ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
সেট পিস থেকে রবার্তো কার্লোসের সেই গোলটির কথা কে ভুলতে পারেন! দুই যুগ আগে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির ৩৫ গজ দূর থেকে নেওয়া বাঁক খাওয়ানো শট বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছিল। ফ্রান্সের বিপক্ষে করা সেই গোল আজও ভাবায় বিজ্ঞানীদের।
আগের প্রজন্মের হিসাব বাদ দিয়ে বর্তমান প্রজন্মে ফেরা যাক। এই তো কয়েক মাস আগেই ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে এসে ইউরোতে বাজিমাত করেছে ইতালি ফুটবল দল। ইতালিয়ানদের এই সাফল্যে পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখেছিল তাদের সেট পিস বা কর্নার, ফ্রি কিকের মতো শটে দারুণ দক্ষতা।
ইতালির সেট পিসে এই বৈপ্লবিক উত্থানের পেছনে মূল অবদান ছিল সহকারী কোচ জিয়ান্নি ভিওর। ভেনিসের সাবেক এই ব্যাংক কর্মকর্তা শীর্ষ পর্যায়ে আসার আগে নিচের সারির লিগে কাজ করেছেন।
ভিওকে ২০০৮ সালে কাতানিয়া ক্লাবের ফ্রি কিক কোচ হিসেবে নিয়োগ দেন ক্লাবটির সে সময়ের কোচ ও ইতালির সাবেক গোলরক্ষক ওয়াল্টার জেঙ্গা। ওই সময় ক্লাবটি সিরি ‘আ’তে টিকে থাকার লড়াই করছে। ভিও আসার পর কাতানিয়ার খেলাতে তাঁর প্রভাব পড়তে শুরু করে।
ভিও সাধারণত প্রতিপক্ষের রক্ষণকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দেওয়ার ছক কষেন। কিক নেওয়ার আগমুহূর্তে নিজ দলের খেলোয়াড়দের জায়গা অদল-বদল করিয়ে এই কাজটি করার চেষ্টা করেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে ভিও বলেছেন, ‘দলের খেলোয়াড়দের নিয়ে গবেষণা করতে হবে, তাদের শক্তির জায়গাগুলো চিহ্নিত করতে হবে। এমন খেলোয়াড় আছে, যারা ম্যাচের পরিস্থিতি বুঝতে পারে। এ ধরনের খেলোয়াড়দের মধ্যে সার্জিও রামোসের নাম বলা যায়। যেখানেই বল ফেলবেন, বাজি ধরতে পারেন যে যেকোনো মূল্যে রামোস বলের কাছে পৌঁছে যাবে।’
গত ইউরোতে সেট পিস থেকে সরাসরি মাত্র একটি গোল হয়েছে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালে সেই গোলটি করেন ডেনমার্কের মিকেল ডামসগার্ড। ডেনমার্ক দলেও কিন্তু সেট পিসের জন্য আলাদা কোচ ছিল। এই গোলেরও ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিলেন মাডস বুটগেরেইট নামে সেট পিস কোচ। সে গোলে ডামসগার্ডের পাশাপাশি অবদান ছিল তিন ড্যানিশ খেলোয়াড়েরও। বুটেগেরেইট বলছেন, ‘অনেকে মনে করেন সেট পিস গোল হচ্ছে সাধারণ গোল। আমি বুঝতে পারি না কেন তাঁরা এটা মনে করেন। এখানে দুর্দান্ত দলীয় সমন্বয় জড়িয়ে।’
সেট পিস কোচ এখন আর কোনো নির্দিষ্ট গণ্ডিতে আটকে নেই। ইউরোপের জায়ান্ট ক্লাবগুলোও এখন সেট পিস কোচদের বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
ম্যানচেস্টারের ইউনাইটেডে সহকারী কোচ বানিয়ে আনা হয়েছে এরিক রামসেকে। ওল্ড ট্রাফোর্ডে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর প্রত্যাবর্তনের মতোই গুরুত্ব পাচ্ছে রামসের অন্তর্ভুক্তি। চেলসির অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করা রামসেকে ওলে গুনার সুলশার এনেছেন সেট পিস নিয়ে তাঁর বিশেষ দক্ষতার কারণে। গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে সেট পিসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ গোল খাওয়া দল ছিল ম্যানইউ, করেছিল মাত্র ৭ গোল।
জুভেন্টাসে যাওয়ার পর ফ্রি কিক থেকে গোল করতে যেন ভুলেই গেছেন রোনালদো! ৭২ বারের চেষ্টায় মাত্র একটি গোল পেয়েছিলেন তিনি। রামসের সংস্পর্শে এবার নিশ্চয় ভাগ্য বদলাতে চাইবেন রোনালদো।
