ক্রীড়া ডেস্ক
আনদেল দি মারিয়া গোল করলেই জিতে যায় আর্জেন্টিনা- ব্যাপারটা যেন অনেকটা এমনই। এখন পর্যন্ত যে কয়টি ফাইনাল ম্যাচে দি মারিয়া গোল করেছেন, সব ম্যাচেই জয় পেয়েছৈ আর্জেন্টিনা। কোপা আমেরিকা থেকে ফুটবল বিশ্বকাপ-আর্জেন্টিনার জন্য ‘লাকি ফ্যাক্টর’ হিসেবে কাজ করেছেন এই মিডফিল্ডার।
আর্জেন্টিনার জার্সিতে ফাইনালে দি মারিয়া প্রথম গোল করেন ২০০৮ সালে। বেইজিংয়ের বার্ড নেস্ট স্টেডিয়ামে ২০০৮ অলিম্পিকসের ফাইনালে নাইজেরিয়ার মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা। নাইজেরিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ৫৮ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন দি মারিয়া।
২০০৮ থেকে ২০২১-১৩ বছর পর আবারও আর্জেন্টিনার ‘সৌভাগ্য’ হিসেবে কাজ করেন দি মারিয়া। গত বছর মারাকানায় কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা মুখোমুখি হয় ব্রাজিলের। ২২ মিনিটে দারুণ এক চিপ করে গোল করেছিলেন আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার। যেখানে অ্যাসিস্ট করেছিলেন রদ্রিগো দি পল। ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২৮ বছর পর কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন হয় আকাশী-নীলরা।
২০২২ এ ফিনালিসিমায় মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা-ইতালি। ইতালিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে জিতে যায় আর্জেন্টিনা। যেখানে ৪৫ মিনিটের অতিরিক্ত সময়ে লাউতারো মার্তিনেজের পাস থেকে গোল করেন দি মারিয়া। আর গতকাল লুসাইলে ফ্রান্সের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনাল ম্যাচে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। যা আর্জেন্টিনার ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয়। ৩৬ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন দি মারিয়া। যেখানে ক্রিস্টিয়ান রোমেরোর পাস থেকে মেসি, এরপর মেসি পাস দেন অ্যালেক্সিস ম্যাক আলিস্টারকে। অ্যালিস্টারের পাস রিসিভ করে লরিসকে ‘ওয়ান-টু-ওয়ান’ সুযোগে পরাস্ত করে গোল করেন দি মারিয়া। ২০১৪ বিশ্বকাপ ফাইনালে চোটের কারণে খেলতে না পারার আক্ষেপ কাল ঘুচিয়েছেন আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে দি মারিয়া এখন পর্যন্ত ১২৯ ম্যাচ খেলেছেন। করেছেন ২৮ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ২৯ গোলে। বিশ্বকাপে ১৮ ম্যাচে করেছেন ৩ গোল, ২ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার ।
আনদেল দি মারিয়া গোল করলেই জিতে যায় আর্জেন্টিনা- ব্যাপারটা যেন অনেকটা এমনই। এখন পর্যন্ত যে কয়টি ফাইনাল ম্যাচে দি মারিয়া গোল করেছেন, সব ম্যাচেই জয় পেয়েছৈ আর্জেন্টিনা। কোপা আমেরিকা থেকে ফুটবল বিশ্বকাপ-আর্জেন্টিনার জন্য ‘লাকি ফ্যাক্টর’ হিসেবে কাজ করেছেন এই মিডফিল্ডার।
আর্জেন্টিনার জার্সিতে ফাইনালে দি মারিয়া প্রথম গোল করেন ২০০৮ সালে। বেইজিংয়ের বার্ড নেস্ট স্টেডিয়ামে ২০০৮ অলিম্পিকসের ফাইনালে নাইজেরিয়ার মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা। নাইজেরিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ৫৮ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন দি মারিয়া।
২০০৮ থেকে ২০২১-১৩ বছর পর আবারও আর্জেন্টিনার ‘সৌভাগ্য’ হিসেবে কাজ করেন দি মারিয়া। গত বছর মারাকানায় কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা মুখোমুখি হয় ব্রাজিলের। ২২ মিনিটে দারুণ এক চিপ করে গোল করেছিলেন আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার। যেখানে অ্যাসিস্ট করেছিলেন রদ্রিগো দি পল। ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারিয়ে ২৮ বছর পর কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন হয় আকাশী-নীলরা।
২০২২ এ ফিনালিসিমায় মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা-ইতালি। ইতালিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে জিতে যায় আর্জেন্টিনা। যেখানে ৪৫ মিনিটের অতিরিক্ত সময়ে লাউতারো মার্তিনেজের পাস থেকে গোল করেন দি মারিয়া। আর গতকাল লুসাইলে ফ্রান্সের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনাল ম্যাচে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। যা আর্জেন্টিনার ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয়। ৩৬ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন দি মারিয়া। যেখানে ক্রিস্টিয়ান রোমেরোর পাস থেকে মেসি, এরপর মেসি পাস দেন অ্যালেক্সিস ম্যাক আলিস্টারকে। অ্যালিস্টারের পাস রিসিভ করে লরিসকে ‘ওয়ান-টু-ওয়ান’ সুযোগে পরাস্ত করে গোল করেন দি মারিয়া। ২০১৪ বিশ্বকাপ ফাইনালে চোটের কারণে খেলতে না পারার আক্ষেপ কাল ঘুচিয়েছেন আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে দি মারিয়া এখন পর্যন্ত ১২৯ ম্যাচ খেলেছেন। করেছেন ২৮ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ২৯ গোলে। বিশ্বকাপে ১৮ ম্যাচে করেছেন ৩ গোল, ২ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার ।
আইসিসি ইভেন্টের নকআউট পর্বে পা হড়কানো দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন কিছু নয়। চাপ সামলাতে না পারায় লাহোরে গতকাল চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দ্বিতীয় সেমিফাইনালে প্রোটিয়ারা ৫০ রানে হেরেছে নিউজিল্যান্ডের কাছে। সেমিফাইনালে বিদায়ঘণ্টা...
৩১ মিনিট আগেআচমকা এক ঘোষণায় গত রাতে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ক্রিকেটের এই সংস্করণে দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে কত ক্রিকেটারকেই তো সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তিনি। ওয়ানডেকে মুশফিক বিদায় জানানোর পর সামাজিক...
১ ঘণ্টা আগেমুশফিকুর রহিমের আকস্মিক ওয়ানডে অবসরে ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর সতীর্থরা। মুশফিকের অবসর ঘোষণার পরই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে না পারায় চারদিকে যেভাবে অবসর-অবসর রব উঠেছিল, মানসিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিক নিজেও ফেসবুকে অবসর ঘোষণার পোস্টে লিখেছেন, গত কয়েক সপ্তাহ তাঁর জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। তাঁর মনে হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটে যাত্রা এখানেই শেষ।
১১ ঘণ্টা আগে