাঁর পছন্দের খেলোয়াড়, সেটা আর অস্বীকার করার উপায় নেই।
আইএসএলের চলতি মৌসুমে ৮ ম্যাচে কোনো গোল হজম করেনি গোয়া। রক্ষণভাগের পাশাপাশি বেশ ভালোই অবদান রেখেছেন আয়ুশ। বিপদের আভাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রস্তুত হয়ে যান তিনি। বয়স ২১ হলেও আধুনিক মিডফিল্ডার হওয়ার গুণ রয়েছে তাঁর মধ্যে। প্রতিপক্ষের আক্রমণের ধরনও বেশ সহজে বুঝতে পারেন তিনি, যা চোখে পড়েছে মালদ্বীপ ম্যাচে। এবারের আইএসএলে ২১ ম্যাচে ডুয়েল জিতেছেন ৫৭টি, বল রিকভার করেছেন ৬২ বার। শারীরিক সক্ষমতায়ও খুব একটা পিছিয়ে নেই তিনি। হামজার সঙ্গে দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করার সামর্থ্য আছে তাঁর। তবে নিজের আরও উন্নতির জায়গা দেখছেন আয়ুশ, ‘দেশের হয়ে যতটা সম্ভব বেশি ম্যাচ খেলতে চাই আমি। জাতীয় দলকে আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে অবদান রাখতে চাই। তবে আমার উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে, বিশেষ করে আমার গতি ও শক্তি বাড়াতে হবে।’
জাতীয় দলে নতুন হলেও আয়ুশের জন্য মানিয়ে নেওয়াটা কঠিন হয়নি, ‘ক্লাব ফুটবলের চেয়ে জাতীয় দল আলাদা, এখানে মানিয়ে নেওয়ার সময় কম থাকে। কোচ যা চান, এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে আমাদের। তবে আমার জন্য কাজটি সহজ, মানোলো ভারতের পাশাপাশি গোয়ারও কোচ। সিনিয়র খেলোয়াড়েরাও আমাকে খুব সহায়তা করছেন। (সুনীল) ছেত্রী ভাই আমাকে সহজভাবে খেলতে এবং খেলাটা উপভোগ করতে বলেছেন।’
ভারত যখন বাংলাদেশকে হারানোর সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন বাংলাদেশ নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। এখনো মূল মাঠেই পা রাখা হয়নি। আজও তাদের সিনথেটিক টার্ফে অনুশীলন করার কথা। অথচ খেলা হবে ঘাসের মাঠে।
হামজা চৌধুরী দলে না থাকলে ভারত ম্যাচ নিয়ে কী ভাবতেন আপনি? অবশ্যই ফেবারিটের তালিকায় রাখতে হতো ভারতকেই। ফেবারিট হিসেবে ভারত এখনো থাকছে; কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। বাংলাদেশ দলে যোগ হয়েছে হামজা চৌধুরীর মতো বিশ্বমানের ফুটবলার। তাঁকে কেন্দ্রে রেখে যে বাংলাদেশ কষছে দারুণ কিছুর ছক।
একে তো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলার অভিজ্ঞতা, জিতেছেন এফএ কাপের শিরোপা। এ দুটি তথ্যই বলে দেয়, কেন ভারতের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছেন হামজা। সাধারণত ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার কিংবা রাইটব্যাক হিসেবে খেলে থাকেন তিনি। তবে ২৫ মার্চ শিলংয়ে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে তাঁকে হয়তো ‘ডিপ লায়িং প্লেমেকারের’ ভূমিকায় রাখবেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। বোঝাই যাচ্ছে, বাংলাদেশের কৌশলের অনেক কিছু নির্ভর করছে হামজার খেলার ধরনের ওপর। ডিপ লায়িং প্লেমেকারের ভূমিকায় সাধারণত হোল্ডিং মিডফিল্ডাররা রক্ষণের চেয়ে বলের নিয়ন্ত্রণ ও পাসিংয়েই বেশি মনোযোগ দিয়ে থাকেন। খেলার ছন্দ ধরে রাখার দায়িত্বটা থাকে তাঁর ওপর। একই সঙ্গে আক্রমণের সুর বেঁধে দেওয়ারও।
হামজাকে ঠেকাতে ভারতের কোচ মানোলো মার্কেসের প্রধান অস্ত্র হতে পারেন আয়ুশ ছেত্রী। ১৯ মার্চ মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচ আন্তর্জাতিক ফুটবলে অভিষেক হয়েছে তাঁর। প্রথম ম্যাচে পুরো ৯০ মিনিট খেলে নিজের জাত চিনিয়েছেন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। বাংলাদেশ ম্যাচেও তাঁর একাদশে থাকার সম্ভাবনা বেশি। আক্রমণে যেতে হলে আগে তাঁর বাধা পেরোতে হবে বাংলাদেশকে। আর আক্রমণের সুতোটা যেহেতু হামজাই ঠিক করবেন, তাই তাঁকে বোতলবন্দী রাখার দায়িত্বটাও থাকবে আয়ুশের কাঁধে।
