ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে হেরে ইউরোর দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নিল ফেবারিট নেদারল্যান্ডস। পুসকাস স্টেডিয়ামে চেকদের জয় ২-০ গোলের ব্যবধানে।
নেদারল্যান্ডস-চেক ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামে কমলা জার্সির ঢল নেমেছিল। ডাচরাও যে ছিল দুর্দান্ত ছন্দে। গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচে করেছিল ৮ গোল। কোনোভাবে নকআউট পর্বে ওঠা চেক প্রজাতন্ত্র আর কতটাই-বা লড়াই করবে! কিন্তু ২০০৪ সালের ইউরোতে ডাচদের স্তব্ধ করা সেই চেকদেরই যেন এবার দেখা গেল। আক্রমণাত্মক ফুটবলে জিতে শেষ আটে ওঠেছে পাভেল নেদভেদের উত্তরসূরিরা।
নকআউটের লড়াইয়ে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলের বার্তা দেয় চেক প্রজাতন্ত্র। আক্রমণে অবশ্য নেদারল্যান্ডসও পিছিয়ে ছিল না। পাল্টাপাল্টি আক্রমণের ধারায়ও গোল মুখ খুলতে পারেনি কোনো দল। গোলহীনভাবে শেষ হয় প্রথমার্ধ।
সব নাটক অবশ্য জমা ছিল দ্বিতীয়ার্ধের জন্য। এ সময় শুরু থেকে ডাচদের চেপে ধরে চেকরা। ডাচদের বিপদ আরও বাড়ে ৫৫ মিনিটে ডিফেন্ডার ম্যাথিয়াজ ডি লিট লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে। দশজনের নেদারল্যান্ডস তখন আরও বেশি কোনঠাসা। ডি লিট মাঠ ছাড়ার ১৪ মিনিট পর ভেঙে পড়ে ডাচদের রক্ষণ-দুর্গ। দারুণ এক হেডে লক্ষ্যভেদ করেন টমাস হোলস। এই গোলের পর নেদারল্যান্ডসকে ঘুরে দাঁড়াতে না দিয়ে আরও চেপে ধরে চেকরা। ৮০ মিনিটে দারুণ ছন্দে থাকা প্যাটট্রিক শিক চেকদের এগিয়ে দেয় ২-০ গোলে। ম্যাচের বাকি সময়ে আর কোনো গোল না হলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে চেকরা।
ইউরোতে গ্রুপ পর্বে পূর্ণ পয়েন্ট দলগুলোর ইতিহাস ভালো না। ১৯৮৪ সালে ফ্রান্স ও ২০০৮ সালে স্পেন ছাড়া আর কোনো দল শিরোপা জিততে পারেনি। নেদারল্যান্ডসও এবার সেই দুর্ভাগ্যের শিকার হলো। গ্রুপ পর্বে দাপুটে খেলে দ্বিতীয় রাউন্ডও পার করতে পারল না।
ঢাকা: চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে হেরে ইউরোর দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নিল ফেবারিট নেদারল্যান্ডস। পুসকাস স্টেডিয়ামে চেকদের জয় ২-০ গোলের ব্যবধানে।
নেদারল্যান্ডস-চেক ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামে কমলা জার্সির ঢল নেমেছিল। ডাচরাও যে ছিল দুর্দান্ত ছন্দে। গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচে করেছিল ৮ গোল। কোনোভাবে নকআউট পর্বে ওঠা চেক প্রজাতন্ত্র আর কতটাই-বা লড়াই করবে! কিন্তু ২০০৪ সালের ইউরোতে ডাচদের স্তব্ধ করা সেই চেকদেরই যেন এবার দেখা গেল। আক্রমণাত্মক ফুটবলে জিতে শেষ আটে ওঠেছে পাভেল নেদভেদের উত্তরসূরিরা।
নকআউটের লড়াইয়ে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলের বার্তা দেয় চেক প্রজাতন্ত্র। আক্রমণে অবশ্য নেদারল্যান্ডসও পিছিয়ে ছিল না। পাল্টাপাল্টি আক্রমণের ধারায়ও গোল মুখ খুলতে পারেনি কোনো দল। গোলহীনভাবে শেষ হয় প্রথমার্ধ।
সব নাটক অবশ্য জমা ছিল দ্বিতীয়ার্ধের জন্য। এ সময় শুরু থেকে ডাচদের চেপে ধরে চেকরা। ডাচদের বিপদ আরও বাড়ে ৫৫ মিনিটে ডিফেন্ডার ম্যাথিয়াজ ডি লিট লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে। দশজনের নেদারল্যান্ডস তখন আরও বেশি কোনঠাসা। ডি লিট মাঠ ছাড়ার ১৪ মিনিট পর ভেঙে পড়ে ডাচদের রক্ষণ-দুর্গ। দারুণ এক হেডে লক্ষ্যভেদ করেন টমাস হোলস। এই গোলের পর নেদারল্যান্ডসকে ঘুরে দাঁড়াতে না দিয়ে আরও চেপে ধরে চেকরা। ৮০ মিনিটে দারুণ ছন্দে থাকা প্যাটট্রিক শিক চেকদের এগিয়ে দেয় ২-০ গোলে। ম্যাচের বাকি সময়ে আর কোনো গোল না হলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে চেকরা।
ইউরোতে গ্রুপ পর্বে পূর্ণ পয়েন্ট দলগুলোর ইতিহাস ভালো না। ১৯৮৪ সালে ফ্রান্স ও ২০০৮ সালে স্পেন ছাড়া আর কোনো দল শিরোপা জিততে পারেনি। নেদারল্যান্ডসও এবার সেই দুর্ভাগ্যের শিকার হলো। গ্রুপ পর্বে দাপুটে খেলে দ্বিতীয় রাউন্ডও পার করতে পারল না।
চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১৯ মিনিট আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
২ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে