অয়ন রায়
ঢাকা: বিদায়ী ম্যাচ খেলে বিদায় নেওয়ার স্বপ্ন সব খেলোয়াড়েরই থাকে। রিয়াল মাদ্রিদে অবশ্য এই স্বপ্নপূরণ কঠিনই তারকাদের জন্য! গত ১১ বছরে রাউল, গুতি, ক্যাসিয়াস, রোনালদো, রামোস—কিংবদন্তি কিংবা তারকা খেলোয়াড়, যাঁরা রিয়ালের অনেক শিরোপা জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। এঁদের কারও সৌভাগ্য হয়নি মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার। কোচ জিনেদিন জিদানকেও বিদায় নিতে হয়েছে হুট করে।
সার্জিও রামোস
২০০৫ সালে সেভিয়া থেকে রিয়াল মাদ্রিদে আসেন সার্জিও রামোস। ১৬ বছরে রিয়ালের হয়ে রামোসের ব্যক্তিগত অর্জনও কম নয়। ৬৭১ ম্যাচ খেলে ১০১ গোল করেছেন এই সেন্টার ব্যাক। রামোসকে এক বছর ১০ শতাংশ কম বেতনে থেকে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল রিয়াল। ১৬ জুন দীর্ঘ ১৬ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেন তিনি।
জিনেদিন জিদান
২০১৬ সালে রিয়াল মাদ্রিদের কোচের দায়িত্ব নিয়েছিলেন জিনেদিন জিদান। তাঁর অধীনেই হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নস লিগ (২০১৬-১৮) শিরোপা জেতে রিয়াল মাদ্রিদ। তবে এই মৌসুম শিরোপাহীন থাকায় রিয়াল তাঁর ওপর আস্থা রাখতে পারেনি। বাধ্য হয়ে গত ৩০ মে পদত্যাগ করেছেন জিদান।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
২০০৯ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়াল মাদ্রিদে এসে শোরগোল ফেলে দেন রোনালদো। ২০১১ থেকে ২০১৬—টানা ছয় বছরে মৌসুমপ্রতি অর্ধশতাধিক গোল করেছেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। ২০১৮ সালে হঠাৎ করেই রোনালদো রিয়াল ছেড়ে দেন। পর্তুগিজ তারকাকেও ঘটা করে বিদায় দেয়নি রিয়াল।
ইকার ক্যাসিয়াস
১৯৯৯ সালে রিয়াল মাদ্রিদ যুব দল থেকে সিনিয়র দলে আসেন ইকার ক্যাসিয়াস। ১৯৯৯ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত—টানা ১৬টা বসন্ত তাঁর কেটেছে এই রিয়ালে। খেলেছেন ৭২৫ ম্যাচ, যার ২৬৪টিতেই গোলপোস্ট অক্ষত রেখেছিলেন এই কিংবদন্তি রিয়াল গোলরক্ষক। অথচ তাঁকেই ২০১৫ সালে রিয়াল ছাড়তে হয় চুপি চুপি!
রাউল গঞ্জালেস
রাউলের রিয়াল–পর্ব শুরু ১৯৯৪ সালে। রিয়ালের হয়ে ৬টি লা-লিগা, ৩টি চ্যাম্পিয়নস লিগসহ ১৬টি শিরোপা জিতেছেন এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকার। একটা সময় রিয়াল আর রাউল সমার্থক শব্দ হয়ে গিয়েছিল। সেই রাউলকেই ২০১০ সালে রিয়াল ছাড়তে হয় নীরবে। কোনো বিদায়ী ম্যাচ পাননি তিনি।
গুতি
গুতির রিয়ালে খেলা শুরু ১৯৯৫ সালে। রিয়ালের হয়ে ৫টি লা-লিগা, ৩টি চ্যাম্পিয়নস লিগসহ ১৫টি শিরোপা জেতা রিয়াল মিডফিল্ডারও নীরবে বিদায় নেন ২০১০ সালে। রিয়ালের হয়ে ৫৪২ ম্যাচ খেলেছেন, সহ–অধিনায়কও ছিলেন গুতি। তবু তাঁর ভাগ্যেও জোটেনি আনুষ্ঠানিক বিদায়ী ম্যাচ।
ঢাকা: বিদায়ী ম্যাচ খেলে বিদায় নেওয়ার স্বপ্ন সব খেলোয়াড়েরই থাকে। রিয়াল মাদ্রিদে অবশ্য এই স্বপ্নপূরণ কঠিনই তারকাদের জন্য! গত ১১ বছরে রাউল, গুতি, ক্যাসিয়াস, রোনালদো, রামোস—কিংবদন্তি কিংবা তারকা খেলোয়াড়, যাঁরা রিয়ালের অনেক শিরোপা জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। এঁদের কারও সৌভাগ্য হয়নি মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার। কোচ জিনেদিন জিদানকেও বিদায় নিতে হয়েছে হুট করে।
সার্জিও রামোস
২০০৫ সালে সেভিয়া থেকে রিয়াল মাদ্রিদে আসেন সার্জিও রামোস। ১৬ বছরে রিয়ালের হয়ে রামোসের ব্যক্তিগত অর্জনও কম নয়। ৬৭১ ম্যাচ খেলে ১০১ গোল করেছেন এই সেন্টার ব্যাক। রামোসকে এক বছর ১০ শতাংশ কম বেতনে থেকে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল রিয়াল। ১৬ জুন দীর্ঘ ১৬ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেন তিনি।
জিনেদিন জিদান
২০১৬ সালে রিয়াল মাদ্রিদের কোচের দায়িত্ব নিয়েছিলেন জিনেদিন জিদান। তাঁর অধীনেই হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নস লিগ (২০১৬-১৮) শিরোপা জেতে রিয়াল মাদ্রিদ। তবে এই মৌসুম শিরোপাহীন থাকায় রিয়াল তাঁর ওপর আস্থা রাখতে পারেনি। বাধ্য হয়ে গত ৩০ মে পদত্যাগ করেছেন জিদান।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
২০০৯ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়াল মাদ্রিদে এসে শোরগোল ফেলে দেন রোনালদো। ২০১১ থেকে ২০১৬—টানা ছয় বছরে মৌসুমপ্রতি অর্ধশতাধিক গোল করেছেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। ২০১৮ সালে হঠাৎ করেই রোনালদো রিয়াল ছেড়ে দেন। পর্তুগিজ তারকাকেও ঘটা করে বিদায় দেয়নি রিয়াল।
ইকার ক্যাসিয়াস
১৯৯৯ সালে রিয়াল মাদ্রিদ যুব দল থেকে সিনিয়র দলে আসেন ইকার ক্যাসিয়াস। ১৯৯৯ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত—টানা ১৬টা বসন্ত তাঁর কেটেছে এই রিয়ালে। খেলেছেন ৭২৫ ম্যাচ, যার ২৬৪টিতেই গোলপোস্ট অক্ষত রেখেছিলেন এই কিংবদন্তি রিয়াল গোলরক্ষক। অথচ তাঁকেই ২০১৫ সালে রিয়াল ছাড়তে হয় চুপি চুপি!
রাউল গঞ্জালেস
রাউলের রিয়াল–পর্ব শুরু ১৯৯৪ সালে। রিয়ালের হয়ে ৬টি লা-লিগা, ৩টি চ্যাম্পিয়নস লিগসহ ১৬টি শিরোপা জিতেছেন এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকার। একটা সময় রিয়াল আর রাউল সমার্থক শব্দ হয়ে গিয়েছিল। সেই রাউলকেই ২০১০ সালে রিয়াল ছাড়তে হয় নীরবে। কোনো বিদায়ী ম্যাচ পাননি তিনি।
গুতি
গুতির রিয়ালে খেলা শুরু ১৯৯৫ সালে। রিয়ালের হয়ে ৫টি লা-লিগা, ৩টি চ্যাম্পিয়নস লিগসহ ১৫টি শিরোপা জেতা রিয়াল মিডফিল্ডারও নীরবে বিদায় নেন ২০১০ সালে। রিয়ালের হয়ে ৫৪২ ম্যাচ খেলেছেন, সহ–অধিনায়কও ছিলেন গুতি। তবু তাঁর ভাগ্যেও জোটেনি আনুষ্ঠানিক বিদায়ী ম্যাচ।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
১২ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
১৪ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
১৬ ঘণ্টা আগে