ক্রীড়া ডেস্ক
সর্বকালের সেরা ডিফেন্ডারদের সংক্ষিপ্ত তালিকা করলে সার্জিও রামোস ওপরের দিকেই থাকবেন। তিনি অবশ্য সেরা সময় পার করে এসেছেন কয়েক বছর আগে।
স্পেনের হয়ে বিশ্বকাপ ও ইউরো জয়ের স্বাদ পেয়েছেন। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ, ক্লাব বিশ্বকাপ, লা লিগা ও কোপা দেল রেসহ সব শিরোপাই জিতেছেন। ক্লাবটির হয়ে ১০৭টি গোলও আছে এই সেন্টার ব্যাকের। ক্যারিয়ারে অপ্রাপ্তি বলতে কিছু নেই। তবে বিব্রতকর এক রেকর্ড নিশ্চয় তাঁর ভেতরটা পুড়িয়ে দেয়। কী সেই রেকর্ড—লাল কার্ড!
লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়ায় রামোসের অবস্থান এখন দুইয়ে। ইউরোপীয় ফুটবলারদের মধ্যে তিনিই শীর্ষে। হরহামেশা কার্ড দেখার কারণে প্রতিপক্ষ সমর্থকেরা মজার ছলে তাঁকে ‘ফাদার অব কার্ড’ বা ‘কার্ড বাবাও’ সম্বোধন করেন।
গত বছর গ্রীষ্মের দলবদলে প্রাণের ক্লাব রিয়াল ছেড়ে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি) নাম লেখান রামোস। কিন্তু ‘ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে’—এই প্রবাদটি যেন তাঁর ক্ষেত্রে শতভাগ ফলে। রিয়ালের জার্সিতে লাল কার্ডে রীতিমতো রেকর্ড গড়া রামোস পিএসজিতে গত বছরই খাতা খুলেছেন! লিগ ওয়ানে লরিয়েঁর বিপক্ষে প্রথম লাল কার্ড দেখেন। ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র করে প্যারিসিয়ানরা।
গত রাতে দেখেছেন এ মৌসুমের প্রথম লাল কার্ড। রামোসের মাঠ ছাড়া হওয়ার ম্যাচেও ড্র করেছে পিএসজি। রেঁসের বিপক্ষে নিষ্ফলা লড়াইটা ছিল গোলশূন্য।
খেলার ৪১ মিনিটে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে ফাউল করলে রামোসকে হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। বিষয়টি মেনে নিতে না পেরে রেফারির সঙ্গে তর্কে জড়ালে একটু পরেই দেখেন লাল কার্ড।
পিএসজির হয়ে এটি রামোসের দ্বিতীয় লাল কার্ড, পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারে ২৮ তম! এ মৌসুমে এখন পর্যন্ত হলুদ কার্ডও দেখেছেন ৩ টি। বর্তমান পেশাদার ফুটবলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাল কার্ড দেখা খেলোয়াড় রামোস।
ইতিহাসে শুধু একজন ফুটবলার আছেন, যিনি রামোসের চেয়েও বেশি লাল কার্ড দেখেছেন—জেরার্দো বেদোয়া। কলম্বিয়ার সাবেক ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের নামের পাশে আছে ৪৬টি লাল কার্ড; রামোসের চেয়েও ১৮টি বেশি।
৪১ তম লাল কার্ড দেখার পর বেদোয়া ১৪ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। অপরাধ ছিল প্রতিপক্ষের ফুটবলারকে কনুই দিয়ে আঘাত ও মাথায় লাথি মারা। তা থেকে অবশ্য শিক্ষা হয়নি। পরে আরও ৫টি কার্ড দেখে ‘কলঙ্কের পিরামিড’ তৈরি করেন বেদোয়া, যার চূড়ায় জায়গা করে নেন তিনি। খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় বলার পরও শোধরাননি বেদোয়া। কোচ হিসেবে অভিষেক ম্যাচের ২১ মিনিটেই দেখেন লাল কার্ড।
‘দ্য বিস্ট’ বা জানোয়ার আখ্যা পাওয়া বেদোয়ার ক্যারিয়ারে গৌরবও আছে। ২০০১ সালে কলম্বিয়ার কোপাজয়ী দলের সদস্য তিনি।
বেদোয়ার লাল কার্ডের রেকর্ডটা রামোসের পক্ষে ভাঙা অসম্ভবই মনে হচ্ছে। স্প্যানিশ তারকার বয়স ৩৬ পেরিয়েছে। ক্যারিয়ারকে হয়তো আর খুব বেশি দূর টেনে নিতে চাইবেন না তিনি।
সর্বকালের সেরা ডিফেন্ডারদের সংক্ষিপ্ত তালিকা করলে সার্জিও রামোস ওপরের দিকেই থাকবেন। তিনি অবশ্য সেরা সময় পার করে এসেছেন কয়েক বছর আগে।
স্পেনের হয়ে বিশ্বকাপ ও ইউরো জয়ের স্বাদ পেয়েছেন। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ, ক্লাব বিশ্বকাপ, লা লিগা ও কোপা দেল রেসহ সব শিরোপাই জিতেছেন। ক্লাবটির হয়ে ১০৭টি গোলও আছে এই সেন্টার ব্যাকের। ক্যারিয়ারে অপ্রাপ্তি বলতে কিছু নেই। তবে বিব্রতকর এক রেকর্ড নিশ্চয় তাঁর ভেতরটা পুড়িয়ে দেয়। কী সেই রেকর্ড—লাল কার্ড!
লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়ায় রামোসের অবস্থান এখন দুইয়ে। ইউরোপীয় ফুটবলারদের মধ্যে তিনিই শীর্ষে। হরহামেশা কার্ড দেখার কারণে প্রতিপক্ষ সমর্থকেরা মজার ছলে তাঁকে ‘ফাদার অব কার্ড’ বা ‘কার্ড বাবাও’ সম্বোধন করেন।
গত বছর গ্রীষ্মের দলবদলে প্রাণের ক্লাব রিয়াল ছেড়ে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি) নাম লেখান রামোস। কিন্তু ‘ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে’—এই প্রবাদটি যেন তাঁর ক্ষেত্রে শতভাগ ফলে। রিয়ালের জার্সিতে লাল কার্ডে রীতিমতো রেকর্ড গড়া রামোস পিএসজিতে গত বছরই খাতা খুলেছেন! লিগ ওয়ানে লরিয়েঁর বিপক্ষে প্রথম লাল কার্ড দেখেন। ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র করে প্যারিসিয়ানরা।
গত রাতে দেখেছেন এ মৌসুমের প্রথম লাল কার্ড। রামোসের মাঠ ছাড়া হওয়ার ম্যাচেও ড্র করেছে পিএসজি। রেঁসের বিপক্ষে নিষ্ফলা লড়াইটা ছিল গোলশূন্য।
খেলার ৪১ মিনিটে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে ফাউল করলে রামোসকে হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। বিষয়টি মেনে নিতে না পেরে রেফারির সঙ্গে তর্কে জড়ালে একটু পরেই দেখেন লাল কার্ড।
পিএসজির হয়ে এটি রামোসের দ্বিতীয় লাল কার্ড, পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারে ২৮ তম! এ মৌসুমে এখন পর্যন্ত হলুদ কার্ডও দেখেছেন ৩ টি। বর্তমান পেশাদার ফুটবলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাল কার্ড দেখা খেলোয়াড় রামোস।
ইতিহাসে শুধু একজন ফুটবলার আছেন, যিনি রামোসের চেয়েও বেশি লাল কার্ড দেখেছেন—জেরার্দো বেদোয়া। কলম্বিয়ার সাবেক ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের নামের পাশে আছে ৪৬টি লাল কার্ড; রামোসের চেয়েও ১৮টি বেশি।
৪১ তম লাল কার্ড দেখার পর বেদোয়া ১৪ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। অপরাধ ছিল প্রতিপক্ষের ফুটবলারকে কনুই দিয়ে আঘাত ও মাথায় লাথি মারা। তা থেকে অবশ্য শিক্ষা হয়নি। পরে আরও ৫টি কার্ড দেখে ‘কলঙ্কের পিরামিড’ তৈরি করেন বেদোয়া, যার চূড়ায় জায়গা করে নেন তিনি। খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় বলার পরও শোধরাননি বেদোয়া। কোচ হিসেবে অভিষেক ম্যাচের ২১ মিনিটেই দেখেন লাল কার্ড।
‘দ্য বিস্ট’ বা জানোয়ার আখ্যা পাওয়া বেদোয়ার ক্যারিয়ারে গৌরবও আছে। ২০০১ সালে কলম্বিয়ার কোপাজয়ী দলের সদস্য তিনি।
বেদোয়ার লাল কার্ডের রেকর্ডটা রামোসের পক্ষে ভাঙা অসম্ভবই মনে হচ্ছে। স্প্যানিশ তারকার বয়স ৩৬ পেরিয়েছে। ক্যারিয়ারকে হয়তো আর খুব বেশি দূর টেনে নিতে চাইবেন না তিনি।
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগে মাঠে নামছে বার্সেলোনা ও বেনফিকা। কাতালানরা প্রথম লেগে পর্তুগাল ক্লাবটির মাঠ থেকে ১-০ গোলে জয় নিয়ে ফিরেছিল। আজ নিজেদের মাঠে কিছুটা এগিয়ে থেকেই মাঠে নামবে হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা।
৮ মিনিট আগেঘরের মাঠে দাপট দেখাবে পিএসজি, সেটাই অনুমিত ছিল। কিন্তু ১-০ গোলের জয়ে প্যারিস থেকে বাড়ি ফেরে লিভারপুল। তাতে বড় কৃতিত্ব অবশ্য গোলরক্ষক আলিসন বেকারের। তাঁর ৯টি সেভের কারণে আজ চ্যাম্পিয়নস লিগে শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগে নির্ভার থেকেই পিএসজিকে আতিথ্য দেবে অলরেডরা।
৩৫ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতে ভারতীয় দলের উচ্ছ্বাস ‘দর্শক’ হিসেবেই দেখল বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। তারা দেখছে আফগানিস্তানের মতো দলের ধারাবাহিক ভালো পারফরম্যান্স। বিশ্বমঞ্চে নিয়মিত ব্যর্থ বাংলাদেশ দলকে নিয়ে আশাবাদী হওয়ার সুযোগ কম। বরং ক্রিকেট এগোচ্ছে না পেছাচ্ছে, এ রকম একটা প্রশ্ন প্রায়ই প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে
২ ঘণ্টা আগে৩৫ পেরোলেই উপমহাদেশের ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে অবসরের গুঞ্জনটা বেশিই শোনা যায়। ৩৬ ও ৩৭ বছর বয়সী বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মাকে নিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অবসর নিয়ে অনেক আলাপ-আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে, রোহিতকে নিয়ে ফিসফাস একটু বেশিই শোনা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে