ক্রীড়া ডেস্ক
ফ্রাঙ্ক রিবেরি আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানিয়েছেন ৮ বছর হলো। তবে ক্লাব ফুটবল খেলে যাচ্ছেন এখনো। তবে অতীতের এক স্মৃতি আজও তাঁর মন খারাপ করে দেয়। ফরাসি তারকা হয়তো এটি ভুলতেও পারবেন না কখনো।
রিবেরি কষ্ট পেয়েছেন ২০১৩ সালে ব্যালন ডি’অর জিততে না পারায়। সাবেক বায়ার্ন মিউনিখ উইঙ্গার ইতালির ক্রীড়া দৈনিক লা গেজেত্তা দেলো স্পোর্তকে জানিয়েছেন, সে বছর যোগ্য দাবিদার ছিলেন।
২০১৩ সালে বায়ার্নের হয়ে রিবেরি স্বপ্নের মতো মৌসুম কাটান। ক্লাবের হয়ে সে মৌসুমে তিনি ট্রেবল জেতেন। দলের এমন সাফল্যে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান (১১ গোল, ২৩ অ্যাসিস্ট) রেখে ব্যালন ডি’অরের সেরা তিনে জায়গা করে নেন। শেষ পর্যন্ত সোনালি বলটা আর ছুঁয়ে দেখা হয়নি।
৯ বছর হতে চললেও ব্যালন ডি’অর জিততে না পারার ব্যথা ভুলতে পারেননি রিবেরি। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘সেদিন আমার প্রতি অবিচার করা হয়েছে। অবিশ্বাস্য মৌসুম কাটিয়েছিলাম। ব্যালন ডি’অর আমার পাওয়া উচিত ছিল। সে সময় কর্তৃপক্ষ ভোটের সময় বাড়িয়ে দেওয়ায় অদ্ভুত কিছু ঘটেছিল। তখন ঝুঝেছিলাম এর পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল।’
১৯৫৬ সাল থেকে বিখ্যাত সাময়িকী ‘ফ্রান্স ফুটবল’ ব্যালন ডি’অর পুরস্কার দিয়ে আসছে। ২০১৩ সালে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসি ও রিবেরি। তাঁকে ও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মেসিকে টপকে পুরস্কার জিতে নেন রোনালদো। পর্তুর্গিজ মহাতারকা সে সময় রিয়াল মাদ্রিদে খেলতেন।
৩৯ বছর বয়সী রিবেরি এখন ইতালিয়ান সিরি ‘আ’-এর ক্লাব সালেরনিতানায় খেলছেন। গত মৌসুমে তাঁর দল অবিশ্বাস্যভাবে অবনমন থেকে বেঁচে গেছে। বর্তমান ক্লাব সম্পর্কে রিবেরি বলেছেন, ‘এখানে দারুণ সম্মান পেয়েছি। প্রত্যেকে ফুটবলের জন্য বাঁচে। যখন আমরা জিততে পারি না, তখন আমি সমর্থকদের চোখে অশ্রু দেখতে পাই। এটা আমাকে হতাশ করে। শেষ মৌসুমে বুঝেছিলাম টিকে থাকা খুব কঠিন। আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো দল নই। তবু সমর্থকেরা আমাদের পাশে থাকে। তাঁদের এ ভালোবাসা আমার হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।’
ফ্রাঙ্ক রিবেরি আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানিয়েছেন ৮ বছর হলো। তবে ক্লাব ফুটবল খেলে যাচ্ছেন এখনো। তবে অতীতের এক স্মৃতি আজও তাঁর মন খারাপ করে দেয়। ফরাসি তারকা হয়তো এটি ভুলতেও পারবেন না কখনো।
রিবেরি কষ্ট পেয়েছেন ২০১৩ সালে ব্যালন ডি’অর জিততে না পারায়। সাবেক বায়ার্ন মিউনিখ উইঙ্গার ইতালির ক্রীড়া দৈনিক লা গেজেত্তা দেলো স্পোর্তকে জানিয়েছেন, সে বছর যোগ্য দাবিদার ছিলেন।
২০১৩ সালে বায়ার্নের হয়ে রিবেরি স্বপ্নের মতো মৌসুম কাটান। ক্লাবের হয়ে সে মৌসুমে তিনি ট্রেবল জেতেন। দলের এমন সাফল্যে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান (১১ গোল, ২৩ অ্যাসিস্ট) রেখে ব্যালন ডি’অরের সেরা তিনে জায়গা করে নেন। শেষ পর্যন্ত সোনালি বলটা আর ছুঁয়ে দেখা হয়নি।
৯ বছর হতে চললেও ব্যালন ডি’অর জিততে না পারার ব্যথা ভুলতে পারেননি রিবেরি। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘সেদিন আমার প্রতি অবিচার করা হয়েছে। অবিশ্বাস্য মৌসুম কাটিয়েছিলাম। ব্যালন ডি’অর আমার পাওয়া উচিত ছিল। সে সময় কর্তৃপক্ষ ভোটের সময় বাড়িয়ে দেওয়ায় অদ্ভুত কিছু ঘটেছিল। তখন ঝুঝেছিলাম এর পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল।’
১৯৫৬ সাল থেকে বিখ্যাত সাময়িকী ‘ফ্রান্স ফুটবল’ ব্যালন ডি’অর পুরস্কার দিয়ে আসছে। ২০১৩ সালে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসি ও রিবেরি। তাঁকে ও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মেসিকে টপকে পুরস্কার জিতে নেন রোনালদো। পর্তুর্গিজ মহাতারকা সে সময় রিয়াল মাদ্রিদে খেলতেন।
৩৯ বছর বয়সী রিবেরি এখন ইতালিয়ান সিরি ‘আ’-এর ক্লাব সালেরনিতানায় খেলছেন। গত মৌসুমে তাঁর দল অবিশ্বাস্যভাবে অবনমন থেকে বেঁচে গেছে। বর্তমান ক্লাব সম্পর্কে রিবেরি বলেছেন, ‘এখানে দারুণ সম্মান পেয়েছি। প্রত্যেকে ফুটবলের জন্য বাঁচে। যখন আমরা জিততে পারি না, তখন আমি সমর্থকদের চোখে অশ্রু দেখতে পাই। এটা আমাকে হতাশ করে। শেষ মৌসুমে বুঝেছিলাম টিকে থাকা খুব কঠিন। আমরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো দল নই। তবু সমর্থকেরা আমাদের পাশে থাকে। তাঁদের এ ভালোবাসা আমার হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।’
হচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩৮ মিনিট আগেঅফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১৩ ঘণ্টা আগে