ক্রীড়া ডেস্ক
এই শতাব্দীতে রীতিমতো আর্জেন্টিনার ‘দুঃখ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে জার্মানি। ২০০৬,২০১০ ও ২০১৪ টানা তিনটি বিশ্বকাপে ডিএফবি এলিভেনের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় আলবিসেলেস্তেদের। ৫২ বছরের ধারা বজায় রেখে ২০১৮ বিশ্বকাপে জার্মানরা সবার আগেই বিদায় নিয়েছিল। নাটকীয় কিছু হলে, হয়তো-বা চতুর্থবারও দেখা হয়ে যেত!
আর্জেন্টিনার জার্সিতে লিওনেল মেসির ক্যারিয়ারে জার্মান ফুটবলের প্রভাব যেন নেতিবাচকভাবেই পড়েছে। ২০০৬ এ টাইব্রেকারে এবং ২০১০ বিশ্বকাপে জার্মানদের কাছে ৪-০ গোলে হেরে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল আর্জেন্টিনা।
২০১৪ বিশ্বকাপের ঘটনা তো আর্জেন্টাইনদের জন্য আরও হৃদয়বিদারক ছিল। ফাইনালে ১–০ গোলে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হয়েছেন লিওনেল মেসি। বিশ্বকাপের একটি ট্রফি যেন ঋণী হয়ে আছে এই ফুটবল জাদুকরের কাছে। কিন্তু বিধ্বংসী জার্মানির কাছে তা বারবরই স্বপ্নভঙ্গের গল্প হয়েছে।
ওই বিশ্বকাপেই জার্মানির কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল আয়োজক ব্রাজিলেরও। কোয়ার্টার ফাইনালে সেলেসাওদের রীতিমতো ৭-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল জার্মানি। সেই দুঃস্মৃতি এখনো বয়ে বেড়ান ব্রাজিলের ফুটবলার ও সমর্থকেরা।
কাতারে আজ শুরু হচ্ছে ২২ তম ফুটবল বিশ্বকাপ। কিন্তু এই বিশ্বকাপেও ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার বাধা হতে পারে জার্মানি। বিশ্বকাপের রুট বলছে, ব্রাজিল ও জার্মানি যদি শেষ ষোলো উতরিয়ে যেতে পারে, তাহলে কোয়ার্টার ফাইনালে দুই দল মুখোমুখি হবে। সেখানে যদি জার্মানি জয় পায় তাহলে কাতার বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেবেন নেইমার-ভিনিসিয়ুসরা।
আর্জেন্টিনা যদি সেমিফাইনালে ওঠে, এতে জার্মানি মেসিদের প্রতিপক্ষ হবে। যদি শেষ আটে জার্মানিকে ব্রাজিল হারাতে পারে, তাহলে বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার লড়াই দেখবেন ফুটবল সমর্থকেরা। মেসি-নেইমারের শেষ বিশ্বকাপে আবারও পথের কাঁটা হতে পারে এই জার্মানি।
এর আগের পথও কঠিন হতে পারে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার। রোডম্যাপ বলছে, গ্রুপ-জি’তে থাকা ব্রাজিল শেষ ষোলোয় খেলবে গ্রুপ-এইচের কোনো একটি দলের বিপক্ষে। যে গ্রুপে আছে পর্তুগালও। ব্রাজিল ও পর্তুগাল যদি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নকআউট পর্বে ওঠে, তাহলে তাদের দেখা হবে না। যদি একটি দল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন এবং একটি দল রানারআপ হয়, তাহলে শেষ ষোলোয় দুই দলের সাক্ষাৎ হবে।
ব্রাজিল যদি শেষ ষোলো থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে পারে এবং ‘ই’ গ্রুপের জার্মানিও সেই পর্যন্ত যেতে পারে, তাহলে দুই দলের দেখা হচ্ছে। এর আগে শেষ ষোলোয় জার্মানিকে ‘এফ’ গ্রুপের বেলজিয়াম কিংবা ক্রোয়েশিয়ার মতো দলের মুখোমুখি হতে হবে। সেখানে জিতলে নেইমারদের বিপক্ষে খেলবে শেষ আটে।
অন্য দিকে গ্রুপ-সি থেকে আর্জেন্টিনা এবং গ্রুপ ‘ডি’ থেকে ফ্রান্স যদি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়, তাহলে শেষ ষোলোয় দুই দলের দেখা হচ্ছে না। যদি একটি দল রানারআপ হয়, সেক্ষেত্রে শেষ ষোলোয় দেখা হবে ফ্রান্স-আর্জেন্টিনার। সেখানে জিতলে কোয়ার্টারে নেদারল্যান্ডসের মতো দলও তাদের প্রতিপক্ষ হতে পারে।
এই শতাব্দীতে রীতিমতো আর্জেন্টিনার ‘দুঃখ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে জার্মানি। ২০০৬,২০১০ ও ২০১৪ টানা তিনটি বিশ্বকাপে ডিএফবি এলিভেনের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় আলবিসেলেস্তেদের। ৫২ বছরের ধারা বজায় রেখে ২০১৮ বিশ্বকাপে জার্মানরা সবার আগেই বিদায় নিয়েছিল। নাটকীয় কিছু হলে, হয়তো-বা চতুর্থবারও দেখা হয়ে যেত!