সেট পিস থেকে রবার্তো কার্লোসের সেই গোলটির কথা কে ভুলতে পারেন! দুই যুগ আগে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির ৩৫ গজ দূর থেকে নেওয়া বাঁক খাওয়ানো শট বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছিল। ফ্রান্সের বিপক্ষে করা সেই গোল আজও ভাবায় বিজ্ঞানীদের।
আগের প্রজন্মের হিসাব বাদ দিয়ে বর্তমান প্রজন্মে ফেরা যাক। এই তো কয়েক মাস আগেই ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে এসে ইউরোতে বাজিমাত করেছে ইতালি ফুটবল দল। ইতালিয়ানদের এই সাফল্যে পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখেছিল তাদের সেট পিস বা কর্নার, ফ্রি কিকের মতো শটে দারুণ দক্ষতা।
ইতালির সেট পিসে এই বৈপ্লবিক উত্থানের পেছনে মূল অবদান ছিল সহকারী কোচ জিয়ান্নি ভিওর। ভেনিসের সাবেক এই ব্যাংক কর্মকর্তা শীর্ষ পর্যায়ে আসার আগে নিচের সারির লিগে কাজ করেছেন।
ভিওকে ২০০৮ সালে কাতানিয়া ক্লাবের ফ্রি কিক কোচ হিসেবে নিয়োগ দেন ক্লাবটির সে সময়ের কোচ ও ইতালির সাবেক গোলরক্ষক ওয়াল্টার জেঙ্গা। ওই সময় ক্লাবটি সিরি ‘আ’তে টিকে থাকার লড়াই করছে। ভিও আসার পর কাতানিয়ার খেলাতে তাঁর প্রভাব পড়তে শুরু করে।
ভিও সাধারণত প্রতিপক্ষের রক্ষণকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দেওয়ার ছক কষেন। কিক নেওয়ার আগমুহূর্তে নিজ দলের খেলোয়াড়দের জায়গা অদল-বদল করিয়ে এই কাজটি করার চেষ্টা করেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে ভিও বলেছেন, ‘দলের খেলোয়াড়দের নিয়ে গবেষণা করতে হবে, তাদের শক্তির জায়গাগুলো চিহ্নিত করতে হবে। এমন খেলোয়াড় আছে, যারা ম্যাচের পরিস্থিতি বুঝতে পারে। এ ধরনের খেলোয়াড়দের মধ্যে সার্জিও রামোসের নাম বলা যায়। যেখানেই বল ফেলবেন, বাজি ধরতে পারেন যে যেকোনো মূল্যে রামোস বলের কাছে পৌঁছে যাবে।’
গত ইউরোতে সেট পিস থেকে সরাসরি মাত্র একটি গোল হয়েছে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালে সেই গোলটি করেন ডেনমার্কের মিকেল ডামসগার্ড। ডেনমার্ক দলেও কিন্তু সেট পিসের জন্য আলাদা কোচ ছিল। এই গোলেরও ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিলেন মাডস বুটগেরেইট নামে সেট পিস কোচ। সে গোলে ডামসগার্ডের পাশাপাশি অবদান ছিল তিন ড্যানিশ খেলোয়াড়েরও। বুটেগেরেইট বলছেন, ‘অনেকে মনে করেন সেট পিস গোল হচ্ছে সাধারণ গোল। আমি বুঝতে পারি না কেন তাঁরা এটা মনে করেন। এখানে দুর্দান্ত দলীয় সমন্বয় জড়িয়ে।’
সেট পিস কোচ এখন আর কোনো নির্দিষ্ট গণ্ডিতে আটকে নেই। ইউরোপের জায়ান্ট ক্লাবগুলোও এখন সেট পিস কোচদের বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
ম্যানচেস্টারের ইউনাইটেডে সহকারী কোচ বানিয়ে আনা হয়েছে এরিক রামসেকে। ওল্ড ট্রাফোর্ডে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর প্রত্যাবর্তনের মতোই গুরুত্ব পাচ্ছে রামসের অন্তর্ভুক্তি। চেলসির অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করা রামসেকে ওলে গুনার সুলশার এনেছেন সেট পিস নিয়ে তাঁর বিশেষ দক্ষতার কারণে। গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে সেট পিসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ গোল খাওয়া দল ছিল ম্যানইউ, করেছিল মাত্র ৭ গোল।
জুভেন্টাসে যাওয়ার পর ফ্রি কিক থেকে গোল করতে যেন ভুলেই গেছেন রোনালদো! ৭২ বারের চেষ্টায় মাত্র একটি গোল পেয়েছিলেন তিনি। রামসের সংস্পর্শে এবার নিশ্চয় ভাগ্য বদলাতে চাইবেন রোনালদো।
হচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
১২ মিনিট আগেঅফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১২ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
১৩ ঘণ্টা আগে