৫ ফুট ৯ ইঞ্চি উচ্চতার আয়ুশ ইন্ডিয়ান সুপার লিগে খেলে থাকেন এফসি গোয়ার। ভারতের পাশাপাশি গোয়ার কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মার্কেস। তাই আয়ুশ যে তাঁর পছন্দের খেলোয়াড়, সেটা আর অস্বীকার করার উপায় নেই।
আইএসএলের চলতি মৌসুমে ৮ ম্যাচে কোনো গোল হজম করেনি গোয়া। রক্ষণভাগের পাশাপাশি বেশ ভালোই অবদান রেখেছেন আয়ুশ। বিপদের আভাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রস্তুত হয়ে যান তিনি। বয়স ২১ হলেও আধুনিক মিডফিল্ডার হওয়ার গুণ রয়েছে তাঁর মধ্যে। প্রতিপক্ষের আক্রমণের ধরনও বেশ সহজে বুঝতে পারেন তিনি, যা চোখে পড়েছে মালদ্বীপ ম্যাচে। এবারের আইএসএলে ২১ ম্যাচে ডুয়েল জিতেছেন ৫৭টি, বল রিকভার করেছেন ৬২ বার। শারীরিক সক্ষমতায়ও খুব একটা পিছিয়ে নেই তিনি। হামজার সঙ্গে দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করার সামর্থ্য আছে তাঁর। তবে নিজের আরও উন্নতির জায়গা দেখছেন আয়ুশ, ‘দেশের হয়ে যতটা সম্ভব বেশি ম্যাচ খেলতে চাই আমি। জাতীয় দলকে আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে অবদান রাখতে চাই। তবে আমার উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে, বিশেষ করে আমার গতি ও শক্তি বাড়াতে হবে।’
জাতীয় দলে নতুন হলেও আয়ুশের জন্য মানিয়ে নেওয়াটা কঠিন হয়নি, ‘ক্লাব ফুটবলের চেয়ে জাতীয় দল আলাদা, এখানে মানিয়ে নেওয়ার সময় কম থাকে। কোচ যা চান, এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে আমাদের। তবে আমার জন্য কাজটি সহজ, মানোলো ভারতের পাশাপাশি গোয়ারও কোচ। সিনিয়র খেলোয়াড়েরাও আমাকে খুব সহায়তা করছেন। (সুনীল) ছেত্রী ভাই আমাকে সহজভাবে খেলতে এবং খেলাটা উপভোগ করতে বলেছেন।’
ভারত যখন বাংলাদেশকে হারানোর সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন বাংলাদেশ নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। এখনো মূল মাঠেই পা রাখা হয়নি। আজও তাদের সিনথেটিক টার্ফে অনুশীলন করার কথা। অথচ খেলা হবে ঘাসের মাঠে।
‘তিন পয়েন্ট নিতেই এখানে এসেছি আমরা’—জামাল ভূঁইয়ার কণ্ঠে আত্মবিশ্বাস বেশ জোরালোভাবেই ফুটে উঠেছে। কাগজ-কলম ও অতীত ইতিহাস বিবেচনায় অবশ্য ভারতকে ফেবারিটের কাতারে রাখতে হচ্ছে। খোদ বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরাও রাখছেন। ম্যাচ যে ভারতেরই মাঠে। তাই বলে নিজেদের পিছিয়ে রাখছে না বাংলাদেশ, রাখার সুযোগও নেই।
৩ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে দেশের একটি মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে এক দরিদ্র বাবার হার্টে রিং পরানোর দায়িত্ব নিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস—দুই বছর পর তিনি নিজেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত। ৩৬ বছর বয়সে জীবন-মৃত্যুর সীমানায় পৌঁছে গিয়েছিলেন তামিম। তবে সময়মতো সঠিক চিকিৎসায় কাল বড় বিপদ কেটে
৪ ঘণ্টা আগেবিকেএসপিতে গতকাল ম্যাচ শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই তামিম ইকবালকে নেওয়া হয় হাসপাতালে। হৃদরোগে আক্রান্ত তামিমকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজরা। কিছুক্ষণ আগে তামিমের সুস্থতা কামনা করে দোয়া চাইলেন সাকিব আল হাসান।
৫ ঘণ্টা আগে২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে গত বছর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত মেগা নিলামে দল পাননি ডেভিড ওয়ার্নার। আইপিএলে দল না পাওয়া এই ওয়ার্নারকেই ড্রাফট থেকে নিয়েছে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) ফ্র্যাঞ্চাইজি করাচি কিংস। এ বছরের জানুয়ারিতে হওয়া ড্রাফটে তিনিই ছিলেন করাচির প্রথম পছন্দ। ফ্র্যাঞ্চাইজিটি এবার তাঁকে করেছে অধিনায়কও
৭ ঘণ্টা আগে