আর্জেন্টিনার জার্সিতে লিওনেল মেসির ক্যারিয়ারে জার্মান ফুটবলের প্রভাব যেন নেতিবাচকভাবেই পড়েছে। ২০০৬ এ টাইব্রেকারে এবং ২০১০ বিশ্বকাপে জার্মানদের কাছে ৪-০ গোলে হেরে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল আর্জেন্টিনা।
২০১৪ বিশ্বকাপের ঘটনা তো আর্জেন্টাইনদের জন্য আরও হৃদয়বিদারক ছিল। ফাইনালে ১–০ গোলে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হয়েছেন লিওনেল মেসি। বিশ্বকাপের একটি ট্রফি যেন ঋণী হয়ে আছে এই ফুটবল জাদুকরের কাছে। কিন্তু বিধ্বংসী জার্মানির কাছে তা বারবরই স্বপ্নভঙ্গের গল্প হয়েছে।
ওই বিশ্বকাপেই জার্মানির কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল আয়োজক ব্রাজিলেরও। কোয়ার্টার ফাইনালে সেলেসাওদের রীতিমতো ৭-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল জার্মানি। সেই দুঃস্মৃতি এখনো বয়ে বেড়ান ব্রাজিলের ফুটবলার ও সমর্থকেরা।
কাতারে আজ শুরু হচ্ছে ২২ তম ফুটবল বিশ্বকাপ। কিন্তু এই বিশ্বকাপেও ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার বাধা হতে পারে জার্মানি। বিশ্বকাপের রুট বলছে, ব্রাজিল ও জার্মানি যদি শেষ ষোলো উতরিয়ে যেতে পারে, তাহলে কোয়ার্টার ফাইনালে দুই দল মুখোমুখি হবে। সেখানে যদি জার্মানি জয় পায় তাহলে কাতার বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেবেন নেইমার-ভিনিসিয়ুসরা।
আর্জেন্টিনা যদি সেমিফাইনালে ওঠে, এতে জার্মানি মেসিদের প্রতিপক্ষ হবে। যদি শেষ আটে জার্মানিকে ব্রাজিল হারাতে পারে, তাহলে বিশ্বকাপে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার লড়াই দেখবেন ফুটবল সমর্থকেরা। মেসি-নেইমারের শেষ বিশ্বকাপে আবারও পথের কাঁটা হতে পারে এই জার্মানি।
এর আগের পথও কঠিন হতে পারে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার। রোডম্যাপ বলছে, গ্রুপ-জি’তে থাকা ব্রাজিল শেষ ষোলোয় খেলবে গ্রুপ-এইচের কোনো একটি দলের বিপক্ষে। যে গ্রুপে আছে পর্তুগালও। ব্রাজিল ও পর্তুগাল যদি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নকআউট পর্বে ওঠে, তাহলে তাদের দেখা হবে না। যদি একটি দল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন এবং একটি দল রানারআপ হয়, তাহলে শেষ ষোলোয় দুই দলের সাক্ষাৎ হবে।
ব্রাজিল যদি শেষ ষোলো থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে পারে এবং ‘ই’ গ্রুপের জার্মানিও সেই পর্যন্ত যেতে পারে, তাহলে দুই দলের দেখা হচ্ছে। এর আগে শেষ ষোলোয় জার্মানিকে ‘এফ’ গ্রুপের বেলজিয়াম কিংবা ক্রোয়েশিয়ার মতো দলের মুখোমুখি হতে হবে। সেখানে জিতলে নেইমারদের বিপক্ষে খেলবে শেষ আটে।
অন্য দিকে গ্রুপ-সি থেকে আর্জেন্টিনা এবং গ্রুপ ‘ডি’ থেকে ফ্রান্স যদি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়, তাহলে শেষ ষোলোয় দুই দলের দেখা হচ্ছে না। যদি একটি দল রানারআপ হয়, সেক্ষেত্রে শেষ ষোলোয় দেখা হবে ফ্রান্স-আর্জেন্টিনার। সেখানে জিতলে কোয়ার্টারে নেদারল্যান্ডসের মতো দলও তাদের প্রতিপক্ষ হতে পারে।
রোববারের ফাইনাল মানেই ভারতের ‘বিপদ’। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে রোববার সাপ্তাহিক ছুটি। ভারতেও ঠিক তাই। কিন্তু রোববার আইসিসির বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট হলে ভারতীয়দের জন্য দিনটি আর ‘সানডে’ থাকে না, হাসি-আনন্দের ছুটির দিনটি রূপ নেয় বিষাদে। পরিসংখ্যান তা-ই বলে...
৮ মিনিট আগেআজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে দেখা হচ্ছে ভারত-নিউজিল্যান্ডের। দুই দলই দারুণ ক্রিকেট খেলছে সম্প্রতি। আজ ফাইনালে কারা জিততে পারে, সাবেকদের সেই ভবিষ্যদ্বাণী দেখে নিন।
৩৪ মিনিট আগেআইসিসির বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে বরাবরই ভারত ফেবারিট। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও জিতেছে তারা। তারপরও দলটির জন্য এ এক অপ্রিয় সত্য—২০১৩ সালের পর ভারত কোনো বৈশ্বিক ওয়ানডে টুর্নামেন্ট জিততে পারেনি। এক যুগের এই শিরোপা বন্ধ্যত্ব ঘোচানোর সুযোগ এবার রোহিত-কোহলিদের সামনে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে আজ ভারত...
১ ঘণ্টা আগেনিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার কথা বলা শুরু করেছিলেন বটে। কিন্তু মাইক থেকে কোনো আওয়াজ বের হলো না। কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতি হলেও স্যান্টনার হাসি আটকে রাখতে পারলেন না। তা বুঝিয়ে দেয় আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল নিয়ে অনেকটা নির্ভার তিনি।
১ ঘণ্টা আগে